যুক্তরাষ্ট্রের হুমকির পর এবার ফিলিস্তিন অধিকৃত পশ্চিম তীরে বসতি স্থাপনকারী সহিংস ইসরায়েলিদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের কথা ভাবছে ইউরোপীয় ইউনিয়নও (ইইউ)। ইইউর শীর্ষ কূটনীতিক জোসেপ বোরেলকে উদ্ধৃত করে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা এক প্রতিবেদনে এ খবর জানায়।
গতকাল সোমবার ইইউর পররাষ্ট্রবিষয়ক নীতির প্রধান কর্মকর্তা জোসেপ বোরেল বলেছেন, পশ্চিম তীরে বসতি স্থাপনকারী চরমপন্থীদের সহিংসতায় ইইউ উদ্বিগ্ন এবং জেরুজালেমে আরও ১৭০০টি আবাসন ইউনিট অনুমোদন করায় ইসরায়েলি সরকারের সিদ্ধান্তের নিন্দা করেছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন।
পশ্চিম তীরে আরও আবাসন তৈরির অনুমোদনকে ব্রাসেলস আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্ঘন হিসেবে দেখছে বলেও জানিয়েছেন তিনি। ইইউর পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠকের পর জোসেপ বোরেল গণমাধ্যমের কাছে বলেন, ‘কথা থেকে কাজে যাওয়ার সময় এসেছে। পশ্চিম তীরে ফিলিস্তিনি জনগণের বিরুদ্ধে সহিংসতার বিষয়ে আমরা যেসব ব্যবস্থা নিতে পারি তা শুরু করার সময় এসেছে।’
বোরেলের এই প্রস্তাব ও উদ্যোগ সম্পর্কে ইইউয়ের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের সবাই সম্পূর্ণ উৎসাহী নন। এরপরও তিনি ফিলিস্তিনিদের ওপর আক্রমণে জড়িত প্রধান প্রধান বসতি স্থাপনকারীদের একটি তালিকা তৈরি করতে ইইউ কর্মকর্তাদের সঙ্গে কাজ করবেন। এখনো এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো প্রস্তাব জমা দেননি জোসেপ বোরেল। তবে মানবাধিকার হরণ করায় বসতি স্থাপনকারীদের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা জারির ব্যাপারে তিনি পরামর্শ দেবেন।
নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে এখনো বিস্তারিত জানাননি বোরেল। তবে ইইউ কর্মকর্তারা বলেছেন, নিষেধাজ্ঞার তালিকায় থাকা ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ইইউভুক্ত দেশগুলোয় ভ্রমণের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি হবে। তবে এই ধরনের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নকে চ্যালেঞ্জিং বলে মন্তব্য করেছেন অস্ট্রিয়া, চেক প্রজাতন্ত্র এবং হাঙ্গেরির মতো ইসরায়েলের ঘনিষ্ঠ মিত্র দেশগুলোর কয়েকজন কূটনীতিক।
এর আগে গত সপ্তাহে ইসরায়েলের সবচেয়ে বড় মিত্র যুক্তরাষ্ট্র অধিকৃত পশ্চিম তীরে সহিংস হামলায় জড়িত বসতি স্থাপনকারীদের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। অন্যদিকে ফ্রান্সও গত মাসে বলেছে যে, তারাও এই ধরনের ব্যবস্থা নেওয়ার কথা ভাবছে। আর বেলজিয়াম বলেছে, তাদের দেশে পশ্চিম তীরে বসতি স্থাপনকারীদের নিষিদ্ধ করা হবে।
৭ অক্টোবর থেকে গতকাল সোমবার সন্ধ্যা পর্যন্ত গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ছাড়িয়েছে ১৮ হাজার ২০০। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে বলা হয়েছে, গাজায় ইসরায়েলি হামলায় এখন পর্যন্ত নিহত হয়েছে ১৮ হাজার ২০৫ জন, যার অর্ধেকেরই বেশি শিশু ও নারী। এ ছাড়া ইসরায়েলি হামলায় আহতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে অর্ধলক্ষ।
যুক্তরাষ্ট্রের হুমকির পর এবার ফিলিস্তিন অধিকৃত পশ্চিম তীরে বসতি স্থাপনকারী সহিংস ইসরায়েলিদের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের কথা ভাবছে ইউরোপীয় ইউনিয়নও (ইইউ)। ইইউর শীর্ষ কূটনীতিক জোসেপ বোরেলকে উদ্ধৃত করে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা এক প্রতিবেদনে এ খবর জানায়।
গতকাল সোমবার ইইউর পররাষ্ট্রবিষয়ক নীতির প্রধান কর্মকর্তা জোসেপ বোরেল বলেছেন, পশ্চিম তীরে বসতি স্থাপনকারী চরমপন্থীদের সহিংসতায় ইইউ উদ্বিগ্ন এবং জেরুজালেমে আরও ১৭০০টি আবাসন ইউনিট অনুমোদন করায় ইসরায়েলি সরকারের সিদ্ধান্তের নিন্দা করেছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন।
পশ্চিম তীরে আরও আবাসন তৈরির অনুমোদনকে ব্রাসেলস আন্তর্জাতিক আইনের লঙ্ঘন হিসেবে দেখছে বলেও জানিয়েছেন তিনি। ইইউর পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের সঙ্গে বৈঠকের পর জোসেপ বোরেল গণমাধ্যমের কাছে বলেন, ‘কথা থেকে কাজে যাওয়ার সময় এসেছে। পশ্চিম তীরে ফিলিস্তিনি জনগণের বিরুদ্ধে সহিংসতার বিষয়ে আমরা যেসব ব্যবস্থা নিতে পারি তা শুরু করার সময় এসেছে।’
বোরেলের এই প্রস্তাব ও উদ্যোগ সম্পর্কে ইইউয়ের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের সবাই সম্পূর্ণ উৎসাহী নন। এরপরও তিনি ফিলিস্তিনিদের ওপর আক্রমণে জড়িত প্রধান প্রধান বসতি স্থাপনকারীদের একটি তালিকা তৈরি করতে ইইউ কর্মকর্তাদের সঙ্গে কাজ করবেন। এখনো এ বিষয়ে আনুষ্ঠানিক কোনো প্রস্তাব জমা দেননি জোসেপ বোরেল। তবে মানবাধিকার হরণ করায় বসতি স্থাপনকারীদের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা জারির ব্যাপারে তিনি পরামর্শ দেবেন।
নিষেধাজ্ঞার বিষয়ে এখনো বিস্তারিত জানাননি বোরেল। তবে ইইউ কর্মকর্তারা বলেছেন, নিষেধাজ্ঞার তালিকায় থাকা ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ইইউভুক্ত দেশগুলোয় ভ্রমণের ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি হবে। তবে এই ধরনের সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নকে চ্যালেঞ্জিং বলে মন্তব্য করেছেন অস্ট্রিয়া, চেক প্রজাতন্ত্র এবং হাঙ্গেরির মতো ইসরায়েলের ঘনিষ্ঠ মিত্র দেশগুলোর কয়েকজন কূটনীতিক।
এর আগে গত সপ্তাহে ইসরায়েলের সবচেয়ে বড় মিত্র যুক্তরাষ্ট্র অধিকৃত পশ্চিম তীরে সহিংস হামলায় জড়িত বসতি স্থাপনকারীদের ওপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে। অন্যদিকে ফ্রান্সও গত মাসে বলেছে যে, তারাও এই ধরনের ব্যবস্থা নেওয়ার কথা ভাবছে। আর বেলজিয়াম বলেছে, তাদের দেশে পশ্চিম তীরে বসতি স্থাপনকারীদের নিষিদ্ধ করা হবে।
৭ অক্টোবর থেকে গতকাল সোমবার সন্ধ্যা পর্যন্ত গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ছাড়িয়েছে ১৮ হাজার ২০০। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে বলা হয়েছে, গাজায় ইসরায়েলি হামলায় এখন পর্যন্ত নিহত হয়েছে ১৮ হাজার ২০৫ জন, যার অর্ধেকেরই বেশি শিশু ও নারী। এ ছাড়া ইসরায়েলি হামলায় আহতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে অর্ধলক্ষ।
‘অপারেশন সিন্দুর’ অভিযানে পাকিস্তানের নয়টি লক্ষ্যবস্তুতে ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর পাকিস্তান পাল্টা ‘অপারেশন বুনইয়ানুম মারসৌস’ ঘোষণা করে। টানা চার দিনের উত্তেজনাপূর্ণ সামরিক সংঘাতের পর যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় যুদ্ধবিরতি ঘোষণা করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পকে একটি বিলাসবহুল জাম্বো জেট উপহার দিচ্ছে কাতারের রাজপরিবার। আনুমানিক ৪০০ মিলিয়ন বা ৪০ কোটি মার্কিন ডলার মূল্যের এই উড়োজাহাজটি প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের ব্যক্তিগত ব্যবহারের জন্যই বরাদ্দ থাকবে। ২০২৯ সালে এটি ট্রাম্প প্রেসিডেনশিয়াল লাইব্রেরি ফাউন্ডেশনের অধীনে চলে যাবে।
২ ঘণ্টা আগেআগামী মঙ্গলবার মধ্যপ্রাচ্যে পা রাখতে যাচ্ছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। এর ঠিক আগে আগে ইসরায়েল-আমেরিকান জিম্মি ইদান আলেকজান্ডারকে মুক্তি দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে হামাস। ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী এই গোষ্ঠীটি জানিয়েছে, যুদ্ধবিরতি চুক্তি প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। ধারণা করা
২ ঘণ্টা আগেভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে যুদ্ধবিরতির পর জম্মু-কাশ্মীরের জনসাধারণের মধ্যে স্বস্তি ফিরতে শুরু করেছে। কাশ্মীরের শ্রীনগরে গতকাল রোববার বাজারঘাটে সাধারণ মানুষের আনাগোনা দেখা গেছে। তবে এখনো সতর্ক অবস্থানে রয়েছে ভারত। কোনো আঘাত এলে তা মোকাবিলা করতে প্রস্তুত থাকতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে দেশটির সেনা
১৩ ঘণ্টা আগে