আজকের পত্রিকা ডেস্ক

জনপ্রিয় ভিপিএন অ্যাপ বা সেবা এক্সপ্রেসভিপিএন বর্জনের ডাক দিয়েছেন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারকারীরা। তাদের দাবি, ইসরায়েল-সংশ্লিষ্ট একটি সাইবার নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠান এই ভিপিএনের মালিক।
২০২১ সালে টাইমস অব ইসরায়েল জানিয়েছিল, যুক্তরাজ্যভিত্তিক ইসরায়েলি ডিজিটাল সিকিউরিটি প্রতিষ্ঠান কেপ টেকনোলজিস প্রায় এক বিলিয়ন ডলারে এক্সপ্রেসভিপিএন অধিগ্রহণ করেছে। তবে সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া তথ্যে দেখা যায়, কেপ টেকনোলজিসের মালিক ইসরায়েলি ধনকুবের টেডি সাগি। তিনি ২০২৩ সালে গাজায় যুদ্ধ চলাকালে সৈন্য পরিবহনে সহায়তার জন্য এক মিলিয়ন ডলার অনুদান দিয়েছিলেন—যা দ্য জেরুজালেম পোস্টের প্রতিবেদনে প্রকাশিত হয়। এর পর থেকেই এই ভিপিএন সেবাটি বর্জনের ডাক আরও জোরালো হয়েছে।
প্রসঙ্গত, ভিপিএন হলো এমন একটি টুল যা ইন্টারনেট ট্রাফিক এনক্রিপ্ট করে এবং পরিচয় গোপন রাখতে সাহায্য করে। এটি সাধারণত গোপনীয়তা, সেন্সরশিপ এড়ানো এবং নিরাপত্তার জন্য ব্যবহৃত হয়। কিন্তু এর মালিকানা নিয়ে সংবেদনশীলতা অনেক বেশি, বিশেষ করে গোপনীয়তা রক্ষাকারীদের কাছে।
২০১০ সালে লন্ডনে প্রতিষ্ঠিত কেপ টেকনোলজিস আগে আরও কয়েকটি ভিপিএন সেবা কিনেছিল। এর মধ্যে আছে—সাইবারঘোস্ট, জেনমেট এবং প্রাইভেট ইন্টারনেট অ্যাকসেস।
বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে ব্যবহারকারীরা নজরদারির ঝুঁকি, সামরিক সম্পর্ক এবং নৈতিক জটিলতার কারণে অ্যাপটি মুছে ফেলার আহ্বান জানিয়েছেন।
একজন ব্যবহারকারী লিখেছেন—‘নিজের ভালোর জন্য এক্সপ্রেসভিপিএন ব্যবহার বন্ধ করুন। আপনার তথ্য ইসরায়েলের হাতে যাক, সেটা নিশ্চয়ই আপনি চান না।’
অন্য এক পোস্টে একজন ব্যবহারকারী লিখেছেন—‘এক্সপ্রেসভিপিএন থেকে আনসাবস্ক্রাইব করুন এবং সবাইকে জানান। এই সেবা বর্জন করুন।’ এর পাশাপাশি অনেক ব্যবহারকারী ইসরায়েলি কোম্পানির মালিকানাধীন ভিপিএনগুলোর তালিকাও ছড়িয়ে দিচ্ছেন, যেন মানুষ সতর্ক থাকে।
ডিজিটাল গোপনীয়তা ও ভূ-রাজনীতির টানাপোড়েন এ বিতর্ককে নতুন মাত্রা দিয়েছে। বিশেষ করে গাজায় চলমান গণহত্যার প্রেক্ষাপটে ইসরায়েলি মালিকানাধীন কোনো প্রতিষ্ঠানের হাতে ব্যক্তিগত তথ্য তুলে দেওয়ার বিষয়টি অনেকের কাছে অগ্রহণযোগ্য হয়ে উঠেছে।
অনেকে পেগাসাস কেলেঙ্কারির কথাও স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন, যেখানে ইসরায়েলি সফটওয়্যার দিয়ে রাষ্ট্রপ্রধান, সাংবাদিক ও অধিকারকর্মীদের ওপর নজরদারি করা হয়েছিল। এ ছাড়া চেহারা শনাক্তকরণ প্রযুক্তি ব্যবহার করে ‘বর্ণবাদী’ অভিযান চালানোরও অভিযোগ রয়েছে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে।
এদিকে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল একটি পোস্টে দাবি করা হয়—‘বেশির ভাগ ভিপিএনই ইসরায়েলিদের মালিকানাধীন। তাই সাবধান থাকুন। ডাউনলোড করার আগে খোঁজখবর নিন।’ অন্যরা বলছেন, এটি শুধু গোপনীয়তার বিষয় নয়, বরং নীতির প্রশ্নও। একজন ব্যবহারকারী লিখেছেন—‘নৈতিকতা ও নিরাপত্তা—দুই কারণে এক্সপ্রেসভিপিএন বর্জনের সময় এসেছে।’
আরেকজন মন্তব্য করেছেন—‘যারা ইসরায়েলি কোম্পানি বর্জন করতে চান, তাদের এখন ইসরায়েলের সবকিছু বর্জন হতে হবে। শুধু মাটিতে যুদ্ধ নয়, অনলাইনেও যুদ্ধ চলছে।’
২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার পর থেকে ডিজিটাল সংহতি আন্দোলন আরও জোরদার হয়েছে। ব্যবহারকারীরা এখন অনলাইন সেবার মালিকানা কাঠামোও গভীরভাবে খতিয়ে দেখছেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া আরেকটি পোস্টে বলা হয়—‘এক্সপ্রেসভিপিএন গণহত্যাকে সমর্থন করে। এমন গণহত্যাকারীদের বর্জন করুন।’

জনপ্রিয় ভিপিএন অ্যাপ বা সেবা এক্সপ্রেসভিপিএন বর্জনের ডাক দিয়েছেন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারকারীরা। তাদের দাবি, ইসরায়েল-সংশ্লিষ্ট একটি সাইবার নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠান এই ভিপিএনের মালিক।
২০২১ সালে টাইমস অব ইসরায়েল জানিয়েছিল, যুক্তরাজ্যভিত্তিক ইসরায়েলি ডিজিটাল সিকিউরিটি প্রতিষ্ঠান কেপ টেকনোলজিস প্রায় এক বিলিয়ন ডলারে এক্সপ্রেসভিপিএন অধিগ্রহণ করেছে। তবে সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া তথ্যে দেখা যায়, কেপ টেকনোলজিসের মালিক ইসরায়েলি ধনকুবের টেডি সাগি। তিনি ২০২৩ সালে গাজায় যুদ্ধ চলাকালে সৈন্য পরিবহনে সহায়তার জন্য এক মিলিয়ন ডলার অনুদান দিয়েছিলেন—যা দ্য জেরুজালেম পোস্টের প্রতিবেদনে প্রকাশিত হয়। এর পর থেকেই এই ভিপিএন সেবাটি বর্জনের ডাক আরও জোরালো হয়েছে।
প্রসঙ্গত, ভিপিএন হলো এমন একটি টুল যা ইন্টারনেট ট্রাফিক এনক্রিপ্ট করে এবং পরিচয় গোপন রাখতে সাহায্য করে। এটি সাধারণত গোপনীয়তা, সেন্সরশিপ এড়ানো এবং নিরাপত্তার জন্য ব্যবহৃত হয়। কিন্তু এর মালিকানা নিয়ে সংবেদনশীলতা অনেক বেশি, বিশেষ করে গোপনীয়তা রক্ষাকারীদের কাছে।
২০১০ সালে লন্ডনে প্রতিষ্ঠিত কেপ টেকনোলজিস আগে আরও কয়েকটি ভিপিএন সেবা কিনেছিল। এর মধ্যে আছে—সাইবারঘোস্ট, জেনমেট এবং প্রাইভেট ইন্টারনেট অ্যাকসেস।
বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে ব্যবহারকারীরা নজরদারির ঝুঁকি, সামরিক সম্পর্ক এবং নৈতিক জটিলতার কারণে অ্যাপটি মুছে ফেলার আহ্বান জানিয়েছেন।
একজন ব্যবহারকারী লিখেছেন—‘নিজের ভালোর জন্য এক্সপ্রেসভিপিএন ব্যবহার বন্ধ করুন। আপনার তথ্য ইসরায়েলের হাতে যাক, সেটা নিশ্চয়ই আপনি চান না।’
অন্য এক পোস্টে একজন ব্যবহারকারী লিখেছেন—‘এক্সপ্রেসভিপিএন থেকে আনসাবস্ক্রাইব করুন এবং সবাইকে জানান। এই সেবা বর্জন করুন।’ এর পাশাপাশি অনেক ব্যবহারকারী ইসরায়েলি কোম্পানির মালিকানাধীন ভিপিএনগুলোর তালিকাও ছড়িয়ে দিচ্ছেন, যেন মানুষ সতর্ক থাকে।
ডিজিটাল গোপনীয়তা ও ভূ-রাজনীতির টানাপোড়েন এ বিতর্ককে নতুন মাত্রা দিয়েছে। বিশেষ করে গাজায় চলমান গণহত্যার প্রেক্ষাপটে ইসরায়েলি মালিকানাধীন কোনো প্রতিষ্ঠানের হাতে ব্যক্তিগত তথ্য তুলে দেওয়ার বিষয়টি অনেকের কাছে অগ্রহণযোগ্য হয়ে উঠেছে।
অনেকে পেগাসাস কেলেঙ্কারির কথাও স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন, যেখানে ইসরায়েলি সফটওয়্যার দিয়ে রাষ্ট্রপ্রধান, সাংবাদিক ও অধিকারকর্মীদের ওপর নজরদারি করা হয়েছিল। এ ছাড়া চেহারা শনাক্তকরণ প্রযুক্তি ব্যবহার করে ‘বর্ণবাদী’ অভিযান চালানোরও অভিযোগ রয়েছে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে।
এদিকে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল একটি পোস্টে দাবি করা হয়—‘বেশির ভাগ ভিপিএনই ইসরায়েলিদের মালিকানাধীন। তাই সাবধান থাকুন। ডাউনলোড করার আগে খোঁজখবর নিন।’ অন্যরা বলছেন, এটি শুধু গোপনীয়তার বিষয় নয়, বরং নীতির প্রশ্নও। একজন ব্যবহারকারী লিখেছেন—‘নৈতিকতা ও নিরাপত্তা—দুই কারণে এক্সপ্রেসভিপিএন বর্জনের সময় এসেছে।’
আরেকজন মন্তব্য করেছেন—‘যারা ইসরায়েলি কোম্পানি বর্জন করতে চান, তাদের এখন ইসরায়েলের সবকিছু বর্জন হতে হবে। শুধু মাটিতে যুদ্ধ নয়, অনলাইনেও যুদ্ধ চলছে।’
২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার পর থেকে ডিজিটাল সংহতি আন্দোলন আরও জোরদার হয়েছে। ব্যবহারকারীরা এখন অনলাইন সেবার মালিকানা কাঠামোও গভীরভাবে খতিয়ে দেখছেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া আরেকটি পোস্টে বলা হয়—‘এক্সপ্রেসভিপিএন গণহত্যাকে সমর্থন করে। এমন গণহত্যাকারীদের বর্জন করুন।’
আজকের পত্রিকা ডেস্ক

জনপ্রিয় ভিপিএন অ্যাপ বা সেবা এক্সপ্রেসভিপিএন বর্জনের ডাক দিয়েছেন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারকারীরা। তাদের দাবি, ইসরায়েল-সংশ্লিষ্ট একটি সাইবার নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠান এই ভিপিএনের মালিক।
২০২১ সালে টাইমস অব ইসরায়েল জানিয়েছিল, যুক্তরাজ্যভিত্তিক ইসরায়েলি ডিজিটাল সিকিউরিটি প্রতিষ্ঠান কেপ টেকনোলজিস প্রায় এক বিলিয়ন ডলারে এক্সপ্রেসভিপিএন অধিগ্রহণ করেছে। তবে সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া তথ্যে দেখা যায়, কেপ টেকনোলজিসের মালিক ইসরায়েলি ধনকুবের টেডি সাগি। তিনি ২০২৩ সালে গাজায় যুদ্ধ চলাকালে সৈন্য পরিবহনে সহায়তার জন্য এক মিলিয়ন ডলার অনুদান দিয়েছিলেন—যা দ্য জেরুজালেম পোস্টের প্রতিবেদনে প্রকাশিত হয়। এর পর থেকেই এই ভিপিএন সেবাটি বর্জনের ডাক আরও জোরালো হয়েছে।
প্রসঙ্গত, ভিপিএন হলো এমন একটি টুল যা ইন্টারনেট ট্রাফিক এনক্রিপ্ট করে এবং পরিচয় গোপন রাখতে সাহায্য করে। এটি সাধারণত গোপনীয়তা, সেন্সরশিপ এড়ানো এবং নিরাপত্তার জন্য ব্যবহৃত হয়। কিন্তু এর মালিকানা নিয়ে সংবেদনশীলতা অনেক বেশি, বিশেষ করে গোপনীয়তা রক্ষাকারীদের কাছে।
২০১০ সালে লন্ডনে প্রতিষ্ঠিত কেপ টেকনোলজিস আগে আরও কয়েকটি ভিপিএন সেবা কিনেছিল। এর মধ্যে আছে—সাইবারঘোস্ট, জেনমেট এবং প্রাইভেট ইন্টারনেট অ্যাকসেস।
বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে ব্যবহারকারীরা নজরদারির ঝুঁকি, সামরিক সম্পর্ক এবং নৈতিক জটিলতার কারণে অ্যাপটি মুছে ফেলার আহ্বান জানিয়েছেন।
একজন ব্যবহারকারী লিখেছেন—‘নিজের ভালোর জন্য এক্সপ্রেসভিপিএন ব্যবহার বন্ধ করুন। আপনার তথ্য ইসরায়েলের হাতে যাক, সেটা নিশ্চয়ই আপনি চান না।’
অন্য এক পোস্টে একজন ব্যবহারকারী লিখেছেন—‘এক্সপ্রেসভিপিএন থেকে আনসাবস্ক্রাইব করুন এবং সবাইকে জানান। এই সেবা বর্জন করুন।’ এর পাশাপাশি অনেক ব্যবহারকারী ইসরায়েলি কোম্পানির মালিকানাধীন ভিপিএনগুলোর তালিকাও ছড়িয়ে দিচ্ছেন, যেন মানুষ সতর্ক থাকে।
ডিজিটাল গোপনীয়তা ও ভূ-রাজনীতির টানাপোড়েন এ বিতর্ককে নতুন মাত্রা দিয়েছে। বিশেষ করে গাজায় চলমান গণহত্যার প্রেক্ষাপটে ইসরায়েলি মালিকানাধীন কোনো প্রতিষ্ঠানের হাতে ব্যক্তিগত তথ্য তুলে দেওয়ার বিষয়টি অনেকের কাছে অগ্রহণযোগ্য হয়ে উঠেছে।
অনেকে পেগাসাস কেলেঙ্কারির কথাও স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন, যেখানে ইসরায়েলি সফটওয়্যার দিয়ে রাষ্ট্রপ্রধান, সাংবাদিক ও অধিকারকর্মীদের ওপর নজরদারি করা হয়েছিল। এ ছাড়া চেহারা শনাক্তকরণ প্রযুক্তি ব্যবহার করে ‘বর্ণবাদী’ অভিযান চালানোরও অভিযোগ রয়েছে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে।
এদিকে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল একটি পোস্টে দাবি করা হয়—‘বেশির ভাগ ভিপিএনই ইসরায়েলিদের মালিকানাধীন। তাই সাবধান থাকুন। ডাউনলোড করার আগে খোঁজখবর নিন।’ অন্যরা বলছেন, এটি শুধু গোপনীয়তার বিষয় নয়, বরং নীতির প্রশ্নও। একজন ব্যবহারকারী লিখেছেন—‘নৈতিকতা ও নিরাপত্তা—দুই কারণে এক্সপ্রেসভিপিএন বর্জনের সময় এসেছে।’
আরেকজন মন্তব্য করেছেন—‘যারা ইসরায়েলি কোম্পানি বর্জন করতে চান, তাদের এখন ইসরায়েলের সবকিছু বর্জন হতে হবে। শুধু মাটিতে যুদ্ধ নয়, অনলাইনেও যুদ্ধ চলছে।’
২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার পর থেকে ডিজিটাল সংহতি আন্দোলন আরও জোরদার হয়েছে। ব্যবহারকারীরা এখন অনলাইন সেবার মালিকানা কাঠামোও গভীরভাবে খতিয়ে দেখছেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া আরেকটি পোস্টে বলা হয়—‘এক্সপ্রেসভিপিএন গণহত্যাকে সমর্থন করে। এমন গণহত্যাকারীদের বর্জন করুন।’

জনপ্রিয় ভিপিএন অ্যাপ বা সেবা এক্সপ্রেসভিপিএন বর্জনের ডাক দিয়েছেন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারকারীরা। তাদের দাবি, ইসরায়েল-সংশ্লিষ্ট একটি সাইবার নিরাপত্তা প্রতিষ্ঠান এই ভিপিএনের মালিক।
২০২১ সালে টাইমস অব ইসরায়েল জানিয়েছিল, যুক্তরাজ্যভিত্তিক ইসরায়েলি ডিজিটাল সিকিউরিটি প্রতিষ্ঠান কেপ টেকনোলজিস প্রায় এক বিলিয়ন ডলারে এক্সপ্রেসভিপিএন অধিগ্রহণ করেছে। তবে সম্প্রতি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া তথ্যে দেখা যায়, কেপ টেকনোলজিসের মালিক ইসরায়েলি ধনকুবের টেডি সাগি। তিনি ২০২৩ সালে গাজায় যুদ্ধ চলাকালে সৈন্য পরিবহনে সহায়তার জন্য এক মিলিয়ন ডলার অনুদান দিয়েছিলেন—যা দ্য জেরুজালেম পোস্টের প্রতিবেদনে প্রকাশিত হয়। এর পর থেকেই এই ভিপিএন সেবাটি বর্জনের ডাক আরও জোরালো হয়েছে।
প্রসঙ্গত, ভিপিএন হলো এমন একটি টুল যা ইন্টারনেট ট্রাফিক এনক্রিপ্ট করে এবং পরিচয় গোপন রাখতে সাহায্য করে। এটি সাধারণত গোপনীয়তা, সেন্সরশিপ এড়ানো এবং নিরাপত্তার জন্য ব্যবহৃত হয়। কিন্তু এর মালিকানা নিয়ে সংবেদনশীলতা অনেক বেশি, বিশেষ করে গোপনীয়তা রক্ষাকারীদের কাছে।
২০১০ সালে লন্ডনে প্রতিষ্ঠিত কেপ টেকনোলজিস আগে আরও কয়েকটি ভিপিএন সেবা কিনেছিল। এর মধ্যে আছে—সাইবারঘোস্ট, জেনমেট এবং প্রাইভেট ইন্টারনেট অ্যাকসেস।
বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে ব্যবহারকারীরা নজরদারির ঝুঁকি, সামরিক সম্পর্ক এবং নৈতিক জটিলতার কারণে অ্যাপটি মুছে ফেলার আহ্বান জানিয়েছেন।
একজন ব্যবহারকারী লিখেছেন—‘নিজের ভালোর জন্য এক্সপ্রেসভিপিএন ব্যবহার বন্ধ করুন। আপনার তথ্য ইসরায়েলের হাতে যাক, সেটা নিশ্চয়ই আপনি চান না।’
অন্য এক পোস্টে একজন ব্যবহারকারী লিখেছেন—‘এক্সপ্রেসভিপিএন থেকে আনসাবস্ক্রাইব করুন এবং সবাইকে জানান। এই সেবা বর্জন করুন।’ এর পাশাপাশি অনেক ব্যবহারকারী ইসরায়েলি কোম্পানির মালিকানাধীন ভিপিএনগুলোর তালিকাও ছড়িয়ে দিচ্ছেন, যেন মানুষ সতর্ক থাকে।
ডিজিটাল গোপনীয়তা ও ভূ-রাজনীতির টানাপোড়েন এ বিতর্ককে নতুন মাত্রা দিয়েছে। বিশেষ করে গাজায় চলমান গণহত্যার প্রেক্ষাপটে ইসরায়েলি মালিকানাধীন কোনো প্রতিষ্ঠানের হাতে ব্যক্তিগত তথ্য তুলে দেওয়ার বিষয়টি অনেকের কাছে অগ্রহণযোগ্য হয়ে উঠেছে।
অনেকে পেগাসাস কেলেঙ্কারির কথাও স্মরণ করিয়ে দিয়েছেন, যেখানে ইসরায়েলি সফটওয়্যার দিয়ে রাষ্ট্রপ্রধান, সাংবাদিক ও অধিকারকর্মীদের ওপর নজরদারি করা হয়েছিল। এ ছাড়া চেহারা শনাক্তকরণ প্রযুক্তি ব্যবহার করে ‘বর্ণবাদী’ অভিযান চালানোরও অভিযোগ রয়েছে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে।
এদিকে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল একটি পোস্টে দাবি করা হয়—‘বেশির ভাগ ভিপিএনই ইসরায়েলিদের মালিকানাধীন। তাই সাবধান থাকুন। ডাউনলোড করার আগে খোঁজখবর নিন।’ অন্যরা বলছেন, এটি শুধু গোপনীয়তার বিষয় নয়, বরং নীতির প্রশ্নও। একজন ব্যবহারকারী লিখেছেন—‘নৈতিকতা ও নিরাপত্তা—দুই কারণে এক্সপ্রেসভিপিএন বর্জনের সময় এসেছে।’
আরেকজন মন্তব্য করেছেন—‘যারা ইসরায়েলি কোম্পানি বর্জন করতে চান, তাদের এখন ইসরায়েলের সবকিছু বর্জন হতে হবে। শুধু মাটিতে যুদ্ধ নয়, অনলাইনেও যুদ্ধ চলছে।’
২০২৩ সালের অক্টোবর থেকে গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যার পর থেকে ডিজিটাল সংহতি আন্দোলন আরও জোরদার হয়েছে। ব্যবহারকারীরা এখন অনলাইন সেবার মালিকানা কাঠামোও গভীরভাবে খতিয়ে দেখছেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া আরেকটি পোস্টে বলা হয়—‘এক্সপ্রেসভিপিএন গণহত্যাকে সমর্থন করে। এমন গণহত্যাকারীদের বর্জন করুন।’

ভাইরাল ভিডিও ফুটেজে দেখা গেছে, সাদা শার্ট পরা ওই পথচারী পার্কিং লট থেকে দৌড়ে গিয়ে রাইফেল হাতে থাকা হামলাকারীকে পেছন থেকে জাপটে ধরেন। এরপর তিনি হামলাকারীর কাছ থেকে রাইফেল ছিনিয়ে নেন এবং সেটি হামলাকারীর দিকেই তাক করেন।
২২ মিনিট আগে
রাশিয়ার সঙ্গে চলমান যুদ্ধের অবসানে শান্তি আলোচনার পথ সুগম করতে গিয়ে ন্যাটো জোটে যোগদানের দীর্ঘদিনের আকাঙ্ক্ষা থেকে সরে আসার ইঙ্গিত দিয়েছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলদিমির জেলেনস্কি।
৩৪ মিনিট আগে
যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম মর্যাদাপূর্ণ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ব্রাউন বিশ্ববিদ্যালয়ে শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) ভয়াবহ বন্দুক হামলার ঘটনায় দুজন নিহত এবং অন্তত ৯ জন আহত হয়েছেন। ফাইনাল পরীক্ষার সময় সংঘটিত এই হামলায় পুরো ক্যাম্পাসজুড়ে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
২ ঘণ্টা আগে
অস্ট্রেলিয়ার সিডনির জনপ্রিয় সমুদ্রসৈকত বন্ডাই বিচে ইহুদিদের হানুক্কা উৎসবে হামলার সময়টিতে ভয়াবহ অভিজ্ঞতার কথা জানিয়েছেন প্রত্যক্ষদর্শীরা। তাঁরা বলছেন, শুরুতে অনেকেই বুঝতেই পারেননি কী ঘটছে। অনেকেই ভেবেছিলেন আতশবাজি ফাটছে।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

সিডনির বন্ডাই বিচে ইহুদিদের ধর্মীয় অনুষ্ঠানে সশস্ত্র হামলাকারীর ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে তাঁকে নিরস্ত্র করেছেন এক পথচারী। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সেই পথচারী হাজারো মানুষের প্রশংসায় ভাসছেন।
ভাইরাল ভিডিও ফুটেজে দেখা গেছে, সাদা শার্ট পরা ওই পথচারী পার্কিং লট থেকে দৌড়ে গিয়ে রাইফেল হাতে থাকা হামলাকারীকে পেছন থেকে জাপটে ধরেন। এরপর তিনি হামলাকারীর কাছ থেকে রাইফেল ছিনিয়ে নেন এবং সেটি হামলাকারীর দিকেই তাক করেন।
অকস্মাৎ পেছন থেকে জাপটে ধরায় হামলাকারী ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেন এবং পিছু হটেন। ধারণা করা হচ্ছে, ওই পথচারীর এমন সাহসী পদক্ষেপে বহু মানুষের প্রাণ রক্ষা পেয়েছে।
যদিও ওই পথচারীর পরিচয় তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি, তবে তাঁর এই অবিশ্বাস্য সাহসিকতার জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মানুষ তাঁর ভূয়সী প্রশংসা করছেন।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে এক ব্যক্তি ভিডিওটি শেয়ার করে লিখেছেন, ‘অস্ট্রেলিয়ার হিরো (একজন সাধারণ বেসামরিক) হামলাকারীর কাছ থেকে বন্দুক ছিনিয়ে নিয়ে তাঁকে নিরস্ত্র করেছেন। কেউ কেউ সাহসী আর কেউ কেউ...এই ধরনের।’ অন্য একজন বলেছেন, ‘এই অস্ট্রেলিয়ান বন্ডাই বিচে সন্ত্রাসীদের একজনকে নিরস্ত্র করে অসংখ্য জীবন বাঁচিয়েছেন। হিরো।’
নিউ সাউথ ওয়েলসের প্রিমিয়ার ক্রিস মিন্স এটিকে তাঁর দেখা ‘সবচেয়ে অবিশ্বাস্য দৃশ্য’ বলে অভিহিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘ওই লোকটি একজন প্রকৃত হিরো। তিনি নির্ভয়ে হামলাকারীর দিকে এগিয়ে গিয়ে তাঁকে নিরস্ত্র করলেন এবং অসংখ্য মানুষের জীবন বাঁচাতে নিজের জীবন বিপন্ন করলেন। আমি নিশ্চিত যে, ওই ব্যক্তির সাহসিকতার জন্যই অনেক মানুষ বেঁচে আছেন।’
অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি আলবানিজও হামলার সময় অন্যদের সাহায্য করতে এগিয়ে আসা নাগরিকদের প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, এই অস্ট্রেলীয়রা বিপদেও ছুটে গেছেন অন্যদের রক্ষা করতে। তাঁদের সাহসিকতাই অনেক মানুষের জীবন বাঁচিয়েছে।
উল্লেখ্য, গুলির ঘটনায় এখন পর্যন্ত হামলাকারীসহ ১২ জন নিহত বলে জানা গেছে। দুই হামলাকারীর মধ্যে একজন গুরুতর আহত অবস্থায় পুলিশের হেফাজতে আছেন। এ ঘটনায় তৃতীয় কোনো বন্দুকধারী জড়িত ছিলেন কি না, পুলিশ তা খতিয়ে দেখছে।

সিডনির বন্ডাই বিচে ইহুদিদের ধর্মীয় অনুষ্ঠানে সশস্ত্র হামলাকারীর ওপর ঝাঁপিয়ে পড়ে তাঁকে নিরস্ত্র করেছেন এক পথচারী। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে একটি ভিডিও ভাইরাল হওয়ার পর সেই পথচারী হাজারো মানুষের প্রশংসায় ভাসছেন।
ভাইরাল ভিডিও ফুটেজে দেখা গেছে, সাদা শার্ট পরা ওই পথচারী পার্কিং লট থেকে দৌড়ে গিয়ে রাইফেল হাতে থাকা হামলাকারীকে পেছন থেকে জাপটে ধরেন। এরপর তিনি হামলাকারীর কাছ থেকে রাইফেল ছিনিয়ে নেন এবং সেটি হামলাকারীর দিকেই তাক করেন।
অকস্মাৎ পেছন থেকে জাপটে ধরায় হামলাকারী ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেন এবং পিছু হটেন। ধারণা করা হচ্ছে, ওই পথচারীর এমন সাহসী পদক্ষেপে বহু মানুষের প্রাণ রক্ষা পেয়েছে।
যদিও ওই পথচারীর পরিচয় তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি, তবে তাঁর এই অবিশ্বাস্য সাহসিকতার জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মানুষ তাঁর ভূয়সী প্রশংসা করছেন।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে এক ব্যক্তি ভিডিওটি শেয়ার করে লিখেছেন, ‘অস্ট্রেলিয়ার হিরো (একজন সাধারণ বেসামরিক) হামলাকারীর কাছ থেকে বন্দুক ছিনিয়ে নিয়ে তাঁকে নিরস্ত্র করেছেন। কেউ কেউ সাহসী আর কেউ কেউ...এই ধরনের।’ অন্য একজন বলেছেন, ‘এই অস্ট্রেলিয়ান বন্ডাই বিচে সন্ত্রাসীদের একজনকে নিরস্ত্র করে অসংখ্য জীবন বাঁচিয়েছেন। হিরো।’
নিউ সাউথ ওয়েলসের প্রিমিয়ার ক্রিস মিন্স এটিকে তাঁর দেখা ‘সবচেয়ে অবিশ্বাস্য দৃশ্য’ বলে অভিহিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘ওই লোকটি একজন প্রকৃত হিরো। তিনি নির্ভয়ে হামলাকারীর দিকে এগিয়ে গিয়ে তাঁকে নিরস্ত্র করলেন এবং অসংখ্য মানুষের জীবন বাঁচাতে নিজের জীবন বিপন্ন করলেন। আমি নিশ্চিত যে, ওই ব্যক্তির সাহসিকতার জন্যই অনেক মানুষ বেঁচে আছেন।’
অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি আলবানিজও হামলার সময় অন্যদের সাহায্য করতে এগিয়ে আসা নাগরিকদের প্রশংসা করেন। তিনি বলেন, এই অস্ট্রেলীয়রা বিপদেও ছুটে গেছেন অন্যদের রক্ষা করতে। তাঁদের সাহসিকতাই অনেক মানুষের জীবন বাঁচিয়েছে।
উল্লেখ্য, গুলির ঘটনায় এখন পর্যন্ত হামলাকারীসহ ১২ জন নিহত বলে জানা গেছে। দুই হামলাকারীর মধ্যে একজন গুরুতর আহত অবস্থায় পুলিশের হেফাজতে আছেন। এ ঘটনায় তৃতীয় কোনো বন্দুকধারী জড়িত ছিলেন কি না, পুলিশ তা খতিয়ে দেখছে।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল একটি পোস্টে দাবি করা হয়—‘বেশির ভাগ ভিপিএনই ইসরায়েলিদের মালিকানাধীন। তাই সাবধান থাকুন। ডাউনলোড করার আগে খোঁজখবর নিন।’ অন্যরা বলছেন, এটি শুধু গোপনীয়তার বিষয় নয়, বরং নীতির প্রশ্নও। একজন ব্যবহারকারী লিখেছেন—‘নৈতিকতা ও নিরাপত্তা—দুই কারণে এক্সপ্রেসভিপিএন বর্জনের সময় এসেছে।’
২০ সেপ্টেম্বর ২০২৫
রাশিয়ার সঙ্গে চলমান যুদ্ধের অবসানে শান্তি আলোচনার পথ সুগম করতে গিয়ে ন্যাটো জোটে যোগদানের দীর্ঘদিনের আকাঙ্ক্ষা থেকে সরে আসার ইঙ্গিত দিয়েছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলদিমির জেলেনস্কি।
৩৪ মিনিট আগে
যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম মর্যাদাপূর্ণ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ব্রাউন বিশ্ববিদ্যালয়ে শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) ভয়াবহ বন্দুক হামলার ঘটনায় দুজন নিহত এবং অন্তত ৯ জন আহত হয়েছেন। ফাইনাল পরীক্ষার সময় সংঘটিত এই হামলায় পুরো ক্যাম্পাসজুড়ে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
২ ঘণ্টা আগে
অস্ট্রেলিয়ার সিডনির জনপ্রিয় সমুদ্রসৈকত বন্ডাই বিচে ইহুদিদের হানুক্কা উৎসবে হামলার সময়টিতে ভয়াবহ অভিজ্ঞতার কথা জানিয়েছেন প্রত্যক্ষদর্শীরা। তাঁরা বলছেন, শুরুতে অনেকেই বুঝতেই পারেননি কী ঘটছে। অনেকেই ভেবেছিলেন আতশবাজি ফাটছে।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাশিয়ার সঙ্গে চলমান যুদ্ধের অবসানে শান্তি আলোচনার পথ সুগম করতে গিয়ে ন্যাটো জোটে যোগদানের দীর্ঘদিনের আকাঙ্ক্ষা থেকে সরে আসার ইঙ্গিত দিয়েছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলদিমির জেলেনস্কি। যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিদের সঙ্গে জার্মানির বার্লিনে বৈঠকের প্রাক্কালে তিনি জানান—ন্যাটো সদস্যপদের বদলে পশ্চিমা দেশগুলোর কাছ থেকে শক্তিশালী ও আইনগতভাবে বাধ্যতামূলক নিরাপত্তা নিশ্চয়তা পেলে সেটিকে একটি সমঝোতা হিসেবে বিবেচনা করতে প্রস্তুত কিয়েভ।
রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সাংবাদিকদের সঙ্গে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাটে জেলেনস্কি বলেন, শুরু থেকেই ইউক্রেনের প্রকৃত লক্ষ্য ছিল ন্যাটো সদস্যপদ, যা দেশটির নিরাপত্তার জন্য সবচেয়ে কার্যকর গ্যারান্টি। তবে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার এই পথে সমর্থন না দেওয়ায় বিকল্প ব্যবস্থার কথা ভাবতে হচ্ছে। তাঁর ভাষায়—যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় নিরাপত্তা নিশ্চয়তা, যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানের ‘আর্টিকেল ফাইভ’-এর মতো প্রতিরক্ষা প্রতিশ্রুতি এবং ইউরোপ, কানাডা ও জাপানের কাছ থেকে নিরাপত্তা গ্যারান্টি ভবিষ্যতে রাশিয়ার আগ্রাসন ঠেকাতে পারে। তিনি জোর দিয়ে বলেন, এসব নিশ্চয়তা অবশ্যই আইনগতভাবে বাধ্যতামূলক হতে হবে।
এই অবস্থান ইউক্রেনের জন্য একটি বড় নীতিগত পরিবর্তন। কারণ দেশটির সংবিধানেই ন্যাটোতে যোগদানের আকাঙ্ক্ষা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। একই সঙ্গে এটি রাশিয়ার যুদ্ধলক্ষ্যগুলোর মধ্যে অন্যতম। ন্যাটোতে যোগদানের বিরোধিতা করেই ইউক্রেনে আগ্রাসন শুরু করেছিল রুশ বাহিনী। তবে বর্তমানে তারা ইউক্রেনের দনবাস অঞ্চলের দখলও নিতে চাইছে। তবে মস্কোর কাছে ভূখণ্ড ছাড় না দিতে এখনো অনড় রয়েছে ইউক্রেন।
রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বারবার দাবি করে আসছেন, ইউক্রেনকে ন্যাটোতে যোগদানের আকাঙ্ক্ষা ত্যাগ করতে হবে এবং দনবাস অঞ্চলের নিয়ন্ত্রিত এলাকা থেকে সেনা প্রত্যাহার করতে হবে। রাশিয়ার পক্ষ থেকে আরও বলা হয়েছে, ইউক্রেনকে একটি নিরপেক্ষ রাষ্ট্র হতে হবে এবং সেখানে ন্যাটো সেনা মোতায়েন করা যাবে না।
রয়টার্স জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসনের চাপের মুখে শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরের আলোচনা এগোচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফ ও ট্রাম্পের জামাতা জ্যারেড কুশনার বার্লিনে আলোচনায় অংশ নিতে যাচ্ছেন বলে জানা গেছে। বিশ্লেষকদের মতে, এটি প্রায় চার বছর আগে শুরু হওয়া এই যুদ্ধের অবসানে অগ্রগতির সম্ভাবনার ইঙ্গিত।
জেলেনস্কি জানিয়েছেন—ইউক্রেন, ইউরোপীয় দেশগুলো ও যুক্তরাষ্ট্র মিলিয়ে একটি ২০ দফা পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা চলছে, যার শেষ ধাপে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হতে পারে। তবে তিনি স্পষ্ট করেন, ইউক্রেন সরাসরি রাশিয়ার সঙ্গে কোনো আলোচনা করছে না।
ইউরোপীয় মিত্ররা এই সময়টিকে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ নির্ধারণের জন্য একটি ‘সংকটজনক মুহূর্ত’ হিসেবে দেখছে। একই সঙ্গে রুশ হামলায় ইউক্রেনের বিদ্যুৎ, তাপ ও পানিসেবা অবকাঠামো মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় মানবিক সংকটও গভীর হচ্ছে। জেলেনস্কির অভিযোগ, রাশিয়া ইচ্ছাকৃতভাবে যুদ্ধ দীর্ঘায়িত করে ইউক্রেনের জনগণের ওপর সর্বোচ্চ ক্ষতি চাপিয়ে দিতে চাইছে।

রাশিয়ার সঙ্গে চলমান যুদ্ধের অবসানে শান্তি আলোচনার পথ সুগম করতে গিয়ে ন্যাটো জোটে যোগদানের দীর্ঘদিনের আকাঙ্ক্ষা থেকে সরে আসার ইঙ্গিত দিয়েছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলদিমির জেলেনস্কি। যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিনিধিদের সঙ্গে জার্মানির বার্লিনে বৈঠকের প্রাক্কালে তিনি জানান—ন্যাটো সদস্যপদের বদলে পশ্চিমা দেশগুলোর কাছ থেকে শক্তিশালী ও আইনগতভাবে বাধ্যতামূলক নিরাপত্তা নিশ্চয়তা পেলে সেটিকে একটি সমঝোতা হিসেবে বিবেচনা করতে প্রস্তুত কিয়েভ।
রোববার (১৪ ডিসেম্বর) সাংবাদিকদের সঙ্গে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাটে জেলেনস্কি বলেন, শুরু থেকেই ইউক্রেনের প্রকৃত লক্ষ্য ছিল ন্যাটো সদস্যপদ, যা দেশটির নিরাপত্তার জন্য সবচেয়ে কার্যকর গ্যারান্টি। তবে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপের কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ অংশীদার এই পথে সমর্থন না দেওয়ায় বিকল্প ব্যবস্থার কথা ভাবতে হচ্ছে। তাঁর ভাষায়—যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় নিরাপত্তা নিশ্চয়তা, যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধানের ‘আর্টিকেল ফাইভ’-এর মতো প্রতিরক্ষা প্রতিশ্রুতি এবং ইউরোপ, কানাডা ও জাপানের কাছ থেকে নিরাপত্তা গ্যারান্টি ভবিষ্যতে রাশিয়ার আগ্রাসন ঠেকাতে পারে। তিনি জোর দিয়ে বলেন, এসব নিশ্চয়তা অবশ্যই আইনগতভাবে বাধ্যতামূলক হতে হবে।
এই অবস্থান ইউক্রেনের জন্য একটি বড় নীতিগত পরিবর্তন। কারণ দেশটির সংবিধানেই ন্যাটোতে যোগদানের আকাঙ্ক্ষা অন্তর্ভুক্ত রয়েছে। একই সঙ্গে এটি রাশিয়ার যুদ্ধলক্ষ্যগুলোর মধ্যে অন্যতম। ন্যাটোতে যোগদানের বিরোধিতা করেই ইউক্রেনে আগ্রাসন শুরু করেছিল রুশ বাহিনী। তবে বর্তমানে তারা ইউক্রেনের দনবাস অঞ্চলের দখলও নিতে চাইছে। তবে মস্কোর কাছে ভূখণ্ড ছাড় না দিতে এখনো অনড় রয়েছে ইউক্রেন।
রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বারবার দাবি করে আসছেন, ইউক্রেনকে ন্যাটোতে যোগদানের আকাঙ্ক্ষা ত্যাগ করতে হবে এবং দনবাস অঞ্চলের নিয়ন্ত্রিত এলাকা থেকে সেনা প্রত্যাহার করতে হবে। রাশিয়ার পক্ষ থেকে আরও বলা হয়েছে, ইউক্রেনকে একটি নিরপেক্ষ রাষ্ট্র হতে হবে এবং সেখানে ন্যাটো সেনা মোতায়েন করা যাবে না।
রয়টার্স জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসনের চাপের মুখে শান্তি চুক্তি স্বাক্ষরের আলোচনা এগোচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রের বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফ ও ট্রাম্পের জামাতা জ্যারেড কুশনার বার্লিনে আলোচনায় অংশ নিতে যাচ্ছেন বলে জানা গেছে। বিশ্লেষকদের মতে, এটি প্রায় চার বছর আগে শুরু হওয়া এই যুদ্ধের অবসানে অগ্রগতির সম্ভাবনার ইঙ্গিত।
জেলেনস্কি জানিয়েছেন—ইউক্রেন, ইউরোপীয় দেশগুলো ও যুক্তরাষ্ট্র মিলিয়ে একটি ২০ দফা পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা চলছে, যার শেষ ধাপে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হতে পারে। তবে তিনি স্পষ্ট করেন, ইউক্রেন সরাসরি রাশিয়ার সঙ্গে কোনো আলোচনা করছে না।
ইউরোপীয় মিত্ররা এই সময়টিকে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ নির্ধারণের জন্য একটি ‘সংকটজনক মুহূর্ত’ হিসেবে দেখছে। একই সঙ্গে রুশ হামলায় ইউক্রেনের বিদ্যুৎ, তাপ ও পানিসেবা অবকাঠামো মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় মানবিক সংকটও গভীর হচ্ছে। জেলেনস্কির অভিযোগ, রাশিয়া ইচ্ছাকৃতভাবে যুদ্ধ দীর্ঘায়িত করে ইউক্রেনের জনগণের ওপর সর্বোচ্চ ক্ষতি চাপিয়ে দিতে চাইছে।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল একটি পোস্টে দাবি করা হয়—‘বেশির ভাগ ভিপিএনই ইসরায়েলিদের মালিকানাধীন। তাই সাবধান থাকুন। ডাউনলোড করার আগে খোঁজখবর নিন।’ অন্যরা বলছেন, এটি শুধু গোপনীয়তার বিষয় নয়, বরং নীতির প্রশ্নও। একজন ব্যবহারকারী লিখেছেন—‘নৈতিকতা ও নিরাপত্তা—দুই কারণে এক্সপ্রেসভিপিএন বর্জনের সময় এসেছে।’
২০ সেপ্টেম্বর ২০২৫
ভাইরাল ভিডিও ফুটেজে দেখা গেছে, সাদা শার্ট পরা ওই পথচারী পার্কিং লট থেকে দৌড়ে গিয়ে রাইফেল হাতে থাকা হামলাকারীকে পেছন থেকে জাপটে ধরেন। এরপর তিনি হামলাকারীর কাছ থেকে রাইফেল ছিনিয়ে নেন এবং সেটি হামলাকারীর দিকেই তাক করেন।
২২ মিনিট আগে
যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম মর্যাদাপূর্ণ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ব্রাউন বিশ্ববিদ্যালয়ে শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) ভয়াবহ বন্দুক হামলার ঘটনায় দুজন নিহত এবং অন্তত ৯ জন আহত হয়েছেন। ফাইনাল পরীক্ষার সময় সংঘটিত এই হামলায় পুরো ক্যাম্পাসজুড়ে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
২ ঘণ্টা আগে
অস্ট্রেলিয়ার সিডনির জনপ্রিয় সমুদ্রসৈকত বন্ডাই বিচে ইহুদিদের হানুক্কা উৎসবে হামলার সময়টিতে ভয়াবহ অভিজ্ঞতার কথা জানিয়েছেন প্রত্যক্ষদর্শীরা। তাঁরা বলছেন, শুরুতে অনেকেই বুঝতেই পারেননি কী ঘটছে। অনেকেই ভেবেছিলেন আতশবাজি ফাটছে।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম মর্যাদাপূর্ণ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ব্রাউন বিশ্ববিদ্যালয়ে শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) ভয়াবহ বন্দুক হামলার ঘটনায় দুজন নিহত এবং অন্তত ৯ জন আহত হয়েছেন। ফাইনাল পরীক্ষার সময় সংঘটিত এই হামলায় পুরো ক্যাম্পাসজুড়ে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। আত্মরক্ষার জন্য অনেক শিক্ষার্থী ডেস্কের নিচে লুকিয়ে পড়েছিলেন। তবে ভয়াবহ এই অভিজ্ঞতা অন্তত দুই শিক্ষার্থীর কাছে নতুন কিছু ছিল না। এর আগেও তাঁরা স্কুল জীবনে এই ধরনের গোলাগুলির মুখে পড়ে প্রাণে বেঁচেছিলেন।
রোববার (১৪ ডিসেম্বর) যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গার্ডিয়ান জানিয়েছে, ২১ বছর বয়সী মিয়া ট্রেটা এবং ২০ বছর বয়সী জোয়ে ওয়েইসম্যান—দুজনেই অতীতে ভিন্ন ভিন্ন স্কুলে বন্দুক হামলার শিকার হয়েছিলেন। নিউইয়র্ক টাইমসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ওয়েইসম্যান বলেন, ‘আমার সবচেয়ে বেশি যে অনুভূতিটা হচ্ছে তা হলো—এই দেশ কীভাবে আমাকে দ্বিতীয়বারের মতো এমন কিছুর মুখোমুখি হতে দিল?’
শনিবার কালো পোশাক পরা এক বন্দুকধারী ব্রাউন বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি ভবনে গুলি চালানো শুরু করলে ক্যাম্পাসে তীব্র আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। সন্দেহভাজন হামলাকারী দীর্ঘ সময় ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকায় শত শত পুলিশ রাতভর ক্যাম্পাস ও আশপাশের এলাকায় তল্লাশি চালায়।
ওয়েইসম্যান তখন নিজের ডরমিটরিতেই ছিলেন। এক বন্ধুর ফোন পেয়ে তিনি জানতে পারেন ক্যাম্পাসে গুলিবর্ষণ চলছে। প্রথমে ভয় পেলেও সেই আতঙ্ক দ্রুত ক্ষোভে রূপ নেয়। এনবিসিকে তিনি বলেন, ‘আমি ভেবেছিলাম, জীবনে আর কখনো এমন কিছুর মুখোমুখি হতে হবে না। আট বছর পর আবারও সেই জায়গায় এসে দাঁড়িয়েছি।’
২০১৮ সালে ফ্লোরিডার পার্কল্যান্ডে নিজের মিডল স্কুলের পাশের একটি হাইস্কুলে ভয়াবহ শুটিং প্রত্যক্ষ করেছিলেন ওয়েইসম্যান। ওই ঘটনায় ১৭ জন নিহত হয়েছিল।
অন্যদিকে, মিয়া ট্রেটা ২০১৯ সালে লস অ্যাঞ্জেলেসের কাছে সগাস হাইস্কুলে গুলিবিদ্ধ হয়েছিলেন। তখন ১৬ বছর বয়সী এক শিক্ষার্থী হামলা চালিয়ে দুজনকে হত্যা করে, যাদের একজন ছিলেন ট্রেটার ঘনিষ্ঠ বন্ধু। গুলিতে ট্রেটার পেট গুরুতরভাবে জখম হয়েছিল।
শনিবারের ঘটনার সময় নিজের ডরমিটরিতে পড়াশোনা করছিলেন ট্রেটা। তিনি মূলত যে ভবনে হামলাটি ঘটে সেখানে পড়তে যাওয়ার পরিকল্পনা করেছিলেন। কিন্তু ক্লান্ত বোধ করায় শেষ মুহূর্তে সিদ্ধান্ত বদলান—যা কার্যত তার প্রাণ বাঁচায়।
এই হামলা যুক্তরাষ্ট্রে অস্ত্র নিয়ন্ত্রণের দীর্ঘদিনের দাবিকে আবারও সামনে নিয়ে এসেছে। গান ভায়োলেন্স আর্কাইভের তথ্যমতে, চলতি বছরেই যুক্তরাষ্ট্রে ৩৮৯টি গণ গুলিবর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। গত বছর এ সংখ্যা ছিল ৫০০-এর বেশি।
ট্রেটা ও ওয়েইসম্যান দুজনই বলছেন, তাঁরা কখনো ভাবেননি দ্বিতীয়বার এমন অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে যেতে হবে। ওয়েইসম্যান বলেন, ‘আমি নিজেকে বোঝাতাম—পরিসংখ্যান অনুযায়ী এটা আর কখনো ঘটবে না। কিন্তু এখন মনে হচ্ছে, আর কেউই এমন নিশ্চয়তা দিতে পারে না।’

যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম মর্যাদাপূর্ণ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ব্রাউন বিশ্ববিদ্যালয়ে শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) ভয়াবহ বন্দুক হামলার ঘটনায় দুজন নিহত এবং অন্তত ৯ জন আহত হয়েছেন। ফাইনাল পরীক্ষার সময় সংঘটিত এই হামলায় পুরো ক্যাম্পাসজুড়ে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। আত্মরক্ষার জন্য অনেক শিক্ষার্থী ডেস্কের নিচে লুকিয়ে পড়েছিলেন। তবে ভয়াবহ এই অভিজ্ঞতা অন্তত দুই শিক্ষার্থীর কাছে নতুন কিছু ছিল না। এর আগেও তাঁরা স্কুল জীবনে এই ধরনের গোলাগুলির মুখে পড়ে প্রাণে বেঁচেছিলেন।
রোববার (১৪ ডিসেম্বর) যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক সংবাদমাধ্যম গার্ডিয়ান জানিয়েছে, ২১ বছর বয়সী মিয়া ট্রেটা এবং ২০ বছর বয়সী জোয়ে ওয়েইসম্যান—দুজনেই অতীতে ভিন্ন ভিন্ন স্কুলে বন্দুক হামলার শিকার হয়েছিলেন। নিউইয়র্ক টাইমসকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ওয়েইসম্যান বলেন, ‘আমার সবচেয়ে বেশি যে অনুভূতিটা হচ্ছে তা হলো—এই দেশ কীভাবে আমাকে দ্বিতীয়বারের মতো এমন কিছুর মুখোমুখি হতে দিল?’
শনিবার কালো পোশাক পরা এক বন্দুকধারী ব্রাউন বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি ভবনে গুলি চালানো শুরু করলে ক্যাম্পাসে তীব্র আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে। সন্দেহভাজন হামলাকারী দীর্ঘ সময় ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকায় শত শত পুলিশ রাতভর ক্যাম্পাস ও আশপাশের এলাকায় তল্লাশি চালায়।
ওয়েইসম্যান তখন নিজের ডরমিটরিতেই ছিলেন। এক বন্ধুর ফোন পেয়ে তিনি জানতে পারেন ক্যাম্পাসে গুলিবর্ষণ চলছে। প্রথমে ভয় পেলেও সেই আতঙ্ক দ্রুত ক্ষোভে রূপ নেয়। এনবিসিকে তিনি বলেন, ‘আমি ভেবেছিলাম, জীবনে আর কখনো এমন কিছুর মুখোমুখি হতে হবে না। আট বছর পর আবারও সেই জায়গায় এসে দাঁড়িয়েছি।’
২০১৮ সালে ফ্লোরিডার পার্কল্যান্ডে নিজের মিডল স্কুলের পাশের একটি হাইস্কুলে ভয়াবহ শুটিং প্রত্যক্ষ করেছিলেন ওয়েইসম্যান। ওই ঘটনায় ১৭ জন নিহত হয়েছিল।
অন্যদিকে, মিয়া ট্রেটা ২০১৯ সালে লস অ্যাঞ্জেলেসের কাছে সগাস হাইস্কুলে গুলিবিদ্ধ হয়েছিলেন। তখন ১৬ বছর বয়সী এক শিক্ষার্থী হামলা চালিয়ে দুজনকে হত্যা করে, যাদের একজন ছিলেন ট্রেটার ঘনিষ্ঠ বন্ধু। গুলিতে ট্রেটার পেট গুরুতরভাবে জখম হয়েছিল।
শনিবারের ঘটনার সময় নিজের ডরমিটরিতে পড়াশোনা করছিলেন ট্রেটা। তিনি মূলত যে ভবনে হামলাটি ঘটে সেখানে পড়তে যাওয়ার পরিকল্পনা করেছিলেন। কিন্তু ক্লান্ত বোধ করায় শেষ মুহূর্তে সিদ্ধান্ত বদলান—যা কার্যত তার প্রাণ বাঁচায়।
এই হামলা যুক্তরাষ্ট্রে অস্ত্র নিয়ন্ত্রণের দীর্ঘদিনের দাবিকে আবারও সামনে নিয়ে এসেছে। গান ভায়োলেন্স আর্কাইভের তথ্যমতে, চলতি বছরেই যুক্তরাষ্ট্রে ৩৮৯টি গণ গুলিবর্ষণের ঘটনা ঘটেছে। গত বছর এ সংখ্যা ছিল ৫০০-এর বেশি।
ট্রেটা ও ওয়েইসম্যান দুজনই বলছেন, তাঁরা কখনো ভাবেননি দ্বিতীয়বার এমন অভিজ্ঞতার মধ্য দিয়ে যেতে হবে। ওয়েইসম্যান বলেন, ‘আমি নিজেকে বোঝাতাম—পরিসংখ্যান অনুযায়ী এটা আর কখনো ঘটবে না। কিন্তু এখন মনে হচ্ছে, আর কেউই এমন নিশ্চয়তা দিতে পারে না।’

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল একটি পোস্টে দাবি করা হয়—‘বেশির ভাগ ভিপিএনই ইসরায়েলিদের মালিকানাধীন। তাই সাবধান থাকুন। ডাউনলোড করার আগে খোঁজখবর নিন।’ অন্যরা বলছেন, এটি শুধু গোপনীয়তার বিষয় নয়, বরং নীতির প্রশ্নও। একজন ব্যবহারকারী লিখেছেন—‘নৈতিকতা ও নিরাপত্তা—দুই কারণে এক্সপ্রেসভিপিএন বর্জনের সময় এসেছে।’
২০ সেপ্টেম্বর ২০২৫
ভাইরাল ভিডিও ফুটেজে দেখা গেছে, সাদা শার্ট পরা ওই পথচারী পার্কিং লট থেকে দৌড়ে গিয়ে রাইফেল হাতে থাকা হামলাকারীকে পেছন থেকে জাপটে ধরেন। এরপর তিনি হামলাকারীর কাছ থেকে রাইফেল ছিনিয়ে নেন এবং সেটি হামলাকারীর দিকেই তাক করেন।
২২ মিনিট আগে
রাশিয়ার সঙ্গে চলমান যুদ্ধের অবসানে শান্তি আলোচনার পথ সুগম করতে গিয়ে ন্যাটো জোটে যোগদানের দীর্ঘদিনের আকাঙ্ক্ষা থেকে সরে আসার ইঙ্গিত দিয়েছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলদিমির জেলেনস্কি।
৩৪ মিনিট আগে
অস্ট্রেলিয়ার সিডনির জনপ্রিয় সমুদ্রসৈকত বন্ডাই বিচে ইহুদিদের হানুক্কা উৎসবে হামলার সময়টিতে ভয়াবহ অভিজ্ঞতার কথা জানিয়েছেন প্রত্যক্ষদর্শীরা। তাঁরা বলছেন, শুরুতে অনেকেই বুঝতেই পারেননি কী ঘটছে। অনেকেই ভেবেছিলেন আতশবাজি ফাটছে।
৩ ঘণ্টা আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

অস্ট্রেলিয়ার সিডনির জনপ্রিয় সমুদ্রসৈকত বন্ডাই বিচে ইহুদিদের হানুক্কা উৎসবে হামলার সময়টিতে ভয়াবহ অভিজ্ঞতার কথা জানিয়েছেন প্রত্যক্ষদর্শীরা। তাঁরা বলছেন, শুরুতে অনেকেই বুঝতেই পারেননি কী ঘটছে। অনেকেই ভেবেছিলেন আতশবাজি ফাটছে। কিন্তু মুহূর্তের মধ্যেই পরিস্থিতি বদলে যায়, আর মানুষ প্রাণ বাঁচাতে দৌড়াতে শুরু করে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসিকে হামলার মুহূর্তটির বর্ণনা দিয়েছেন মার্কোস কারভালহো নামে এক প্রত্যক্ষদর্শী। গুলির শব্দকে আতশবাজি ভেবেছিলেন তিনিও। কারভালহো জানান, সারা দিন সমুদ্রসৈকতে থাকার পর তিনি নিজের জিনিসপত্র গোছাচ্ছিলেন। এমন সময়ই গুলির শব্দ ভেসে আসে।
তিনি বলেন, ‘এক মিলিয়ন বছরেও ভাবিনি, বন্ডির মতো জায়গায় এমন গুলিবর্ষণ হতে পারে।’ তিনি জানান, মানুষ যখন বুঝতে শুরু করে কী হচ্ছে, তখনই সবাই দিগ্বিদিক ছুটে পালাতে থাকে। প্রাণ বাঁচাতে দৌড়াতে শুরু করেন তিনি নিজেও।
কারভালহো বলেন, ‘আমি প্রাণ বাঁচাতে নর্থ বন্ডি গ্রাসি নলের দিকে দৌড়াই। পরে আরও কয়েকজন সহ আমরা একটি একটি আইসক্রিম ভ্যানের পেছনে লুকাই।’
জরুরি সেবা বাহিনী ঘটনাস্থলে পৌঁছানোর পরই গুলির শব্দ থামে। এরপর হামলার জায়গাটির পাশ দিয়েই বাড়ি ফেরেন কারভালহো। এ সময় তিনি মাটিতে বেশ কয়েকটি মৃতদেহ পড়ে থাকতে দেখেন বলে জানিয়েছেন।
এদিকে, বন্ডাই বিচে উপস্থিত ছিলেন হাইম লেভি। তিনি ইসরায়েলের চ্যানেল ১২-কে জানান, হানুকা উৎসবের সময় স্ত্রী ও দুই সন্তানকে নিয়ে তিনি সৈকতে বসেছিলেন। তখনই হামলা শুরু হয়। লেভি বলেন, ‘হঠাৎ ধোঁয়া দেখলাম, আর গুলির শব্দ শুনলাম। প্রথমে বুঝতে পারিনি গুলি আকাশে ছোড়া হচ্ছে নাকি ভিড়ের দিকে। তবে তাৎক্ষণিকভাবেই বোঝা গেল ভয়াবহ কিছু ঘটছে।’
লেভি জানান, তিনি স্ত্রীকে দৌড়াতে বলেন। পরে মেয়েকে নিয়ে ছুটতে শুরু করেন স্ত্রী, আর ছেলেকে নিয়ে একটি গাড়ির পেছনে লুকিয়ে পড়েন তিনি। প্রায় ২০ মিনিট ধরে তাঁদের মাথার ওপর দিয়ে গুলির শব্দ শোনা যাচ্ছিল। পরে একটি বেড়া টপকে ছেলেকে নিয়ে গাড়ির কাছে পৌঁছান। খুঁজে পান স্ত্রীকেও। তাঁরা দ্রুত সেখান থেকে কেটে পড়েন।
লেভি আরও জানান, হামলার মুহূর্তটিকে তাঁর দুই বছর বয়সী ছেলে কান্না করছিল। গুলিবর্ষণকারীরা শুনে ফেললে মেরে ফেলতে পারে—এমন ভয়ে তিনি ছেলের মুখ চেপে ধরেন।
অস্ট্রেলিয়ায় ক্রমবর্ধমান ইহুদিবিদ্বেষের সমালোচনা করে লেভি বলেন, ‘এমন কিছু যে ঘটবে, তা স্পষ্ট ছিল। কিন্তু কখনো ভাবিনি আমি নিজে পরিবার নিয়ে এর মাঝখানে পড়ব।’ গুলিবর্ষণের মধ্যে দিয়ে বেঁচে ফেরাকে তিনি ‘অলৌকিক’ বলেই মনে করছেন লেভি।
অস্ট্রেলিয়ার পুলিশ জানিয়েছে, বন্ডাই বিচে বন্দুকধারীদের হামলার ঘটনায় এখন পর্যন্ত অন্তত ১২ জন নিহত হয়েছেন। এ ছাড়া দুজন পুলিশ কর্মকর্তাসহ ১৪ জন আহত হয়েছেন। এই ঘটনায় জড়িত সন্দেহে ইতিমধ্যেই দুজনকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। ঘটনার পরপরই পুলিশ বন্ডি বিচ ও এর সংলগ্ন এলাকায় বড় আকারের অপারেশন শুরু করেছে।
নিউ সাউথ ওয়েলস পুলিশ ‘এক্স’ হ্যান্ডলে দেওয়া এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, পুলিশি অভিযান এখনো চলছে এবং জনসাধারণকে ওই এলাকা এড়িয়ে চলার অনুরোধ করা হচ্ছে।

অস্ট্রেলিয়ার সিডনির জনপ্রিয় সমুদ্রসৈকত বন্ডাই বিচে ইহুদিদের হানুক্কা উৎসবে হামলার সময়টিতে ভয়াবহ অভিজ্ঞতার কথা জানিয়েছেন প্রত্যক্ষদর্শীরা। তাঁরা বলছেন, শুরুতে অনেকেই বুঝতেই পারেননি কী ঘটছে। অনেকেই ভেবেছিলেন আতশবাজি ফাটছে। কিন্তু মুহূর্তের মধ্যেই পরিস্থিতি বদলে যায়, আর মানুষ প্রাণ বাঁচাতে দৌড়াতে শুরু করে।
ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসিকে হামলার মুহূর্তটির বর্ণনা দিয়েছেন মার্কোস কারভালহো নামে এক প্রত্যক্ষদর্শী। গুলির শব্দকে আতশবাজি ভেবেছিলেন তিনিও। কারভালহো জানান, সারা দিন সমুদ্রসৈকতে থাকার পর তিনি নিজের জিনিসপত্র গোছাচ্ছিলেন। এমন সময়ই গুলির শব্দ ভেসে আসে।
তিনি বলেন, ‘এক মিলিয়ন বছরেও ভাবিনি, বন্ডির মতো জায়গায় এমন গুলিবর্ষণ হতে পারে।’ তিনি জানান, মানুষ যখন বুঝতে শুরু করে কী হচ্ছে, তখনই সবাই দিগ্বিদিক ছুটে পালাতে থাকে। প্রাণ বাঁচাতে দৌড়াতে শুরু করেন তিনি নিজেও।
কারভালহো বলেন, ‘আমি প্রাণ বাঁচাতে নর্থ বন্ডি গ্রাসি নলের দিকে দৌড়াই। পরে আরও কয়েকজন সহ আমরা একটি একটি আইসক্রিম ভ্যানের পেছনে লুকাই।’
জরুরি সেবা বাহিনী ঘটনাস্থলে পৌঁছানোর পরই গুলির শব্দ থামে। এরপর হামলার জায়গাটির পাশ দিয়েই বাড়ি ফেরেন কারভালহো। এ সময় তিনি মাটিতে বেশ কয়েকটি মৃতদেহ পড়ে থাকতে দেখেন বলে জানিয়েছেন।
এদিকে, বন্ডাই বিচে উপস্থিত ছিলেন হাইম লেভি। তিনি ইসরায়েলের চ্যানেল ১২-কে জানান, হানুকা উৎসবের সময় স্ত্রী ও দুই সন্তানকে নিয়ে তিনি সৈকতে বসেছিলেন। তখনই হামলা শুরু হয়। লেভি বলেন, ‘হঠাৎ ধোঁয়া দেখলাম, আর গুলির শব্দ শুনলাম। প্রথমে বুঝতে পারিনি গুলি আকাশে ছোড়া হচ্ছে নাকি ভিড়ের দিকে। তবে তাৎক্ষণিকভাবেই বোঝা গেল ভয়াবহ কিছু ঘটছে।’
লেভি জানান, তিনি স্ত্রীকে দৌড়াতে বলেন। পরে মেয়েকে নিয়ে ছুটতে শুরু করেন স্ত্রী, আর ছেলেকে নিয়ে একটি গাড়ির পেছনে লুকিয়ে পড়েন তিনি। প্রায় ২০ মিনিট ধরে তাঁদের মাথার ওপর দিয়ে গুলির শব্দ শোনা যাচ্ছিল। পরে একটি বেড়া টপকে ছেলেকে নিয়ে গাড়ির কাছে পৌঁছান। খুঁজে পান স্ত্রীকেও। তাঁরা দ্রুত সেখান থেকে কেটে পড়েন।
লেভি আরও জানান, হামলার মুহূর্তটিকে তাঁর দুই বছর বয়সী ছেলে কান্না করছিল। গুলিবর্ষণকারীরা শুনে ফেললে মেরে ফেলতে পারে—এমন ভয়ে তিনি ছেলের মুখ চেপে ধরেন।
অস্ট্রেলিয়ায় ক্রমবর্ধমান ইহুদিবিদ্বেষের সমালোচনা করে লেভি বলেন, ‘এমন কিছু যে ঘটবে, তা স্পষ্ট ছিল। কিন্তু কখনো ভাবিনি আমি নিজে পরিবার নিয়ে এর মাঝখানে পড়ব।’ গুলিবর্ষণের মধ্যে দিয়ে বেঁচে ফেরাকে তিনি ‘অলৌকিক’ বলেই মনে করছেন লেভি।
অস্ট্রেলিয়ার পুলিশ জানিয়েছে, বন্ডাই বিচে বন্দুকধারীদের হামলার ঘটনায় এখন পর্যন্ত অন্তত ১২ জন নিহত হয়েছেন। এ ছাড়া দুজন পুলিশ কর্মকর্তাসহ ১৪ জন আহত হয়েছেন। এই ঘটনায় জড়িত সন্দেহে ইতিমধ্যেই দুজনকে পুলিশ হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। ঘটনার পরপরই পুলিশ বন্ডি বিচ ও এর সংলগ্ন এলাকায় বড় আকারের অপারেশন শুরু করেছে।
নিউ সাউথ ওয়েলস পুলিশ ‘এক্স’ হ্যান্ডলে দেওয়া এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, পুলিশি অভিযান এখনো চলছে এবং জনসাধারণকে ওই এলাকা এড়িয়ে চলার অনুরোধ করা হচ্ছে।

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল একটি পোস্টে দাবি করা হয়—‘বেশির ভাগ ভিপিএনই ইসরায়েলিদের মালিকানাধীন। তাই সাবধান থাকুন। ডাউনলোড করার আগে খোঁজখবর নিন।’ অন্যরা বলছেন, এটি শুধু গোপনীয়তার বিষয় নয়, বরং নীতির প্রশ্নও। একজন ব্যবহারকারী লিখেছেন—‘নৈতিকতা ও নিরাপত্তা—দুই কারণে এক্সপ্রেসভিপিএন বর্জনের সময় এসেছে।’
২০ সেপ্টেম্বর ২০২৫
ভাইরাল ভিডিও ফুটেজে দেখা গেছে, সাদা শার্ট পরা ওই পথচারী পার্কিং লট থেকে দৌড়ে গিয়ে রাইফেল হাতে থাকা হামলাকারীকে পেছন থেকে জাপটে ধরেন। এরপর তিনি হামলাকারীর কাছ থেকে রাইফেল ছিনিয়ে নেন এবং সেটি হামলাকারীর দিকেই তাক করেন।
২২ মিনিট আগে
রাশিয়ার সঙ্গে চলমান যুদ্ধের অবসানে শান্তি আলোচনার পথ সুগম করতে গিয়ে ন্যাটো জোটে যোগদানের দীর্ঘদিনের আকাঙ্ক্ষা থেকে সরে আসার ইঙ্গিত দিয়েছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলদিমির জেলেনস্কি।
৩৪ মিনিট আগে
যুক্তরাষ্ট্রের অন্যতম মর্যাদাপূর্ণ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ব্রাউন বিশ্ববিদ্যালয়ে শনিবার (১৩ ডিসেম্বর) ভয়াবহ বন্দুক হামলার ঘটনায় দুজন নিহত এবং অন্তত ৯ জন আহত হয়েছেন। ফাইনাল পরীক্ষার সময় সংঘটিত এই হামলায় পুরো ক্যাম্পাসজুড়ে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে।
২ ঘণ্টা আগে