আজকের পত্রিকা ডেস্ক
আর্কটিক এবং উত্তর আটলান্টিক অঞ্চলে, বিশেষ করে স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চল গ্রিনল্যান্ডের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ডেনমার্ক বিশাল প্রতিরক্ষা প্যাকেজ ঘোষণা করেছে। মোট ৮ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলারের এই প্যাকেজে দুটি প্রধান খাত নির্ধারণ করা হয়েছে। এর একটি হলো—আর্কটিক নিরাপত্তা জোরদার করতে অতিরিক্ত ৪ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলার বরাদ্দ। অপরটি, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে আরও ১৬টি অত্যাধুনিক এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান কেনার জন্য ৪ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলার ব্যয়।
এই নতুন ১৬টি বিমান যোগ হলে ডেনমার্কের এফ-৩৫ বিমানের মোট সংখ্যা দাঁড়াবে ৪৩ টি। ডেনমার্কের এই উদ্যোগ ন্যাটোর উত্তর প্রান্তের বিমান প্রতিরক্ষা সক্ষমতাকে নতুন স্তরে নিয়ে যাবে।
গতকাল শুক্রবার ডেনমার্কের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ট্রয়েলস লুন্ড পউলসেন এক বিবৃতিতে বলেন, ‘এই বিশাল সামরিক বিনিয়োগ চুক্তির মাধ্যমে আমরা এই অঞ্চলে ড্যানিশ সশস্ত্র বাহিনীর সক্ষমতা উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়াতে যাচ্ছি। উত্তর সীমান্ত সুরক্ষার ক্ষেত্রে এটি আমাদের জাতীয় নিরাপত্তা ও ন্যাটোর প্রতি আমাদের প্রতিশ্রুতির একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।’
আর্কটিক বর্তমানে বিশ্বের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কৌশলগত সংযোগস্থলে পরিণত হয়েছে। এই অঞ্চল উত্তর আমেরিকা, রাশিয়া এবং ইউরোপের মাঝখানে অবস্থিত। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বরফ গলে যাওয়ায় এই অঞ্চলে নতুন সমুদ্রপথ উন্মুক্ত হচ্ছে, ফলে সামরিক প্রতিযোগিতা তীব্রতর হচ্ছে।
ড্যানিশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে স্পষ্ট করা হয়েছে, সামরিক বাহিনীর মূল লক্ষ্য হলো ন্যাটোর নিরাপত্তা জোটের কাঠামোর মধ্যে দেশের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং প্রয়োজনে গ্রিনল্যান্ড, ফ্যারো দ্বীপপুঞ্জ ও মূল ডেনমার্ককে রক্ষা করা।
চিফ অব ডিফেন্স মাইকেল হিল্ডগার্ড ড্যানিশ পাবলিক ব্রডকাস্টার ডিআরকে বলেন, ‘সশস্ত্র বাহিনীর কাজ হলো পুরো রাজ্যের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং প্রয়োজনে ন্যাটো কাঠামোর মধ্যে গ্রিনল্যান্ড, ফ্যারো দ্বীপপুঞ্জ এবং ডেনমার্ককে রক্ষা করা।’
সামরিক সক্ষমতা বৃদ্ধির এই সিদ্ধান্ত রাশিয়ার সামরিক পুনঃস্থাপন এবং চীনের ‘পোলার সিল্ক রোড’-এর মতো উদ্যোগে আর্কটিক অঞ্চলে প্রভাব বিস্তারের পাল্টা কৌশল হিসেবে দেখা হচ্ছে।
এই প্রতিরক্ষা প্যাকেজটি গ্রিনল্যান্ড ও ফ্যারো দ্বীপপুঞ্জের সরকারগুলোর সঙ্গে নিবিড় সমন্বয় করে তৈরি করা হয়েছে। এর অধীনে গ্রিনল্যান্ডের নিরাপত্তা জোরদার করতে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো নির্মাণ করা হবে। এর মধ্যে গ্রিনল্যান্ডের রাজধানী নুক-এ একটি নতুন আর্কটিক কমান্ড সদর দপ্তর স্থাপন করা হবে। এটি দূর থেকে প্রশাসন পরিচালনার বদলে স্থানীয়ভাবে দ্রুত অপারেশনাল কমান্ড নিশ্চিত করবে।
এ ছাড়া জয়েন্ট আর্কটিক কমান্ডের অধীনে গ্রিনল্যান্ডে একটি নতুন ডেডিকেটেড সামরিক ইউনিট গঠন করা হবে; আর্কটিকের কঠোর পরিবেশে টহল ও নজরদারি বাড়াতে দুটি নতুন আর্কটিক জাহাজ, সামুদ্রিক টহল বিমান, উন্নত ড্রোন প্রযুক্তি এবং আগাম সতর্কতা রাডার ব্যবস্থা কেনা হবে; কমান্ড সেন্টারগুলোর মধ্যে দ্রুত ও সুরক্ষিত ডেটা আদান-প্রদান নিশ্চিত করতে গ্রিনল্যান্ড এবং ডেনমার্কের মধ্যে একটি সমুদ্রের তলদেশের কেবল সংযোগ স্থাপনে অর্থায়ন করা হবে।
গ্রিনল্যান্ড ঐতিহাসিকভাবে উত্তর আমেরিকা এবং রাশিয়ার মাঝখানে এমন এক স্থানে রয়েছে, যা সামরিক দৃষ্টিকোণ থেকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। স্নায়ুযুদ্ধের কাল থেকেই এখানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি রাডার ঘাঁটি এবং বৃহৎ আমেরিকান মহাকাশ অবকাঠামো রয়েছে।
গ্রিনল্যান্ডের ভূমি বিপুল পরিমাণ বিরল খনিজ, ইউরেনিয়াম এবং লোহার মতো মূল্যবান প্রাকৃতিক সম্পদে সমৃদ্ধ। এই বিরল খনিজগুলো আধুনিক প্রযুক্তির (যেমন ব্যাটারি, ইলেকট্রনিকস এবং সামরিক সরঞ্জাম) জন্য অত্যাবশ্যক। এই সম্পদ গ্রিনল্যান্ডের বৈশ্বিক প্রযুক্তি সরবরাহ শৃঙ্খলে একটি দীর্ঘমেয়াদি কৌশলগত গুরুত্ব বাড়িয়েছে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সম্প্রতি গ্রিনল্যান্ড কেনার ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন। ওই সময় দেশটির প্রধানমন্ত্রী স্পষ্ট জানিয়ে দেন, ‘গ্রিনল্যান্ড গ্রিনল্যান্ডের জনগণের সম্পত্তি এবং এটি বিক্রির জন্য নয়।’
ট্রাম্পের এই আগ্রহ গ্রিনল্যান্ডের ভৌগোলিক ও অর্থনৈতিক গুরুত্বকেই তুলে ধরে। ডেনমার্কের সাম্প্রতিক সামরিক খরচ বৃদ্ধি এবং রাজকীয় প্রতীক পরিবর্তনের মাধ্যমে গ্রিনল্যান্ডকে আরও গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। তবে গ্রিনল্যান্ডের ইনুইট নেতৃত্বাধীন সরকার ডেনমার্ক থেকে স্বাধীনতার জন্য চাপ দিচ্ছে। গ্রিনল্যান্ড এখনো ডেনমার্কের বার্ষিক প্রায় ৫০০ মিলিয়ন ডলারের অনুদানের ওপর নির্ভরশীল।
আর্কটিক এবং উত্তর আটলান্টিক অঞ্চলে, বিশেষ করে স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চল গ্রিনল্যান্ডের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ডেনমার্ক বিশাল প্রতিরক্ষা প্যাকেজ ঘোষণা করেছে। মোট ৮ দশমিক ৭ বিলিয়ন ডলারের এই প্যাকেজে দুটি প্রধান খাত নির্ধারণ করা হয়েছে। এর একটি হলো—আর্কটিক নিরাপত্তা জোরদার করতে অতিরিক্ত ৪ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলার বরাদ্দ। অপরটি, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র থেকে আরও ১৬টি অত্যাধুনিক এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান কেনার জন্য ৪ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলার ব্যয়।
এই নতুন ১৬টি বিমান যোগ হলে ডেনমার্কের এফ-৩৫ বিমানের মোট সংখ্যা দাঁড়াবে ৪৩ টি। ডেনমার্কের এই উদ্যোগ ন্যাটোর উত্তর প্রান্তের বিমান প্রতিরক্ষা সক্ষমতাকে নতুন স্তরে নিয়ে যাবে।
গতকাল শুক্রবার ডেনমার্কের প্রতিরক্ষামন্ত্রী ট্রয়েলস লুন্ড পউলসেন এক বিবৃতিতে বলেন, ‘এই বিশাল সামরিক বিনিয়োগ চুক্তির মাধ্যমে আমরা এই অঞ্চলে ড্যানিশ সশস্ত্র বাহিনীর সক্ষমতা উল্লেখযোগ্যভাবে বাড়াতে যাচ্ছি। উত্তর সীমান্ত সুরক্ষার ক্ষেত্রে এটি আমাদের জাতীয় নিরাপত্তা ও ন্যাটোর প্রতি আমাদের প্রতিশ্রুতির একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ।’
আর্কটিক বর্তমানে বিশ্বের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কৌশলগত সংযোগস্থলে পরিণত হয়েছে। এই অঞ্চল উত্তর আমেরিকা, রাশিয়া এবং ইউরোপের মাঝখানে অবস্থিত। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বরফ গলে যাওয়ায় এই অঞ্চলে নতুন সমুদ্রপথ উন্মুক্ত হচ্ছে, ফলে সামরিক প্রতিযোগিতা তীব্রতর হচ্ছে।
ড্যানিশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে স্পষ্ট করা হয়েছে, সামরিক বাহিনীর মূল লক্ষ্য হলো ন্যাটোর নিরাপত্তা জোটের কাঠামোর মধ্যে দেশের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং প্রয়োজনে গ্রিনল্যান্ড, ফ্যারো দ্বীপপুঞ্জ ও মূল ডেনমার্ককে রক্ষা করা।
চিফ অব ডিফেন্স মাইকেল হিল্ডগার্ড ড্যানিশ পাবলিক ব্রডকাস্টার ডিআরকে বলেন, ‘সশস্ত্র বাহিনীর কাজ হলো পুরো রাজ্যের নিরাপত্তা নিশ্চিত করা এবং প্রয়োজনে ন্যাটো কাঠামোর মধ্যে গ্রিনল্যান্ড, ফ্যারো দ্বীপপুঞ্জ এবং ডেনমার্ককে রক্ষা করা।’
সামরিক সক্ষমতা বৃদ্ধির এই সিদ্ধান্ত রাশিয়ার সামরিক পুনঃস্থাপন এবং চীনের ‘পোলার সিল্ক রোড’-এর মতো উদ্যোগে আর্কটিক অঞ্চলে প্রভাব বিস্তারের পাল্টা কৌশল হিসেবে দেখা হচ্ছে।
এই প্রতিরক্ষা প্যাকেজটি গ্রিনল্যান্ড ও ফ্যারো দ্বীপপুঞ্জের সরকারগুলোর সঙ্গে নিবিড় সমন্বয় করে তৈরি করা হয়েছে। এর অধীনে গ্রিনল্যান্ডের নিরাপত্তা জোরদার করতে একাধিক গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো নির্মাণ করা হবে। এর মধ্যে গ্রিনল্যান্ডের রাজধানী নুক-এ একটি নতুন আর্কটিক কমান্ড সদর দপ্তর স্থাপন করা হবে। এটি দূর থেকে প্রশাসন পরিচালনার বদলে স্থানীয়ভাবে দ্রুত অপারেশনাল কমান্ড নিশ্চিত করবে।
এ ছাড়া জয়েন্ট আর্কটিক কমান্ডের অধীনে গ্রিনল্যান্ডে একটি নতুন ডেডিকেটেড সামরিক ইউনিট গঠন করা হবে; আর্কটিকের কঠোর পরিবেশে টহল ও নজরদারি বাড়াতে দুটি নতুন আর্কটিক জাহাজ, সামুদ্রিক টহল বিমান, উন্নত ড্রোন প্রযুক্তি এবং আগাম সতর্কতা রাডার ব্যবস্থা কেনা হবে; কমান্ড সেন্টারগুলোর মধ্যে দ্রুত ও সুরক্ষিত ডেটা আদান-প্রদান নিশ্চিত করতে গ্রিনল্যান্ড এবং ডেনমার্কের মধ্যে একটি সমুদ্রের তলদেশের কেবল সংযোগ স্থাপনে অর্থায়ন করা হবে।
গ্রিনল্যান্ড ঐতিহাসিকভাবে উত্তর আমেরিকা এবং রাশিয়ার মাঝখানে এমন এক স্থানে রয়েছে, যা সামরিক দৃষ্টিকোণ থেকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। স্নায়ুযুদ্ধের কাল থেকেই এখানে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি রাডার ঘাঁটি এবং বৃহৎ আমেরিকান মহাকাশ অবকাঠামো রয়েছে।
গ্রিনল্যান্ডের ভূমি বিপুল পরিমাণ বিরল খনিজ, ইউরেনিয়াম এবং লোহার মতো মূল্যবান প্রাকৃতিক সম্পদে সমৃদ্ধ। এই বিরল খনিজগুলো আধুনিক প্রযুক্তির (যেমন ব্যাটারি, ইলেকট্রনিকস এবং সামরিক সরঞ্জাম) জন্য অত্যাবশ্যক। এই সম্পদ গ্রিনল্যান্ডের বৈশ্বিক প্রযুক্তি সরবরাহ শৃঙ্খলে একটি দীর্ঘমেয়াদি কৌশলগত গুরুত্ব বাড়িয়েছে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সম্প্রতি গ্রিনল্যান্ড কেনার ইচ্ছা প্রকাশ করেছিলেন। ওই সময় দেশটির প্রধানমন্ত্রী স্পষ্ট জানিয়ে দেন, ‘গ্রিনল্যান্ড গ্রিনল্যান্ডের জনগণের সম্পত্তি এবং এটি বিক্রির জন্য নয়।’
ট্রাম্পের এই আগ্রহ গ্রিনল্যান্ডের ভৌগোলিক ও অর্থনৈতিক গুরুত্বকেই তুলে ধরে। ডেনমার্কের সাম্প্রতিক সামরিক খরচ বৃদ্ধি এবং রাজকীয় প্রতীক পরিবর্তনের মাধ্যমে গ্রিনল্যান্ডকে আরও গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে। তবে গ্রিনল্যান্ডের ইনুইট নেতৃত্বাধীন সরকার ডেনমার্ক থেকে স্বাধীনতার জন্য চাপ দিচ্ছে। গ্রিনল্যান্ড এখনো ডেনমার্কের বার্ষিক প্রায় ৫০০ মিলিয়ন ডলারের অনুদানের ওপর নির্ভরশীল।
ট্রাম্প প্রশাসনের পক্ষ থেকে গতকাল শুক্রবার জানানো হয়েছে, ট্রেজারি ডিপার্টমেন্ট, স্বাস্থ্য সংস্থা, অভ্যন্তরীণ রাজস্ব বিভাগ, শিক্ষা মন্ত্রণালয়, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও হোমল্যান্ড সিকিউরিটি বিভাগের সাইবার নিরাপত্তা ইউনিটে এরই মধ্যে কর্মী ছাঁটাই শুরু হয়েছে। তবে মোট কতজন কর্মী চাকরি হারাতে যাচ্ছেন...
১৯ মিনিট আগেভেনেজুয়েলার গণতন্ত্রপন্থী রাজনীতিক মারিয়া কোরিনা মাচাদো শান্তিতে নোবেল পুরস্কার জেতার পরই বিতর্কের মুখে পড়েছেন। সমালোচকেরা অভিযোগ করছেন, তিনি গাজায় বোমা হামলায় ইসরায়েলের সমর্থন করেছিলেন। এমনকি নিজ দেশের সরকারকে উৎখাত করতেও তিনি বিদেশি হস্তক্ষেপের আহ্বান জানিয়েছিলেন।
২ ঘণ্টা আগেউত্তর কোরিয়ার শাসক দল ওয়ার্কার্স পার্টি অব কোরিয়ার ৮০ বছর পূর্তি উপলক্ষে রাজধানী পিয়ংইয়ংয়ে এক বর্ণাঢ্য সামরিক কুচকাওয়াজের আয়োজন করা হয়। সিএনএনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শুক্রবার রাতে অনুষ্ঠিত ওই কুচকাওয়াজে নতুন হাইপারসনিক অস্ত্র ও আন্তর্মহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র (আইসিবিএম) প্রদর্শন করেছে...
৩ ঘণ্টা আগেইউক্রেন সরকারের তথ্য অনুযায়ী, ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরুর পর কমপক্ষে সাড়ে ১৯ হাজার ইউক্রেনীয় শিশুকে জোর করে তাদের ঘরবাড়ি থেকে সরিয়ে রাশিয়া ও রুশ অধিকৃত অঞ্চলে নিয়ে যাওয়া হয়।
৬ ঘণ্টা আগে