আগামী বৃহস্পতিবার সৌদি আরবের আকাশে শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা যাওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই। ফলে স্থানীয় সময় শনিবার দেশটিতে ঈদ উল ফিতর উদ্যাপন করা হবে। আন্তর্জাতিক জ্যোতির্বিদ্যা কেন্দ্রের (আইএসি) বরাত দিয়ে সৌদি গেজেটের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য দেওয়া হয়েছে।
আবুধাবি ভিত্তিক জ্যোতির্বিজ্ঞান সংস্থাটি নিজেদের টুইটার অ্যাকাউন্টে এক বিবৃতিতে বলেছে, তাদের ভবিষ্যদ্বাণীটি জ্যোতির্বিজ্ঞানের তথ্যের ওপর ভিত্তি করে। ঈদের সঠিক তারিখটি কেবল নতুন চাঁদ দেখার ভিত্তিতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ নিশ্চিত করবে।
আইএসির বিবৃতিতে বলা হয়, আগামী বৃহস্পতিবার (২০ এপ্রিল) আরব ও ইসলামি বিশ্বের কোথাও খালি চোখে চাঁদ দেখা সম্ভব হবে না। লিবিয়া থেকে শুরু হওয়া পশ্চিম আফ্রিকার কিছু অংশ বাদে বেশির ভাগ আরব দেশে টেলিস্কোপ দিয়ে বৃহস্পতিবার চাঁদ দেখা সম্ভব হবে না। ফলে শনিবার (২২ এপ্রিল) সম্ভবত ঈদুল ফিতর উদ্যাপিত হবে।
আরবি মাসগুলোর পরিধি ২৯ থেকে ৩০ দিন। মাসের গণনা নির্ভর করে চাঁদের ওপর। চলতি বছর এর আগে একাধিক জ্যোতির্বিজ্ঞান কেন্দ্র বলেছে, এবার রমজান মাস ২৯ দিনে হতে পারে। ফলে মধ্যপ্রাচ্যে এবার ঈদ শুক্রবার (২১ এপ্রিল) হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
খালিজ টাইমসের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইন্টারন্যাশনাল অ্যাস্ট্রনমিক্যাল সেন্টার ওই টুইটের ব্যাপারে একটি ব্যাখ্যা দিয়েছে। তাঁরা বলেছেন, শনিবারই ঈদ হতে পারে কারণ, অনেক এলাকাতেই বৃহস্পতিবার চাঁদ দেখা সম্ভব হবে না।
সৌদি গেজেটের প্রতিবেদনে বলা হয়, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা খুবই কঠিন হবে। কারণ এর জন্য একটি সুনির্দিষ্ট টেলিস্কোপ, পেশাদার পর্যবেক্ষক এবং ব্যতিক্রমী আবহাওয়ার প্রয়োজন হবে। এসবের সংমিশ্রণ সম্ভব নয়। যার ফলে বৃহস্পতিবার আরব বিশ্বে কোথাও থেকে টেলিস্কোপ ব্যবহার করেও চাঁদ দেখা যাবে বলে আশা করা যায় না।
আইএসির তথ্যমতে যেসব দেশে খালি চোখে বা স্থানীয়ভাবে টেলিস্কোপের সাহায্যে চাঁদ দেখার বাধ্যবাধকতা রয়েছে, সেসব দেশে ৩০ দিন রোজা পালন চালিয়ে যাওয়া হবে বলে আশা করা হচ্ছে। তাই তাদের জন্য শনিবার ঈদুল ফিতর হবে।
কেন্দ্রের পরিচালক মোহাম্মদ ওদেহ খালিজ টাইমসকে বলেন, ‘কিছু মিডিয়া আউটলেট আন্তর্জাতিক জ্যোতির্বিদ্যা কেন্দ্রের বরাত দিয়ে আংশিক সংবাদ প্রকাশ করেছে। যেখানে বলা হয়েছে যে ঈদুল ফিতর শনিবার হবে। আমরা স্পষ্ট করতে চাই যে, আন্তর্জাতিক জ্যোতির্বিদ্যা কেন্দ্র একটি ঘোষণাকারী কর্তৃপক্ষ নয়, বরং একটি বৈজ্ঞানিক কেন্দ্র যা জ্যোতির্বিদ্যা সংক্রান্ত তথ্য প্রদান করে।’
বিষয়টি স্পষ্ট করে মোহাম্মদ ওদেহ বলেন, ‘বৃহস্পতিবার ইসলামি বিশ্বের কিছু অংশ থেকে টেলিস্কোপ দিয়ে চাঁদ দেখা যাবে। বেশিরভাগ ইসলামি দেশে, আমরা আশা করি ঈদ শুক্রবারে পড়বে, যদি না বৃহস্পতিবার আকাশ মেঘলা থাকে এবং চাঁদ দেখা না যায়। তবে, শুক্রবারে ঈদ হওয়ার সম্ভাবনা ৯০ শতাংশ।’
এর আগে গত ৮ এপ্রিল আবুধাবি ভিত্তিক আন্তর্জাতিক জ্যোতির্বিদ্যা কেন্দ্রের বরাত দিয়ে আল জাজিরার আরবি সংস্করণে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০ এপ্রিল (বৃহস্পতিবার) মক্কায় যখন সূর্যাস্ত হবে তখন নবচন্দ্রের বয়স হবে ১১ ঘণ্টা ৩০ মিনিট। এ চাঁদ দেখা প্রায় অসম্ভব, এমনকি টেলিস্কোপেও দেখার সম্ভাবনা ক্ষীণ। সেক্ষেত্রে সৌদি আরবে ৩০ রোজা পূর্ণ হবে এবং শনিবার সৌদি আরবে ঈদুল ফিতর উদ্যাপন করা হবে— সে সম্ভাবনাই বেশি।
আগামী বৃহস্পতিবার সৌদি আরবের আকাশে শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা যাওয়ার কোনো সম্ভাবনা নেই। ফলে স্থানীয় সময় শনিবার দেশটিতে ঈদ উল ফিতর উদ্যাপন করা হবে। আন্তর্জাতিক জ্যোতির্বিদ্যা কেন্দ্রের (আইএসি) বরাত দিয়ে সৌদি গেজেটের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য দেওয়া হয়েছে।
আবুধাবি ভিত্তিক জ্যোতির্বিজ্ঞান সংস্থাটি নিজেদের টুইটার অ্যাকাউন্টে এক বিবৃতিতে বলেছে, তাদের ভবিষ্যদ্বাণীটি জ্যোতির্বিজ্ঞানের তথ্যের ওপর ভিত্তি করে। ঈদের সঠিক তারিখটি কেবল নতুন চাঁদ দেখার ভিত্তিতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ নিশ্চিত করবে।
আইএসির বিবৃতিতে বলা হয়, আগামী বৃহস্পতিবার (২০ এপ্রিল) আরব ও ইসলামি বিশ্বের কোথাও খালি চোখে চাঁদ দেখা সম্ভব হবে না। লিবিয়া থেকে শুরু হওয়া পশ্চিম আফ্রিকার কিছু অংশ বাদে বেশির ভাগ আরব দেশে টেলিস্কোপ দিয়ে বৃহস্পতিবার চাঁদ দেখা সম্ভব হবে না। ফলে শনিবার (২২ এপ্রিল) সম্ভবত ঈদুল ফিতর উদ্যাপিত হবে।
আরবি মাসগুলোর পরিধি ২৯ থেকে ৩০ দিন। মাসের গণনা নির্ভর করে চাঁদের ওপর। চলতি বছর এর আগে একাধিক জ্যোতির্বিজ্ঞান কেন্দ্র বলেছে, এবার রমজান মাস ২৯ দিনে হতে পারে। ফলে মধ্যপ্রাচ্যে এবার ঈদ শুক্রবার (২১ এপ্রিল) হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
খালিজ টাইমসের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ইন্টারন্যাশনাল অ্যাস্ট্রনমিক্যাল সেন্টার ওই টুইটের ব্যাপারে একটি ব্যাখ্যা দিয়েছে। তাঁরা বলেছেন, শনিবারই ঈদ হতে পারে কারণ, অনেক এলাকাতেই বৃহস্পতিবার চাঁদ দেখা সম্ভব হবে না।
সৌদি গেজেটের প্রতিবেদনে বলা হয়, বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় শাওয়াল মাসের চাঁদ দেখা খুবই কঠিন হবে। কারণ এর জন্য একটি সুনির্দিষ্ট টেলিস্কোপ, পেশাদার পর্যবেক্ষক এবং ব্যতিক্রমী আবহাওয়ার প্রয়োজন হবে। এসবের সংমিশ্রণ সম্ভব নয়। যার ফলে বৃহস্পতিবার আরব বিশ্বে কোথাও থেকে টেলিস্কোপ ব্যবহার করেও চাঁদ দেখা যাবে বলে আশা করা যায় না।
আইএসির তথ্যমতে যেসব দেশে খালি চোখে বা স্থানীয়ভাবে টেলিস্কোপের সাহায্যে চাঁদ দেখার বাধ্যবাধকতা রয়েছে, সেসব দেশে ৩০ দিন রোজা পালন চালিয়ে যাওয়া হবে বলে আশা করা হচ্ছে। তাই তাদের জন্য শনিবার ঈদুল ফিতর হবে।
কেন্দ্রের পরিচালক মোহাম্মদ ওদেহ খালিজ টাইমসকে বলেন, ‘কিছু মিডিয়া আউটলেট আন্তর্জাতিক জ্যোতির্বিদ্যা কেন্দ্রের বরাত দিয়ে আংশিক সংবাদ প্রকাশ করেছে। যেখানে বলা হয়েছে যে ঈদুল ফিতর শনিবার হবে। আমরা স্পষ্ট করতে চাই যে, আন্তর্জাতিক জ্যোতির্বিদ্যা কেন্দ্র একটি ঘোষণাকারী কর্তৃপক্ষ নয়, বরং একটি বৈজ্ঞানিক কেন্দ্র যা জ্যোতির্বিদ্যা সংক্রান্ত তথ্য প্রদান করে।’
বিষয়টি স্পষ্ট করে মোহাম্মদ ওদেহ বলেন, ‘বৃহস্পতিবার ইসলামি বিশ্বের কিছু অংশ থেকে টেলিস্কোপ দিয়ে চাঁদ দেখা যাবে। বেশিরভাগ ইসলামি দেশে, আমরা আশা করি ঈদ শুক্রবারে পড়বে, যদি না বৃহস্পতিবার আকাশ মেঘলা থাকে এবং চাঁদ দেখা না যায়। তবে, শুক্রবারে ঈদ হওয়ার সম্ভাবনা ৯০ শতাংশ।’
এর আগে গত ৮ এপ্রিল আবুধাবি ভিত্তিক আন্তর্জাতিক জ্যোতির্বিদ্যা কেন্দ্রের বরাত দিয়ে আল জাজিরার আরবি সংস্করণে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০ এপ্রিল (বৃহস্পতিবার) মক্কায় যখন সূর্যাস্ত হবে তখন নবচন্দ্রের বয়স হবে ১১ ঘণ্টা ৩০ মিনিট। এ চাঁদ দেখা প্রায় অসম্ভব, এমনকি টেলিস্কোপেও দেখার সম্ভাবনা ক্ষীণ। সেক্ষেত্রে সৌদি আরবে ৩০ রোজা পূর্ণ হবে এবং শনিবার সৌদি আরবে ঈদুল ফিতর উদ্যাপন করা হবে— সে সম্ভাবনাই বেশি।
পাকিস্তানের সেনাপ্রধান জেনারেল আসিম মুনির জানিয়েছেন, বেলুচিস্তানের রেকো ডিক খনি থেকে দেশের ভবিষ্যৎ সমৃদ্ধি নির্ভর করছে। তিনি বিশ্বাস করেন, চীন যদি পাশে থাকে, তাহলে বিশ্বের অন্যতম বৃহৎ সোনা ও তামার খনিকে ঘিরে পাকিস্তানের অর্থনৈতিক চেহারা পাল্টে যেতে পারে।
৩ ঘণ্টা আগেগত সপ্তাহেই কেনিয়ার আদালতের এক ম্যাজিস্ট্রেট আশা প্রকাশ করেছেন, ব্রিটিশ সম্পদশালী ব্যবসায়ী হ্যারি রয় ভিভার্সের আত্মা এবার হয়তো শান্তি পাবে। কিন্তু মৃত্যুর ১২ বছর পরও তাঁর মরদেহ কোথায় শায়িত হবে, সে প্রশ্ন এখনো অনির্ধারিতই রয়ে গেছে।
৬ ঘণ্টা আগেউপহারটি যখন দেওয়া হয়, তখন আফসারের দোকান বন্ধ ছিল। গত শুক্রবার তিনি দোকানে পৌঁছে উপহারটি খোলেন এবং দেখেন যে স্পিকারগুলো স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশি ভারী।
৬ ঘণ্টা আগেতানজানিয়ার উত্তরাঞ্চলে অবস্থিত নর্থ মারা সোনার খনি একদিকে যেমন দেশকে অর্থনৈতিকভাবে সমৃদ্ধ করছে, অন্যদিকে স্থানীয় মানুষের জন্য নিয়ে এসেছে ভয়াবহ দুর্দশা, নির্যাতন আর মৃত্যু। আন্তর্জাতিক বাজারে সোনার দাম হু হু করে বাড়ায় এ খনিকে কেন্দ্র করে রাজনৈতিক দমন-পীড়ন, পুলিশি সহিংসতা ও অপহরণের মতো ঘটনা বাড়ছে।
৭ ঘণ্টা আগে