আজকের পত্রিকা ডেস্ক
চীন–মার্কিন বাণিজ্যযুদ্ধের মধ্যেই যুক্তরাষ্ট্রে উচ্চশিক্ষার জন্য বিপুলসংখ্যক চীনা শিক্ষার্থীকে ভর্তির সুযোগ দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। হোয়াইট হাউসে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, তাঁর প্রশাসন অতিরিক্ত আরও ৬ লাখ শিক্ষার্থীকে যুক্তরাষ্ট্রে ভর্তির সুযোগ করে দেবে। বর্তমানে প্রায় ২ লাখ ৭০ হাজার চীনা শিক্ষার্থী মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করছে।
হংকং থেকে প্রকাশিত ইংরেজি দৈনিক সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের খবরে বলা হয়েছে, ট্রাম্প বলেছেন, ‘অনেকে বলছে আমরা নাকি চীনা শিক্ষার্থীদের আসতে দিচ্ছি না। কিন্তু আমরা তাদের আসতে দেব। এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ৬ লাখ শিক্ষার্থী—এটা খুব বড় ব্যাপার। তবে চীনকে আমাদের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে হবে।’
ট্রাম্পের এ ঘোষণা এল এমন এক সময়ে, যার কিছুদিন আগেই মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও চীনা নাগরিকদের ভিসা কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণের কথা জানিয়েছিলেন। বিশেষ করে, তরুণ শিক্ষার্থীদের ভিসা সীমিত করার পরিকল্পনা জানিয়েছিলেন তিনি।
গত মে মাসে দেওয়া এক বিবৃতিতে রুবিও বলেছিলেন, ট্রাম্প প্রশাসন চীনা শিক্ষার্থীদের ভিসা বাতিলে কঠোর হবে। বিশেষ করে যারা কমিউনিস্ট পার্টির সঙ্গে যুক্ত কিংবা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে পড়াশোনা করছে, তাদের লক্ষ্য করেই এ পদক্ষেপ নেওয়া হবে। থিংক ট্যাংক কাউন্সিল অন ফরেন রিলেশনসের তথ্যমতে, চীনের ক্ষমতাসীন কমিউনিস্ট পার্টির সদস্যসংখ্যা ৯ কোটিরও বেশি।
ট্রাম্প প্রশাসনের শুরুর দিকে রুবিওর উদ্যোগে ৪ হাজারের বেশি বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করা হয়েছিল। এসব শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে অগ্নিসংযোগ থেকে শুরু করে মদ্যপ অবস্থায় গাড়ি চালানোর মতো নানা অপরাধের অভিযোগ ছিল। এ ছাড়া, মার্কিন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ক্রিস্টি নোম হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় ৭ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিলের উদ্যোগ নেন। তবে ফেডারেল আদালত তা আটকে দেয়। পরে ট্রাম্প আশ্বস্ত করে বলেন, তিনি সব সময়ই চীনা শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে আসার পক্ষে।
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প যে ৬ লাখ শিক্ষার্থীর কোটা ঘোষণা করেছেন, তা যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে সর্বোচ্চ। ২০১৯ সালে প্রায় ৩ লাখ ৭০ হাজার চীনা শিক্ষার্থী যুক্তরাষ্ট্রে পড়াশোনা করেছিল। তবে করোনার পর সেই সংখ্যা কমে যায়। লস অ্যাঞ্জেলেস টাইমসে তথ্যমতে, কখন এই নতুন কোটার কার্যক্রম শুরু হবে তা এখনো স্পষ্ট নয়।
এদিকে, চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে বাণিজ্য উত্তেজনা ট্রাম্প ক্ষমতায় আসার পর থেকেই তীব্র আকার ধারণ করে। জানুয়ারির শেষ দিকে দায়িত্ব নেওয়ার পর তিনি চীনের সব পণ্যের ওপর ১৪৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেন। পাল্টা হিসেবে চীনও দ্রুত যুক্তরাষ্ট্রের রপ্তানির ওপর ১২৫ শতাংশ শুল্ক বসায়।
এরপর আলোচনা কিছুটা শ্লথ হয়। তবে ট্রাম্প পরে চীনে তৈরি চুম্বকের ওপর ২০০ শতাংশ শুল্ক বসানোর হুমকি দেন। তাঁর অভিযোগ, চীন চুম্বক উৎপাদনে বিশ্ববাজারে একচেটিয়া আধিপত্য করছে। যুক্তরাষ্ট্র চাইলে এ উৎপাদন শুরু করতে কমপক্ষে এক বছর সময় লাগবে।
চীন–মার্কিন বাণিজ্যযুদ্ধের মধ্যেই যুক্তরাষ্ট্রে উচ্চশিক্ষার জন্য বিপুলসংখ্যক চীনা শিক্ষার্থীকে ভর্তির সুযোগ দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। হোয়াইট হাউসে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, তাঁর প্রশাসন অতিরিক্ত আরও ৬ লাখ শিক্ষার্থীকে যুক্তরাষ্ট্রে ভর্তির সুযোগ করে দেবে। বর্তমানে প্রায় ২ লাখ ৭০ হাজার চীনা শিক্ষার্থী মার্কিন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করছে।
হংকং থেকে প্রকাশিত ইংরেজি দৈনিক সাউথ চায়না মর্নিং পোস্টের খবরে বলা হয়েছে, ট্রাম্প বলেছেন, ‘অনেকে বলছে আমরা নাকি চীনা শিক্ষার্থীদের আসতে দিচ্ছি না। কিন্তু আমরা তাদের আসতে দেব। এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ৬ লাখ শিক্ষার্থী—এটা খুব বড় ব্যাপার। তবে চীনকে আমাদের সঙ্গে সুসম্পর্ক বজায় রাখতে হবে।’
ট্রাম্পের এ ঘোষণা এল এমন এক সময়ে, যার কিছুদিন আগেই মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও চীনা নাগরিকদের ভিসা কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রণের কথা জানিয়েছিলেন। বিশেষ করে, তরুণ শিক্ষার্থীদের ভিসা সীমিত করার পরিকল্পনা জানিয়েছিলেন তিনি।
গত মে মাসে দেওয়া এক বিবৃতিতে রুবিও বলেছিলেন, ট্রাম্প প্রশাসন চীনা শিক্ষার্থীদের ভিসা বাতিলে কঠোর হবে। বিশেষ করে যারা কমিউনিস্ট পার্টির সঙ্গে যুক্ত কিংবা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে পড়াশোনা করছে, তাদের লক্ষ্য করেই এ পদক্ষেপ নেওয়া হবে। থিংক ট্যাংক কাউন্সিল অন ফরেন রিলেশনসের তথ্যমতে, চীনের ক্ষমতাসীন কমিউনিস্ট পার্টির সদস্যসংখ্যা ৯ কোটিরও বেশি।
ট্রাম্প প্রশাসনের শুরুর দিকে রুবিওর উদ্যোগে ৪ হাজারের বেশি বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করা হয়েছিল। এসব শিক্ষার্থীর বিরুদ্ধে অগ্নিসংযোগ থেকে শুরু করে মদ্যপ অবস্থায় গাড়ি চালানোর মতো নানা অপরাধের অভিযোগ ছিল। এ ছাড়া, মার্কিন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ক্রিস্টি নোম হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় ৭ হাজার শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিলের উদ্যোগ নেন। তবে ফেডারেল আদালত তা আটকে দেয়। পরে ট্রাম্প আশ্বস্ত করে বলেন, তিনি সব সময়ই চীনা শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রে আসার পক্ষে।
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প যে ৬ লাখ শিক্ষার্থীর কোটা ঘোষণা করেছেন, তা যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে সর্বোচ্চ। ২০১৯ সালে প্রায় ৩ লাখ ৭০ হাজার চীনা শিক্ষার্থী যুক্তরাষ্ট্রে পড়াশোনা করেছিল। তবে করোনার পর সেই সংখ্যা কমে যায়। লস অ্যাঞ্জেলেস টাইমসে তথ্যমতে, কখন এই নতুন কোটার কার্যক্রম শুরু হবে তা এখনো স্পষ্ট নয়।
এদিকে, চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে বাণিজ্য উত্তেজনা ট্রাম্প ক্ষমতায় আসার পর থেকেই তীব্র আকার ধারণ করে। জানুয়ারির শেষ দিকে দায়িত্ব নেওয়ার পর তিনি চীনের সব পণ্যের ওপর ১৪৫ শতাংশ শুল্ক আরোপ করেন। পাল্টা হিসেবে চীনও দ্রুত যুক্তরাষ্ট্রের রপ্তানির ওপর ১২৫ শতাংশ শুল্ক বসায়।
এরপর আলোচনা কিছুটা শ্লথ হয়। তবে ট্রাম্প পরে চীনে তৈরি চুম্বকের ওপর ২০০ শতাংশ শুল্ক বসানোর হুমকি দেন। তাঁর অভিযোগ, চীন চুম্বক উৎপাদনে বিশ্ববাজারে একচেটিয়া আধিপত্য করছে। যুক্তরাষ্ট্র চাইলে এ উৎপাদন শুরু করতে কমপক্ষে এক বছর সময় লাগবে।
ভারতের আসাম রাজ্যে আবারও শুরু হয়েছে ‘বাংলাদেশি’ তকমা দিয়ে ধরপাকড়। রাজ্য সরকার দাবি করছে, সীমান্ত পেরিয়ে আসামে অনেক বাংলাদেশি ঢুকেছে। কিন্তু আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যম রয়টার্স বলছে, বাস্তবে এই অভিযানের মূল শিকার হচ্ছেন প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে আসামে থাকা বাংলা ভাষাভাষী পরিবারগুলো।
১ ঘণ্টা আগেগাজায় যুদ্ধ শিগগিরই শেষ হবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তিনি বলেছেন, আগামী দুই থেকে তিন সপ্তাহের মধ্যে এ যুদ্ধের ‘চূড়ান্ত সমাপ্তি’ ঘটতে পারে। ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম হারেৎজের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
১ ঘণ্টা আগেজীবনকৃষ্ণ সাহার বিরুদ্ধে অভিযোগ, পশ্চিমবঙ্গের বহুল আলোচিত শিক্ষক নিয়োগ দুর্নীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন তিনি। শুধু তাই নয়, তদন্ত এড়াতে ও তথ্য গোপন করতে তিনি একাধিক মোবাইল ফোন নষ্ট করেছিলেন বলে দাবি তদন্তকারী সংস্থাটির।
২ ঘণ্টা আগেইন্দোনেশিয়ার সংসদ সদস্যদের বিলাসবহুল ভাতা প্রদানের বিরুদ্ধে রাজধানী জাকার্তায় বিক্ষোভ করছে হাজারো শিক্ষার্থী। বিক্ষোভরত শিক্ষার্থীরা দেশটির সংসদ ভবনে প্রবেশের চেষ্টা করলে তাঁদের ছত্রভঙ্গ করতে কাঁদানে গ্যাস নিক্ষেপ এবং জলকামান ব্যবহার করে দাঙ্গা পুলিশ। গতকাল সোমবার এই বিক্ষোভ শুরু হয়।
৪ ঘণ্টা আগে