যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের একটি সুপার মার্কেটে বন্দুকধারীর হামলায় গত শনিবার ১০ জন নিহতের ঘটনা ঘটে। রয়টার্স জানিয়েছে, এ ঘটনায় পেটন গেন্ডরন (১৮) নামের এক তরুণকে আটক করেছে নিউইয়র্ক পুলিশ। তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
বিবিসি বলছে, আটক তরুণ হামলার দৃশ্য লাইভ সম্প্রচার করেছিলেন। সেই ভিডিও মুহূর্তেই ছড়িয়ে পড়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এমন ভিডিও অবাধে ছড়িয়ে পড়া নিয়ে সর্বত্র সমালোচনা হচ্ছে। এবার সেই সব সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম নিয়ে তদন্তে নেমেছে পুলিশ।
আজ বুধবার নিউইয়র্কের অ্যাটর্নি জেনারেল লেটিটিয়া জেমস বলেছেন, বন্দুকধারী হামলার পরিকল্পনা, প্রচার ও সম্প্রচার করতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার করেছিলেন।
লেটিটিয়া জেমস বলেন, ‘তদন্তে আমাজন ডট কমের প্রতিষ্ঠান লাইভ ভিডিও স্ক্রিমিং প্ল্যাটফর্ম ‘টুইচ’কে ফোকাস করা হচ্ছে। কেননা, হামলাকারী এই প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে ভিডিও ধারণ করেন। এ ছাড়া ডিসকোর্ড, 4 chan, 8 chan এবং অন্যান্য বেশ কিছু সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের ভূমিকা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এসব প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করেই হামলার ভিডিও ও ছবি ছড়ানো হয়। এ ঘটনা আবারও বুঝিয়ে দিল যে বেশ কিছু সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের ভূমিকা এখনো কতটা বিপজ্জনক। এমন কার্যক্রম বন্ধ করতে এবং এটি যেন আর কখনো না ঘটে সেটি নিশ্চিতে আমরা আমাদের সাধ্য অনুযায়ী সব চেষ্টাই করে যাব।’
টুইচের পক্ষ থেকে অবশ্য একটি বিবৃতি দেওয়া হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, এই ভিডিও শুরুর দুই মিনিটেরও কম সময়ের মধ্যে ভিডিওটি সরিয়ে দেওয়া হয়। এই পোস্ট যেন অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে ছড়িয়ে না পড়ে, সেটি নিশ্চিতে পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
টুইচের ভূমিকাকে দায়ী করে নিউইয়র্কের গভর্নর ক্যাথি হোচুল বলেছেন, ‘টুইচের উচিত ছিল সেকেন্ডের মধ্যে ভিডিওটি সরিয়ে ফেলা।’
ক্যাথি হোচুল আরও বলেন, ‘নিউইয়র্কের অস্ত্র আইন কঠোর করতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে এবং জনসাধারণের জন্য হুমকি এমন ব্যক্তিদের নিরস্ত্র করার জন্য পুলিশকে তাদের কর্তৃত্ব প্রয়োগের বিষয়ে বলা হয়েছে।’
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বুধবার সকালেও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ঘটনার স্ক্রিনশটের ছবি দেখা গেছে। সেখানে দেখা যায়, হামলাকারী বন্দুক হাতে এক ব্যক্তির ওপর দাঁড়িয়ে আছেন।
হামলার আগে ৫৮৯ পৃষ্ঠার পরিকল্পনা ‘ডিসকোর্ড’-এ অন্য নাম ব্যবহার করে হামলাকারী পোস্ট করেছেন বলে রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। তবে ‘ডিসকোর্ড’-এর পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ‘আমরা নিউইয়র্কের অ্যাটর্নি জেনারেলের তদন্তে সহায়তা করছি।’
মার্কিন ফেডারেল ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (এফবিআই) বলেছে, তারা এ ঘটনাকে ‘জাতিগত বিদ্বেষ থেকে উদ্বুদ্ধ অপরাধ’ হিসেবে তদন্ত করছে।
বাইডেন বলেন, ‘যারা আমেরিকাকে বোঝে না, অথচ ভালোবাসার ভান করে, তারাই ঘৃণা ও ভীতি ছড়ায়। বিশ্বের ইতিহাসে আমরাই সবচেয়ে বেশি বর্ণের মানুষ নিয়ে গঠিত সবচেয়ে গতিশীল জাতি। এখন সময় ধর্ম-বর্ণনির্বিশেষে আমেরিকান হিসেবে কথা বলার এবং হোয়াইট সুপ্রিমেসিকে প্রত্যাখ্যান করার।’
যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের একটি সুপার মার্কেটে বন্দুকধারীর হামলায় গত শনিবার ১০ জন নিহতের ঘটনা ঘটে। রয়টার্স জানিয়েছে, এ ঘটনায় পেটন গেন্ডরন (১৮) নামের এক তরুণকে আটক করেছে নিউইয়র্ক পুলিশ। তাঁকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
বিবিসি বলছে, আটক তরুণ হামলার দৃশ্য লাইভ সম্প্রচার করেছিলেন। সেই ভিডিও মুহূর্তেই ছড়িয়ে পড়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এমন ভিডিও অবাধে ছড়িয়ে পড়া নিয়ে সর্বত্র সমালোচনা হচ্ছে। এবার সেই সব সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম নিয়ে তদন্তে নেমেছে পুলিশ।
আজ বুধবার নিউইয়র্কের অ্যাটর্নি জেনারেল লেটিটিয়া জেমস বলেছেন, বন্দুকধারী হামলার পরিকল্পনা, প্রচার ও সম্প্রচার করতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার করেছিলেন।
লেটিটিয়া জেমস বলেন, ‘তদন্তে আমাজন ডট কমের প্রতিষ্ঠান লাইভ ভিডিও স্ক্রিমিং প্ল্যাটফর্ম ‘টুইচ’কে ফোকাস করা হচ্ছে। কেননা, হামলাকারী এই প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে ভিডিও ধারণ করেন। এ ছাড়া ডিসকোর্ড, 4 chan, 8 chan এবং অন্যান্য বেশ কিছু সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের ভূমিকা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। এসব প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করেই হামলার ভিডিও ও ছবি ছড়ানো হয়। এ ঘটনা আবারও বুঝিয়ে দিল যে বেশ কিছু সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের ভূমিকা এখনো কতটা বিপজ্জনক। এমন কার্যক্রম বন্ধ করতে এবং এটি যেন আর কখনো না ঘটে সেটি নিশ্চিতে আমরা আমাদের সাধ্য অনুযায়ী সব চেষ্টাই করে যাব।’
টুইচের পক্ষ থেকে অবশ্য একটি বিবৃতি দেওয়া হয়েছে। প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে, এই ভিডিও শুরুর দুই মিনিটেরও কম সময়ের মধ্যে ভিডিওটি সরিয়ে দেওয়া হয়। এই পোস্ট যেন অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে ছড়িয়ে না পড়ে, সেটি নিশ্চিতে পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
টুইচের ভূমিকাকে দায়ী করে নিউইয়র্কের গভর্নর ক্যাথি হোচুল বলেছেন, ‘টুইচের উচিত ছিল সেকেন্ডের মধ্যে ভিডিওটি সরিয়ে ফেলা।’
ক্যাথি হোচুল আরও বলেন, ‘নিউইয়র্কের অস্ত্র আইন কঠোর করতে নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে এবং জনসাধারণের জন্য হুমকি এমন ব্যক্তিদের নিরস্ত্র করার জন্য পুলিশকে তাদের কর্তৃত্ব প্রয়োগের বিষয়ে বলা হয়েছে।’
রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বুধবার সকালেও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ঘটনার স্ক্রিনশটের ছবি দেখা গেছে। সেখানে দেখা যায়, হামলাকারী বন্দুক হাতে এক ব্যক্তির ওপর দাঁড়িয়ে আছেন।
হামলার আগে ৫৮৯ পৃষ্ঠার পরিকল্পনা ‘ডিসকোর্ড’-এ অন্য নাম ব্যবহার করে হামলাকারী পোস্ট করেছেন বলে রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। তবে ‘ডিসকোর্ড’-এর পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, ‘আমরা নিউইয়র্কের অ্যাটর্নি জেনারেলের তদন্তে সহায়তা করছি।’
মার্কিন ফেডারেল ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (এফবিআই) বলেছে, তারা এ ঘটনাকে ‘জাতিগত বিদ্বেষ থেকে উদ্বুদ্ধ অপরাধ’ হিসেবে তদন্ত করছে।
বাইডেন বলেন, ‘যারা আমেরিকাকে বোঝে না, অথচ ভালোবাসার ভান করে, তারাই ঘৃণা ও ভীতি ছড়ায়। বিশ্বের ইতিহাসে আমরাই সবচেয়ে বেশি বর্ণের মানুষ নিয়ে গঠিত সবচেয়ে গতিশীল জাতি। এখন সময় ধর্ম-বর্ণনির্বিশেষে আমেরিকান হিসেবে কথা বলার এবং হোয়াইট সুপ্রিমেসিকে প্রত্যাখ্যান করার।’
চলমান যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে রাশিয়ার সঙ্গে একটি চুক্তি করার আহ্বান জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তাঁর যুক্তি, ‘রাশিয়া খুবই বড় শক্তি, ইউক্রেন নয়। তাই যুদ্ধ এড়িয়ে টিকে থাকতে হলে চুক্তি ছাড়া ইউক্রেনের কোনো গতি নেই।’ এই মন্তব্য ট্রাম্পের আলাস্কা বৈঠকের পর এসেছে...
৩ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প জানিয়েছেন, তিনি ক্ষমতায় থাকাকালে চীন কখনোই তাইওয়ানে আক্রমণ করবে না। চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং তাঁকে এ বিষয়ে আশ্বস্ত করেছেন। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে বৈঠকের আগে ফক্স নিউজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এ মন্তব্য করেন ট্রাম্প। খবর রয়টার্সের।
৪ ঘণ্টা আগেবোল্টন বলেছেন, ‘এই বৈঠকের পর ট্রাম্প কিছুই পাননি। যা পেয়েছেন তা হলো, আরও কিছু বৈঠকের প্রতিশ্রুতি। অন্যদিকে পুতিন ‘সম্পর্ক পুনঃপ্রতিষ্ঠা করতে অনেক দূর এগিয়ে গেছেন, যা আমি সব সময় তাঁর প্রধান লক্ষ্য বলে মনে করেছি।’
৬ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি হয়তো আশা করেছিলেন, এই বৈঠকে যুদ্ধ বন্ধের বিষয়ে একটি চুক্তি হবে। কিন্তু এমন কোনো কিছুই হয়নি। তাই ট্রাম্পের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার জন্য সোমবার ওয়াশিংটনে যাচ্ছেন জেলেনস্কি।
৬ ঘণ্টা আগে