ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীরে ২০০৯ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত ১৪ বছরে ১০ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি বাড়িঘরসহ বিভিন্ন অবকাঠামো ভেঙে দিয়েছে ইসরায়েল। এই সময়ে সরাসরি বাস্তুচ্যুত হয়েছে ১৫ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি এবং নানাভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে সব মিলিয়ে ৬ লাখ ফিলিস্তিনি। জাতিসংঘের বিশেষায়িত সংস্থা ইউনাইটেড ন্যাশনস অফিস ফর দ্য কো-অর্ডিনেশন অব হিউম্যানিটারিয়ান অ্যাফেয়ার্স বা ইউএনওসিএইচএ-এর এক বিশেষ গ্রাফিক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ইউএনওসিএইচএর তথ্য অনুসারে, ২০০৯ সালের ১ জানুয়ারি থেকে শুরু করে ২০২৩ সালে ২৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রাপ্ত তথ্য বলছে, এই ১৪ বছরে ১০ হাজার ২৪৭টি বাড়িঘর বা বিভিন্ন ধরনের অবকাঠামো ভেঙে দিয়েছে ইসরায়েল। এতে সরাসরি বাস্তুচ্যুত হয়েছে ১৫ হাজার ৩৭৪ জন এবং সরাসরি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে অন্তত ৬ লাখ মানুষ।
পশ্চিম তীরের জেরুসালেম, তুবাস, হেবরন ও রামাল্লায় সবচেয়ে বেশি পরিমাণ বাড়িঘর ও অবকাঠামো ধ্বংস করেছে ইসরায়েলিরা। ইউএনওসিএইচএর হিসাব অনুসারে, সবচেয়ে বেশি বাড়িঘর ও অবকাঠামো ভাঙা হয়েছে জেরুসালেমে। অঞ্চলটিতে বিগত ১৪ বছরে ৩ হাজার ৪৫টি অবকাঠামো ভেঙে দেওয়া হয়েছে। এতে সরাসরি বাস্তুচ্যুত হয়েছে ৫ হাজার ৫২৫ জন ফিলিস্তিনি।
এর বাইরে তুবাসে ভেঙে দেওয়া হয়েছে ১ হাজার ৫২১টি অবকাঠামো এবং এতে সরাসরি বাস্তুচ্যুত হয়েছে ১ হাজার ৯২৪ জন। হেবরনে ভাঙা হয়েছে ১ হাজার ৬৪৮টি অবকাঠামো এবং ২ হাজার ৩২৬ জন ফিলিস্তিনি বাস্তুচ্যুত হয়েছে এই এলাকায়। এ ছাড়া রামাল্লায় ভাঙা হয়েছে ৫৫২টি অবকাঠামো এবং এতে বাস্তুচ্যুত হয়েছে ৭২৮ জন ফিলিস্তিনি। এ ছাড়া পশ্চিম তীরের অন্যান্য অঞ্চলেও ব্যাপকভাবে বসতি ভেঙে দিয়েছে ইসরায়েলিরা।
এর আগে ইউএনওসিএইচএ অপর এক গ্রাফিক প্রতিবেদনে জানিয়েছিল (গত ৭ অক্টোবরের পর ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা নিশ্চিত করে দেওয়া আল জাজিরা ও আনাদোলু এজেন্সির তথ্যসহ) বিগত ১৫ বছরে ফিলিস্তিনের দুই অঞ্চল গাজা ও পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ফিলিস্তিনির সংখ্যা ২৮ হাজার। একই সময়ে ইসরায়েলি হামলায় আহত হয়েছে ২ লাখ ১৫ হাজারের বেশি। এই সময়ে ফিলিস্তিনিদের সঙ্গে সংঘর্ষে নিহত ইসরায়েলির সংখ্যা ১ হাজার ১৭৮। এ ছাড়া আহত হয়েছে আরও ৬ হাজার ৩৪৮ জন।
ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীরে ২০০৯ থেকে ২০২৩ সাল পর্যন্ত ১৪ বছরে ১০ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি বাড়িঘরসহ বিভিন্ন অবকাঠামো ভেঙে দিয়েছে ইসরায়েল। এই সময়ে সরাসরি বাস্তুচ্যুত হয়েছে ১৫ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি এবং নানাভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে সব মিলিয়ে ৬ লাখ ফিলিস্তিনি। জাতিসংঘের বিশেষায়িত সংস্থা ইউনাইটেড ন্যাশনস অফিস ফর দ্য কো-অর্ডিনেশন অব হিউম্যানিটারিয়ান অ্যাফেয়ার্স বা ইউএনওসিএইচএ-এর এক বিশেষ গ্রাফিক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
ইউএনওসিএইচএর তথ্য অনুসারে, ২০০৯ সালের ১ জানুয়ারি থেকে শুরু করে ২০২৩ সালে ২৮ ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রাপ্ত তথ্য বলছে, এই ১৪ বছরে ১০ হাজার ২৪৭টি বাড়িঘর বা বিভিন্ন ধরনের অবকাঠামো ভেঙে দিয়েছে ইসরায়েল। এতে সরাসরি বাস্তুচ্যুত হয়েছে ১৫ হাজার ৩৭৪ জন এবং সরাসরি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে অন্তত ৬ লাখ মানুষ।
পশ্চিম তীরের জেরুসালেম, তুবাস, হেবরন ও রামাল্লায় সবচেয়ে বেশি পরিমাণ বাড়িঘর ও অবকাঠামো ধ্বংস করেছে ইসরায়েলিরা। ইউএনওসিএইচএর হিসাব অনুসারে, সবচেয়ে বেশি বাড়িঘর ও অবকাঠামো ভাঙা হয়েছে জেরুসালেমে। অঞ্চলটিতে বিগত ১৪ বছরে ৩ হাজার ৪৫টি অবকাঠামো ভেঙে দেওয়া হয়েছে। এতে সরাসরি বাস্তুচ্যুত হয়েছে ৫ হাজার ৫২৫ জন ফিলিস্তিনি।
এর বাইরে তুবাসে ভেঙে দেওয়া হয়েছে ১ হাজার ৫২১টি অবকাঠামো এবং এতে সরাসরি বাস্তুচ্যুত হয়েছে ১ হাজার ৯২৪ জন। হেবরনে ভাঙা হয়েছে ১ হাজার ৬৪৮টি অবকাঠামো এবং ২ হাজার ৩২৬ জন ফিলিস্তিনি বাস্তুচ্যুত হয়েছে এই এলাকায়। এ ছাড়া রামাল্লায় ভাঙা হয়েছে ৫৫২টি অবকাঠামো এবং এতে বাস্তুচ্যুত হয়েছে ৭২৮ জন ফিলিস্তিনি। এ ছাড়া পশ্চিম তীরের অন্যান্য অঞ্চলেও ব্যাপকভাবে বসতি ভেঙে দিয়েছে ইসরায়েলিরা।
এর আগে ইউএনওসিএইচএ অপর এক গ্রাফিক প্রতিবেদনে জানিয়েছিল (গত ৭ অক্টোবরের পর ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা নিশ্চিত করে দেওয়া আল জাজিরা ও আনাদোলু এজেন্সির তথ্যসহ) বিগত ১৫ বছরে ফিলিস্তিনের দুই অঞ্চল গাজা ও পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ফিলিস্তিনির সংখ্যা ২৮ হাজার। একই সময়ে ইসরায়েলি হামলায় আহত হয়েছে ২ লাখ ১৫ হাজারের বেশি। এই সময়ে ফিলিস্তিনিদের সঙ্গে সংঘর্ষে নিহত ইসরায়েলির সংখ্যা ১ হাজার ১৭৮। এ ছাড়া আহত হয়েছে আরও ৬ হাজার ৩৪৮ জন।
রিপাবলিক বাংলার জনপ্রিয় উপস্থাপক ময়ূখ রঞ্জন ঘোষ, যিনি তাঁর উত্তেজনাপূর্ণ, বিদ্বেষপূর্ণ এবং কখনো কখনো হাস্যকর উপস্থাপনার জন্য পরিচিত। গত ২৪ এপ্রিল তিনি সন্ধ্যার একটি অনুষ্ঠানে ধর্মনিরপেক্ষ ভারতীয়দের দেশ ছাড়তে বলেন। উত্তেজিত কণ্ঠে তিনি বলেন, ভারতের সংবিধান থেকে ‘ধর্মনিরপেক্ষ’ শব্দটি মুছে ফেলতে হবে।
১০ ঘণ্টা আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে সবচেয়ে ভয়ংকর অপরাধীদের আবাসস্থল হিসেবে পরিচিত আলকাতরাজ কারাগার ১৯৬৩ সালেই বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। তবে দীর্ঘদিন ধরে এটি শুধুমাত্র পর্যটকদের জন্যই উন্মুক্ত ছিল। কিন্তু এবার পরিস্থিতি পাল্টাচ্ছে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নির্দেশে ৬২ বছর পর এটি আবারও...
১১ ঘণ্টা আগেপারমাণবিক শক্তিধর দুই দেশ ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে উত্তেজনা ক্রমেই বাড়ছে। এর মধ্যে আজ সোমবার জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস উভয় দেশকে ‘সর্বোচ্চ সংযমী’ এবং ‘যুদ্ধের পথ থেকে সরে আসার’ আহ্বান জানিয়েছেন। তিনি বলেন, দক্ষিণ এশিয়ার এ দুই প্রতিবেশী দেশের মধ্যে উত্তেজনা ‘সাম্প্রতিক বছরগুলোতে সর্বোচ্চ...
১১ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর স্ত্রী সারা নেতানিয়াহু মাইকে কথা বলার সময় অসাবধানতাবশত বলে ফেলেছেন, গাজায় ‘২৪ জনের কম’ জিম্মি এখনো জীবিত রয়েছেন। তাঁর এই মন্তব্য জিম্মি পরিবারগুলোকে ক্ষুব্ধ করেছে। তারা বলছে, প্রিয়জনদের ভাগ্য সরকারের হাতে; অথচ তারা এমনভাবে সে তথ্য প্রকাশ করছ
১১ ঘণ্টা আগে