গাজায় যুদ্ধবিরতি নিয়ে চলমান অচলাবস্থার মধ্যে আশার আলো দেখা দিয়েছে। হামাসের একটি সূত্র নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র যে যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব আগে দিয়েছিল তার একটি সংশোধিত খসড়া গ্রহণ করেছে তারা। গতকাল মঙ্গলবার হামাসের ওই সূত্র সৌদি আরবের সংবাদমাধ্যম আল-আরাবিয়াকে এ তথ্য জানিয়েছে।
সূত্রটি জানিয়েছে, আগামী কয়েক দিনের মধ্যেই হামাসের একটি প্রতিনিধিদল মিসরের রাজধানী কায়রো ভ্রমণ করবে। দলটি এই সংশোধিত প্রস্তাবের বিষয়টি নিয়ে চুক্তির অন্যান্য পক্ষের সঙ্গে আলোচনা করবে, যাতে করে এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌঁছানো যায় এবং একটি যুদ্ধবিরতি কার্যকর করা সম্ভব হয়।
এদিকে, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট কার্যালয় হোয়াইট হাউস হামাসের হাতে জিম্মি ইসরায়েলি বয়স্ক, নারী ও আহত জিম্মিদের মুক্তি দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে এই অস্থায়ী যুদ্ধবিরতি কার্যকর করার শর্ত হিসেবে। এ বিষয়ে মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের উপদেষ্টা জেক সুলিভান বলেছেন, ‘আজ ছয় সপ্তাহব্যাপী একটি যুদ্ধবিরতি আলোচনার টেবিলে আছে। তবে আরও স্থায়ী কিছু গড়ে তোলা যেতে পারে যদি হামাস নারী, আহত এবং বয়স্ক জিম্মিদের মুক্তি দেয়।’
সর্বশেষ প্রস্তাব অনুসারে, হামাস ইসরায়েলের একজন জিম্মিকে মুক্তি দিলে বিনিময়ে ইসরায়েল অন্তত ১০ জন ফিলিস্তিনি বন্দীকে মুক্তি দেবে। এই নতুন চুক্তি গাজার বাস্তুচ্যুতদের নিজ নিজ বাড়িতে ফেরারও সুযোগ দেবে। অবশ্য ইসরায়েলি হামলায় গাজার অধিকাংশ বাড়িই ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে।
হামাসের পলিটব্যুরোর সদস্য মোহাম্মদ নাজ্জাল বলেছেন, যুদ্ধবিরতি নিয়ে আলোচনা চলছে, কিন্তু সেই আলোচনা দোদুল্যমান। কারণ, ইসরায়েল চায় অস্থায়ী যুদ্ধবিরতি কিন্তু হামাস তা কখনোই মেনে নেবে না। হামাস পুরোপুরি যুদ্ধবিরতি চায়।
আল-আরাবিয়াকে নাজ্জাল বলেছেন, ‘গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর উপস্থিতি বাস্তুচ্যুতদের নিজ বাড়িতে ফিরতে বাধা দেবে।’ এ সময় তিনি জানান, এবং কোনো শর্ত বা বিধিনিষেধ ছাড়াই গাজায় মানবিক সহায়তাদানকারীদের প্রবেশ করতে দেওয়ার ব্যাপারে হামাসের অবস্থান অনড়।
গাজায় যুদ্ধবিরতি নিয়ে চলমান অচলাবস্থার মধ্যে আশার আলো দেখা দিয়েছে। হামাসের একটি সূত্র নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র যে যুদ্ধবিরতি প্রস্তাব আগে দিয়েছিল তার একটি সংশোধিত খসড়া গ্রহণ করেছে তারা। গতকাল মঙ্গলবার হামাসের ওই সূত্র সৌদি আরবের সংবাদমাধ্যম আল-আরাবিয়াকে এ তথ্য জানিয়েছে।
সূত্রটি জানিয়েছে, আগামী কয়েক দিনের মধ্যেই হামাসের একটি প্রতিনিধিদল মিসরের রাজধানী কায়রো ভ্রমণ করবে। দলটি এই সংশোধিত প্রস্তাবের বিষয়টি নিয়ে চুক্তির অন্যান্য পক্ষের সঙ্গে আলোচনা করবে, যাতে করে এ বিষয়ে চূড়ান্ত সিদ্ধান্তে পৌঁছানো যায় এবং একটি যুদ্ধবিরতি কার্যকর করা সম্ভব হয়।
এদিকে, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট কার্যালয় হোয়াইট হাউস হামাসের হাতে জিম্মি ইসরায়েলি বয়স্ক, নারী ও আহত জিম্মিদের মুক্তি দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছে এই অস্থায়ী যুদ্ধবিরতি কার্যকর করার শর্ত হিসেবে। এ বিষয়ে মার্কিন জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের উপদেষ্টা জেক সুলিভান বলেছেন, ‘আজ ছয় সপ্তাহব্যাপী একটি যুদ্ধবিরতি আলোচনার টেবিলে আছে। তবে আরও স্থায়ী কিছু গড়ে তোলা যেতে পারে যদি হামাস নারী, আহত এবং বয়স্ক জিম্মিদের মুক্তি দেয়।’
সর্বশেষ প্রস্তাব অনুসারে, হামাস ইসরায়েলের একজন জিম্মিকে মুক্তি দিলে বিনিময়ে ইসরায়েল অন্তত ১০ জন ফিলিস্তিনি বন্দীকে মুক্তি দেবে। এই নতুন চুক্তি গাজার বাস্তুচ্যুতদের নিজ নিজ বাড়িতে ফেরারও সুযোগ দেবে। অবশ্য ইসরায়েলি হামলায় গাজার অধিকাংশ বাড়িই ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে।
হামাসের পলিটব্যুরোর সদস্য মোহাম্মদ নাজ্জাল বলেছেন, যুদ্ধবিরতি নিয়ে আলোচনা চলছে, কিন্তু সেই আলোচনা দোদুল্যমান। কারণ, ইসরায়েল চায় অস্থায়ী যুদ্ধবিরতি কিন্তু হামাস তা কখনোই মেনে নেবে না। হামাস পুরোপুরি যুদ্ধবিরতি চায়।
আল-আরাবিয়াকে নাজ্জাল বলেছেন, ‘গাজায় ইসরায়েলি বাহিনীর উপস্থিতি বাস্তুচ্যুতদের নিজ বাড়িতে ফিরতে বাধা দেবে।’ এ সময় তিনি জানান, এবং কোনো শর্ত বা বিধিনিষেধ ছাড়াই গাজায় মানবিক সহায়তাদানকারীদের প্রবেশ করতে দেওয়ার ব্যাপারে হামাসের অবস্থান অনড়।
খোররামশহর-৪ বা খাইবার ক্ষেপণাস্ত্রকে ইরানের চতুর্থ প্রজন্মের ক্ষেপণাস্ত্র হিসেবে ধরা হয়। এটি শব্দের গতির চেয়ে ১৬ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের বাইরে এবং শব্দের গতির চেয়ে ৮ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের ভেতরে চলতে সক্ষম। উচ্চ গতি এবং কৌশলগত সক্ষমতার জন্য এটিকে শনাক্ত ও প্রতিহত করা কঠিন...
৩ মিনিট আগেইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া ও স্পেন। রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের ভূখণ্ডে ক্ষেপণাস্ত্র ও বোমা হামলার যে দায়িত্বজ্ঞানহীন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, তা যে যুক্তিই তুলে ধরা হোক না কেন, তা আন্তর্জ
১১ মিনিট আগেতাঁর মতে, যুক্তরাষ্ট্রের হামলার জবাবে এখন ইরানকে তিনটি কৌশলগত পথের একটি বেছে নিতে হবে। প্রথমত কোনো কিছু না করা। এতে যুক্তরাষ্ট্রের আরও হামলা থেকে রেহাই পেতে পারে মধ্যপ্রাচ্যের দেশটি। এমনকি ইরান চাইলে কূটনৈতিক পথেও যেতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় ফিরতে পারে।
১ ঘণ্টা আগেইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাঘচি বলেছেন, কূটনৈতিক প্রচেষ্টাকে ধ্বংস করেছে যুক্তরাষ্ট্র, ইরান নয়। একই সঙ্গে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের হুমকির বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে রুখে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়েছেন...
১ ঘণ্টা আগে