অনলাইন ডেস্ক
আদানি পাওয়ার বাংলাদেশের কাছে আরও প্রায় ৯০ কোটি মার্কিন ডলার পাবে বলে জানিয়েছেন কোম্পানিটির প্রধান অর্থনৈতিক কর্মকর্তা দিলীপ ঝা। আদানি ঝাড়খণ্ডের গোড্ডা বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ করে থাকে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়ার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
আদানি পাওয়ারের চিফ ফিন্যান্সিয়াল অফিসার (সিএফও) দিলীপ ঝা একটি ভিডিও কনফারেন্সে বলেন, ‘এখন পর্যন্ত আমরা (আদানি পাওয়ার) মোট প্রায় ২০০ কোটি মার্কিন ডলারের বিল করেছি। এর মধ্যে আমরা ১২০ কোটি ৭০ লাখ মার্কিন ডলার পেয়েছি এবং ১৩ কোটি ৬০ লাখ মার্কিন ডলার লেট পেমেন্ট সারচার্জ (এলপিএস) (বা দেরিতে পরিশোধের মাশুল) বাবদ বিল করেছি।’
তিনি বলেন, ‘সে অনুযায়ী এলপিএসসহ মোট পাওনা প্রায় ৯০ কোটি মার্কিন ডলার।’
কনফারেন্সে আদানি পাওয়ারের চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার (সিইও) এস বি খেয়ালিয়া জানান, কোম্পানি বাংলাদেশে পুরো বিদ্যুৎ সরবরাহ করছে এবং সরবরাহ বন্ধ করতে হবে এমন কোনো সমস্যা হওয়ার কথা তারা কখনো বলেনি। বকেয়া পরিশোধ নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, গত ত্রৈমাসিকে বকেয়া প্রায় ৫০০ কোটি টাকা কমেছে। সুতরাং, কোম্পানি এখন মাসিক বিলিংয়ের চেয়ে বেশি অর্থ পাচ্ছে।
আদানি পাওয়ার লিমিটেডের সহযোগী সংস্থা আদানি পাওয়ার (ঝাড়খণ্ড) লিমিটেডের (এপিজেএল) ১ হাজার ৬০০ মেগাওয়াটের গোড্ডা আল্ট্রা-সুপারক্রিটিক্যাল থার্মাল পাওয়ার প্ল্যান্ট (ইউএসসিটিপিপি) ঝাড়খণ্ডের বৃহত্তম থার্মাল ইন্ডিপেনডেন্ট পাওয়ার প্রজেক্ট (আইপিপি)।
এটিই প্রথম থার্মাল পাওয়ার প্ল্যান্ট যা ১৩০ কিলোমিটার দীর্ঘ, ৪০০ কেভি ক্রস কান্ট্রি ডাবল সার্কিট ট্রান্সমিশন লাইনের মাধ্যমে প্রতিবেশী দেশে সম্পূর্ণ বিদ্যুৎ রপ্তানি করছে। এটি বাংলাদেশের গ্রিডের সঙ্গে সংযুক্ত।
প্ল্যান্টের প্রথম ৮০০ মেগাওয়াট ইউনিটের কাজ ২০২৩ সালের ৬ এপ্রিল এবং দ্বিতীয় ৮০০ মেগাওয়াট ইউনিটের কাজ ২০২৩ সালের ২৬ জুন সম্পন্ন হয়।
আরও খবর পড়ুন:
আদানি পাওয়ার বাংলাদেশের কাছে আরও প্রায় ৯০ কোটি মার্কিন ডলার পাবে বলে জানিয়েছেন কোম্পানিটির প্রধান অর্থনৈতিক কর্মকর্তা দিলীপ ঝা। আদানি ঝাড়খণ্ডের গোড্ডা বিদ্যুৎকেন্দ্র থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ সরবরাহ করে থাকে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফ ইন্ডিয়ার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
আদানি পাওয়ারের চিফ ফিন্যান্সিয়াল অফিসার (সিএফও) দিলীপ ঝা একটি ভিডিও কনফারেন্সে বলেন, ‘এখন পর্যন্ত আমরা (আদানি পাওয়ার) মোট প্রায় ২০০ কোটি মার্কিন ডলারের বিল করেছি। এর মধ্যে আমরা ১২০ কোটি ৭০ লাখ মার্কিন ডলার পেয়েছি এবং ১৩ কোটি ৬০ লাখ মার্কিন ডলার লেট পেমেন্ট সারচার্জ (এলপিএস) (বা দেরিতে পরিশোধের মাশুল) বাবদ বিল করেছি।’
তিনি বলেন, ‘সে অনুযায়ী এলপিএসসহ মোট পাওনা প্রায় ৯০ কোটি মার্কিন ডলার।’
কনফারেন্সে আদানি পাওয়ারের চিফ এক্সিকিউটিভ অফিসার (সিইও) এস বি খেয়ালিয়া জানান, কোম্পানি বাংলাদেশে পুরো বিদ্যুৎ সরবরাহ করছে এবং সরবরাহ বন্ধ করতে হবে এমন কোনো সমস্যা হওয়ার কথা তারা কখনো বলেনি। বকেয়া পরিশোধ নিয়ে এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, গত ত্রৈমাসিকে বকেয়া প্রায় ৫০০ কোটি টাকা কমেছে। সুতরাং, কোম্পানি এখন মাসিক বিলিংয়ের চেয়ে বেশি অর্থ পাচ্ছে।
আদানি পাওয়ার লিমিটেডের সহযোগী সংস্থা আদানি পাওয়ার (ঝাড়খণ্ড) লিমিটেডের (এপিজেএল) ১ হাজার ৬০০ মেগাওয়াটের গোড্ডা আল্ট্রা-সুপারক্রিটিক্যাল থার্মাল পাওয়ার প্ল্যান্ট (ইউএসসিটিপিপি) ঝাড়খণ্ডের বৃহত্তম থার্মাল ইন্ডিপেনডেন্ট পাওয়ার প্রজেক্ট (আইপিপি)।
এটিই প্রথম থার্মাল পাওয়ার প্ল্যান্ট যা ১৩০ কিলোমিটার দীর্ঘ, ৪০০ কেভি ক্রস কান্ট্রি ডাবল সার্কিট ট্রান্সমিশন লাইনের মাধ্যমে প্রতিবেশী দেশে সম্পূর্ণ বিদ্যুৎ রপ্তানি করছে। এটি বাংলাদেশের গ্রিডের সঙ্গে সংযুক্ত।
প্ল্যান্টের প্রথম ৮০০ মেগাওয়াট ইউনিটের কাজ ২০২৩ সালের ৬ এপ্রিল এবং দ্বিতীয় ৮০০ মেগাওয়াট ইউনিটের কাজ ২০২৩ সালের ২৬ জুন সম্পন্ন হয়।
আরও খবর পড়ুন:
দেশীয় মৌসুমি ফলের সরবরাহ বেড়ে যাওয়ায় রাজধানীর ফলের বাজারে নেমেছে স্বস্তির ছোঁয়া। আম, কাঁঠাল, লিচু, লটকন, পেয়ারা, আনারস, ড্রাগনের মতো ফলের প্রাচুর্যে শুধু দেশীয় ফল নয়; দাম কমেছে আমদানিকৃত আপেল, মাল্টা, আঙুরেরও।
৫ ঘণ্টা আগেবেনাপোল স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানি কার্যক্রমে ব্যবসায়ীদের খরচ বাড়ছে। হ্যান্ডলিংয়ের আগে পণ্য চালান পরীক্ষার নামে এই অতিরিক্ত খরচ চাপ দিচ্ছে। প্রতিটি চালানে ১৫-২৫ হাজার টাকা পর্যন্ত অতিরিক্ত ব্যয় হচ্ছে। কখনো কখনো রিপোর্ট পেতে সময় লাগছে এক মাসেরও বেশি, আর ওই সময় পণ্য বন্দরে আটকা পড়ে।
৯ ঘণ্টা আগে২০২৫-২৬ অর্থবছরের বাজেট ঘিরে নানা প্রশ্ন আর আলোচনা চলছে। কালোটাকা সাদা করার সুযোগ থাকবে কি না, এলডিসি থেকে উত্তরণের জন্য দেশ কতটা প্রস্তুত, বিদেশি বাজার ধরে রাখতে কী উদ্যোগ দরকার—এসব নিয়েই মুখোমুখি হলেন অর্থনীতিবিদ, নীতিনির্ধারক ও ব্যবসায়ী নেতারা।
৯ ঘণ্টা আগেএ পরিস্থিতিতে আমাদের দাবি, অবিলম্বে এনবিআর চেয়ারম্যানকে অপসারণ করতে হবে। তার মাধ্যমে রাজস্ব সংস্কার বিষয়ক কার্যক্রম সময়ক্ষেপণ বই কিছু নয় বলে মনে করে ঐক্য পরিষদ।
১৩ ঘণ্টা আগে