যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসে ১১ বছর বয়সী এক মেয়ে আত্মহত্যা করেছে। কারণ সহপাঠীরা তাকে ভয় দেখাচ্ছিল—তার পরিবারকে যুক্তরাষ্ট্র থেকে বের করে দেওয়া হবে। শোকার্ত মা জানিয়েছেন, মেয়েটি কয়েক সপ্তাহ ধরে সহপাঠীদের মানসিক নির্যাতনের শিকার হচ্ছিল, কিন্তু স্কুল কর্তৃপক্ষ কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।
যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক ইনডিপেনডেন্ট জানিয়েছে, জোসেলিন রোমো কারাঞ্জা নামের মেয়েটি গত ৩ ফেব্রুয়ারি নিজের জীবন শেষ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। সেদিনই তাকে ডালাসের একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পাঁচ দিন মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ে গত ৮ ফেব্রুয়ারি সে মারা যায়।
মেয়েটির মা মারবেলা কারাঞ্জা জানান, গেইন্সভিল ইন্টারমিডিয়েট স্কুল-এর ষষ্ঠ শ্রেণির সহপাঠীরা জোসেলিনকে নিয়মিত হুমকি দিত। তারা জোসেলিনকে ভয় দেখাত এই বলে যে, তারা অভিবাসন কর্তৃপক্ষকে ডেকে তার পরিবারকে যুক্তরাষ্ট্র থেকে বের করে দেবে।
ঘটনাটি এমন এক সময় ঘটল, যখন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় প্রত্যাবাসন অভিযান চালানোর নির্দেশ দিয়েছেন। এই নির্দেশের পর দেশটির অভিবাসন কর্তৃপক্ষ প্রায় ১ কোটি ২০ লাখ নথিবিহীন অভিবাসীর বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করে।
জোসেলিনের সহপাঠীরা তাকে ভয় দেখাত—তার পরিবারকে বহিষ্কার করা হবে, আর সে যুক্তরাষ্ট্রে একা থেকে যাবে। এই পরিস্থিতি ধীরে ধীরে আরও খারাপ হতে থাকে। জোসেলিনের পরিবার স্কুল কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি বারবার জানানোর পরও কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ উঠেছে।
জোসেলিনের মা বলেন, ‘আমি পুরো এক সপ্তাহ মেয়ে সুস্থ হয়ে যাবে, এমন মিরাকলের জন্য অপেক্ষা করছিলাম। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত কিছুই করা সম্ভব হয়নি। আমার মেয়ে আমার জন্য চিরকাল বেঁচে থাকবে। আমি তাকে চিরকাল ভালোবাসব।’
জানা গেছে, জোসেলিন নিয়মিতভাবে স্কুলের কাউন্সেলরের কাছে যেত। তবে এই কাউন্সেলিং তার মানসিক যন্ত্রণা লাঘব করতে পারেনি।
যুক্তরাষ্ট্রের টেক্সাসে ১১ বছর বয়সী এক মেয়ে আত্মহত্যা করেছে। কারণ সহপাঠীরা তাকে ভয় দেখাচ্ছিল—তার পরিবারকে যুক্তরাষ্ট্র থেকে বের করে দেওয়া হবে। শোকার্ত মা জানিয়েছেন, মেয়েটি কয়েক সপ্তাহ ধরে সহপাঠীদের মানসিক নির্যাতনের শিকার হচ্ছিল, কিন্তু স্কুল কর্তৃপক্ষ কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।
যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক ইনডিপেনডেন্ট জানিয়েছে, জোসেলিন রোমো কারাঞ্জা নামের মেয়েটি গত ৩ ফেব্রুয়ারি নিজের জীবন শেষ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। সেদিনই তাকে ডালাসের একটি হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। পাঁচ দিন মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ে গত ৮ ফেব্রুয়ারি সে মারা যায়।
মেয়েটির মা মারবেলা কারাঞ্জা জানান, গেইন্সভিল ইন্টারমিডিয়েট স্কুল-এর ষষ্ঠ শ্রেণির সহপাঠীরা জোসেলিনকে নিয়মিত হুমকি দিত। তারা জোসেলিনকে ভয় দেখাত এই বলে যে, তারা অভিবাসন কর্তৃপক্ষকে ডেকে তার পরিবারকে যুক্তরাষ্ট্র থেকে বের করে দেবে।
ঘটনাটি এমন এক সময় ঘটল, যখন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে সবচেয়ে বড় প্রত্যাবাসন অভিযান চালানোর নির্দেশ দিয়েছেন। এই নির্দেশের পর দেশটির অভিবাসন কর্তৃপক্ষ প্রায় ১ কোটি ২০ লাখ নথিবিহীন অভিবাসীর বিরুদ্ধে অভিযান শুরু করে।
জোসেলিনের সহপাঠীরা তাকে ভয় দেখাত—তার পরিবারকে বহিষ্কার করা হবে, আর সে যুক্তরাষ্ট্রে একা থেকে যাবে। এই পরিস্থিতি ধীরে ধীরে আরও খারাপ হতে থাকে। জোসেলিনের পরিবার স্কুল কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি বারবার জানানোর পরও কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি বলে অভিযোগ উঠেছে।
জোসেলিনের মা বলেন, ‘আমি পুরো এক সপ্তাহ মেয়ে সুস্থ হয়ে যাবে, এমন মিরাকলের জন্য অপেক্ষা করছিলাম। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত কিছুই করা সম্ভব হয়নি। আমার মেয়ে আমার জন্য চিরকাল বেঁচে থাকবে। আমি তাকে চিরকাল ভালোবাসব।’
জানা গেছে, জোসেলিন নিয়মিতভাবে স্কুলের কাউন্সেলরের কাছে যেত। তবে এই কাউন্সেলিং তার মানসিক যন্ত্রণা লাঘব করতে পারেনি।
যুক্তরাষ্ট্রকে কেন ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে জড়ানো হলো, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের কাছে তার কৈফিয়ত চেয়েছেন ডেমোক্র্যাট সিনেটর চাক শুমার। কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়া তিনি কীভাবে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তার স্পষ্ট জবাব জানতে চেয়েছেন ওই ডেমোক্র্যাট নেতা। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন এ তথ্য জানিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
৩ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
৩ ঘণ্টা আগেইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর প্রথম প্রকাশ্যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি। তিনি এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ এবং পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তির (এনপিটি) গুরুতর লঙ্ঘন বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—এই
৩ ঘণ্টা আগে