অনলাইন ডেস্ক
ইরানের পারমাণবিক শক্তি সংস্থার প্রধান মোহাম্মদ এসলামি জাতিসংঘের পারমাণবিক নজরদারি সংস্থার (আইএইএ) প্রধান রাফায়েল গ্রোসির বিরুদ্ধে ‘নিষ্ক্রিয়তার’ অভিযোগ তুলেছেন। এই ‘নিষ্ক্রিয়তার’ কারণে তাঁর বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ারও হুমকি দিয়েছেন মোহাম্মদ এসলামি।
ইসরায়েলের পক্ষ থেকে ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোতে হামলার সময় গ্রোসি নিশ্চুপ ছিলেন অভিযোগ করে এই হুমকি দেওয়া হয়েছে।
ইরানের আধা সরকারি ফারস নিউজ এজেন্সি প্রকাশিত একটি চিঠিতে মোহাম্মদ এসলামি উল্লেখ করেছেন, ইসরায়েল ইরানের আরাক পারমাণবিক স্থাপনায় রাতের বেলায় হামলার পর আইএইএ প্রধানের ভূমিকা সন্তোষজনক ছিল না। চিঠিতে বলা হয়েছে, ‘আন্তর্জাতিক নিয়মকানুন বিরোধী ইসরায়েলি পদক্ষেপগুলোর অবিলম্বে নিন্দা জানিয়ে এবং আপনার সাংবিধানিক দায়িত্ব পালন করে এই নিষ্ক্রিয়তার অবসান ঘটানো জরুরি।’ চিঠিতে আরও বলা হয়েছে, ‘ইরান উপযুক্ত আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করবে, বিশেষ করে আপনার (গ্রোসি) এই নিষ্ক্রিয়তার বিষয়ে।’
মোহাম্মদ এসলামির এই হুমকির প্রতিক্রিয়ায় আইএইএ প্রধান রাফায়েল গ্রোসি বলেছেন, সংস্থাটি ইরানের পারমাণবিক স্থানগুলোতে ইসরায়েলি হামলার পরিস্থিতি ‘ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণ ও মূল্যায়ন’ করছে। তিনি বলেন, পরিদর্শকেরা দেশে থাকবেন, যখন সম্ভব হবে তখন পারমাণবিক স্থাপনাগুলোতে যাওয়ার জন্য তাঁরা প্রস্তুত থাকবেন।
গ্রোসি আরও যোগ করেন, তিনি পারমাণবিক স্থাপনাগুলো সুরক্ষিত এবং শান্তিপূর্ণ উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হচ্ছে তা নিশ্চিত করতে ‘অবিলম্বে সেখানে যেতে এবং সব পক্ষের সঙ্গে কাজ করতে’ প্রস্তুত। তিনি বলেন, ‘আইএইএ-কে কাজ করার জন্য একটি গঠনমূলক, পেশাদার সংলাপ শুরু করতে হবে এবং এটি যত তাড়াতাড়ি সম্ভব হওয়া উচিত।’
এদিকে, ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ও আইএইএ প্রধানের সমালোচনা করেছে। তারা গ্রোসিকে ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি সম্পর্কে ‘বিভ্রান্তিকর গালগল্প’ ছড়ানো এবং ইসরায়েলের সামরিক অভিযানে জড়িত থাকার অভিযোগ করেছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ইসমাইল বাঘাই জাতিসংঘ পরমাণু পর্যবেক্ষণ সংস্থার সমালোচনা করে বলেছেন, গত ১২ জুন ইসরায়েল ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোতে প্রথম হামলা চালানোর কয়েক ঘণ্টা আগে আইএইএ ঘোষণা করেছিল, ইরান পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধসংক্রান্ত বাধ্যবাধকতা লঙ্ঘন করছে। বাঘাই বলেন, এই প্রতিবেদন ‘সম্পূর্ণরূপে পক্ষপাতদুষ্ট’ এবং ইসরায়েলকে ইরানের ‘শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোতে’ হামলা চালানোর জন্য ‘অজুহাত’ হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার আল জাজিরার সঙ্গে সাক্ষাৎকারে গ্রোসি অবশ্য ইরানের এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তিনি বলেছেন, আইএইএর অনুসন্ধান প্রতিবেদন ইসরায়েলকে ইরানে আঘাত করার সবুজ সংকেত দিয়েছে—এই অভিযোগ সঠিক নয়।
ইরানের পারমাণবিক শক্তি সংস্থার প্রধান মোহাম্মদ এসলামি জাতিসংঘের পারমাণবিক নজরদারি সংস্থার (আইএইএ) প্রধান রাফায়েল গ্রোসির বিরুদ্ধে ‘নিষ্ক্রিয়তার’ অভিযোগ তুলেছেন। এই ‘নিষ্ক্রিয়তার’ কারণে তাঁর বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেওয়ারও হুমকি দিয়েছেন মোহাম্মদ এসলামি।
ইসরায়েলের পক্ষ থেকে ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোতে হামলার সময় গ্রোসি নিশ্চুপ ছিলেন অভিযোগ করে এই হুমকি দেওয়া হয়েছে।
ইরানের আধা সরকারি ফারস নিউজ এজেন্সি প্রকাশিত একটি চিঠিতে মোহাম্মদ এসলামি উল্লেখ করেছেন, ইসরায়েল ইরানের আরাক পারমাণবিক স্থাপনায় রাতের বেলায় হামলার পর আইএইএ প্রধানের ভূমিকা সন্তোষজনক ছিল না। চিঠিতে বলা হয়েছে, ‘আন্তর্জাতিক নিয়মকানুন বিরোধী ইসরায়েলি পদক্ষেপগুলোর অবিলম্বে নিন্দা জানিয়ে এবং আপনার সাংবিধানিক দায়িত্ব পালন করে এই নিষ্ক্রিয়তার অবসান ঘটানো জরুরি।’ চিঠিতে আরও বলা হয়েছে, ‘ইরান উপযুক্ত আইনি ব্যবস্থা গ্রহণ করবে, বিশেষ করে আপনার (গ্রোসি) এই নিষ্ক্রিয়তার বিষয়ে।’
মোহাম্মদ এসলামির এই হুমকির প্রতিক্রিয়ায় আইএইএ প্রধান রাফায়েল গ্রোসি বলেছেন, সংস্থাটি ইরানের পারমাণবিক স্থানগুলোতে ইসরায়েলি হামলার পরিস্থিতি ‘ঘনিষ্ঠভাবে পর্যবেক্ষণ ও মূল্যায়ন’ করছে। তিনি বলেন, পরিদর্শকেরা দেশে থাকবেন, যখন সম্ভব হবে তখন পারমাণবিক স্থাপনাগুলোতে যাওয়ার জন্য তাঁরা প্রস্তুত থাকবেন।
গ্রোসি আরও যোগ করেন, তিনি পারমাণবিক স্থাপনাগুলো সুরক্ষিত এবং শান্তিপূর্ণ উদ্দেশ্যে ব্যবহৃত হচ্ছে তা নিশ্চিত করতে ‘অবিলম্বে সেখানে যেতে এবং সব পক্ষের সঙ্গে কাজ করতে’ প্রস্তুত। তিনি বলেন, ‘আইএইএ-কে কাজ করার জন্য একটি গঠনমূলক, পেশাদার সংলাপ শুরু করতে হবে এবং এটি যত তাড়াতাড়ি সম্ভব হওয়া উচিত।’
এদিকে, ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ও আইএইএ প্রধানের সমালোচনা করেছে। তারা গ্রোসিকে ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি সম্পর্কে ‘বিভ্রান্তিকর গালগল্প’ ছড়ানো এবং ইসরায়েলের সামরিক অভিযানে জড়িত থাকার অভিযোগ করেছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র ইসমাইল বাঘাই জাতিসংঘ পরমাণু পর্যবেক্ষণ সংস্থার সমালোচনা করে বলেছেন, গত ১২ জুন ইসরায়েল ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোতে প্রথম হামলা চালানোর কয়েক ঘণ্টা আগে আইএইএ ঘোষণা করেছিল, ইরান পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধসংক্রান্ত বাধ্যবাধকতা লঙ্ঘন করছে। বাঘাই বলেন, এই প্রতিবেদন ‘সম্পূর্ণরূপে পক্ষপাতদুষ্ট’ এবং ইসরায়েলকে ইরানের ‘শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোতে’ হামলা চালানোর জন্য ‘অজুহাত’ হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার আল জাজিরার সঙ্গে সাক্ষাৎকারে গ্রোসি অবশ্য ইরানের এই অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তিনি বলেছেন, আইএইএর অনুসন্ধান প্রতিবেদন ইসরায়েলকে ইরানে আঘাত করার সবুজ সংকেত দিয়েছে—এই অভিযোগ সঠিক নয়।
পারস্য উপসাগরের উপকূলে ইরানের বুশেহর শহরে অবস্থিত পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র যদি কোনো হামলার শিকার হয়, তবে তার পরিণতি হতে পারে ভয়াবহ। শুধু ইরান নয়, পুরো উপসাগরীয় অঞ্চল পড়বে বিপদের মুখে।
২ ঘণ্টা আগেবি-২ বিমানের সঙ্গে ছিল চারটি বোয়িং কেসি-৪৬ পেগাসাস ফুয়েল ট্যাংকার। এর মধ্যে দুটি ইতিমধ্যে প্রশান্ত মহাসাগরের আকাশে বি-২ বোমারুতে জ্বালানি সরবরাহ করেছে। বাকি দুটি প্রায় ৭৫ কিলোমিটার পেছনে অবস্থান করছে।
২ ঘণ্টা আগেসামরিক শক্তিতে বরাবরই নিজেকে অপরাজেয় হিসেবে জাহির করা ইসরায়েলকে সত্যিই কঠিন চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলেছে ইরান। ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলকে ইতিমধ্যেই ব্যতিব্যস্ত করার পর গতকাল শনিবার দেশটির আকাশ প্রতিরক্ষাব্যবস্থা ভেদ করে সফল ড্রোন হামলা চালায় ইরান। ইরানের দুটি ড্রোন ইসরায়েলের উত্তর ও দক্ষিণাঞ্চলে...
২ ঘণ্টা আগেইরান-ইসরায়েল চলমান সংঘাত নবম দিনে গড়িয়েছে। এই উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে যুক্তরাষ্ট্র যদি ইসরায়েলের পক্ষে সরাসরি ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ে, তাহলে লোহিতসাগরে মার্কিন জাহাজগুলোতে হামলা চালানো হবে বলে হুঁশিয়ারি দিয়েছে ইয়েমেনের হুতি বিদ্রোহীরা। হুতি বিদ্রোহীদের এক মুখপাত্রের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে
২ ঘণ্টা আগে