ইরানে আবারও হিজাব কাণ্ড! মাহসা আমিনির (২২) মৃত্যুর ঠিক এক বছরের মাথায় দেশটিতে ফের নীতিপুলিশের ‘হামলার’ শিকার হলেন আরেক কিশোরী। মাত্র ১৬ বছর বয়সি মেয়েটির নাম আর্মিতা গারাওয়ান্দ। তেহরানের পাতাল রেলে এ হামলার শিকার হয় সে। গুরুতর জখম আর্মিতাকে হাসপাতালে কঠোর নিরাপত্তায় রাখা হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার এ ঘটনায় দেশটির বিতর্কিত নীতিপুলিশকেই দায়ী করেছে কুর্দিভিত্তিক অধিকার গোষ্ঠী হেনগাও। তবে বিষয়টি পুরোপুরি অস্বীকার করেছে তেহরান পুলিশ। যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
তাদের দাবি, মেয়েটি নিম্ন রক্তচাপের কারণে ‘অজ্ঞান’ হয়ে পড়ে এবং এতে নিরাপত্তা বাহিনীর কোনো সম্পৃক্ততা ছিল না। তবে অধিকার সংস্থাটির দাবি, রোববার তেহরানের শোহাদা মেট্রো স্টেশনে তথাকথিত নৈতিকতা পুলিশের এজেন্টদের দ্বারা গ্রেফতার এবং শারীরিকভাবে আক্রমণ করার পর আর্মিতাকে গুরুতরভাবে জখম করা হয়েছিল। এএফপি।
ইরানের বাইরে অবস্থিত ইরানওয়্যার নিউজ সাইট, একটি সূত্রের বরাত দিয়ে বলেছে যে, অফিসারদের ধাক্কার কারণেই তিনি ‘মাথায় আঘাত’ পেয়েছেন।
অন্যদিকে হেনগাও অধিকারগোষ্ঠী বলছে, ভুক্তভোগীকে তেহরানের ফজর হাসপাতালে রাখা হয়েছে। ‘বর্তমানে ভিকটিমকে দেখার অনুমতি নেই, এমনকি তার পরিবার থেকেও নয়।’
সংস্থাটি পরে একটি ছবি প্রকাশ করে বলে, আর্মিতা তার হাসপাতালের বিছানায়, তার মাথা এবং ঘাড়ে ভারী ব্যান্ডেজ করা এবং একটি ফিডিং টিউবের সঙ্গে সংযুক্ত দেখানো হয়েছে। সে এখনো অচেতন বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।
গত বছরের ১৩ সেপ্টেম্বর হিজাব ইস্যুতে পৈশাচিক ঘটনার শিকার হন মাহসা আমিনি। নারীদের জন্য কঠোর পোশাকের নিয়ম লঙ্ঘনের অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয় তাকে। পরে মাথায় আঘাতজনিত কারণে ১৬ সেপ্টেম্বর পুলিশি হেফাজতেই মৃত্যু হয় তার। তার মৃত্যুর বেশ কয়েক মাস পর বিক্ষোভ হয় দেশটিতে। এরই এক বছর পর আবার এ ঘটনায় উত্তাল হয়ে উঠেছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলো।
আমিনির মৃত্যুর পর ইরানি কর্তৃপক্ষ বাধ্যতামূলক হিজাবসহ পোশাকের নিয়ম অমান্যকারী নারীদের দমন করার জন্য নতুন করে চাপ শুরু করেছে। মামলাটি বর্তমানে তীব্র আলোচনার বিষয় হয়ে উঠেছে।
নিউইয়র্কভিত্তিক সেন্টার ফর হিউম্যান রাইটস ইন ইরান (সিএইচআরআই) বলেছে, ইসলামিক জোরপূর্বক পর্দাপ্রবণ পুলিশ টহল পুনরায় সক্রিয় করায় নারী ও মেয়েরা ‘বর্ধিত সহিংসতা, নির্বিচারে গ্রেফতার এবং উচ্চ বৈষম্যের সম্মুখীন হয়েছে।’
ইরানে আবারও হিজাব কাণ্ড! মাহসা আমিনির (২২) মৃত্যুর ঠিক এক বছরের মাথায় দেশটিতে ফের নীতিপুলিশের ‘হামলার’ শিকার হলেন আরেক কিশোরী। মাত্র ১৬ বছর বয়সি মেয়েটির নাম আর্মিতা গারাওয়ান্দ। তেহরানের পাতাল রেলে এ হামলার শিকার হয় সে। গুরুতর জখম আর্মিতাকে হাসপাতালে কঠোর নিরাপত্তায় রাখা হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার এ ঘটনায় দেশটির বিতর্কিত নীতিপুলিশকেই দায়ী করেছে কুর্দিভিত্তিক অধিকার গোষ্ঠী হেনগাও। তবে বিষয়টি পুরোপুরি অস্বীকার করেছে তেহরান পুলিশ। যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
তাদের দাবি, মেয়েটি নিম্ন রক্তচাপের কারণে ‘অজ্ঞান’ হয়ে পড়ে এবং এতে নিরাপত্তা বাহিনীর কোনো সম্পৃক্ততা ছিল না। তবে অধিকার সংস্থাটির দাবি, রোববার তেহরানের শোহাদা মেট্রো স্টেশনে তথাকথিত নৈতিকতা পুলিশের এজেন্টদের দ্বারা গ্রেফতার এবং শারীরিকভাবে আক্রমণ করার পর আর্মিতাকে গুরুতরভাবে জখম করা হয়েছিল। এএফপি।
ইরানের বাইরে অবস্থিত ইরানওয়্যার নিউজ সাইট, একটি সূত্রের বরাত দিয়ে বলেছে যে, অফিসারদের ধাক্কার কারণেই তিনি ‘মাথায় আঘাত’ পেয়েছেন।
অন্যদিকে হেনগাও অধিকারগোষ্ঠী বলছে, ভুক্তভোগীকে তেহরানের ফজর হাসপাতালে রাখা হয়েছে। ‘বর্তমানে ভিকটিমকে দেখার অনুমতি নেই, এমনকি তার পরিবার থেকেও নয়।’
সংস্থাটি পরে একটি ছবি প্রকাশ করে বলে, আর্মিতা তার হাসপাতালের বিছানায়, তার মাথা এবং ঘাড়ে ভারী ব্যান্ডেজ করা এবং একটি ফিডিং টিউবের সঙ্গে সংযুক্ত দেখানো হয়েছে। সে এখনো অচেতন বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।
গত বছরের ১৩ সেপ্টেম্বর হিজাব ইস্যুতে পৈশাচিক ঘটনার শিকার হন মাহসা আমিনি। নারীদের জন্য কঠোর পোশাকের নিয়ম লঙ্ঘনের অভিযোগে গ্রেপ্তার করা হয় তাকে। পরে মাথায় আঘাতজনিত কারণে ১৬ সেপ্টেম্বর পুলিশি হেফাজতেই মৃত্যু হয় তার। তার মৃত্যুর বেশ কয়েক মাস পর বিক্ষোভ হয় দেশটিতে। এরই এক বছর পর আবার এ ঘটনায় উত্তাল হয়ে উঠেছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলো।
আমিনির মৃত্যুর পর ইরানি কর্তৃপক্ষ বাধ্যতামূলক হিজাবসহ পোশাকের নিয়ম অমান্যকারী নারীদের দমন করার জন্য নতুন করে চাপ শুরু করেছে। মামলাটি বর্তমানে তীব্র আলোচনার বিষয় হয়ে উঠেছে।
নিউইয়র্কভিত্তিক সেন্টার ফর হিউম্যান রাইটস ইন ইরান (সিএইচআরআই) বলেছে, ইসলামিক জোরপূর্বক পর্দাপ্রবণ পুলিশ টহল পুনরায় সক্রিয় করায় নারী ও মেয়েরা ‘বর্ধিত সহিংসতা, নির্বিচারে গ্রেফতার এবং উচ্চ বৈষম্যের সম্মুখীন হয়েছে।’
মিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
১৯ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস’ করে দেওয়া হয়েছে। তবে এই দাবি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে ইরানি গণমাধ্যম ও স্থানীয় কর্মকর্তারা।
৩৫ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এই প্রস্তাবের ফলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেইরানে পরিচালিত মার্কিন বিমান হামলাকে ‘অসাধারণ এবং ব্যাপক সাফল্য’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী পিট হেগসেথ। তিনি জানিয়েছেন, এই হামলার মাধ্যমে ইরানের পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা ধ্বংস করা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগে