গাজা ইস্যুতে আবারও জরুরি বৈঠকে বসতে যাচ্ছে আরব দেশগুলো। আগামীকাল মঙ্গলবার কায়রোতে অনুষ্ঠিত হবে বৈঠক। আলোচনা হবে, যুদ্ধবিরতি, গাজা থেকে ফিলিস্তিনিদের উচ্ছেদের হুমকি, মার্কিন প্রেসিডেন্টের গাজা দখল সংক্রান্ত হুমকিসহ ফিলিস্তিনের সার্বিক ইস্যু নিয়েই।
মিসরের নেতৃত্বে এই আলোচনায় অংশ নেবে জর্ডান, সিরিয়া, আরব লীগ ও গালফ কো–অপারেশন কাউন্সিল বা জিসিসির সদস্য দেশগুলো। আলোচনায় গুরুত্ব দেওয়া হবে, গাজার প্রাথমিক পুনরুদ্ধার, পরিকাঠামো পুনর্নির্মাণ, বসবাসযোগ্য অবকাঠামো গঠন, সেবা প্রদান এবং দুই রাষ্ট্র ভিত্তিক সমাধান বাস্তবায়নের রাজনৈতিক পথ উন্মোচনে সম্ভাব্য পরিকল্পনা নিয়ে। আলোচনা হবে এসব পরিকল্পনা বাস্তবায়নের অর্থায়ন নিয়েও।
দীর্ঘ ১৫ মাস ধরে নানা কূটনৈতিক তৎপরতার পর গত ১৯ জানুয়ারি গাজায় কার্যকর হয় যুদ্ধবিরতি। কিন্তু এরপরও, নতুন করে তৈরি হচ্ছে একের পর এক অনিশ্চয়তা। যুদ্ধবিরতির প্রথম ধাপ শেষ হয়েছে গত শনিবার। এক মাসের বেশি সময় ধরে ইসরায়েলি প্রশাসনের গড়িমসির পর গত শুক্রবার শুরু হয় দ্বিতীয় ধাপের চুক্তি নিয়ে আলোচনা। এই আলোচনার মধ্যেই গতকাল রোববার উপত্যকায় ত্রাণ সরবরাহ বন্ধ করে দেয় নেতানিয়াহু প্রশাসন। রমজানেও বর্বরতা দেখাতে দ্বিধা করছে না ইহুদি রাষ্ট্রটি।
এদিকে, গাজায় আবাসন প্রকল্প শুরু করতে যেন উঠে পড়ে লেগেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। গত ৫ ফেব্রুয়ারি ঘোষণা দেন গাজা দখলের। এরপর, একাধিক সাক্ষাৎকারে বেশ খোলামেলাভাবেই বলেন, দখল করবেন গাজা। কোন ক্ষমতাবলে, তা জিজ্ঞেস করা হলে এড়িয়ে যান প্রশ্ন। ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ যখন জানিয়ে দেয় গাজা বিক্রির জন্য নয়, তখনো নিজের সিদ্ধান্তে অটল থেকে একরোখা জবাব দেন ট্রাম্প। বলেন, ‘গাজা কিনে নিতে হবে না। এমনি এমনি আমরা সেটি নিয়ে নেব।’ এক মাস ধরেই জর্ডান ও মিসরকে গাজাবাসীদের গ্রহণ করতে চাপ দিয়ে যাচ্ছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট।
গাজা ইস্যুতে আবারও জরুরি বৈঠকে বসতে যাচ্ছে আরব দেশগুলো। আগামীকাল মঙ্গলবার কায়রোতে অনুষ্ঠিত হবে বৈঠক। আলোচনা হবে, যুদ্ধবিরতি, গাজা থেকে ফিলিস্তিনিদের উচ্ছেদের হুমকি, মার্কিন প্রেসিডেন্টের গাজা দখল সংক্রান্ত হুমকিসহ ফিলিস্তিনের সার্বিক ইস্যু নিয়েই।
মিসরের নেতৃত্বে এই আলোচনায় অংশ নেবে জর্ডান, সিরিয়া, আরব লীগ ও গালফ কো–অপারেশন কাউন্সিল বা জিসিসির সদস্য দেশগুলো। আলোচনায় গুরুত্ব দেওয়া হবে, গাজার প্রাথমিক পুনরুদ্ধার, পরিকাঠামো পুনর্নির্মাণ, বসবাসযোগ্য অবকাঠামো গঠন, সেবা প্রদান এবং দুই রাষ্ট্র ভিত্তিক সমাধান বাস্তবায়নের রাজনৈতিক পথ উন্মোচনে সম্ভাব্য পরিকল্পনা নিয়ে। আলোচনা হবে এসব পরিকল্পনা বাস্তবায়নের অর্থায়ন নিয়েও।
দীর্ঘ ১৫ মাস ধরে নানা কূটনৈতিক তৎপরতার পর গত ১৯ জানুয়ারি গাজায় কার্যকর হয় যুদ্ধবিরতি। কিন্তু এরপরও, নতুন করে তৈরি হচ্ছে একের পর এক অনিশ্চয়তা। যুদ্ধবিরতির প্রথম ধাপ শেষ হয়েছে গত শনিবার। এক মাসের বেশি সময় ধরে ইসরায়েলি প্রশাসনের গড়িমসির পর গত শুক্রবার শুরু হয় দ্বিতীয় ধাপের চুক্তি নিয়ে আলোচনা। এই আলোচনার মধ্যেই গতকাল রোববার উপত্যকায় ত্রাণ সরবরাহ বন্ধ করে দেয় নেতানিয়াহু প্রশাসন। রমজানেও বর্বরতা দেখাতে দ্বিধা করছে না ইহুদি রাষ্ট্রটি।
এদিকে, গাজায় আবাসন প্রকল্প শুরু করতে যেন উঠে পড়ে লেগেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। গত ৫ ফেব্রুয়ারি ঘোষণা দেন গাজা দখলের। এরপর, একাধিক সাক্ষাৎকারে বেশ খোলামেলাভাবেই বলেন, দখল করবেন গাজা। কোন ক্ষমতাবলে, তা জিজ্ঞেস করা হলে এড়িয়ে যান প্রশ্ন। ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ যখন জানিয়ে দেয় গাজা বিক্রির জন্য নয়, তখনো নিজের সিদ্ধান্তে অটল থেকে একরোখা জবাব দেন ট্রাম্প। বলেন, ‘গাজা কিনে নিতে হবে না। এমনি এমনি আমরা সেটি নিয়ে নেব।’ এক মাস ধরেই জর্ডান ও মিসরকে গাজাবাসীদের গ্রহণ করতে চাপ দিয়ে যাচ্ছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট।
যুক্তরাষ্ট্রকে কেন ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে জড়ানো হলো, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের কাছে তার কৈফিয়ত চেয়েছেন ডেমোক্র্যাট সিনেটর চাক শুমার। কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়া তিনি কীভাবে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তার স্পষ্ট জবাব জানতে চেয়েছেন ওই ডেমোক্র্যাট নেতা। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন এ তথ্য জানিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
২ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
২ ঘণ্টা আগেইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর প্রথম প্রকাশ্যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি। তিনি এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ এবং পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তির (এনপিটি) গুরুতর লঙ্ঘন বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—এই
৩ ঘণ্টা আগে