আজকের পত্রিকা ডেস্ক
হাতে থাকা বাকি ৪৭ জিম্মির ছবি প্রকাশ করছে হামাস। ছবিটিকে তারা ‘বিদায়ী ছবি’ বা ‘ফেয়ারওয়েল ফটো’ বলে আখ্যায়িত করছে। প্রকাশিত ছবিটিতে দেখা যায় প্রতিটি জিম্মিকে রন আরাদ নামে চিহ্নিত করে সঙ্গে একটি করে নম্বর যোগ করে দিয়েছে।
উল্লেখ্য, ১৯৮৬ সালের ১৬ অক্টোবর দক্ষিণ লেবাননে এক অভিযানে অংশ নেন ইসরায়েলি বিমানবাহিনীর নেভিগেটর রন আরাদ। ওই অভিযানে নিখোঁজ হন তিনি।
ছবির সঙ্গে প্রকাশিত লেখায় ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুকে জিম্মি বিনিময়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যানের জন্য দায়ী করা হয়েছে। পাশাপাশি অভিযোগ করা হয়েছে, সেনাপ্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল ইয়াল জামির নিজে আপত্তি থাকলেও শেষ পর্যন্ত গাজা অভিযানে এগিয়ে গেছেন। লেখাটিতে বলা হয়েছে, ‘নেতানিয়াহুর অস্বীকৃতি আর জামিরের নতি স্বীকারের কারণেই গাজা সিটিতে সামরিক অভিযান শুরু হয়েছে। আর তার কারণেই এ বিদায়ী ছবি প্রকাশ করা হলো।’
ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম ওয়াইনেটের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ৪৭ জিম্মির মধ্যে কেবল ২০ জন এখনো জীবিত আছে বলে মনে করা হচ্ছে। আরও দুজন আশঙ্কাজনক অবস্থায় এবং বাকিরা মৃত বলে ধারণা করছে কর্তৃপক্ষ।
হামাসের সশস্ত্র শাখা আল-কাসাম ব্রিগেডের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘তোমাদের বন্দীরা গাজা সিটির বিভিন্ন মহল্লায় ছড়িয়ে রয়েছে। নেতানিয়াহু যখন তাঁদের হত্যা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, আমরা তাঁদের জীবনের ব্যাপারে আর উদ্বিগ্ন নই। এই অভিযান শুরু মানেই তোমরা কোনো বন্দী ফেরত পাবে না। না জীবিত, না মৃত। তাঁদের পরিণতিও হবে রন আরাদের মতো।’
গত জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত বিরতিতে হামাস ৩০ জন জিম্মি মুক্তি দিয়েছিল, যার মধ্যে ছিল ২০ জন ইসরায়েলি বেসামরিক নাগরিক, পাঁচ সেনা ও পাঁচজন ছিলেন থাই নাগরিক। এ সময় আট নিহত ইসরায়েলির মরদেহও ফেরত দেওয়া হয়। চলতি বছরের মে মাসে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি ‘ইঙ্গিতমূলক পদক্ষেপ’ হিসেবে একজন মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মি মুক্তি দেয় হামাস। বিনিময়ে মুক্তি পায় ইসরায়েলের কারাগারে বন্দী থাকা ২ হাজার ফিলিস্তিনি।
হাতে থাকা বাকি ৪৭ জিম্মির ছবি প্রকাশ করছে হামাস। ছবিটিকে তারা ‘বিদায়ী ছবি’ বা ‘ফেয়ারওয়েল ফটো’ বলে আখ্যায়িত করছে। প্রকাশিত ছবিটিতে দেখা যায় প্রতিটি জিম্মিকে রন আরাদ নামে চিহ্নিত করে সঙ্গে একটি করে নম্বর যোগ করে দিয়েছে।
উল্লেখ্য, ১৯৮৬ সালের ১৬ অক্টোবর দক্ষিণ লেবাননে এক অভিযানে অংশ নেন ইসরায়েলি বিমানবাহিনীর নেভিগেটর রন আরাদ। ওই অভিযানে নিখোঁজ হন তিনি।
ছবির সঙ্গে প্রকাশিত লেখায় ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুকে জিম্মি বিনিময়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যানের জন্য দায়ী করা হয়েছে। পাশাপাশি অভিযোগ করা হয়েছে, সেনাপ্রধান লেফটেন্যান্ট জেনারেল ইয়াল জামির নিজে আপত্তি থাকলেও শেষ পর্যন্ত গাজা অভিযানে এগিয়ে গেছেন। লেখাটিতে বলা হয়েছে, ‘নেতানিয়াহুর অস্বীকৃতি আর জামিরের নতি স্বীকারের কারণেই গাজা সিটিতে সামরিক অভিযান শুরু হয়েছে। আর তার কারণেই এ বিদায়ী ছবি প্রকাশ করা হলো।’
ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম ওয়াইনেটের প্রতিবেদন অনুযায়ী, ৪৭ জিম্মির মধ্যে কেবল ২০ জন এখনো জীবিত আছে বলে মনে করা হচ্ছে। আরও দুজন আশঙ্কাজনক অবস্থায় এবং বাকিরা মৃত বলে ধারণা করছে কর্তৃপক্ষ।
হামাসের সশস্ত্র শাখা আল-কাসাম ব্রিগেডের বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ‘তোমাদের বন্দীরা গাজা সিটির বিভিন্ন মহল্লায় ছড়িয়ে রয়েছে। নেতানিয়াহু যখন তাঁদের হত্যা করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, আমরা তাঁদের জীবনের ব্যাপারে আর উদ্বিগ্ন নই। এই অভিযান শুরু মানেই তোমরা কোনো বন্দী ফেরত পাবে না। না জীবিত, না মৃত। তাঁদের পরিণতিও হবে রন আরাদের মতো।’
গত জানুয়ারি থেকে মার্চ পর্যন্ত বিরতিতে হামাস ৩০ জন জিম্মি মুক্তি দিয়েছিল, যার মধ্যে ছিল ২০ জন ইসরায়েলি বেসামরিক নাগরিক, পাঁচ সেনা ও পাঁচজন ছিলেন থাই নাগরিক। এ সময় আট নিহত ইসরায়েলির মরদেহও ফেরত দেওয়া হয়। চলতি বছরের মে মাসে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি ‘ইঙ্গিতমূলক পদক্ষেপ’ হিসেবে একজন মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মি মুক্তি দেয় হামাস। বিনিময়ে মুক্তি পায় ইসরায়েলের কারাগারে বন্দী থাকা ২ হাজার ফিলিস্তিনি।
যুক্তরাজ্য ফিলিস্তিনকে একটি স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিতে যাচ্ছে। ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার আজ রোববার আনুষ্ঠানিকভাবে সে ঘোষণা দিতে চলেছেন। এ সিদ্ধান্তকে ব্রিটিশ পররাষ্ট্রনীতিতে একটি বড় পরিবর্তন হিসেবে দেখা হচ্ছে। এ পদক্ষেপের মধ্য দিয়ে যুক্তরাজ্য প্রথম জি-৭ দেশ হিসেবে ফিলিস্তিনকে
১ ঘণ্টা আগেনেপাল, ইন্দোনেশিয়ার পর এবার লাতিন আমেরিকার দেশ পেরুর রাজধানী লিমায় গতকাল শনিবার সরকারবিরোধী কয়েক শ বিক্ষোভকারীর সঙ্গে পুলিশের সংঘর্ষ হয়েছে। বিক্ষোভকারীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে পাথর ও লাঠি ছোড়ে। অপর দিকে, পুলিশ তাদের ওপর টিয়ার শেল নিক্ষেপ করে। বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে বিষয়টি উঠে এসেছে।
১ ঘণ্টা আগেআজ রোববারের এ সফর ২০১৯ সালের পর যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধি পরিষদের কোনো দলের চীনে প্রথম সফর। ২০২০ সালে কোভিড-১৯ মহামারির কারণে আনুষ্ঠানিক সফর বন্ধ হয়ে যায় এবং সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়া করোনাভাইরাসের উৎস নিয়ে মতবিরোধের কারণে দুই দেশের সম্পর্ক দ্রুত খারাপ হতে থাকে।
১ ঘণ্টা আগেএবার বিক্ষোভে উত্তাল ফিলিপাইন। বন্যা নিয়ন্ত্রণ প্রকল্পে কোটি ডলারের দুর্নীতির প্রতিবাদে আজ রোববার রাজধানী ম্যানিলায় রাস্তায় নেমে এসেছে হাজার হাজার ক্ষুব্ধ জনতা।
২ ঘণ্টা আগে