ইরানের রাজধানী তেহরানে গুপ্তহত্যার শিকার হয়েছেন ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাসের প্রধান ইসমাইল হানিয়া। এই হত্যাকাণ্ডের পেছনে ইসরায়েলের হাত থাকতে পারে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা। তাঁরা বলছেন, গুপ্তহত্যা ইসরায়েলের অতি পুরোনো কৌশল। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
আমেরিকান ইউনিভার্সিটি অব বৈরুতের সম্মানীয় ফেলো ও আরব সেন্টার ওয়াশিংটনের অনাবাসিক সিনিয়র ফেলো রামি খৌরি আল জাজিরাকে বলেছেন, গাজায় ইসরায়েলিদের একটি লক্ষ্য হলো হামাসকে ধ্বংস করা। কিন্তু বাস্তবে যেহেতু এটি খুব কঠিন প্রমাণিত হয়েছে, তাই হয়তো এর পরিবর্তে তারা গোষ্ঠীটির সব নেতাকে হত্যার পরিকল্পনা করেছে এবং তেহরানে ইসমাইল হানিয়ার হত্যাকাণ্ড হয়তো এই প্রক্রিয়ারই একটি অংশ।
খৌরি উল্লেখ করেছেন, হামাস ও হিজবুল্লাহর মতো গোষ্ঠীর নেতাদের গুপ্তহত্যা দীর্ঘকাল ধরে ইসরায়েলি কৌশল ছিল। কিন্তু এটি সফল প্রমাণিত হয়নি। কারণ অতীতের হত্যাকাণ্ডের ফলে এসব গোষ্ঠীর প্রতি জনসমর্থন বেড়েছে।
উল্লেখ্য, আজ বুধবার সকালের দিকে ইরানে গুপ্তহত্যার শিকার হন ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাসের রাজনৈতিক শাখার প্রধান ইসমাইল হানিয়া। ইরানের বিপ্লবী গার্ড বাহিনী (আইআরজিসি) ও হামাস নিজেও বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। তবে এখন পর্যন্ত কেউই এই হামলার দায় স্বীকার করেনি।
ইরানের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ানের শপথ অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য গতকাল মঙ্গলবার তেহরান গিয়েছিলেন হানিয়া। তাঁর হত্যাকাণ্ড কীভাবে সংঘটিত হয়েছে, সে বিষয়ে এখনো বিস্তারিত তথ্য দেয়নি ইরান। তবে ইরানের বিশ্লেষকেরা হানিয়ার হত্যার জন্য ইসরায়েলকে দায়ী করেছেন।
হানিয়ার রাজনৈতিক দল হামাসও তাঁর হত্যাকাণ্ডের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। হামাস নিশ্চিত করেছে যে, তাদের রাজনৈতিক ব্যুরোর প্রধান ইসমাইল হানিয়া আজ বুধবার ভোরে তেহরানে নিহত হয়েছেন। এক বিবৃতিতে সংস্থাটি হানিয়ার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করে বলেছে, ইরানের প্রেসিডেন্টের শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে যোগদানের পরে তেহরানে ইসমাইল হানিয়া তাঁর আবাসস্থলে বিশ্বাসঘাতক ইহুদিবাদী অভিযানে নিহত হয়েছেন।
হামাসের জ্যেষ্ঠ নেতা মুসা আবু মারজুক বলেছেন, হানিয়ার ‘হত্যা একটি কাপুরুষোচিত কাজ। এবং অবশ্যই এর জবাব দেওয়া হবে।
ইরানের রাজধানী তেহরানে গুপ্তহত্যার শিকার হয়েছেন ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাসের প্রধান ইসমাইল হানিয়া। এই হত্যাকাণ্ডের পেছনে ইসরায়েলের হাত থাকতে পারে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকেরা। তাঁরা বলছেন, গুপ্তহত্যা ইসরায়েলের অতি পুরোনো কৌশল। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
আমেরিকান ইউনিভার্সিটি অব বৈরুতের সম্মানীয় ফেলো ও আরব সেন্টার ওয়াশিংটনের অনাবাসিক সিনিয়র ফেলো রামি খৌরি আল জাজিরাকে বলেছেন, গাজায় ইসরায়েলিদের একটি লক্ষ্য হলো হামাসকে ধ্বংস করা। কিন্তু বাস্তবে যেহেতু এটি খুব কঠিন প্রমাণিত হয়েছে, তাই হয়তো এর পরিবর্তে তারা গোষ্ঠীটির সব নেতাকে হত্যার পরিকল্পনা করেছে এবং তেহরানে ইসমাইল হানিয়ার হত্যাকাণ্ড হয়তো এই প্রক্রিয়ারই একটি অংশ।
খৌরি উল্লেখ করেছেন, হামাস ও হিজবুল্লাহর মতো গোষ্ঠীর নেতাদের গুপ্তহত্যা দীর্ঘকাল ধরে ইসরায়েলি কৌশল ছিল। কিন্তু এটি সফল প্রমাণিত হয়নি। কারণ অতীতের হত্যাকাণ্ডের ফলে এসব গোষ্ঠীর প্রতি জনসমর্থন বেড়েছে।
উল্লেখ্য, আজ বুধবার সকালের দিকে ইরানে গুপ্তহত্যার শিকার হন ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাসের রাজনৈতিক শাখার প্রধান ইসমাইল হানিয়া। ইরানের বিপ্লবী গার্ড বাহিনী (আইআরজিসি) ও হামাস নিজেও বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। তবে এখন পর্যন্ত কেউই এই হামলার দায় স্বীকার করেনি।
ইরানের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ানের শপথ অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার জন্য গতকাল মঙ্গলবার তেহরান গিয়েছিলেন হানিয়া। তাঁর হত্যাকাণ্ড কীভাবে সংঘটিত হয়েছে, সে বিষয়ে এখনো বিস্তারিত তথ্য দেয়নি ইরান। তবে ইরানের বিশ্লেষকেরা হানিয়ার হত্যার জন্য ইসরায়েলকে দায়ী করেছেন।
হানিয়ার রাজনৈতিক দল হামাসও তাঁর হত্যাকাণ্ডের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। হামাস নিশ্চিত করেছে যে, তাদের রাজনৈতিক ব্যুরোর প্রধান ইসমাইল হানিয়া আজ বুধবার ভোরে তেহরানে নিহত হয়েছেন। এক বিবৃতিতে সংস্থাটি হানিয়ার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করে বলেছে, ইরানের প্রেসিডেন্টের শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে যোগদানের পরে তেহরানে ইসমাইল হানিয়া তাঁর আবাসস্থলে বিশ্বাসঘাতক ইহুদিবাদী অভিযানে নিহত হয়েছেন।
হামাসের জ্যেষ্ঠ নেতা মুসা আবু মারজুক বলেছেন, হানিয়ার ‘হত্যা একটি কাপুরুষোচিত কাজ। এবং অবশ্যই এর জবাব দেওয়া হবে।
সম্প্রতি কুয়েতের প্রায় ৫০ হাজার মানুষের নাগরিকত্ব বাতিল করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন দেশটির প্রথম উপ-প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী শেখ ফাহাদ ইউসুফ সউদ আল সাবাহ। আল-কাবাস পত্রিকাকে তিনি জানান, কয়েকটি দেশের সঙ্গে সমন্বয়ের মাধ্যমে বহু ‘প্রতারক’ শনাক্ত করা হয়েছে।
৪১ মিনিট আগেমিছিলের অগ্রভাগে ছিলেন রাহুল গান্ধী, প্রিয়াঙ্কা গান্ধী; তৃণমূল কংগ্রেসের মহুয়া মৈত্র, সুস্মিতা দেব; সমাজবাদী পার্টির অখিলেশ যাদব; শিবসেনার সঞ্জয় রাউতসহ অন্যান্য দলের শীর্ষ নেতারা। তাঁদের হাতে ‘চুপি চুপি ভোটের কারচুপি?’ লেখা পোস্টার ছিল এবং তাঁরা ‘ভোট চুরি মানছি না, মানব না’ স্লোগান দিচ্ছিলেন।
৪৩ মিনিট আগেভিয়েতনামের কৃষক নুয়েন থি হুয়ং। চিন্তায় ঠিকমতো ঘুমোতে পারছেন না। হাতছাড়া হতে যাচ্ছে তাঁর রুজি-রোজগারের একমাত্র উপায়। তাও আবার তাঁর নিজ দেশে ট্রাম্প পরিবারের সমর্থনে নির্মিত হতে যাওয়া একটি গলফ ক্লাবের জন্য। বিনিময়ে মিলবে মাত্র ৩ হাজার ২০০ মার্কিন ডলার এবং কয়েক মাসের জন্য চাল।
২ ঘণ্টা আগেপারমাণবিক হামলায় বেঁচে যাওয়া ব্যক্তিদের অনেকে ছিলেন অল্পবয়সী নারী, যাঁরা বোমা হামলার সময় গর্ভবতী বা সন্তান ধারণের উপযুক্ত বয়সে ছিলেন। কিন্তু তাঁদের শরীর থেকে সন্তানের শরীরে তেজস্ক্রিয়তা প্রবেশ করতে পারে, এই ভয়ে একপ্রকার ধ্বংসই হয়ে গেছে তাঁদের জীবন। চিকিৎসক, পরিচিতজন, বন্ধুবান্ধব এমনকি পরিবারের...
৩ ঘণ্টা আগে