ইউক্রেন-রাশিয়া সংকট মোকাবিলায় প্রচুর কূটনৈতিক রসদ ব্যয় করছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। তিনি শুরু থেকেই বলে আসছিলেন যে রাশিয়া অবশ্যই ইউক্রেনে হামলা চালাবে। শেষ পর্যন্ত তাঁর সতর্কবার্তাই ফলল। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ঠিকই আক্রমণ করে বসলেন ইউক্রেনে। এমন পরিস্থিতিতে প্রশ্ন উঠেছে, যুক্তরাষ্ট্র কি ইউক্রেনে তার সেনাবাহিনী পাঠাবে?
ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্র যুদ্ধ করতে ইচ্ছুক নয়। এমনি মার্কিন নাগরিকদের উদ্ধারের জন্য ইউক্রেনে সেনাবাহিনীও পাঠাবেন না বলে জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।
কিন্তু কেন ইউক্রেনে সেনা পাঠাবেন না মার্কিন প্রেসিডেন্ট?
প্রথমত, ইউক্রেন যুক্তরাষ্ট্রের কোনো প্রতিবেশী রাষ্ট্র নয়। এটি যুক্তরাষ্ট্রের সীমান্তবর্তী কোনো দেশ নয়। এমনকি সেখানে মার্কিন সামরিক ঘাঁটিও নেই। ইউক্রেনে তেলের কোনো মজুত নেই। দেশটি যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান বাণিজ্য অংশীদারও নয়।
এটা ঠিক যে, ১৯৯০-এর দশকে বলকানে জাতিগত সংঘাত মোকাবিলায় যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক পদক্ষেপকে সমর্থন করেছিলেন জো বাইডেন। তিনি ২০০৩ সালে ইরাকে মার্কিন হামলার পক্ষেও ভোট দিয়েছিলেন। কিন্তু প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে তিনি মার্কিন সামরিক শক্তি ব্যবহারে বেশ সতর্ক হয়ে উঠেছেন।
জো বাইডেনের শীর্ষ কূটনীতিক ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন যে পররাষ্ট্রনীতি তৈরি করেছেন, তাতে সামরিক হস্তক্ষেপের চেয়ে জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে লড়াই করা, বৈশ্বিক রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করা এবং চীনের সঙ্গে প্রতিযোগিতাকে বেশি গুরুত্ব দিয়েছেন।
সম্প্রতি এক জরিপে দেখা গেছে, ৭২ শতাংশ মার্কিন জনগণ মনে করেন, ইউক্রেন-রাশিয়া সংঘাত থামাতে ছোট করে হলেও যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকা রাখা উচিত।
তবে যুক্তরাষ্ট্র আপাতত রাশিয়ার বিরুদ্ধে কঠোরতম নিষেধাজ্ঞার বাইরে আর কোনো পদক্ষেপ নেবে না বলেই মনে হচ্ছে। রিপাবলিকান সিনেটর টেড ক্রুজের মতো প্রতিবাদী কণ্ঠস্বরও চান না বাইডেন ইউক্রেনে সৈন্য পাঠাক কিংবা পুতিনের সঙ্গে যুদ্ধ শুরু করুক। আরেক রিপাবলিকান সিনেটর মার্কো রুবিও বলেছেন, বিশ্বের দুই বৃহত্তম পারমাণবিক শক্তির মধ্যে যুদ্ধ শুরু হলে তা কারও জন্যই ভালো হবে না।
এ মাসের শুরুর দিকে জো বাইডেন সংবাদমাধ্যম এনবিসিকে বলেছিলেন, ‘ব্যাপারটা এমন নয় যে আমরা কোনো সন্ত্রাসী সংগঠনকে মোকাবিলা করছি। রাশিয়া একটি বৃহত্তম সেনাবাহিনীর দেশ। আমরা বিশ্বের অন্যতম বড় একটি সেনাবাহিনীকে মোকাবিলা করছি। এটা এক কঠিন পরিস্থিতি।’
ইউক্রেন-রাশিয়া সংকট মোকাবিলায় প্রচুর কূটনৈতিক রসদ ব্যয় করছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। তিনি শুরু থেকেই বলে আসছিলেন যে রাশিয়া অবশ্যই ইউক্রেনে হামলা চালাবে। শেষ পর্যন্ত তাঁর সতর্কবার্তাই ফলল। রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন ঠিকই আক্রমণ করে বসলেন ইউক্রেনে। এমন পরিস্থিতিতে প্রশ্ন উঠেছে, যুক্তরাষ্ট্র কি ইউক্রেনে তার সেনাবাহিনী পাঠাবে?
ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্র যুদ্ধ করতে ইচ্ছুক নয়। এমনি মার্কিন নাগরিকদের উদ্ধারের জন্য ইউক্রেনে সেনাবাহিনীও পাঠাবেন না বলে জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন।
কিন্তু কেন ইউক্রেনে সেনা পাঠাবেন না মার্কিন প্রেসিডেন্ট?
প্রথমত, ইউক্রেন যুক্তরাষ্ট্রের কোনো প্রতিবেশী রাষ্ট্র নয়। এটি যুক্তরাষ্ট্রের সীমান্তবর্তী কোনো দেশ নয়। এমনকি সেখানে মার্কিন সামরিক ঘাঁটিও নেই। ইউক্রেনে তেলের কোনো মজুত নেই। দেশটি যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান বাণিজ্য অংশীদারও নয়।
এটা ঠিক যে, ১৯৯০-এর দশকে বলকানে জাতিগত সংঘাত মোকাবিলায় যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক পদক্ষেপকে সমর্থন করেছিলেন জো বাইডেন। তিনি ২০০৩ সালে ইরাকে মার্কিন হামলার পক্ষেও ভোট দিয়েছিলেন। কিন্তু প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে তিনি মার্কিন সামরিক শক্তি ব্যবহারে বেশ সতর্ক হয়ে উঠেছেন।
জো বাইডেনের শীর্ষ কূটনীতিক ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন যে পররাষ্ট্রনীতি তৈরি করেছেন, তাতে সামরিক হস্তক্ষেপের চেয়ে জলবায়ু পরিবর্তনের বিরুদ্ধে লড়াই করা, বৈশ্বিক রোগের বিরুদ্ধে লড়াই করা এবং চীনের সঙ্গে প্রতিযোগিতাকে বেশি গুরুত্ব দিয়েছেন।
সম্প্রতি এক জরিপে দেখা গেছে, ৭২ শতাংশ মার্কিন জনগণ মনে করেন, ইউক্রেন-রাশিয়া সংঘাত থামাতে ছোট করে হলেও যুক্তরাষ্ট্রের ভূমিকা রাখা উচিত।
তবে যুক্তরাষ্ট্র আপাতত রাশিয়ার বিরুদ্ধে কঠোরতম নিষেধাজ্ঞার বাইরে আর কোনো পদক্ষেপ নেবে না বলেই মনে হচ্ছে। রিপাবলিকান সিনেটর টেড ক্রুজের মতো প্রতিবাদী কণ্ঠস্বরও চান না বাইডেন ইউক্রেনে সৈন্য পাঠাক কিংবা পুতিনের সঙ্গে যুদ্ধ শুরু করুক। আরেক রিপাবলিকান সিনেটর মার্কো রুবিও বলেছেন, বিশ্বের দুই বৃহত্তম পারমাণবিক শক্তির মধ্যে যুদ্ধ শুরু হলে তা কারও জন্যই ভালো হবে না।
এ মাসের শুরুর দিকে জো বাইডেন সংবাদমাধ্যম এনবিসিকে বলেছিলেন, ‘ব্যাপারটা এমন নয় যে আমরা কোনো সন্ত্রাসী সংগঠনকে মোকাবিলা করছি। রাশিয়া একটি বৃহত্তম সেনাবাহিনীর দেশ। আমরা বিশ্বের অন্যতম বড় একটি সেনাবাহিনীকে মোকাবিলা করছি। এটা এক কঠিন পরিস্থিতি।’
দীর্ঘ সময় ধরে ফোনে পাওয়া যাচ্ছিল না নাথ পরিবারের কাউকে। চিন্তিত প্রতিবেশী ও স্বজনেরা বাধ্য হয়ে বাড়ির গেট ভেঙে প্রবেশ করে দেখলেন বাবা-মা ও ছেলের নিথর দেহ পড়ে আছে বাড়িতে। গত ১১ সেপ্টেম্বর ভারতের আসামের দরং জেলার সিপাঝাড় থানার ঐতিহাসিক নারিকালী মন্দির এলাকায় এ ঘটনা ঘটেছে।
২৯ মিনিট আগেজনপ্রিয় রক্ষণশীল ইনফ্লুয়েন্সার চার্লি কার্কের হত্যাকাণ্ডের পর অনলাইনে প্রতিশোধের ডাক দিয়েছে ডানপন্থীরা। কার্কের মৃত্যুকে ‘উদ্যাপন’ করা হয়েছে এমন মন্তব্যকারী ব্যক্তিদের খুঁজে বের করার জন্য মানুষকে উৎসাহিত করছেন ডানপন্থী প্রভাবশালী ব্যক্তিরা এবং ট্রাম্প প্রশাসনের অন্তত একজন কর্মকর্তা...
৩৩ মিনিট আগেগাজা যুদ্ধ নিয়ে ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর সাবেক চিফ অব স্টাফ হারজি হালেভি সম্প্রতি এক বিস্ফোরক মন্তব্য করেছেন। তিনি বলেছেন, গাজা যুদ্ধে ২ লাখেরও বেশি ফিলিস্তিনি নিহত বা আহত হয়েছেন। একই সঙ্গে তিনি স্বীকার করেছেন, সামরিক অভিযান পরিচালনার ক্ষেত্রে তিনি বা তাঁর অধীনস্থরা যে কোনো আইনি পরামর্শ উপেক্ষা করেছেন।
২ ঘণ্টা আগেরাশিয়ার একটি ড্রোন সম্প্রতি পোল্যান্ডের আকাশসীমায় প্রবেশ করার পর ইউরোপের পূর্ব প্রান্তের প্রতিরক্ষা শক্তিশালী করতে ন্যাটো নতুন অভিযান শুরু করেছে। শুক্রবার এ তথ্য জানান ন্যাটো মহাসচিব মার্ক রুটে।
১১ ঘণ্টা আগে