অনলাইন ডেস্ক
জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক সংস্থা ইউএনআরডব্লিউএ জানিয়েছে, ইসরায়েলের চলমান হামলায় গাজা উপত্যকার ৯২ শতাংশ বাড়িঘর ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। সোমবার (১৯ মে) সংস্থাটি জানায়, গাজার পরিবারগুলো এক অকল্পনীয় ধ্বংসযজ্ঞের শিকার। ইউএনআরডব্লিউএর অঙ্গসংগঠন প্রটেকশন ক্লাস্টারের তথ্য অনুযায়ী, গাজার ৯২ শতাংশ বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত বা পুরোপুরি গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।
ইউএনআরডব্লিউএ আরও জানায়, অসংখ্য মানুষ বহুবার বাস্তুচ্যুত হয়েছে এবং সেখানে আশ্রয়কেন্দ্রের তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে। সংস্থাটি ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ইসরায়েলের অবরোধ প্রত্যাহারের দাবি পুনর্ব্যক্ত করেছে।
এদিকে সরকারি, মানবাধিকার ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন প্রতিবেদনের সূত্রে জানা গেছে, ইসরায়েল গত ২ মার্চ থেকে খাদ্য, চিকিৎসা ও মানবিক সহায়তার জন্য গাজার প্রবেশদ্বারগুলো বন্ধ করে রেখেছে। এতে বিপর্যস্ত গাজায় মানবিক সংকট আরও তীব্র হচ্ছে।
গত রোববার থেকে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী (আইডিএফ) গাজার উত্তর ও দক্ষিণাঞ্চলে ‘অপারেশন গিদিয়নস চ্যারিয়ট’ নামে ভয়ংকর স্থল অভিযান শুরু করেছে। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, আইডিএফের নির্মম বোমাবর্ষণে গত ৪৮ ঘণ্টায় কমপক্ষে ২০০ জনের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। অকেজো হয়ে পড়েছে উত্তর গাজার সব সরকারি হাসপাতাল।
গত বছরের অক্টোবর থেকে ইসরায়েলি বাহিনী গাজায় নৃশংস হামলা চালিয়ে আসছে। এতে এখন পর্যন্ত ৫৩ হাজার ৩০০ জনের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে, যাদের অধিকাংশই নারী ও শিশু।
আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসিসি) গত নভেম্বরে গাজায় যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও তাঁর সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্তের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে।
এ ছাড়া ইসরায়েল গাজার ওপর চালানো এই হামলার জন্য আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে গণহত্যার অভিযোগেরও মুখোমুখি হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, এই হামলার লক্ষ্য হামাসকে পরাজিত করা এবং গাজায় অনির্দিষ্টকালের জন্য সামরিক উপস্থিতি বজায় রাখা। তিনি বলেন, ‘গাজাবাসীর নিরাপত্তার জন্য’ তাদের দক্ষিণে সরিয়ে নেওয়া হবে। তবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ইসরায়েলি কর্মকর্তারা বলেন, এই পরিকল্পনায় পুরো গাজা দখলের কথা রয়েছে।
আজ সোমবার টেলিগ্রামেও এক ভিডিও বার্তায় নেতানিয়াহু বলেছেন, ‘লড়াই চলছে এবং আমাদের অগ্রগতি হচ্ছে। গাজার পুরো ভূখণ্ডের নিয়ন্ত্রণ আমরা নেব। আমরা হাল ছাড়ব না। তবে সফল হতে হলে এমনভাবে এগোতে হবে, যাতে কেউ আমাদের থামাতে না পারে।’ তাঁর এই বক্তব্য থেকে বোঝা যায়, তিনি গাজার দখল ছাড়বেন না। বরং তিনি পুরো গাজার দখল নিতে মরিয়া হয়ে উঠেছেন।
জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক সংস্থা ইউএনআরডব্লিউএ জানিয়েছে, ইসরায়েলের চলমান হামলায় গাজা উপত্যকার ৯২ শতাংশ বাড়িঘর ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। সোমবার (১৯ মে) সংস্থাটি জানায়, গাজার পরিবারগুলো এক অকল্পনীয় ধ্বংসযজ্ঞের শিকার। ইউএনআরডব্লিউএর অঙ্গসংগঠন প্রটেকশন ক্লাস্টারের তথ্য অনুযায়ী, গাজার ৯২ শতাংশ বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত বা পুরোপুরি গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়েছে।
ইউএনআরডব্লিউএ আরও জানায়, অসংখ্য মানুষ বহুবার বাস্তুচ্যুত হয়েছে এবং সেখানে আশ্রয়কেন্দ্রের তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে। সংস্থাটি ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ইসরায়েলের অবরোধ প্রত্যাহারের দাবি পুনর্ব্যক্ত করেছে।
এদিকে সরকারি, মানবাধিকার ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন প্রতিবেদনের সূত্রে জানা গেছে, ইসরায়েল গত ২ মার্চ থেকে খাদ্য, চিকিৎসা ও মানবিক সহায়তার জন্য গাজার প্রবেশদ্বারগুলো বন্ধ করে রেখেছে। এতে বিপর্যস্ত গাজায় মানবিক সংকট আরও তীব্র হচ্ছে।
গত রোববার থেকে ইসরায়েলি সামরিক বাহিনী (আইডিএফ) গাজার উত্তর ও দক্ষিণাঞ্চলে ‘অপারেশন গিদিয়নস চ্যারিয়ট’ নামে ভয়ংকর স্থল অভিযান শুরু করেছে। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, আইডিএফের নির্মম বোমাবর্ষণে গত ৪৮ ঘণ্টায় কমপক্ষে ২০০ জনের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে। অকেজো হয়ে পড়েছে উত্তর গাজার সব সরকারি হাসপাতাল।
গত বছরের অক্টোবর থেকে ইসরায়েলি বাহিনী গাজায় নৃশংস হামলা চালিয়ে আসছে। এতে এখন পর্যন্ত ৫৩ হাজার ৩০০ জনের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছে, যাদের অধিকাংশই নারী ও শিশু।
আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসিসি) গত নভেম্বরে গাজায় যুদ্ধাপরাধ ও মানবতাবিরোধী অপরাধের দায়ে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও তাঁর সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী ইয়োভ গ্যালান্তের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করে।
এ ছাড়া ইসরায়েল গাজার ওপর চালানো এই হামলার জন্য আন্তর্জাতিক বিচার আদালতে গণহত্যার অভিযোগেরও মুখোমুখি হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেছেন, এই হামলার লক্ষ্য হামাসকে পরাজিত করা এবং গাজায় অনির্দিষ্টকালের জন্য সামরিক উপস্থিতি বজায় রাখা। তিনি বলেন, ‘গাজাবাসীর নিরাপত্তার জন্য’ তাদের দক্ষিণে সরিয়ে নেওয়া হবে। তবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ইসরায়েলি কর্মকর্তারা বলেন, এই পরিকল্পনায় পুরো গাজা দখলের কথা রয়েছে।
আজ সোমবার টেলিগ্রামেও এক ভিডিও বার্তায় নেতানিয়াহু বলেছেন, ‘লড়াই চলছে এবং আমাদের অগ্রগতি হচ্ছে। গাজার পুরো ভূখণ্ডের নিয়ন্ত্রণ আমরা নেব। আমরা হাল ছাড়ব না। তবে সফল হতে হলে এমনভাবে এগোতে হবে, যাতে কেউ আমাদের থামাতে না পারে।’ তাঁর এই বক্তব্য থেকে বোঝা যায়, তিনি গাজার দখল ছাড়বেন না। বরং তিনি পুরো গাজার দখল নিতে মরিয়া হয়ে উঠেছেন।
পারস্য উপসাগরের উপকূলে ইরানের বুশেহর শহরে অবস্থিত পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র যদি কোনো হামলার শিকার হয়, তবে তার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ। শুধু ইরান নয়, পুরো উপসাগরীয় অঞ্চল পড়বে বিপদের মুখে।
৩ ঘণ্টা আগেবি-২ বিমানের সঙ্গে ছিল চারটি বোয়িং কেসি-৪৬ পেগাসাস ফুয়েল ট্যাংকার। এর মধ্যে দুটি ইতিমধ্যে প্রশান্ত মহাসাগরের আকাশে বি-২ বোমারুতে জ্বালানি সরবরাহ করেছে। বাকি দুটি প্রায় ৭৫ কিলোমিটার পেছনে অবস্থান করছে।
৩ ঘণ্টা আগেসামরিক শক্তিতে বরাবরই নিজেকে অপরাজেয় হিসেবে জাহির করা ইসরায়েলকে সত্যিই কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলেছে ইরান। ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলকে ইতিমধ্যেই ব্যতিব্যস্ত করার পর গতকাল শনিবার দেশটির আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা ভেদ করে সফল ড্রোন হামলা চালায় ইরান। ইরানের দুটি ড্রোন ইসরায়েলের উত্তর ও দক্ষিণাঞ্চলে...
৪ ঘণ্টা আগেইরান-ইসরায়েল চলমান সংঘাত নবম দিনে গড়িয়েছে। এই উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে যুক্তরাষ্ট্র যদি ইসরায়েলের পক্ষে সরাসরি ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে, তাহলে লোহিতসাগরে মার্কিন জাহাজগুলোতে হামলা চালানো হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীরা। হুতি বিদ্রোহীদের এক মুখপাত্রের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে
৪ ঘণ্টা আগে