যুক্তরাষ্ট্র ও ফ্রান্সের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের এক যুদ্ধবিরতি চুক্তির মধ্য দিয়ে লেবাননে ইসরায়েল ও হিজবুল্লাহর সঙ্গে ১৪ মাস ধরে চলা সংঘাতে বিরতি আসে। এই যুদ্ধবিরতির মেয়াদ শেষ হয় গতকাল ২৬ জানুয়ারি। এবার যুদ্ধবিরতির মেয়াদ বাড়িয়ে ১৮ ফেব্রুয়ারি নির্ধারণ করে দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা যায়।
হোয়াইট হাউস একটি বিবৃতিতে বলেছে, যুক্তরাষ্ট্রের তত্ত্বাবধানে হিজবুল্লাহ ও ইসরায়েলের মধ্যে যে চুক্তি, তা ২০২৫ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত কার্যকর থাকবে। লেবানন ও ইসরায়েলের সঙ্গে লেবাননের বন্দীদের প্রত্যাবাসন নিয়ে আলোচনা শুরু করার কথাও জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
যুক্তরাষ্ট্রের এই বক্তব্য মেনে নিয়ে আজ সোমবার সকালে এক বিবৃতিতে লেবাননের তত্ত্বাবধায়ক প্রধানমন্ত্রী নাজিব মিকাতি বলেছেন, লেবানন নিশ্চিত করেছে যে তারা বর্ধিত যুদ্ধবিরতি চুক্তি মেনে চলবে।
এদিকে গতকাল রোববার যুদ্ধবিরতির শেষ দিনে দক্ষিণ লেবাননে ইসরায়েলি সেনাদের হামলায় ২২ জনের মৃত্যু হয়েছে। লেবাননের কর্তৃপক্ষ জানায়, গতকাল রোববার দক্ষিণ লেবাননে ইসরায়েলি বাহিনী প্রত্যাহারের সময়সীমা শেষ হওয়ায় লেবাননের হাজারো নাগরিক সেনাবাহিনীর আদেশ অমান্য করে নিজেদের বাড়িতে ফিরতে চেষ্টা করেছিল। সেসময় ইসরায়েলি সেনারা তাদের ওপর হামলা চালিয়ে ২২ জনকে হত্যা করেছে।
রোববার নিহতের মধ্যে তাদের এক সেনাকে শনাক্ত করেছে লেবাননের যুক্তরাষ্ট্র সমর্থিত সামরিক বাহিনী। তারা ইসরায়েলের বিরুদ্ধে তাদের সেনা প্রত্যাহারে বিলম্ব করার অভিযোগ তুলেছে।
দক্ষিণ লেবাননে কতদিন ইসরায়েলি সেনা মোতায়েন থাকবে এ নিয়ে নির্দিষ্টভাবে কিছু জানায়নি ইসরায়েলের সেনাবাহিনী। তারা দাবি করছে, সেখানে হিজবুল্লাহর স্থাপনা ও অস্ত্রশস্ত্র দখলে নিয়েছে তারা। ইসরায়েলের সীমান্ত এলাকার বাসিন্দারা যাতে নিরাপদে বাড়ি ফিরতে পারেন, এ জন্য তারা অবস্থান নিয়ে আছেন। তবে ইসরায়েল শুক্রবার জানিয়েছিল, নির্ধারিত সময়সীমার পরও তারা দক্ষিণ লেবাননে সেনা মোতায়েন রাখবে।
যুদ্ধবিরতির শর্তানুযায়ী, হিজবুল্লাহ লিটানি নদীর অপর পাশে সরে যাবে আর চুক্তি পুরোপুরি ও কার্যকরভাবে বাস্তবায়ন করতে দক্ষিণ লেবাননে দেশটির সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হবে। তাহলে ইসরায়েল তাদের সেনা প্রত্যাহার করবে। ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের বিবৃতিতে বলা হয়, লেবানন এখনো যুদ্ধবিরতি চুক্তি পুরোপুরি বাস্তবায়ন করেনি। তাই যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পূর্ণ সমন্বয়ের মাধ্যমে ধীরে ধীরে ইসরায়েলি সেনা প্রত্যাহার করা হবে।
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর শুরু হওয়া গাজা যুদ্ধে ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের পক্ষ নিয়ে লেবানন-ইসরায়েল সীমান্তে ইসরায়েলি সেনাদের সঙ্গে সংঘাতে লিপ্ত হয় হিজবুল্লাহ। গত সেপ্টেম্বরে এই সংঘাত যুদ্ধে রূপ নেয়। ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর ব্যাপক হামলায় ধ্বংসযজ্ঞে পরিণত হয় লেবানন, প্রায় ৪ হাজার মানুষ নিহত হয়। বাস্তুচ্যুত হয়েছেন ১২ লাখেরও বেশি মানুষ।
যুক্তরাষ্ট্র ও ফ্রান্সের মধ্যস্থতায় ৬০ দিনের এক যুদ্ধবিরতি চুক্তির মধ্য দিয়ে লেবাননে ইসরায়েল ও হিজবুল্লাহর সঙ্গে ১৪ মাস ধরে চলা সংঘাতে বিরতি আসে। এই যুদ্ধবিরতির মেয়াদ শেষ হয় গতকাল ২৬ জানুয়ারি। এবার যুদ্ধবিরতির মেয়াদ বাড়িয়ে ১৮ ফেব্রুয়ারি নির্ধারণ করে দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা যায়।
হোয়াইট হাউস একটি বিবৃতিতে বলেছে, যুক্তরাষ্ট্রের তত্ত্বাবধানে হিজবুল্লাহ ও ইসরায়েলের মধ্যে যে চুক্তি, তা ২০২৫ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত কার্যকর থাকবে। লেবানন ও ইসরায়েলের সঙ্গে লেবাননের বন্দীদের প্রত্যাবাসন নিয়ে আলোচনা শুরু করার কথাও জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
যুক্তরাষ্ট্রের এই বক্তব্য মেনে নিয়ে আজ সোমবার সকালে এক বিবৃতিতে লেবাননের তত্ত্বাবধায়ক প্রধানমন্ত্রী নাজিব মিকাতি বলেছেন, লেবানন নিশ্চিত করেছে যে তারা বর্ধিত যুদ্ধবিরতি চুক্তি মেনে চলবে।
এদিকে গতকাল রোববার যুদ্ধবিরতির শেষ দিনে দক্ষিণ লেবাননে ইসরায়েলি সেনাদের হামলায় ২২ জনের মৃত্যু হয়েছে। লেবাননের কর্তৃপক্ষ জানায়, গতকাল রোববার দক্ষিণ লেবাননে ইসরায়েলি বাহিনী প্রত্যাহারের সময়সীমা শেষ হওয়ায় লেবাননের হাজারো নাগরিক সেনাবাহিনীর আদেশ অমান্য করে নিজেদের বাড়িতে ফিরতে চেষ্টা করেছিল। সেসময় ইসরায়েলি সেনারা তাদের ওপর হামলা চালিয়ে ২২ জনকে হত্যা করেছে।
রোববার নিহতের মধ্যে তাদের এক সেনাকে শনাক্ত করেছে লেবাননের যুক্তরাষ্ট্র সমর্থিত সামরিক বাহিনী। তারা ইসরায়েলের বিরুদ্ধে তাদের সেনা প্রত্যাহারে বিলম্ব করার অভিযোগ তুলেছে।
দক্ষিণ লেবাননে কতদিন ইসরায়েলি সেনা মোতায়েন থাকবে এ নিয়ে নির্দিষ্টভাবে কিছু জানায়নি ইসরায়েলের সেনাবাহিনী। তারা দাবি করছে, সেখানে হিজবুল্লাহর স্থাপনা ও অস্ত্রশস্ত্র দখলে নিয়েছে তারা। ইসরায়েলের সীমান্ত এলাকার বাসিন্দারা যাতে নিরাপদে বাড়ি ফিরতে পারেন, এ জন্য তারা অবস্থান নিয়ে আছেন। তবে ইসরায়েল শুক্রবার জানিয়েছিল, নির্ধারিত সময়সীমার পরও তারা দক্ষিণ লেবাননে সেনা মোতায়েন রাখবে।
যুদ্ধবিরতির শর্তানুযায়ী, হিজবুল্লাহ লিটানি নদীর অপর পাশে সরে যাবে আর চুক্তি পুরোপুরি ও কার্যকরভাবে বাস্তবায়ন করতে দক্ষিণ লেবাননে দেশটির সেনাবাহিনী মোতায়েন করা হবে। তাহলে ইসরায়েল তাদের সেনা প্রত্যাহার করবে। ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের বিবৃতিতে বলা হয়, লেবানন এখনো যুদ্ধবিরতি চুক্তি পুরোপুরি বাস্তবায়ন করেনি। তাই যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পূর্ণ সমন্বয়ের মাধ্যমে ধীরে ধীরে ইসরায়েলি সেনা প্রত্যাহার করা হবে।
২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর শুরু হওয়া গাজা যুদ্ধে ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের পক্ষ নিয়ে লেবানন-ইসরায়েল সীমান্তে ইসরায়েলি সেনাদের সঙ্গে সংঘাতে লিপ্ত হয় হিজবুল্লাহ। গত সেপ্টেম্বরে এই সংঘাত যুদ্ধে রূপ নেয়। ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর ব্যাপক হামলায় ধ্বংসযজ্ঞে পরিণত হয় লেবানন, প্রায় ৪ হাজার মানুষ নিহত হয়। বাস্তুচ্যুত হয়েছেন ১২ লাখেরও বেশি মানুষ।
পারস্য উপসাগরের উপকূলে ইরানের বুশেহর শহরে অবস্থিত পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র যদি কোনো হামলার শিকার হয়, তবে তার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ। শুধু ইরান নয়, পুরো উপসাগরীয় অঞ্চল পড়বে বিপদের মুখে।
৭ ঘণ্টা আগেবি-২ বিমানের সঙ্গে ছিল চারটি বোয়িং কেসি-৪৬ পেগাসাস ফুয়েল ট্যাংকার। এর মধ্যে দুটি ইতিমধ্যে প্রশান্ত মহাসাগরের আকাশে বি-২ বোমারুতে জ্বালানি সরবরাহ করেছে। বাকি দুটি প্রায় ৭৫ কিলোমিটার পেছনে অবস্থান করছে।
৭ ঘণ্টা আগেসামরিক শক্তিতে বরাবরই নিজেকে অপরাজেয় হিসেবে জাহির করা ইসরায়েলকে সত্যিই কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলেছে ইরান। ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলকে ইতিমধ্যেই ব্যতিব্যস্ত করার পর গতকাল শনিবার দেশটির আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা ভেদ করে সফল ড্রোন হামলা চালায় ইরান। ইরানের দুটি ড্রোন ইসরায়েলের উত্তর ও দক্ষিণাঞ্চলে...
৭ ঘণ্টা আগেইরান-ইসরায়েল চলমান সংঘাত নবম দিনে গড়িয়েছে। এই উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে যুক্তরাষ্ট্র যদি ইসরায়েলের পক্ষে সরাসরি ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে, তাহলে লোহিতসাগরে মার্কিন জাহাজগুলোতে হামলা চালানো হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীরা। হুতি বিদ্রোহীদের এক মুখপাত্রের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে
৮ ঘণ্টা আগে