আজকের পত্রিকা ডেস্ক
ওয়াশিংটনের হোয়াইট হাউসে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক অনুষ্ঠিত হচ্ছে। জেলেনস্কি হোয়াইট হাউসের উত্তর প্রবেশপথে পৌঁছালে ট্রাম্প তাঁকে করমর্দন করে ও হাসি দিয়ে স্বাগত জানান।
সাধারণত সামরিক পোশাকে দেখা গেলেও এবার জেলেনস্কি কালো স্যুট ও শার্টে হাজির হন। ট্রাম্প তাঁর পোশাকের প্রশংসা করে বলেন, ‘আমরা ইউক্রেনীয়দের ভালোবাসি।’ প্রবেশপথে মার্কিন ও ইউক্রেনের পতাকা পাশাপাশি উড়ছিল।
প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কির সঙ্গে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স, হোয়াইট হাউসের চিফ অব স্টাফ সুজি ওয়াইলস, বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফ ও জেনারেল কিথ কেলগ। মার্কিন ফার্স্ট ল্যাডি মেলানিয়া ট্রাম্পকে জেলেনস্কি ধন্যবাদ জানান এই বলে যে তিনি রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে শিশুদের জীবনরক্ষার গুরুত্ব নিয়ে একটি চিঠি লিখেছেন।
ওভাল অফিসে যৌথ সংবাদ সম্মেলনে ট্রাম্প বলেন, ‘আমি আশা করি, কিছু একটা ফল আসবে।’ তিনি জানান, ইউরোপের সাতজন নেতাও এই প্রক্রিয়ায় যুক্ত আছেন। জেলেনস্কি যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের প্রচেষ্টার প্রশংসা করে বলেন, ‘হত্যাযজ্ঞ থামাতে এবং যুদ্ধ বন্ধ করতে আপনার প্রচেষ্টা আমরা কৃতজ্ঞতার সঙ্গে দেখছি।’
ট্রাম্প বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের বলেন, ‘আজকের বৈঠক শেষ নয়। এটা কোনো ‘ডিল বা নো ডিল’ নয়। মানুষ মারা যাচ্ছে, আমরা সেটা থামাতে চাই। আমার বিশ্বাস, পুতিনও যুদ্ধ শেষ করতে চান।’ তিনি আরও যোগ করেন, ‘আমি ছয়টি যুদ্ধ শেষ করেছি। ভেবেছিলাম, এই যুদ্ধ হয়তো সহজ হবে, কিন্তু এটা সবচেয়ে কঠিন। তবে আমি আত্মবিশ্বাসী, আমরা সমাধান খুঁজে পাব।’
এবার ভিন্ন রূপে হাজির হওয়ায় এক সাংবাদিক জেলেনস্কিকে বলেন, ‘স্যুটে আপনাকে দুর্দান্ত লাগছে।’ পরে ট্রাম্পও মজা করে একই মন্তব্য করেন এবং উপস্থিত সবাই হেসে ওঠেন।
যুদ্ধের মূল কারণ নিয়ে প্রশ্ন করলে ট্রাম্প বলেন, ‘এই যুদ্ধ শেষ হবে। জেলেনস্কি চান, পুতিনও চান, গোটা বিশ্বই ক্লান্ত। আমরা এটা থামাব।’ তবে তিনি যুদ্ধবিরতি নয়, সরাসরি শান্তিচুক্তিতে যেতে আগ্রহী। তাঁর ভাষায়, ‘শান্তিচুক্তি হলে পক্ষগুলো আবার শক্তি সঞ্চয় করে। আমি মনে করি, সরাসরি শান্তিচুক্তিই সঠিক পথ।’
ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চয়তা প্রসঙ্গে ট্রাম্প আশ্বস্ত করে বলেন, ‘আমরা তাদের খুব ভালো সুরক্ষা দেব, খুব ভালো নিরাপত্তা দেব।’
ওয়াশিংটনের হোয়াইট হাউসে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক অনুষ্ঠিত হচ্ছে। জেলেনস্কি হোয়াইট হাউসের উত্তর প্রবেশপথে পৌঁছালে ট্রাম্প তাঁকে করমর্দন করে ও হাসি দিয়ে স্বাগত জানান।
সাধারণত সামরিক পোশাকে দেখা গেলেও এবার জেলেনস্কি কালো স্যুট ও শার্টে হাজির হন। ট্রাম্প তাঁর পোশাকের প্রশংসা করে বলেন, ‘আমরা ইউক্রেনীয়দের ভালোবাসি।’ প্রবেশপথে মার্কিন ও ইউক্রেনের পতাকা পাশাপাশি উড়ছিল।
প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কির সঙ্গে বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স, হোয়াইট হাউসের চিফ অব স্টাফ সুজি ওয়াইলস, বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফ ও জেনারেল কিথ কেলগ। মার্কিন ফার্স্ট ল্যাডি মেলানিয়া ট্রাম্পকে জেলেনস্কি ধন্যবাদ জানান এই বলে যে তিনি রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনকে শিশুদের জীবনরক্ষার গুরুত্ব নিয়ে একটি চিঠি লিখেছেন।
ওভাল অফিসে যৌথ সংবাদ সম্মেলনে ট্রাম্প বলেন, ‘আমি আশা করি, কিছু একটা ফল আসবে।’ তিনি জানান, ইউরোপের সাতজন নেতাও এই প্রক্রিয়ায় যুক্ত আছেন। জেলেনস্কি যুদ্ধ বন্ধে ট্রাম্পের প্রচেষ্টার প্রশংসা করে বলেন, ‘হত্যাযজ্ঞ থামাতে এবং যুদ্ধ বন্ধ করতে আপনার প্রচেষ্টা আমরা কৃতজ্ঞতার সঙ্গে দেখছি।’
ট্রাম্প বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের বলেন, ‘আজকের বৈঠক শেষ নয়। এটা কোনো ‘ডিল বা নো ডিল’ নয়। মানুষ মারা যাচ্ছে, আমরা সেটা থামাতে চাই। আমার বিশ্বাস, পুতিনও যুদ্ধ শেষ করতে চান।’ তিনি আরও যোগ করেন, ‘আমি ছয়টি যুদ্ধ শেষ করেছি। ভেবেছিলাম, এই যুদ্ধ হয়তো সহজ হবে, কিন্তু এটা সবচেয়ে কঠিন। তবে আমি আত্মবিশ্বাসী, আমরা সমাধান খুঁজে পাব।’
এবার ভিন্ন রূপে হাজির হওয়ায় এক সাংবাদিক জেলেনস্কিকে বলেন, ‘স্যুটে আপনাকে দুর্দান্ত লাগছে।’ পরে ট্রাম্পও মজা করে একই মন্তব্য করেন এবং উপস্থিত সবাই হেসে ওঠেন।
যুদ্ধের মূল কারণ নিয়ে প্রশ্ন করলে ট্রাম্প বলেন, ‘এই যুদ্ধ শেষ হবে। জেলেনস্কি চান, পুতিনও চান, গোটা বিশ্বই ক্লান্ত। আমরা এটা থামাব।’ তবে তিনি যুদ্ধবিরতি নয়, সরাসরি শান্তিচুক্তিতে যেতে আগ্রহী। তাঁর ভাষায়, ‘শান্তিচুক্তি হলে পক্ষগুলো আবার শক্তি সঞ্চয় করে। আমি মনে করি, সরাসরি শান্তিচুক্তিই সঠিক পথ।’
ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চয়তা প্রসঙ্গে ট্রাম্প আশ্বস্ত করে বলেন, ‘আমরা তাদের খুব ভালো সুরক্ষা দেব, খুব ভালো নিরাপত্তা দেব।’
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বিশ্বশান্তির জন্য অনেক কিছু করছেন। এর জন্য তিনি নোবেল পাওয়ার যোগ্য। একই সঙ্গে ট্রাম্পকে এই পুরস্কার না দেওয়ায় তিনি নোবেল কমিটির সিদ্ধান্তের কড়া সমালোচনা করেছেন।
৬ ঘণ্টা আগেদুই বছর যুদ্ধের পর অবশেষে গাজায় কার্যকর হয়েছে যুদ্ধবিরতি চুক্তি। এই চুক্তির আওতায় হামাসের হাতে থাকা ৪৮ জন ইসরায়েলি ও বিদেশি বন্দীকে মুক্তি দেওয়ার কথা রয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, তাঁদের মধ্যে ২০ জন এখনো জীবিত আছেন। সোমবার পর্যন্ত জারি থাকা ৭২ ঘণ্টার সময়সীমার মধ্যে হামাসের হাতে আটক ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্
৬ ঘণ্টা আগেপ্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের শান্তি পরিকল্পনার অংশ হিসেবে নিরস্ত্রীকরণ ‘অসম্ভব ও আলোচনাযোগ্য নয়’ বলে মন্তব্য করেছেন হামাসের এক কর্মকর্তা। আজ শনিবার ফরাসি বার্তা সংস্থা এএফপিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ওই কর্মকর্তা বলেন, ‘অস্ত্র সমর্পণের প্রশ্নই আসে না, এটি কোনোভাবেই আলোচনার বিষয় নয়।’
৬ ঘণ্টা আগেঘটনাটি ঘটে শুক্রবার স্থানীয় সময় গভীর রাতে ওয়াশিংটন কাউন্টির ছোট শহর লিল্যান্ডে। লিল্যান্ডের মেয়র জন লি শনিবার সকালে দ্য গার্ডিয়ানকে টেলিফোনে জানান, আহতদের মধ্যে অন্তত ১২ জনকে আশপাশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে