গাজায় ইসরায়েলি হামলা চলার মধ্যে পশ্চিম তীরে ইহুদিদের জন্য ৩ হাজার ৪০০ বসতি স্থাপনের অনুমতি চূড়ান্ত করেছে তেল আবিব। নাম প্রকাশ না করার শর্তে ইসরায়েলের এক মন্ত্রী বিষয়টি জানিয়েছেন। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ইসরায়েলি ওই মন্ত্রী জানিয়েছেন, নতুন পাস হওয়া এই প্রকল্পের আওতায় পশ্চিম তীরের জেরুসালেমের পূর্বে অবস্থিত মা’আলে আদুমিমেই তৈরি করা হবে ৭০ শতাংশ বসতি। বাকি বসতিগুলো স্থাপন করা হবে কেদার, এফরাত ও বেথলেহেমের দক্ষিণে। ওই মন্ত্রী বলেছেন, সপ্তাহ দু-এক আগে মা’আলে আদুমিমে ফিলিস্তিনিদের হামলার প্রতিক্রিয়া হলো এই সিদ্ধান্ত।
ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ ইসরায়েলের এই প্রকল্পের তীব্র বিরোধিতা করেছে। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের বেশির ভাগ অংশই মনে করে, ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ইসরায়েলি বসতি স্থাপনের বিষয়টির বিরোধিতা করেছে। তাদের দাবি, ইসরায়েলের এই সিদ্ধান্ত আন্তর্জাতিক আইনের পরিপন্থী। কিন্তু ইসরায়েল আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের আহ্বানকে পাত্তা দেয়নি।
১৯৬৭ সালের আরব-ইসরায়েল যুদ্ধের পর থেকে এখন পর্যন্ত ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডের ১৬০টি স্থানে প্রায় ৭ লাখ ইহুদির জন্য আবাসন তৈরি করেছে ইসরায়েল, যার অধিকাংশই পশ্চিম তীরের বিভিন্ন অংশে। বিশেষ করে পূর্ব জেরুজালেমের আশপাশে।
ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম হারেৎজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পশ্চিম তীরে ইসরায়েল সরকারের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের লক্ষ্যে গঠিত হায়ার প্ল্যানিং কমিটি অব দ্য সিভিল অ্যাডমিনিস্ট্রেশন গতকাল বুধবার এই ৩ হাজার ৪৭৬টি নতুন বাসস্থান তৈরির বিষয়টির চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে। এর মধ্যে ২ হাজার ৪৫২টি আবাসন তৈরি করা হবে মা’আলে আদুমিমে, ৬৯৪টি তৈরি করা হবে এফরাতে এবং কেদারে তৈরি করা হবে ৩৩০টি।
ইসরায়েলের অর্থমন্ত্রী ও কট্টর ডানপন্থী রাজনীতিবিদ বেজালেল স্মতরিচ এই হায়ার প্ল্যানিং কমিটি অব দ্য সিভিল অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের দেখভাল করে থাকেন। তিনি জানিয়েছেন, ২০২৩ থেকে শুরু করে এখন পর্যন্ত ১৮ হাজার ৫১৫টি আবাসন তৈরির অনুমতি দেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, ‘শত্রুরা আমাদের ক্ষতি ও দুর্বল করার চেষ্টা করছে, কিন্তু আমরা এই ভূখণ্ডে নির্মাণকাজ চালিয়ে যাব।’
এর আগে স্মতরিচ বলেছিলেন, ‘আমাদের ক্ষতি করার পরিকল্পনাকারী প্রতিটি সন্ত্রাসী যেন জানতে পারে যে, ইসরায়েলি নাগরিকদের বিরুদ্ধে আঙুল তুলতে গেলে পুরো ইসরায়েলি ভূখণ্ডে আমাদের মুষ্টি আরও দৃঢ় হবে এবং পাশাপাশি তাঁরা মৃত্যু ও ধ্বংসের মুখোমুখি হবে।’ তিনি এই সিদ্ধান্তকে ‘উপযুক্ত জায়নবাদী প্রতিক্রিয়া’ বলে আখ্যা দিয়েছেন।
গাজায় ইসরায়েলি হামলা চলার মধ্যে পশ্চিম তীরে ইহুদিদের জন্য ৩ হাজার ৪০০ বসতি স্থাপনের অনুমতি চূড়ান্ত করেছে তেল আবিব। নাম প্রকাশ না করার শর্তে ইসরায়েলের এক মন্ত্রী বিষয়টি জানিয়েছেন। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ইসরায়েলি ওই মন্ত্রী জানিয়েছেন, নতুন পাস হওয়া এই প্রকল্পের আওতায় পশ্চিম তীরের জেরুসালেমের পূর্বে অবস্থিত মা’আলে আদুমিমেই তৈরি করা হবে ৭০ শতাংশ বসতি। বাকি বসতিগুলো স্থাপন করা হবে কেদার, এফরাত ও বেথলেহেমের দক্ষিণে। ওই মন্ত্রী বলেছেন, সপ্তাহ দু-এক আগে মা’আলে আদুমিমে ফিলিস্তিনিদের হামলার প্রতিক্রিয়া হলো এই সিদ্ধান্ত।
ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ ইসরায়েলের এই প্রকল্পের তীব্র বিরোধিতা করেছে। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের বেশির ভাগ অংশই মনে করে, ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে ইসরায়েলি বসতি স্থাপনের বিষয়টির বিরোধিতা করেছে। তাদের দাবি, ইসরায়েলের এই সিদ্ধান্ত আন্তর্জাতিক আইনের পরিপন্থী। কিন্তু ইসরায়েল আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের আহ্বানকে পাত্তা দেয়নি।
১৯৬৭ সালের আরব-ইসরায়েল যুদ্ধের পর থেকে এখন পর্যন্ত ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডের ১৬০টি স্থানে প্রায় ৭ লাখ ইহুদির জন্য আবাসন তৈরি করেছে ইসরায়েল, যার অধিকাংশই পশ্চিম তীরের বিভিন্ন অংশে। বিশেষ করে পূর্ব জেরুজালেমের আশপাশে।
ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম হারেৎজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পশ্চিম তীরে ইসরায়েল সরকারের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নের লক্ষ্যে গঠিত হায়ার প্ল্যানিং কমিটি অব দ্য সিভিল অ্যাডমিনিস্ট্রেশন গতকাল বুধবার এই ৩ হাজার ৪৭৬টি নতুন বাসস্থান তৈরির বিষয়টির চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছে। এর মধ্যে ২ হাজার ৪৫২টি আবাসন তৈরি করা হবে মা’আলে আদুমিমে, ৬৯৪টি তৈরি করা হবে এফরাতে এবং কেদারে তৈরি করা হবে ৩৩০টি।
ইসরায়েলের অর্থমন্ত্রী ও কট্টর ডানপন্থী রাজনীতিবিদ বেজালেল স্মতরিচ এই হায়ার প্ল্যানিং কমিটি অব দ্য সিভিল অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের দেখভাল করে থাকেন। তিনি জানিয়েছেন, ২০২৩ থেকে শুরু করে এখন পর্যন্ত ১৮ হাজার ৫১৫টি আবাসন তৈরির অনুমতি দেওয়া হয়েছে। তিনি বলেন, ‘শত্রুরা আমাদের ক্ষতি ও দুর্বল করার চেষ্টা করছে, কিন্তু আমরা এই ভূখণ্ডে নির্মাণকাজ চালিয়ে যাব।’
এর আগে স্মতরিচ বলেছিলেন, ‘আমাদের ক্ষতি করার পরিকল্পনাকারী প্রতিটি সন্ত্রাসী যেন জানতে পারে যে, ইসরায়েলি নাগরিকদের বিরুদ্ধে আঙুল তুলতে গেলে পুরো ইসরায়েলি ভূখণ্ডে আমাদের মুষ্টি আরও দৃঢ় হবে এবং পাশাপাশি তাঁরা মৃত্যু ও ধ্বংসের মুখোমুখি হবে।’ তিনি এই সিদ্ধান্তকে ‘উপযুক্ত জায়নবাদী প্রতিক্রিয়া’ বলে আখ্যা দিয়েছেন।
ভারত অভিযোগ করেছে, পাকিস্তানি সেনারা আন্তর্জাতিক সীমানা পেরিয়ে ভেতরে ঢুকে গুলি চালিয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাতে টানা ষষ্ঠ দিনের মতো সীমান্তে গুলি চালাল পাকিস্তানি সেনারা। পাল্টা জবাব দেওয়ারও দাবি করেছে ভারত। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
৭ মিনিট আগেকাশ্মীরে সন্ত্রাসী হামলা ঘিরে প্রতিবেশী দুই দেশ ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা বেড়েই চলেছে। একের পর এক হুমকি দিয়ে যাচ্ছেন দুই দেশের নেতারা। কাশ্মীরের নিয়ন্ত্রণরেখায় (এলওসি) দুই দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে টানা পাঁচ রাতে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে।
৯ ঘণ্টা আগেকানাডার ফেডারেল নির্বাচনে প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নির নেতৃত্বাধীন লিবারেল পার্টি প্রচারণার শেষ সপ্তাহে অপ্রত্যাশিতভাবে ঘুরে দাঁড়িয়ে টানা চতুর্থবারের মতো জয়লাভ করেছে। এর মাধ্যমে দলটি আরও চার বছরের জন্য দেশটির শাসনভার গ্রহণ করতে চলেছে। এই ঐতিহাসিক জয়ের পর প্রধানমন্ত্রী মার্ক কার্নি বলেছেন, যুক্তরাষ্ট
১০ ঘণ্টা আগেভারতের গুজরাটে গত শনিবার (২৬ এপ্রিল) ভোররাত থেকে সোমবার (২৮ এপ্রিল) রাত পর্যন্ত ৬ হাজার ৫০০ মানুষকে আটক করেছে পুলিশ, যাদের তারা বাংলাদেশি নাগরিক বলে সন্দেহ করছে। তবে রাজ্য পুলিশের মহানির্দেশক বিকাশ সহায় সোমবার জানিয়েছেন, নথিপত্রের ভিত্তিতে নিশ্চিতভাবে ৪৫০ জন বাংলাদেশিকে তাঁরা চিহ্নিত করতে পেরেছেন
১২ ঘণ্টা আগে