লিবিয়ার ত্রিপোলি ও এর পার্শ্ববর্তী অঞ্চল থেকে ১২৩ জন বাংলাদেশি দেশে ফিরেছেন। আজ বুধবার (১৯ জুন) সকাল ৯টা ৫০ মিনিটে বুরাক এয়ারের চার্টার্ড ফ্লাইট যোগে স্বেচ্ছায় দেশে ফিরতে ইচ্ছুক ওই অনিয়মিত বাংলাদেশি নাগরিকদের বাংলাদেশে প্রত্যাবাসন করা হয়েছে।
বিদেশে শ্রম বাজার বাড়ানো, অভিবাসন প্রত্যাশী কর্মীদের দক্ষতা উন্নয়ন এবং বিদেশফেরত কর্মীদের রি-ইন্ট্রিগ্রেশন প্রক্রিয়ায় অন্তর্ভুক্ত করার সুপারিশ দিতে ‘বাংলাদেশিদের বিদেশে নিয়োগ সংক্রান্ত উপদেষ্টা পরিষদ কমিটি’ গঠন করেছে সরকার।
ঈদের দিনই বুঝি, আগুন লাগল লস অ্যাঞ্জেলেসে। আগুন মানে আক্ষরিক অর্থে আগুন নয়, অবৈধভাবে বসবাসকারী সাধারণ মানুষকে অন্যায়ভাবে গ্রেপ্তার শুরু করলে সাধারণ মানুষই দাঁড়িয়ে গেল পুলিশের বিরুদ্ধে। ইচ্ছে হলেই যে কাউকে যেকোনো জায়গা থেকে গ্রেপ্তার করে নেওয়ার যে খেলা শুরু করেছিল সরকার, তার বিরুদ্ধেই এই প্রতিবাদ।
গত শুক্রবার থেকে এই বিক্ষোভ শুরু হয়। ওই দিন আইসিই কর্মকর্তারা শহরের লাতিন-অধ্যুষিত এলাকায় অভিযান চালাচ্ছিল বলে খবর আসে। এসব এলাকায় অবৈধ অভিবাসীদের খোঁজে অভিযান জোরদার করা হয়েছিল। এই অভিযানের খবর প্রকাশ পাওয়ার পরই ব্যাপক আকারে বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়ে।
লস অ্যাঞ্জেলেসে অভিবাসনবিরোধী ধরপাকড়ের বিরুদ্ধে চলমান বিক্ষোভ ঠেকাতে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েন করেছেন। এই সিদ্ধান্ত ঘিরে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে মার্কিন রাজনীতি; ডেমোক্র্যাট ও রিপাবলিকানদের মধ্যে চলছে তীব্র বাকযুদ্ধ।
গভর্নর নিউসাম বলেন, ট্রাম্প প্রশাসনের নির্দেশে লস অ্যাঞ্জেলসে দুই হাজার ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েন ‘অবৈধ’। মার্কিন সংবাদমাধ্যম এনবিসিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি জানান, তিনি ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েনের বিরুদ্ধে মামলা করবেন। তাঁর অভিযোগ, ‘ট্রাম্প সংকট সৃষ্টি করছেন এবং ক্যালিফোর্নিয়া রাজ্যের সার্বভৌমত্ব লঙ্ঘ
অভিবাসীবিরোধী অভিযানের প্রতিবাদে টানা তৃতীয় দিনের মতো বিক্ষোভ চলছে ক্যালিফোর্নিয়ার লস অ্যাঞ্জেলেসে। ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে বিক্ষোভ সমাবেশ। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও বিক্ষোভকারীরা মুখোমুখি অবস্থানে রয়েছে। অগ্নিগর্ভে পরিণত হওয়া লস অ্যাঞ্জেলেসে প্রতিবাদকারীদের পিছু হটাতে কাঁদানে গ্যাস, ফ্ল্যাশ
শনিবার সান বার্নার্ডিনো কাউন্টি থেকে ন্যাশনাল গার্ডের প্রথম দলটি ক্যালিফোর্নিয়ায় পৌঁছায়। বর্তমানে তারা শহরের সবচেয়ে বড় আটক কেন্দ্রের (মেট্রোপলিটন ডিটেনশন ক্যাম্প এলএ) বাইরে জড়ো হচ্ছে। অবৈধ অভিবাসীদের আটকের পর এখানেই রাখা হয় বলে জানা গেছে।
ট্রাম্প প্রশাসনের অভিবাসনবিরোধী অভিযানের বিরুদ্ধে দুদিন ধরে বিক্ষোভে উত্তাল ক্যালিফোর্নিয়ার লস অ্যাঞ্জেলেস। বিক্ষোভ দমনে শহরটিতে ২ হাজার ন্যাশনাল গার্ড মোতায়েনের নির্দেশ দিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। গতকাল শনিবার এক বিবৃতিতে হোয়াইট হাউস জানিয়েছে, বিশৃঙ্খলা দমনে এই গার্ডদের মোতায়েন করা
আফগানিস্তান, মিয়ানমার, চাদ, কঙ্গোর গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র, ইকুয়েটোরিয়াল গিনি, ইরিত্রিয়া, হাইতি, ইরান, লিবিয়া, সোমালিয়া, সুদান ও ইয়েমেনের নাগরিকরা যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ করতে পারবেন না। আংশিক নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছে আরও ৭টি দেশের ওপর— বুরুন্ডি, কিউবা, লাওস, সিয়েরা লিওন, টোগো, তুর্কমেনিস্তান
ভারতের সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশেই আসামে তথাকথিত ‘বিদেশি’ ঘোষিতদের বাংলাদেশে ‘পুশ ইন’ করছে রাজ্য সরকার। এমনটাই জানিয়েছেন আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা। গতকাল শুক্রবার তিনি এ কথা বলেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
অনেকে মনে করছেন, এই আগ্রহ বৃদ্ধির একটি বড় কারণ যুক্তরাষ্ট্রের বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি। ডোনাল্ড ট্রাম্পের নেতৃত্বে দেশটির রাজনীতি খুব বিভক্ত হয়ে পড়েছে—যেখানে সমাজে বিভক্তি ও উত্তেজনা বাড়ছে।
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর স্টেট ডিপার্টমেন্টের জনসংখ্যা, শরণার্থী ও অভিবাসন বিষয়ক ব্যুরো (পিআরএম) এখন থেকে বিদেশে দুর্যোগ মোকাবিলায় নেতৃত্ব দেবে। এর আগে এই কাজটি করত ইউএস এজেন্সি ফর ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট (ইউএসএআইডি)। ট্রাম্প প্রশাসন ইউএসএআইডি ভেঙে দেওয়ায় এই পরিবর্তন আনা হয়েছে।
অতীতে ‘জুস সাংগুইনিস’ বা রক্তসূত্র নীতির অধীনে খুব সহজেই নাগরিকত্ব প্রদান করা হতো। এর মাধ্যমে মূলত ১৮৬১ সালের ১৭ মার্চের পরে বেঁচে থাকা কোনো ইতালীয় পূর্বপুরুষের উত্তরসূরি হলেই যে কেউ ইতালির নাগরিকত্ব পাওয়ার যোগ্য হতেন। কারণ ওই তারিখেই ইতালির রাজত্ব প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল।
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার খুলে দেওয়ার আলোচনা শুরুর আগে বাংলাদেশের ‘অভিযোগ প্রত্যাহার’ চেয়ে কূটনৈতিক চাপ বাড়াচ্ছে কুয়ালালামপুর। মানব পাচার সংক্রান্ত যুক্তরাষ্ট্রের র্যাংকিংয়ে উন্নতি আনতে মালয়েশিয়ার মানবসম্পদ মন্ত্রণালয় বাংলাদেশকে প্রেরিত এক চিঠিতে বলেছে, ঢাকা থেকে আসা অনেক অভিযোগ ‘ভিত্তিহীন ও অসমর্থিত’..
যুক্তরাজ্যে ভিসা পেতে হলে এখন থেকে বিদেশি দক্ষ কর্মীদের আরও কঠিন ইংরেজি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে। নতুন অভিবাসন নীতিতে বলা হয়েছে, তাঁদের এখন এমন পর্যায়ের ইংরেজি জানতে হবে যা ‘এ’ লেভেল সমমানের—যেখানে তাঁরা স্বতঃস্ফূর্ত ও সাবলীলভাবে সামাজিক, একাডেমিক ও পেশাগত পরিবেশে কথা বলতে পারবেন।
দীর্ঘ তিন বছর আলোচনার পর যুক্তরাজ্য ও ভারত একটি বহুল প্রতীক্ষিত বাণিজ্য চুক্তিতে সম্মত হয়েছে। এই চুক্তির ফলে ব্রিটিশ হুইস্কি, গাড়ি ও অন্যান্য পণ্যের ভারতে রপ্তানি সহজ হবে এবং ভারতের তৈরি পোশাক ও জুতার ওপর যুক্তরাজ্যে কর কমবে। ব্রিটিশ সরকার একে ‘ঐতিহাসিক মাইলফলক’ উল্লেখ করে জানিয়েছে, এই চুক্তিতে