ইসরায়েল অধিকৃত ফিলিস্তিনি অঞ্চলে যেসব প্রাকৃতিক সম্পদ আছে সেগুলোর সার্বভৌম মালিকানা ফিলিস্তিনি জনগণের। এই বিষয়টির স্বীকৃতি দিয়ে জাতিসংঘে একটি প্রস্তাব পাস হয়েছে। প্রস্তাবটিতে পশ্চিমা বিশ্বের অনেকগুলো দেশ সমর্থন দিয়েছে। গত বৃহস্পতিবার জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের বৈঠকে এই প্রস্তাব পাস হয়।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই প্রস্তাবের পক্ষে জাতিসংঘের ১৯৩টি সদস্য দেশের মধ্যে ১৫৯টি দেশ ভোট দেয়। এসব দেশের মধ্যে অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড ও যুক্তরাজ্য অন্যতম। এই প্রস্তাব পাস জাতিসংঘের দীর্ঘদিনের অবস্থান থেকে সরে আসার ক্ষেত্রে এক উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন।
প্রস্তাবে পূর্ব জেরুজালেমসহ অধিকৃত ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডের প্রাকৃতিক সম্পদের ওপর ফিলিস্তিনিদের স্থায়ী সার্বভৌম মালিকানা এবং সিরিয়ার কাছ থেকে অধিকৃত গোলান মালভূমির প্রাকৃতিক সম্পদে সেখানকার আরব জনগোষ্ঠীর স্থানীয় সার্বভৌম মালিকানা স্বীকার করার কথা বলা হয়েছে।
ভোটাভুটিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ইসরায়েল ও কানাডাসহ সাতটি রাষ্ট্র প্রস্তাবের বিপক্ষে ভোট দেয় এবং ১১টি রাষ্ট্র ভোট দেওয়া থেকে বিরত থাকে। প্রস্তাবটি এখন জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য ভোটাভুটিতে দেওয়া হবে। এই প্রথম অস্ট্রেলিয়ার সরকার ফিলিস্তিনের পক্ষে কোনো প্রস্তাবে ভোট দিল, যেখানে ফিলিস্তিনি জনগণের অধিকার স্বীকার করার কথা বলা হয়েছে।
প্রস্তাব অনুসারে, জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ দাবি করতে পারবে যে, দখলদার ইসরায়েলি শক্তি পূর্ব জেরুজালেম এবং অধিকৃত সিরিয়ার গোলানসহ ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে শোষণ, ক্ষয়ক্ষতি বন্ধ করার পাশাপাশি প্রাকৃতিক সম্পদ নষ্ট করা বন্ধ করবে।
খসড়ায় আরও বলা হয়েছে, এই প্রস্তাব দখলদার ইসরায়েল রাষ্ট্র এবং ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের গৃহীত অবৈধ পদক্ষেপের ফলে উল্লিখিত অঞ্চলগুলোতে যেসব ফিলিস্তিনি আরব আছেন তাদের প্রাকৃতিক সম্পদের যেকোনো শোষণ, ক্ষতি বা বিপন্ন হওয়ার ফলে ফিলিস্তিনি জনগণকে ক্ষতিপূরণ দাবি করার অধিকারকে স্বীকৃতি দেবে।
ভোটের পর জাতিসংঘে নিযুক্ত ফিলিস্তিনের প্রতিনিধি বলেন, এই প্রস্তাবের অনুমোদন তাঁর দেশের জনগণের প্রাকৃতিক সম্পদের সার্বভৌমত্বসহ তাদের অবিচ্ছেদ্য অধিকারের একটি দৃঢ় পুনর্নিশ্চিতকরণের প্রতিনিধিত্ব করে। ইসরায়েল এক বছরেরও বেশি সময় ধরে জাতিসংঘের সনদকে পদদলিত করতে এবং গুরুতর লঙ্ঘন করে চলেছে।
ইসরায়েল অধিকৃত ফিলিস্তিনি অঞ্চলে যেসব প্রাকৃতিক সম্পদ আছে সেগুলোর সার্বভৌম মালিকানা ফিলিস্তিনি জনগণের। এই বিষয়টির স্বীকৃতি দিয়ে জাতিসংঘে একটি প্রস্তাব পাস হয়েছে। প্রস্তাবটিতে পশ্চিমা বিশ্বের অনেকগুলো দেশ সমর্থন দিয়েছে। গত বৃহস্পতিবার জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের বৈঠকে এই প্রস্তাব পাস হয়।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই প্রস্তাবের পক্ষে জাতিসংঘের ১৯৩টি সদস্য দেশের মধ্যে ১৫৯টি দেশ ভোট দেয়। এসব দেশের মধ্যে অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড ও যুক্তরাজ্য অন্যতম। এই প্রস্তাব পাস জাতিসংঘের দীর্ঘদিনের অবস্থান থেকে সরে আসার ক্ষেত্রে এক উল্লেখযোগ্য পরিবর্তন।
প্রস্তাবে পূর্ব জেরুজালেমসহ অধিকৃত ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডের প্রাকৃতিক সম্পদের ওপর ফিলিস্তিনিদের স্থায়ী সার্বভৌম মালিকানা এবং সিরিয়ার কাছ থেকে অধিকৃত গোলান মালভূমির প্রাকৃতিক সম্পদে সেখানকার আরব জনগোষ্ঠীর স্থানীয় সার্বভৌম মালিকানা স্বীকার করার কথা বলা হয়েছে।
ভোটাভুটিতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ইসরায়েল ও কানাডাসহ সাতটি রাষ্ট্র প্রস্তাবের বিপক্ষে ভোট দেয় এবং ১১টি রাষ্ট্র ভোট দেওয়া থেকে বিরত থাকে। প্রস্তাবটি এখন জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য ভোটাভুটিতে দেওয়া হবে। এই প্রথম অস্ট্রেলিয়ার সরকার ফিলিস্তিনের পক্ষে কোনো প্রস্তাবে ভোট দিল, যেখানে ফিলিস্তিনি জনগণের অধিকার স্বীকার করার কথা বলা হয়েছে।
প্রস্তাব অনুসারে, জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ দাবি করতে পারবে যে, দখলদার ইসরায়েলি শক্তি পূর্ব জেরুজালেম এবং অধিকৃত সিরিয়ার গোলানসহ ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে শোষণ, ক্ষয়ক্ষতি বন্ধ করার পাশাপাশি প্রাকৃতিক সম্পদ নষ্ট করা বন্ধ করবে।
খসড়ায় আরও বলা হয়েছে, এই প্রস্তাব দখলদার ইসরায়েল রাষ্ট্র এবং ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের গৃহীত অবৈধ পদক্ষেপের ফলে উল্লিখিত অঞ্চলগুলোতে যেসব ফিলিস্তিনি আরব আছেন তাদের প্রাকৃতিক সম্পদের যেকোনো শোষণ, ক্ষতি বা বিপন্ন হওয়ার ফলে ফিলিস্তিনি জনগণকে ক্ষতিপূরণ দাবি করার অধিকারকে স্বীকৃতি দেবে।
ভোটের পর জাতিসংঘে নিযুক্ত ফিলিস্তিনের প্রতিনিধি বলেন, এই প্রস্তাবের অনুমোদন তাঁর দেশের জনগণের প্রাকৃতিক সম্পদের সার্বভৌমত্বসহ তাদের অবিচ্ছেদ্য অধিকারের একটি দৃঢ় পুনর্নিশ্চিতকরণের প্রতিনিধিত্ব করে। ইসরায়েল এক বছরেরও বেশি সময় ধরে জাতিসংঘের সনদকে পদদলিত করতে এবং গুরুতর লঙ্ঘন করে চলেছে।
পারস্য উপসাগরের উপকূলে ইরানের বুশেহর শহরে অবস্থিত পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র যদি কোনো হামলার শিকার হয়, তবে তার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ। শুধু ইরান নয়, পুরো উপসাগরীয় অঞ্চল পড়বে বিপদের মুখে।
৭ ঘণ্টা আগেবি-২ বিমানের সঙ্গে ছিল চারটি বোয়িং কেসি-৪৬ পেগাসাস ফুয়েল ট্যাংকার। এর মধ্যে দুটি ইতিমধ্যে প্রশান্ত মহাসাগরের আকাশে বি-২ বোমারুতে জ্বালানি সরবরাহ করেছে। বাকি দুটি প্রায় ৭৫ কিলোমিটার পেছনে অবস্থান করছে।
৮ ঘণ্টা আগেসামরিক শক্তিতে বরাবরই নিজেকে অপরাজেয় হিসেবে জাহির করা ইসরায়েলকে সত্যিই কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলেছে ইরান। ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলকে ইতিমধ্যেই ব্যতিব্যস্ত করার পর গতকাল শনিবার দেশটির আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা ভেদ করে সফল ড্রোন হামলা চালায় ইরান। ইরানের দুটি ড্রোন ইসরায়েলের উত্তর ও দক্ষিণাঞ্চলে...
৮ ঘণ্টা আগেইরান-ইসরায়েল চলমান সংঘাত নবম দিনে গড়িয়েছে। এই উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে যুক্তরাষ্ট্র যদি ইসরায়েলের পক্ষে সরাসরি ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে, তাহলে লোহিতসাগরে মার্কিন জাহাজগুলোতে হামলা চালানো হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীরা। হুতি বিদ্রোহীদের এক মুখপাত্রের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে
৮ ঘণ্টা আগে