ফ্যাক্টচেক ডেস্ক
রাজনৈতিক বক্তব্য দেওয়ার কারণে বরিশালে মসজিদের ইমামকে স্থানীয় বিএনপি নেতা ও গ্রাম পুলিশ মিলে জুতার মালা পরিয়ে নির্যাতন করেছ—এমন দাবিতে সম্প্রতি একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি একই ক্যাপশনে ফেসবুকের বিভিন্ন অ্যাকাউন্ট ও পেজ থেকে পোস্ট করা হয়েছে।
ভিডিওতে আধাপাকা ঘরের ভেতরে একজন বয়স্ক ব্যক্তির গলায় জুতার মালা ঝুলতে দেখা যায়। সেই ব্যক্তির পরনে জুব্বা ও মাথায় টুপি। মুখে পাকা দাড়ি। পাশেই আরেকজন সাদা পাঞ্জাবি-লুঙ্গি পরা মাঝ বয়সী ব্যক্তিকে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায়। ভিডিওটির শেষ দিকে গ্রাম পুলিশের শার্ট সদৃশ জামা ও লুঙ্গি পরে এক ব্যক্তিকে জুতার মালা পরা ব্যক্তির পাশে দাঁড়াতে দেখা যায়।
‘Amar Desh’ নামের ফেসবুক পেজ থেকে গতকাল রোববার দিবাগত রাত ১২টা ২৭ মিনিটে পোস্ট করা ভিডিওটি সবচেয়ে বেশি ছড়িয়ে পড়েছে। ক্যাপশনে লেখা, ‘বরিশালে ইমাম সাহেব রাজনৈতিক বক্তব্য দেওয়ায় ইমাম কে জুতার মালা ও নির্যাতন করলো স্থানীয় বিএনপি নেতা ও গ্রাম পুলিশ। আওয়ামী আমলের মতো শুরু হয়েছে।’ (বানান অপরিবর্তিত)
১ মিনিট ২২ সেকেন্ডের ভিডিওটি আজ সোমবার (৫ মে) বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত ১৬ হাজারবার দেখা হয়েছে, রিঅ্যাকশন পড়েছে ৬ হাজার ২২টি। এ ছাড়া এতে ১০৩টি কমেন্ট পড়েছে এবং শেয়ার হয়েছে ৭৯১। এসব কমেন্টে কিছু ফেসবুক ব্যবহারকারী ভিডিওটি পুরোনো বলে উল্লেখ করেছেন। আবার অনেকে সত্য মনে করে কমেন্ট করেছেন।
MD Firos Kobir নামের একটি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে লেখা হয়েছে, ‘বিএনপি যে অবস্থা শুরু করেছে আওয়ামী লীগ এর মতো পরিচয় বহন করছে।’ (বানান অপরিবর্তিত) Md Muksudul Alam লিখেছে, ‘বিএনপি’র এই নেতাকে দল থেকে বহিষ্কার করা উচিত নাহলে বিএনপির দলের বদনাম হবে।’ (বানান অপরিবর্তিত)
Elias Hossain নামের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও JIBON MEDIA, Gen Z soldier নামে ফেসবুক পেজ থেকে একই ক্যাপশনে ভিডিওটি পোস্ট করা হয়েছে।
ভিডিওটির কিছু কি-ফ্রেম রিভার্স ইমেজ সার্চ করে বেসরকারি স্যাটেলাইট টিভি চ্যানেল টুয়েন্টিফোরের–এর ইউটিউব চ্যানেলে একটি প্রতিবেদনে একই দৃশ্য পাওয়া যায়। প্রতিবেদনটি ২০২০ সালের ৪ জুনে প্রকাশিত। এর সঙ্গে সম্প্রতি ছড়িয়ে পড়া ভিডিওর আধাপাকা ঘরের ভেতরের দৃশ্য, জুতার মালা পরা ব্যক্তি, তাঁর পাশে দাঁড়ানো ব্যক্তি এবং তাঁদের পোশাকের মিল রয়েছে।
প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, যে ব্যক্তিকে জুতার মালা পরানো হয় তাঁর নাম মো. শহিদুল ইসলাম। তিনি বরিশালের মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলার দরিচর খাজুরিয় দাখিল মাদ্রাসার অফিস সহকারী। সেই মাদ্রাসার এক শিক্ষার্থীর মোবাইল ফোন না থাকায় উপবৃত্তির টাকা উত্তোলনের জন্য তালিকায় মো. শহিদুল ইসলামের মোবাইল নম্বর দেওয়া হয়। সে বছরের মে মাসের শেষের দিকে শহিদুল ইসলামের মোবাইলে উপবৃত্তির টাকা যায়। কিন্তু ফোন বন্ধ থাকায় তিনি জানতে পারেননি এবং পরদিন টাকার বিষয়ে জানার পর স্থানীয় প্রশাসনের কাছে ভুল স্বীকার করেন।
কিন্তু এরপরও তৎকালীন স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান মোস্তফা রাঢ়ী এই ঘটনায় সালিশ বৈঠক বসান। সালিশে শহিদুল ইসলামকে ৭০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। ৭০ হাজারের মধ্যে ২০ হাজার টাকা মওকুফ করে কাগজে স্বাক্ষর দিতে বললে শহিদুল ইসলাম অপরাগতা জানান। তাই শহিদুল ইসলামের গলায় জুতার মালা পরিয়ে ভিডিও করেন চেয়ারম্যান ও তাঁর সহযোগীরা। এ ঘটনায় তৎকালীন ইউপি চেয়ারম্যান মোস্তফা রাঢ়িসহ ৯ জনের নাম উল্লেখ করে মোট ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন শহিদুল ইসলাম।
একই তথ্য ও ছবিতে জাতীয় দৈনিক যুগান্তর ও সমকালের ওয়েববসাইটে ২০২০ সালের ৪ জুনে প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে একই তথ্য জানা যায়। তিনি মাদ্রাসার মসজিদে ইমামমি করতেন বলেও প্রতিবেদনগুলো থেকে জানা যায়।
এই ঘটনায় প্রধান অভিযুক্ত তৎকালীন ইউপি চেয়ারম্যান মোস্তফা রাঢ়ী বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন কিনা তা জানতে প্রাসঙ্গিক কি-ওয়ার্ড গুগলে সার্চ করলে, ঢাকা থেকে প্রকাশিত জাতীয় দৈনিক খবরের কাগজের ওয়েবসাইটে ২০২৩ সালের ২১ অক্টোবর প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন পাওয়া যায়।
প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, বরিশাল মেহেন্দিগঞ্জের দড়িরচর খাজুরিয়া ইউনিয়নের তৎকালীন চেয়ারম্যান মো. মোস্তফা রাঢ়ী সেই সময়ে রামদা হাতে প্রতিপক্ষের দিকে তেড়ে গেলে সেই মুহূর্তের একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়। স্থানীয়দের বরাতে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, মোস্তফা রাঢ়ী সেই এলাকার সংসদীয় আসনের আওয়ামী লীগের তৎকালীন এমপি পঙ্কজ দেবনাথের অনুসারী।
সুতরাং, মসজিদের ইমামকে বিএনপি নেতা ও গ্রাম পুলিশ মিলে জুতার মালা পরিয়ে নির্যাতন করেছে, দাবিতে ছড়ানো ভিডিওটি পুরোনো ও ভিন্ন ঘটনার। ২০২০ সালে বরিশালের একটি মাদ্রাসার অফিস সহকারীকে সালিশে জুতার মালা পরানোর ভিডিও সম্প্রতি নতুন ক্যাপশনে ছড়িয়েছে। ওই ঘটনায় বিএনপির কেউ জড়িত ছিলেন না।
রাজনৈতিক বক্তব্য দেওয়ার কারণে বরিশালে মসজিদের ইমামকে স্থানীয় বিএনপি নেতা ও গ্রাম পুলিশ মিলে জুতার মালা পরিয়ে নির্যাতন করেছ—এমন দাবিতে সম্প্রতি একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি একই ক্যাপশনে ফেসবুকের বিভিন্ন অ্যাকাউন্ট ও পেজ থেকে পোস্ট করা হয়েছে।
ভিডিওতে আধাপাকা ঘরের ভেতরে একজন বয়স্ক ব্যক্তির গলায় জুতার মালা ঝুলতে দেখা যায়। সেই ব্যক্তির পরনে জুব্বা ও মাথায় টুপি। মুখে পাকা দাড়ি। পাশেই আরেকজন সাদা পাঞ্জাবি-লুঙ্গি পরা মাঝ বয়সী ব্যক্তিকে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায়। ভিডিওটির শেষ দিকে গ্রাম পুলিশের শার্ট সদৃশ জামা ও লুঙ্গি পরে এক ব্যক্তিকে জুতার মালা পরা ব্যক্তির পাশে দাঁড়াতে দেখা যায়।
‘Amar Desh’ নামের ফেসবুক পেজ থেকে গতকাল রোববার দিবাগত রাত ১২টা ২৭ মিনিটে পোস্ট করা ভিডিওটি সবচেয়ে বেশি ছড়িয়ে পড়েছে। ক্যাপশনে লেখা, ‘বরিশালে ইমাম সাহেব রাজনৈতিক বক্তব্য দেওয়ায় ইমাম কে জুতার মালা ও নির্যাতন করলো স্থানীয় বিএনপি নেতা ও গ্রাম পুলিশ। আওয়ামী আমলের মতো শুরু হয়েছে।’ (বানান অপরিবর্তিত)
১ মিনিট ২২ সেকেন্ডের ভিডিওটি আজ সোমবার (৫ মে) বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত ১৬ হাজারবার দেখা হয়েছে, রিঅ্যাকশন পড়েছে ৬ হাজার ২২টি। এ ছাড়া এতে ১০৩টি কমেন্ট পড়েছে এবং শেয়ার হয়েছে ৭৯১। এসব কমেন্টে কিছু ফেসবুক ব্যবহারকারী ভিডিওটি পুরোনো বলে উল্লেখ করেছেন। আবার অনেকে সত্য মনে করে কমেন্ট করেছেন।
MD Firos Kobir নামের একটি ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে লেখা হয়েছে, ‘বিএনপি যে অবস্থা শুরু করেছে আওয়ামী লীগ এর মতো পরিচয় বহন করছে।’ (বানান অপরিবর্তিত) Md Muksudul Alam লিখেছে, ‘বিএনপি’র এই নেতাকে দল থেকে বহিষ্কার করা উচিত নাহলে বিএনপির দলের বদনাম হবে।’ (বানান অপরিবর্তিত)
Elias Hossain নামের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও JIBON MEDIA, Gen Z soldier নামে ফেসবুক পেজ থেকে একই ক্যাপশনে ভিডিওটি পোস্ট করা হয়েছে।
ভিডিওটির কিছু কি-ফ্রেম রিভার্স ইমেজ সার্চ করে বেসরকারি স্যাটেলাইট টিভি চ্যানেল টুয়েন্টিফোরের–এর ইউটিউব চ্যানেলে একটি প্রতিবেদনে একই দৃশ্য পাওয়া যায়। প্রতিবেদনটি ২০২০ সালের ৪ জুনে প্রকাশিত। এর সঙ্গে সম্প্রতি ছড়িয়ে পড়া ভিডিওর আধাপাকা ঘরের ভেতরের দৃশ্য, জুতার মালা পরা ব্যক্তি, তাঁর পাশে দাঁড়ানো ব্যক্তি এবং তাঁদের পোশাকের মিল রয়েছে।
প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, যে ব্যক্তিকে জুতার মালা পরানো হয় তাঁর নাম মো. শহিদুল ইসলাম। তিনি বরিশালের মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলার দরিচর খাজুরিয় দাখিল মাদ্রাসার অফিস সহকারী। সেই মাদ্রাসার এক শিক্ষার্থীর মোবাইল ফোন না থাকায় উপবৃত্তির টাকা উত্তোলনের জন্য তালিকায় মো. শহিদুল ইসলামের মোবাইল নম্বর দেওয়া হয়। সে বছরের মে মাসের শেষের দিকে শহিদুল ইসলামের মোবাইলে উপবৃত্তির টাকা যায়। কিন্তু ফোন বন্ধ থাকায় তিনি জানতে পারেননি এবং পরদিন টাকার বিষয়ে জানার পর স্থানীয় প্রশাসনের কাছে ভুল স্বীকার করেন।
কিন্তু এরপরও তৎকালীন স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান মোস্তফা রাঢ়ী এই ঘটনায় সালিশ বৈঠক বসান। সালিশে শহিদুল ইসলামকে ৭০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। ৭০ হাজারের মধ্যে ২০ হাজার টাকা মওকুফ করে কাগজে স্বাক্ষর দিতে বললে শহিদুল ইসলাম অপরাগতা জানান। তাই শহিদুল ইসলামের গলায় জুতার মালা পরিয়ে ভিডিও করেন চেয়ারম্যান ও তাঁর সহযোগীরা। এ ঘটনায় তৎকালীন ইউপি চেয়ারম্যান মোস্তফা রাঢ়িসহ ৯ জনের নাম উল্লেখ করে মোট ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন শহিদুল ইসলাম।
একই তথ্য ও ছবিতে জাতীয় দৈনিক যুগান্তর ও সমকালের ওয়েববসাইটে ২০২০ সালের ৪ জুনে প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে একই তথ্য জানা যায়। তিনি মাদ্রাসার মসজিদে ইমামমি করতেন বলেও প্রতিবেদনগুলো থেকে জানা যায়।
এই ঘটনায় প্রধান অভিযুক্ত তৎকালীন ইউপি চেয়ারম্যান মোস্তফা রাঢ়ী বিএনপির রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত ছিলেন কিনা তা জানতে প্রাসঙ্গিক কি-ওয়ার্ড গুগলে সার্চ করলে, ঢাকা থেকে প্রকাশিত জাতীয় দৈনিক খবরের কাগজের ওয়েবসাইটে ২০২৩ সালের ২১ অক্টোবর প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন পাওয়া যায়।
প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, বরিশাল মেহেন্দিগঞ্জের দড়িরচর খাজুরিয়া ইউনিয়নের তৎকালীন চেয়ারম্যান মো. মোস্তফা রাঢ়ী সেই সময়ে রামদা হাতে প্রতিপক্ষের দিকে তেড়ে গেলে সেই মুহূর্তের একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়। স্থানীয়দের বরাতে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, মোস্তফা রাঢ়ী সেই এলাকার সংসদীয় আসনের আওয়ামী লীগের তৎকালীন এমপি পঙ্কজ দেবনাথের অনুসারী।
সুতরাং, মসজিদের ইমামকে বিএনপি নেতা ও গ্রাম পুলিশ মিলে জুতার মালা পরিয়ে নির্যাতন করেছে, দাবিতে ছড়ানো ভিডিওটি পুরোনো ও ভিন্ন ঘটনার। ২০২০ সালে বরিশালের একটি মাদ্রাসার অফিস সহকারীকে সালিশে জুতার মালা পরানোর ভিডিও সম্প্রতি নতুন ক্যাপশনে ছড়িয়েছে। ওই ঘটনায় বিএনপির কেউ জড়িত ছিলেন না।
পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান জেলের ভেতরে সেনাবাহিনীর একজন মেজরের যৌন নিপীড়নের শিকার হয়েছেন—এই দাবিতে দেশটির ইংরেজি সংবাদমাধ্যম দ্য ডনের নামে পেপার কাটিংয়ের একটি স্ক্রিনশট সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। সেটি একই ক্যাপশনে বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজ এবং এক্স অ্যাকাউটেও পোস্ট করা হয়েছে
১ দিন আগেঢাকা থেকে প্রকাশিত জাতীয় দৈনিক গণকণ্ঠের ফেসবুক পেজে গতকাল শুক্রবার (২ মে) রাত ৯টায় প্রকাশিত ভিডিওটি সবচেয়ে বেশি ছড়িয়েছে। ভিডিওটির ক্যাপশনে লেখা, ‘পার্বত্য চট্টগ্রামে এরা কারা; কিভাবে বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে।’
১ দিন আগেএক ব্যক্তি ঘরের মধ্যে এক নারীকে ঝাড়ু দিয়ে পেটাচ্ছে—এমন একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি একই ক্যাপশনে বিভিন্ন ফেসবুক অ্যাকাউন্ট ও পেজে পোস্ট করা হয়েছে। এতে দেখা যায়, একটি পাকা ঘরের মধ্যে নারীকে ঝাড়ু দিয়ে সজোরে আঘাত করছেন এক লোক। আর ওই নারী ব্যথার চোটে মেঝেতে বসে পড়েছেন।
২ দিন আগেচীন-ভারত সীমান্তে দুই দেশের নিরাপত্তা বাহিনী সংঘর্ষে জড়িয়েছে—এমন দাবিতে একটি ভিডিও সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে পড়েছে। ভিডিওটি একই ক্যাপশনে ফেসবুকের বিভিন্ন অ্যাকাউন্ট, পেজ ও গ্রুপে পোস্ট করা হয়েছে। ভিডিওতে পাহাড়ি এলাকায় সেনাসদস্যদের পোশাক পরিহিত দুই পক্ষকে সংঘর্ষে জড়াতে দেখা যায়। সংঘর্ষে উভয় পক্ষেরই...
৩ দিন আগে