স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠাই মধ্যপ্রাচ্যের স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তা নিশ্চিতের একমাত্র পথ। এমনটাই জানিয়েছেন সৌদি আরবের পররাষ্ট্র প্রিন্স ফয়সাল বিন ফারহান। গতকাল শনিবার জার্মানির মিউনিখে চলমান মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন। সৌদি সংবাদমাধ্যম আরব নিউজের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে সৌদি আরবের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, কেবল মধ্যপ্রাচ্য নয়, ইসরায়েলের নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতার জন্যও স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা জরুরি। এ সময় তিনি জানান, বর্তমানে তাঁর দেশের একমাত্র লক্ষ্য হলো গাজায় চলমান হামাস-ইসরায়েল যুদ্ধের একটি বিরতি।
সৌদি আরবের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, ‘আমরা একটি যুদ্ধবিরতি ও গাজা থেকে ইসরায়েলি সেনাদের প্রত্যাহারের দিকে মনোনিবেশ করছি। একই সঙ্গে আমরা গাজার জনগণের জন্য মানবিক সহায়তা নিশ্চিতের দিকে মনোনিবেশ করছি।’ প্রিন্স ফয়সালের আগেও সৌদি আরব বারবার বলেছে, তারা স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি না দেওয়া পর্যন্ত ইসরায়েলের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক চালু করবে না।
মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে ফয়সাল বিন ফারহান আরও বলেন, ইসরায়েলি বাহিনীর উসকানিমূলক কর্মকাণ্ড আরব বিশ্ব ও ইসলামি দেশগুলোর অনুভূতিতে আঘাত হানতে পারে। বিশেষ করে গাজায় নিহতের সংখ্যা মুসলিম বিশ্বকে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উসকে দিতে পারে। তিনি আরও বলেছেন, দেশটির কর্মকাণ্ড বিশ্বজুড়ে সন্ত্রাসবাদ ও চরমপন্থার মতাদর্শকে আরও উসকে দিতে পারে।
এর আগে চলতি মাসের শুরুর দিকে সৌদি আরব ঘোষণা দিয়েছিল, গাজায় চলমান যুদ্ধ বন্ধ ও স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠা না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে কোনো সম্পর্ক স্বাভাবিক করা হবে না। সৌদি আরবের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ফিলিস্তিনিরা তাদের ন্যায্য অধিকারের যে দাবি উত্থাপন করেছে, তা নিশ্চিত করার বিষয়ে রিয়াদের অবস্থান অটল।’
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘সৌদি আরব প্রশাসনকে তার দৃঢ় অবস্থান জানিয়ে দিয়েছে। সৌদি আরব বলেছে, যতক্ষণ পর্যন্ত পূর্ব জেরুজালেমকে রাজধানী করে ১৯৬৭ সালের সীমানা অনুসারে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা হবে না, ততক্ষণ পর্যন্ত ইসরায়েলের সঙ্গে কোনো কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করা হবে না।’
স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠাই মধ্যপ্রাচ্যের স্থিতিশীলতা ও নিরাপত্তা নিশ্চিতের একমাত্র পথ। এমনটাই জানিয়েছেন সৌদি আরবের পররাষ্ট্র প্রিন্স ফয়সাল বিন ফারহান। গতকাল শনিবার জার্মানির মিউনিখে চলমান মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন। সৌদি সংবাদমাধ্যম আরব নিউজের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে সৌদি আরবের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, কেবল মধ্যপ্রাচ্য নয়, ইসরায়েলের নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতার জন্যও স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা জরুরি। এ সময় তিনি জানান, বর্তমানে তাঁর দেশের একমাত্র লক্ষ্য হলো গাজায় চলমান হামাস-ইসরায়েল যুদ্ধের একটি বিরতি।
সৌদি আরবের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেছেন, ‘আমরা একটি যুদ্ধবিরতি ও গাজা থেকে ইসরায়েলি সেনাদের প্রত্যাহারের দিকে মনোনিবেশ করছি। একই সঙ্গে আমরা গাজার জনগণের জন্য মানবিক সহায়তা নিশ্চিতের দিকে মনোনিবেশ করছি।’ প্রিন্স ফয়সালের আগেও সৌদি আরব বারবার বলেছে, তারা স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি না দেওয়া পর্যন্ত ইসরায়েলের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক চালু করবে না।
মিউনিখ নিরাপত্তা সম্মেলনে ফয়সাল বিন ফারহান আরও বলেন, ইসরায়েলি বাহিনীর উসকানিমূলক কর্মকাণ্ড আরব বিশ্ব ও ইসলামি দেশগুলোর অনুভূতিতে আঘাত হানতে পারে। বিশেষ করে গাজায় নিহতের সংখ্যা মুসলিম বিশ্বকে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ক্ষোভ উসকে দিতে পারে। তিনি আরও বলেছেন, দেশটির কর্মকাণ্ড বিশ্বজুড়ে সন্ত্রাসবাদ ও চরমপন্থার মতাদর্শকে আরও উসকে দিতে পারে।
এর আগে চলতি মাসের শুরুর দিকে সৌদি আরব ঘোষণা দিয়েছিল, গাজায় চলমান যুদ্ধ বন্ধ ও স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠা না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে কোনো সম্পর্ক স্বাভাবিক করা হবে না। সৌদি আরবের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ফিলিস্তিনিরা তাদের ন্যায্য অধিকারের যে দাবি উত্থাপন করেছে, তা নিশ্চিত করার বিষয়ে রিয়াদের অবস্থান অটল।’
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘সৌদি আরব প্রশাসনকে তার দৃঢ় অবস্থান জানিয়ে দিয়েছে। সৌদি আরব বলেছে, যতক্ষণ পর্যন্ত পূর্ব জেরুজালেমকে রাজধানী করে ১৯৬৭ সালের সীমানা অনুসারে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা হবে না, ততক্ষণ পর্যন্ত ইসরায়েলের সঙ্গে কোনো কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করা হবে না।’
ইরানে মার্কিন বোমা হামলার এক দিন পর যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে একটি পোস্ট দিয়েছেন। সেখানে তিনি লিখেছেন, বর্তমান ইরানি শাসকগোষ্ঠী যদি ‘ইরানকে আবারও মহান’ করতে না পারে, তবে শাসনব্যবস্থার পরিবর্তন হতেই পারে।
৩ মিনিট আগেইরানে যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাব-প্রতিপত্তি গুঁড়িয়ে দিয়েছিল ১৯৭৯ সালের ইসলামি বিপ্লব। এ বিপ্লবের পর থেকে মধ্যপ্রাচ্যে যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান প্রতিপক্ষে পরিণত হয়েছিল ইরান। এই বিপ্লবের মাধ্যমে পতন হয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র-সমর্থিত শাহ মোহাম্মদ রেজা পাহলভির সরকারের। বিপ্লবের নেতৃত্ব দিয়েছিলেন আয়াতুল্লাহ...
১৮ মিনিট আগেইসরায়েলি বিমানবাহিনী ইরানের রাজধানী তেহরানে অবস্থিত কুখ্যাত এভিন কারাগারে হামলা চালিয়েছে। এই হামলায় কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেছে কি না বা ক্ষয়ক্ষতির মাত্রা কতটা গুরুতর, তা এখনো স্পষ্ট নয়।
২ ঘণ্টা আগেইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর সঙ্গে কাজ করা একটি অ্যালুমিনিয়াম উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলা চালিয়েছে বলে দাবি করেছে হ্যাকটিভিস্ট গ্রুপ সাইবারইসনাদফ্রন্ট।
২ ঘণ্টা আগে