যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন মনে করেন, কোনো দেশের একতরফা স্বীকৃতির মাধ্যমে ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা উচিত হবে না। আলোচনার মাধ্যমে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে। গতকাল বুধবার হোয়াইট হাউসে মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের উপদেষ্টা জেক সুলিভান এ কথা বলেছেন। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
জেক সুলিভানের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্র এমন এক সময়ে এই অবস্থান ব্যক্ত করল, যেদিন ইউরোপের তিন দেশ নরওয়ে, আয়ারল্যান্ড ও স্পেন স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র স্বীকৃতি দেওয়ার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিয়েছে, যা আগামী ২৮ মে কার্যকর হবে। হোয়াইট হাউস হতাশা ব্যক্ত করে বলেছে, তিন দেশ একতরফা স্বীকৃতির মাধ্যমে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার বিষয়টি এগিয়ে নিতে চাইছে, কিন্তু বাস্তবে এ ধরনের খুব একটা কার্যকর নয়।
মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়ার বিষয়ে প্রতিটি দেশ নিজ নিজ সিদ্ধান্ত নিতে পারে, কিন্তু প্রেসিডেন্ট বাইডেন মনে করেন, এ ক্ষেত্রে বিভিন্ন পক্ষের আলোচনাই সর্বোত্তম সমাধান।’
জেক সুলিভান বলেন, ‘প্রেসিডেন্ট বাইডেন বিশ্বাস করেন, একটি দ্বিরাষ্ট্রীয় সমাধান, যা ইসরায়েলের নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে এবং ফিলিস্তিনি জনগণের মর্যাদা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে এবং ভবিষ্যতে এই অঞ্চলের সবার জন্য দীর্ঘমেয়াদি নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা আনার সর্বোত্তম উপায়।’
হোয়াইট হাউসের অন্যতম শীর্ষ এই কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘প্রেসিডেন্ট বাইডেন জোর দিয়ে বলেছেন, দ্বিরাষ্ট্রীয় সমাধান সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোর মধ্যে সরাসরি আলোচনার মাধ্যমে আসা উচিত, একতরফা স্বীকৃতির মাধ্যমে নয়।’
এ সময় জেক সুলিভানের কাছে জানতে চাওয়া হয়, বিশ্বের অন্যান্য দেশও ইউরোপের তিন দেশের অনুসরণ করে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে পারে—বিষয়টি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র উদ্বিগ্ন কি? এ সময় তিনি বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র তার অবস্থান বজায় রেখে অংশীদারদের সঙ্গে যোগাযোগ করবে। দেখা যাক ভবিষ্যতে কী হয়।’
এদিকে, ইসরায়েলের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বর্তমানে বিরোধীদলীয় নেতা ইয়ার লাপিদ বলেছেন, সৌদি আরবের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের প্রয়োজনে নেতানিয়াহু ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়ার বিষয়টি ঘোষণা দিতে পারেন।
ইয়ার লাপিদ বলেন, ‘নেতানিয়াহুর ঘোষণা দেওয়া উচিত, তিনি ফিলিস্তিনির বিষয়ে আলোচনার শর্ত মেনেই সৌদির সঙ্গে (সম্পর্ক স্বাভাবিকীকরণের) আলোচনায় যেতে চান।’ তিনি বলেন, ‘ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ কেবল গাজার বেসামরিক বিষয় দেখভাল করবে।’
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন মনে করেন, কোনো দেশের একতরফা স্বীকৃতির মাধ্যমে ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা উচিত হবে না। আলোচনার মাধ্যমে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করতে হবে। গতকাল বুধবার হোয়াইট হাউসে মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের উপদেষ্টা জেক সুলিভান এ কথা বলেছেন। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
জেক সুলিভানের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্র এমন এক সময়ে এই অবস্থান ব্যক্ত করল, যেদিন ইউরোপের তিন দেশ নরওয়ে, আয়ারল্যান্ড ও স্পেন স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র স্বীকৃতি দেওয়ার আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিয়েছে, যা আগামী ২৮ মে কার্যকর হবে। হোয়াইট হাউস হতাশা ব্যক্ত করে বলেছে, তিন দেশ একতরফা স্বীকৃতির মাধ্যমে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার বিষয়টি এগিয়ে নিতে চাইছে, কিন্তু বাস্তবে এ ধরনের খুব একটা কার্যকর নয়।
মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা নিয়মিত সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়ার বিষয়ে প্রতিটি দেশ নিজ নিজ সিদ্ধান্ত নিতে পারে, কিন্তু প্রেসিডেন্ট বাইডেন মনে করেন, এ ক্ষেত্রে বিভিন্ন পক্ষের আলোচনাই সর্বোত্তম সমাধান।’
জেক সুলিভান বলেন, ‘প্রেসিডেন্ট বাইডেন বিশ্বাস করেন, একটি দ্বিরাষ্ট্রীয় সমাধান, যা ইসরায়েলের নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে এবং ফিলিস্তিনি জনগণের মর্যাদা ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে এবং ভবিষ্যতে এই অঞ্চলের সবার জন্য দীর্ঘমেয়াদি নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতা আনার সর্বোত্তম উপায়।’
হোয়াইট হাউসের অন্যতম শীর্ষ এই কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘প্রেসিডেন্ট বাইডেন জোর দিয়ে বলেছেন, দ্বিরাষ্ট্রীয় সমাধান সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলোর মধ্যে সরাসরি আলোচনার মাধ্যমে আসা উচিত, একতরফা স্বীকৃতির মাধ্যমে নয়।’
এ সময় জেক সুলিভানের কাছে জানতে চাওয়া হয়, বিশ্বের অন্যান্য দেশও ইউরোপের তিন দেশের অনুসরণ করে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে পারে—বিষয়টি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র উদ্বিগ্ন কি? এ সময় তিনি বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র তার অবস্থান বজায় রেখে অংশীদারদের সঙ্গে যোগাযোগ করবে। দেখা যাক ভবিষ্যতে কী হয়।’
এদিকে, ইসরায়েলের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বর্তমানে বিরোধীদলীয় নেতা ইয়ার লাপিদ বলেছেন, সৌদি আরবের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের প্রয়োজনে নেতানিয়াহু ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়ার বিষয়টি ঘোষণা দিতে পারেন।
ইয়ার লাপিদ বলেন, ‘নেতানিয়াহুর ঘোষণা দেওয়া উচিত, তিনি ফিলিস্তিনির বিষয়ে আলোচনার শর্ত মেনেই সৌদির সঙ্গে (সম্পর্ক স্বাভাবিকীকরণের) আলোচনায় যেতে চান।’ তিনি বলেন, ‘ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ কেবল গাজার বেসামরিক বিষয় দেখভাল করবে।’
তাঁর ভাষ্য, ইরানের রাজনৈতিক শাসন টিকে গেছে এবং সম্ভবত আরও শক্ত অবস্থানে পৌঁছেছে। দেশটির মানুষ এখন আধ্যাত্মিক নেতৃত্বের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে। এমনকি যারা আগে নির্লিপ্ত ছিল বা বিরোধিতা করত, তারাও এখন এই নেতৃত্বের পাশে দাঁড়াচ্ছে।
৩৪ মিনিট আগে৪৫ মিনিটের এই ফোনালাপের উদ্যোগ এসেছিল ইরানের প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ানের কাছ থেকে। যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরেই তিনি এই উদ্যোগ নেন।
৪২ মিনিট আগেখোররামশহর-৪ বা খাইবার ক্ষেপণাস্ত্রকে ইরানের চতুর্থ প্রজন্মের ক্ষেপণাস্ত্র হিসেবে ধরা হয়। এটি শব্দের গতির চেয়ে ১৬ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের বাইরে এবং শব্দের গতির চেয়ে ৮ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের ভেতরে চলতে সক্ষম। উচ্চ গতি এবং কৌশলগত সক্ষমতার জন্য এটিকে শনাক্ত ও প্রতিহত করা কঠিন...
১ ঘণ্টা আগেইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া ও স্পেন। রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের ভূখণ্ডে ক্ষেপণাস্ত্র ও বোমা হামলার যে দায়িত্বজ্ঞানহীন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, তা যে যুক্তিই তুলে ধরা হোক না কেন, তা আন্তর্জা
১ ঘণ্টা আগে