হিজবুল্লাহ, হামাসসহ মধ্যপ্রাচ্যের বেশ কয়েকটি দেশের সশস্ত্র গোষ্ঠীটিকে নিয়ে গঠিত জোট ‘অ্যাক্সিস অব রেজিস্ট্যান্স’ বা প্রতিরোধ অক্ষকে নিঃশর্ত সমর্থন দিয়ে যাবে ইরান। এমনটাই জানিয়েছেন ইরানের নতুন পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাগচি। তিনি বলেছেন, এই সমর্থন কেবল রাজনৈতিক বা কূটনৈতিক পর্যায়ে সীমাবদ্ধ থাকবে না, যখন যেখানে প্রয়োজন সমর্থন দেওয়া হবে।
কাতার সফরের সময় দেশটির সংবাদমাধ্যম আল জাজিরাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে আব্বাস আরাগচি এই অবস্থান ব্যক্ত করেন। তবে একই সঙ্গে তিনি জানান, ইরান নতুন করে যুদ্ধে জড়াতে চায় বা উত্তেজনাও উসকে দিতে চায়; তবে সম্ভাব্য যেকোনো পরিস্থিতির জন্য তেহরান প্রস্তুত।
প্রতিরোধ অক্ষ মূলত লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ, ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাস, ইয়েমেনের সশস্ত্র গোষ্ঠী হুতি এবং ইরাক ও সিরিয়ার বেশ কয়েকটি সশস্ত্র গোষ্ঠীকে নিয়ে গঠিত। এই গোষ্ঠীগুলো ইরানের আর্থিক, রাজনৈতিক, কূটনৈতিক ও সামরিক সমর্থনপুষ্ট।
ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘ইসরায়েল চাইলে আমাদের ধৈর্য এবং সংকল্পকে পরীক্ষা করতে পারে। আমারও দেখব আক্রমণ কেমন হয় এবং তারপর সতর্কভাবে বিবেচনা শেষে আমরা সিদ্ধান্ত নেব কীভাবে প্রতিক্রিয়া জানানো যায়।’ এ সময় তিনি অভিযোগ করে বলেন, ‘ইসরায়েল একটি বড় ধরনে যুদ্ধ শুরুর পাঁয়তারা করছে এবং কিছু দেশকে এই যুদ্ধে জড়িয়ে ফেলতে চাইছে। তবে কেবল ইরান নয়, অনেকেই এ ধরনে যুদ্ধ চায় না। কারণ, সবাই জানে এটা কতটা বিপর্যয়কর।’
আব্বাস আরাগচি জোর দিয়ে বলেন, ‘প্রতিরোধ অক্ষ ইহুদিবাদী ইসরায়েলের শাসকদের প্রতিক্রিয়া জানাতে সক্ষম এবং ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু গাজা যুদ্ধে তাঁর লক্ষ্য—হামাসকে ধ্বংস করা—অর্জন করতে পারেননি এবং তিনি লেবাননে একই পরিস্থিতির মুখোমুখি হবেন।’
আরাগচি সাক্ষাৎকারে তাঁর সাম্প্রতিক লেবানন সফরের বিষয়টিও তুলে ধরেন। তিনি বলেন, লেবাননের নেতৃত্বের সঙ্গে তিনি কীভাবে যুদ্ধবিরতি প্রতিষ্ঠা করা যায় এবং গাজা ও লেবাননের ইসরায়েলি গণহত্যা, হত্যা ও ধ্বংস বন্ধ করা যায় সে বিষয়ে পরামর্শ করেছেন। মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে তাঁর চলমান আঞ্চলিক সফরের প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন, সৌদি আরব ও কাতার গুরুত্বপূর্ণ আঞ্চলিক দেশ; যারা উত্তেজনা বৃদ্ধির বিরুদ্ধে কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে এবং যুদ্ধ বন্ধে সহায়তা করতে পারে।
হিজবুল্লাহ, হামাসসহ মধ্যপ্রাচ্যের বেশ কয়েকটি দেশের সশস্ত্র গোষ্ঠীটিকে নিয়ে গঠিত জোট ‘অ্যাক্সিস অব রেজিস্ট্যান্স’ বা প্রতিরোধ অক্ষকে নিঃশর্ত সমর্থন দিয়ে যাবে ইরান। এমনটাই জানিয়েছেন ইরানের নতুন পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাগচি। তিনি বলেছেন, এই সমর্থন কেবল রাজনৈতিক বা কূটনৈতিক পর্যায়ে সীমাবদ্ধ থাকবে না, যখন যেখানে প্রয়োজন সমর্থন দেওয়া হবে।
কাতার সফরের সময় দেশটির সংবাদমাধ্যম আল জাজিরাকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে আব্বাস আরাগচি এই অবস্থান ব্যক্ত করেন। তবে একই সঙ্গে তিনি জানান, ইরান নতুন করে যুদ্ধে জড়াতে চায় বা উত্তেজনাও উসকে দিতে চায়; তবে সম্ভাব্য যেকোনো পরিস্থিতির জন্য তেহরান প্রস্তুত।
প্রতিরোধ অক্ষ মূলত লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ, ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাস, ইয়েমেনের সশস্ত্র গোষ্ঠী হুতি এবং ইরাক ও সিরিয়ার বেশ কয়েকটি সশস্ত্র গোষ্ঠীকে নিয়ে গঠিত। এই গোষ্ঠীগুলো ইরানের আর্থিক, রাজনৈতিক, কূটনৈতিক ও সামরিক সমর্থনপুষ্ট।
ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘ইসরায়েল চাইলে আমাদের ধৈর্য এবং সংকল্পকে পরীক্ষা করতে পারে। আমারও দেখব আক্রমণ কেমন হয় এবং তারপর সতর্কভাবে বিবেচনা শেষে আমরা সিদ্ধান্ত নেব কীভাবে প্রতিক্রিয়া জানানো যায়।’ এ সময় তিনি অভিযোগ করে বলেন, ‘ইসরায়েল একটি বড় ধরনে যুদ্ধ শুরুর পাঁয়তারা করছে এবং কিছু দেশকে এই যুদ্ধে জড়িয়ে ফেলতে চাইছে। তবে কেবল ইরান নয়, অনেকেই এ ধরনে যুদ্ধ চায় না। কারণ, সবাই জানে এটা কতটা বিপর্যয়কর।’
আব্বাস আরাগচি জোর দিয়ে বলেন, ‘প্রতিরোধ অক্ষ ইহুদিবাদী ইসরায়েলের শাসকদের প্রতিক্রিয়া জানাতে সক্ষম এবং ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু গাজা যুদ্ধে তাঁর লক্ষ্য—হামাসকে ধ্বংস করা—অর্জন করতে পারেননি এবং তিনি লেবাননে একই পরিস্থিতির মুখোমুখি হবেন।’
আরাগচি সাক্ষাৎকারে তাঁর সাম্প্রতিক লেবানন সফরের বিষয়টিও তুলে ধরেন। তিনি বলেন, লেবাননের নেতৃত্বের সঙ্গে তিনি কীভাবে যুদ্ধবিরতি প্রতিষ্ঠা করা যায় এবং গাজা ও লেবাননের ইসরায়েলি গণহত্যা, হত্যা ও ধ্বংস বন্ধ করা যায় সে বিষয়ে পরামর্শ করেছেন। মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে তাঁর চলমান আঞ্চলিক সফরের প্রসঙ্গ টেনে তিনি বলেন, সৌদি আরব ও কাতার গুরুত্বপূর্ণ আঞ্চলিক দেশ; যারা উত্তেজনা বৃদ্ধির বিরুদ্ধে কার্যকর ভূমিকা রাখতে পারে এবং যুদ্ধ বন্ধে সহায়তা করতে পারে।
সব জল্পনা-কল্পনা উড়িয়ে দিয়ে ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধে জড়ালই যুক্তরাষ্ট্র। আজ রোববার, মধ্যপ্রাচ্যের স্থানীয় সময় ভোরে ইরানের তিনটি পারমাণবিক কেন্দ্র— ফোরদো, নাতানজ ও ইস্পাহানে হামলা চালিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এই স্থাপনাগুলোতে গত শুক্রবার ইসরায়েলও হামলা চালিয়েছিল।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রকে কেন ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে জড়ানো হলো, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের কাছে তার কৈফিয়ত চেয়েছেন ডেমোক্র্যাট সিনেটর চাক শুমার। কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়া তিনি কীভাবে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তার স্পষ্ট জবাব জানতে চেয়েছেন ওই ডেমোক্র্যাট নেতা। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন এ তথ্য জানিয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
৪ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
৪ ঘণ্টা আগে