যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়াকে নিয়ে গড়া নতুন নিরাপত্তা জোটে (এইউকেইউএস) ভারত, জাপানকে অন্তর্ভুক্ত করার সম্ভাবনা নেই। স্থানীয় সময় বুধবার সংবাদ সম্মেলনে বিষয়টি স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি জেন সাকি।
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগ দিতে বিভিন্ন দেশের নেতারা এখন যুক্তরাষ্ট্রে। সেখানে রয়েছেন ভারত-জাপানের মতো কোয়াড জোটভুক্ত দেশের সরকারপ্রধানরাও। এই সুযোগে আগামীকাল শুক্রবার কোয়াডের প্রথম মুখোমুখি বৈঠক হওয়ার কথা।
সংবাদ সম্মেলনে জেন সাকির কাছে সাংবাদিকেরা জানতে চেয়েছিলেন, কোয়াড জোটের বৈঠকে যেহেতু যুক্তরাষ্ট্র-অস্ট্রেলিয়ার পাশাপাশি ভারত-জাপানও উপস্থিত থাকবে, সেখানে অস্ট্রেলিয়ার মতো এশিয়ার এ দুটি দেশের সঙ্গে একই ধরনের নিরাপত্তা চুক্তি করার কোনো পরিকল্পনা রয়েছে কি-না মার্কিনিদের।
এর জবাব দেওয়ার আগে হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি বলেন, এইউকেইউএস তাহলে কী দাঁড়াবে? জেএইউকেইউএস? জেএআইএইউকেইউএস? ।
এরপর তিনি বলেন, গত সপ্তাহে এইউকেইউএসর ঘোষণা কোনো ইঙ্গিত হিসেবে বোঝানো হয়নি। আমি মনে করি, প্রেসিডেন্ট (বাইডেন) ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁর কাছেও এই বার্তাই দিয়েছেন যে, ইন্দো-প্রশান্ত মহাসাগরের নিরাপত্তায় অন্তর্ভুক্ত হওয়ার মতো আর কেউ নেই।
ইন্দো-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে নিরাপত্তা জোরদারে সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও অস্ট্রেলিয়াকে নিয়ে নতুন নিরাপত্তা জোট গড়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। গত ১৫ সেপ্টেম্বর তিন দেশের সরকারপ্রধান যৌথভাবে এ জোটের ঘোষণা দেন। মূলত ওই অঞ্চলে চীনের প্রভাব বৃদ্ধি মোকাবিলায় এ জোট গড়া হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।
জোটের চুক্তি অনুসারে, অস্ট্রেলিয়াকে নিউক্লিয়ার সাবমেরিন তৈরিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য। এ নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানায় চীন। কিন্তু বিতর্কের ঝড় শুরু হয় মূলত ফ্রান্সকে ঘিরে।
২০১৬ সালে ফ্রান্সের কাছ থেকে ডিজেলচালিত সাবমেরিন কিনতে কয়েকশ কোটি ডলারের চুক্তি করেছিল অস্ট্রেলিয়া। সেটি বাতিল করেই পারমাণবিক শক্তিচালিত অত্যাধুনিক সাবমেরিন তৈরিতে যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের সঙ্গে নতুন চুক্তি করেছে অস্ট্রেলিয়ান সরকার। এতেই ক্ষুব্ধ হয়েছে ফ্রান্স।
এরপরই যুক্তরাষ্ট্র ও অস্ট্রেলিয়ায় নিযুক্ত নিজ দেশের রাষ্ট্রদূতদের ডেকে পাঠায় ফ্রান্স। এমন পরিস্থিতিতে প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁর সঙ্গে সরাসরি কথা বলার আগ্রহ প্রকাশ করেন জো বাইডেন। গতকাল বুধবার ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁর কাছে ফোন করেছিলেন বাইডেন। ফোনালাপে মাখোঁকে বাইডেন বলেছেন, অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে সাবমেরিন চুক্তি করার আগে তাদের ফ্রান্সের সঙ্গে কথা বলে নেওয়া উচিত ছিল। এবার ভুল হলেও ভবিষ্যতে তা অবশ্যই করা হবে। বাইডেনের এই সরল স্বীকারোক্তির পর মাখোঁ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, ওয়াশিংটনের রাষ্ট্রদূতকে আবার ফেরত পাঠানো হবে।
যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়াকে নিয়ে গড়া নতুন নিরাপত্তা জোটে (এইউকেইউএস) ভারত, জাপানকে অন্তর্ভুক্ত করার সম্ভাবনা নেই। স্থানীয় সময় বুধবার সংবাদ সম্মেলনে বিষয়টি স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি জেন সাকি।
জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগ দিতে বিভিন্ন দেশের নেতারা এখন যুক্তরাষ্ট্রে। সেখানে রয়েছেন ভারত-জাপানের মতো কোয়াড জোটভুক্ত দেশের সরকারপ্রধানরাও। এই সুযোগে আগামীকাল শুক্রবার কোয়াডের প্রথম মুখোমুখি বৈঠক হওয়ার কথা।
সংবাদ সম্মেলনে জেন সাকির কাছে সাংবাদিকেরা জানতে চেয়েছিলেন, কোয়াড জোটের বৈঠকে যেহেতু যুক্তরাষ্ট্র-অস্ট্রেলিয়ার পাশাপাশি ভারত-জাপানও উপস্থিত থাকবে, সেখানে অস্ট্রেলিয়ার মতো এশিয়ার এ দুটি দেশের সঙ্গে একই ধরনের নিরাপত্তা চুক্তি করার কোনো পরিকল্পনা রয়েছে কি-না মার্কিনিদের।
এর জবাব দেওয়ার আগে হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি বলেন, এইউকেইউএস তাহলে কী দাঁড়াবে? জেএইউকেইউএস? জেএআইএইউকেইউএস? ।
এরপর তিনি বলেন, গত সপ্তাহে এইউকেইউএসর ঘোষণা কোনো ইঙ্গিত হিসেবে বোঝানো হয়নি। আমি মনে করি, প্রেসিডেন্ট (বাইডেন) ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁর কাছেও এই বার্তাই দিয়েছেন যে, ইন্দো-প্রশান্ত মহাসাগরের নিরাপত্তায় অন্তর্ভুক্ত হওয়ার মতো আর কেউ নেই।
ইন্দো-প্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলে নিরাপত্তা জোরদারে সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও অস্ট্রেলিয়াকে নিয়ে নতুন নিরাপত্তা জোট গড়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন। গত ১৫ সেপ্টেম্বর তিন দেশের সরকারপ্রধান যৌথভাবে এ জোটের ঘোষণা দেন। মূলত ওই অঞ্চলে চীনের প্রভাব বৃদ্ধি মোকাবিলায় এ জোট গড়া হয়েছে বলে মনে করা হচ্ছে।
জোটের চুক্তি অনুসারে, অস্ট্রেলিয়াকে নিউক্লিয়ার সাবমেরিন তৈরিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য। এ নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানায় চীন। কিন্তু বিতর্কের ঝড় শুরু হয় মূলত ফ্রান্সকে ঘিরে।
২০১৬ সালে ফ্রান্সের কাছ থেকে ডিজেলচালিত সাবমেরিন কিনতে কয়েকশ কোটি ডলারের চুক্তি করেছিল অস্ট্রেলিয়া। সেটি বাতিল করেই পারমাণবিক শক্তিচালিত অত্যাধুনিক সাবমেরিন তৈরিতে যুক্তরাষ্ট্র-যুক্তরাজ্যের সঙ্গে নতুন চুক্তি করেছে অস্ট্রেলিয়ান সরকার। এতেই ক্ষুব্ধ হয়েছে ফ্রান্স।
এরপরই যুক্তরাষ্ট্র ও অস্ট্রেলিয়ায় নিযুক্ত নিজ দেশের রাষ্ট্রদূতদের ডেকে পাঠায় ফ্রান্স। এমন পরিস্থিতিতে প্রেসিডেন্ট ম্যাক্রোঁর সঙ্গে সরাসরি কথা বলার আগ্রহ প্রকাশ করেন জো বাইডেন। গতকাল বুধবার ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁর কাছে ফোন করেছিলেন বাইডেন। ফোনালাপে মাখোঁকে বাইডেন বলেছেন, অস্ট্রেলিয়ার সঙ্গে সাবমেরিন চুক্তি করার আগে তাদের ফ্রান্সের সঙ্গে কথা বলে নেওয়া উচিত ছিল। এবার ভুল হলেও ভবিষ্যতে তা অবশ্যই করা হবে। বাইডেনের এই সরল স্বীকারোক্তির পর মাখোঁ সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, ওয়াশিংটনের রাষ্ট্রদূতকে আবার ফেরত পাঠানো হবে।
অনলাইন পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণের বিষয়টি যুক্তরাজ্যের পার্লামেন্টে এক নতুন আলোচনার জন্ম দিয়েছে। রক্ষণশীল দলের সদস্য ব্যারোনেস গ্যাবি বার্টিন এই বিতর্কের কেন্দ্রে রয়েছেন। তিনি চলতি বছরের শুরুতে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিবিষয়ক মন্ত্রী পিটার কাইলকে কিছু পর্নোগ্রাফিক ছবি দেখিয়ে চমকে দিয়েছিলেন।
৮ মিনিট আগেইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ঠেকাতে ইসরায়েলের জন্য যুক্তরাষ্ট্র থাড প্রতিরক্ষাব্যবস্থার প্রায় ১৫-২০ শতাংশ মজুত ব্যবহার করেছে। এতে দেশটির মোট ব্যয় দাঁড়িয়েছে ৮০০ মিলিয়ন ডলার বা ৮০ কোটি ডলার।
১ ঘণ্টা আগেভারতীয় সংবাদমাধ্যমটির প্রতিবেদনে বলা হয়, কলকাতার ন্যাশনাল মেডিকেল কলেজে গত বৃহস্পতিবার রাত ১০টার দিকে ওই ছাত্রীর পরীক্ষা সম্পন্ন হয়। পরীক্ষার সময় তিনটি সোয়াব নমুনা সংগ্রহ করে ফরেনসিক পরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেভুক্তভোগী নারী অভিযোগ করেছেন, ভারত সেবাশ্রম সংঘের সন্ন্যাসী মহারাজ তাঁকে একটি স্কুলে শিক্ষিকার চাকরি দেওয়ার কথা বলে মুর্শিদাবাদের একটি আশ্রমে নিয়ে যান। সেখানে তাঁর থাকার ব্যবস্থাও করা হয়েছিল।
৩ ঘণ্টা আগে