ইউক্রেনে ইন্টারনেট সেবা বন্ধ করবে না স্টারলিংক। গতকাল রোববার এক্সে এক পোস্টে এ তথ্য জানিয়েছেন স্টারলিংকের কর্ণধার ইলন মাস্ক। পোস্টে তিনি লিখেছেন, ‘ইউক্রেনের নীতির সঙ্গে আমি যতই দ্বিমত পোষণ করি না কেন, তার প্রভাব কখনোই স্টারলিংকের সেবায় পড়বে না। স্টারলিংককে কখনোই দর-কষাকষির উপলক্ষ বানানো হবে না।’
এর আগে, গতকাল রোববার এ ইস্যুতে এক্সে একটি পোস্ট করেন পোল্যান্ডের পররাষ্ট্রমন্ত্রী র্যাডোস্ল সিকোরস্কি। বলেন, ‘স্পেসএক্স যদি নিজেকে নির্ভরযোগ্য প্রমাণ করতে ব্যর্থ হয়, তাহলে বিকল্প খুঁজতে বাধ্য হব আমরা। ইউক্রেনে স্টারলিংক পরিষেবার জন্য বছরে ৫ কোটি ডলার ব্যয় করে পোল্যান্ড।’
আর এরপরই ইউক্রেনে স্টারলিংকের পরিষেবা নিয়ে পোস্ট করেন।
সরাসরি সিকোরস্কিকে কটাক্ষ করে মাস্ক বলেন, ‘আপনি আসল খরচের খুবই সামান্যই পরিশোধ করেন। সুতরাং আপনার জন্য চুপ থাকাই ভালো। আর স্টারলিংকের কোনো বিকল্প নেই।’
সিকোরস্কির পোস্ট মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিওরও দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। তিনি অভিযোগ করে বলেন, ‘সিকোরস্কি গল্প বানাচ্ছেন। ইউক্রেনে স্টারলিংক পরিষেবা বন্ধ করে দেওয়ার কথা কেউ বলেনি। আর স্টারলিংককে আপনার ধন্যবাদ দেওয়া উচিত। কারণ, স্টারলিংক না থাকলে এতদিনে ইউক্রেন যুদ্ধে হেরে যেত আর রাশিয়া আপনাদের সীমান্তে চলে আসত।’
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে প্রাথমিকভাবে ইউক্রেনকে সমর্থন জানিয়েছিলেন ইলন মাস্ক। ২০২২ সালের জুনে, ইউক্রেনকে প্রায় ১৫ হাজার স্টারলিংক টার্মিনাল সরবরাহ করেছিল স্পেসএক্স।
তবে, পরবর্তীতে রাশিয়া–ইউক্রেন ইস্যুতে বদলাতে শুরু করে মাস্কের অবস্থান। ২০২২ সালের অক্টোবরে, যুদ্ধ বন্ধে একটি শান্তি পরিকল্পনা প্রস্তাব করেন ইলন মাস্ক, যাতে ক্রিমিয়ায় রাশিয়ার দখল মেনে নিতে ইউক্রেনকে আহ্বান জানান। ২০২৪ সালে, রিপাবলিকান সিনেটরদের সঙ্গে এক আলোচনায়, ইলন মাস্ক বলেন তিনি মনে করেন না এই যুদ্ধে রাশিয়ার পরাজয়ের কোনো সম্ভাবনা আছে। একই বছর ইউক্রেন যুদ্ধে মার্কিন প্রশাসনকে সামরিক সহায়তা বন্ধ করার পরামর্শও দেন তিনি। তিনি বলেন, ‘এই ব্যয় ইউক্রেনের কোনো উপকার করছে না। যুদ্ধ দীর্ঘায়িত করাও ইউক্রেনের জন্য মঙ্গলজনক নয়।’
ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পর বাস্তবায়িত হতে চলেছে ইলন মাস্কের সেই প্রস্তাব। ইউক্রেনের জন্য সব সামরিক সহায়তা এবং গোয়েন্দা তথ্য আদান–প্রদান স্থগিত করেছে ট্রাম্প প্রশাসন।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম বিজনেস ইনসাইডার বলছে, হোয়াইট হাউসের একজন কর্মকর্তা তাদের বলেছেন, ‘শান্তির ওপর গুরুত্ব দিচ্ছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। আমরা চাই আমাদের মিত্ররাও সেই লক্ষ্যেই প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকুক। তাই, আমরা আমাদের সহায়তা পুনর্মূল্যায়ন করছি যাতে এটি কার্যকর সমাধানে সহায়ক হয়।’
ইউক্রেনে ইন্টারনেট সেবা বন্ধ করবে না স্টারলিংক। গতকাল রোববার এক্সে এক পোস্টে এ তথ্য জানিয়েছেন স্টারলিংকের কর্ণধার ইলন মাস্ক। পোস্টে তিনি লিখেছেন, ‘ইউক্রেনের নীতির সঙ্গে আমি যতই দ্বিমত পোষণ করি না কেন, তার প্রভাব কখনোই স্টারলিংকের সেবায় পড়বে না। স্টারলিংককে কখনোই দর-কষাকষির উপলক্ষ বানানো হবে না।’
এর আগে, গতকাল রোববার এ ইস্যুতে এক্সে একটি পোস্ট করেন পোল্যান্ডের পররাষ্ট্রমন্ত্রী র্যাডোস্ল সিকোরস্কি। বলেন, ‘স্পেসএক্স যদি নিজেকে নির্ভরযোগ্য প্রমাণ করতে ব্যর্থ হয়, তাহলে বিকল্প খুঁজতে বাধ্য হব আমরা। ইউক্রেনে স্টারলিংক পরিষেবার জন্য বছরে ৫ কোটি ডলার ব্যয় করে পোল্যান্ড।’
আর এরপরই ইউক্রেনে স্টারলিংকের পরিষেবা নিয়ে পোস্ট করেন।
সরাসরি সিকোরস্কিকে কটাক্ষ করে মাস্ক বলেন, ‘আপনি আসল খরচের খুবই সামান্যই পরিশোধ করেন। সুতরাং আপনার জন্য চুপ থাকাই ভালো। আর স্টারলিংকের কোনো বিকল্প নেই।’
সিকোরস্কির পোস্ট মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিওরও দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। তিনি অভিযোগ করে বলেন, ‘সিকোরস্কি গল্প বানাচ্ছেন। ইউক্রেনে স্টারলিংক পরিষেবা বন্ধ করে দেওয়ার কথা কেউ বলেনি। আর স্টারলিংককে আপনার ধন্যবাদ দেওয়া উচিত। কারণ, স্টারলিংক না থাকলে এতদিনে ইউক্রেন যুদ্ধে হেরে যেত আর রাশিয়া আপনাদের সীমান্তে চলে আসত।’
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধে প্রাথমিকভাবে ইউক্রেনকে সমর্থন জানিয়েছিলেন ইলন মাস্ক। ২০২২ সালের জুনে, ইউক্রেনকে প্রায় ১৫ হাজার স্টারলিংক টার্মিনাল সরবরাহ করেছিল স্পেসএক্স।
তবে, পরবর্তীতে রাশিয়া–ইউক্রেন ইস্যুতে বদলাতে শুরু করে মাস্কের অবস্থান। ২০২২ সালের অক্টোবরে, যুদ্ধ বন্ধে একটি শান্তি পরিকল্পনা প্রস্তাব করেন ইলন মাস্ক, যাতে ক্রিমিয়ায় রাশিয়ার দখল মেনে নিতে ইউক্রেনকে আহ্বান জানান। ২০২৪ সালে, রিপাবলিকান সিনেটরদের সঙ্গে এক আলোচনায়, ইলন মাস্ক বলেন তিনি মনে করেন না এই যুদ্ধে রাশিয়ার পরাজয়ের কোনো সম্ভাবনা আছে। একই বছর ইউক্রেন যুদ্ধে মার্কিন প্রশাসনকে সামরিক সহায়তা বন্ধ করার পরামর্শও দেন তিনি। তিনি বলেন, ‘এই ব্যয় ইউক্রেনের কোনো উপকার করছে না। যুদ্ধ দীর্ঘায়িত করাও ইউক্রেনের জন্য মঙ্গলজনক নয়।’
ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পর বাস্তবায়িত হতে চলেছে ইলন মাস্কের সেই প্রস্তাব। ইউক্রেনের জন্য সব সামরিক সহায়তা এবং গোয়েন্দা তথ্য আদান–প্রদান স্থগিত করেছে ট্রাম্প প্রশাসন।
মার্কিন সংবাদমাধ্যম বিজনেস ইনসাইডার বলছে, হোয়াইট হাউসের একজন কর্মকর্তা তাদের বলেছেন, ‘শান্তির ওপর গুরুত্ব দিচ্ছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। আমরা চাই আমাদের মিত্ররাও সেই লক্ষ্যেই প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকুক। তাই, আমরা আমাদের সহায়তা পুনর্মূল্যায়ন করছি যাতে এটি কার্যকর সমাধানে সহায়ক হয়।’
চলমান সংঘাতে প্রাণনাশের আশঙ্কায় সম্ভাব্য তিনজন উত্তরসূরির নাম ঘোষণা করেছেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলি খামেনি। যে কোনো সময় গুপ্তহত্যার শিকার হতে পারেন, এমন শঙ্কায় বর্তমানে বাঙ্কারে অবস্থান করছেন তিনি। অবস্থান গোপন রাখতে মোবাইল ফোনসহ যেকোনো ডিভাইস ব্যবহার থেকে বিরত থাকছেন।
১৩ মিনিট আগেইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় মার্কিন হামলার পর মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু একে অপরের প্রতি কৃতজ্ঞতা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন। উভয় নেতাই এই অভিযানকে ঐতিহাসিক এবং ইসরায়েলের নিরাপত্তার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে বর্ণনা করেছেন।
২১ মিনিট আগেইরানের প্রধান তিনটি পারমাণবিক স্থাপনা ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানে হামলা করেছে যুক্তরাষ্ট্র। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, তিনটি স্থাপনাই ‘শেষ’ করে দেওয়া হয়েছে। মধ্যপ্রাচ্যে ইসরায়েলের হুমকি দূর করা হয়েছে।
৩৫ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ইরানে হামলার কারণ ব্যাখ্যা করেছেন। তবে, এর অনেক সমালোচক বা এমনকি অনেক সমর্থকও এই ব্যাখ্যায় সন্তুষ্ট হবেন বলে মনে হয় না। কারণ, তিনি কোথাও উল্লেখ করেননি যে, যুক্তরাষ্ট্র আসন্ন হুমকির মুখে ছিল, যার কারণে মার্কিন সংবিধান অনুসারে এই হামলাকে বৈধতা দেওয়া যেতে পারে।
১ ঘণ্টা আগে