ভারতের তামিলনাড়ুর সব মন্দিরে মোবাইল ফোনের ব্যবহার নিষিদ্ধ করেছেন মাদ্রাজ হাইকোর্ট। এক আদেশে আদালত বলেছেন, পূজার স্থানগুলোর পবিত্রতা বজায় রাখার পদক্ষেপ হিসেবে মন্দিরে মোবাইল ফোনের ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভি আজ শনিবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
মাদ্রাজ হাইকোর্ট আরও বলেছেন, মানুষের যাতে সমস্যা না হয়, এ জন্য মন্দিরগুলোতে ‘ফোন ডিপোজিট লকার’ স্থাপন করা উচিত। একই সঙ্গে আদালতের এই আদেশ মেনে চলা নিশ্চিত করতে মন্দিরগুলোতে নিরাপত্তাকর্মী নিয়োগ করা হবে বলেও জানিয়েছেন আদালত।
ভারতীয় আরেক সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দু জানিয়েছে, গতকাল শুক্রবার মাদ্রাজ হাইকোর্টের বিচারপতি আর মহাদেবন এবং জে সত্য নারায়ণ প্রসাদের একটি ডিভিশন বেঞ্চ এই আদেশ দিয়েছেন। থুথুকুডি জেলার তিরুচেন্দুরের এম সীতারামনের দায়ের করা একটি জনস্বার্থ মামলার পিটিশনে এই আদেশ দিয়েছেন বেঞ্চ।
বিচারকেরা তাঁদের পর্যবেক্ষণে বলেছেন, সংবিধানের ২৫ অনুচ্ছেদের অধীনে সব ব্যক্তির স্বাধীনভাবে ধর্ম পালন, অনুশীলন ও প্রচার করার অধিকার রয়েছে। এ ব্যাপারে কারও কোনো বিতর্ক থাকতে পারে না। মন্দির কর্তৃপক্ষের উচিত পূজার শালীনতা ও মন্দিরের পবিত্রতা বজায় রাখা। এ জন্য মন্দির কর্তৃপক্ষের মন্দিরের ভেতরে মোবাইল ফোন ও ক্যামেরার ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ করা উচিত। কারণ এসব অনুষঙ্গ (মোবাইল ফোন, ক্যামেরা) মন্দিরের প্রকৃত উদ্দেশ্য থেকে ভক্তদের দৃষ্টি সরিয়ে দেয়।
বিচারকেরা আরও বলেছেন, তামিলনাড়ু টেম্পল এন্ট্রি অথোরাইজেশন আইন, ১৯৪৭ অনুযায়ী, মন্দিরের ট্রাস্টি বা কর্তৃপক্ষকে মন্দিরের শৃঙ্খলা রক্ষায় প্রবিধান তৈরির ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে।
ভক্তদের উপদ্রব রোধ করতে মোবাইল ফোনের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে বলেও জানিয়েছেন বিচারকেরা। এর আগে গুরুবায়ুরের শ্রীকৃষ্ণ মন্দির, মাদুরাইয়ের মীনাক্ষী সুন্দরেশ্বর মন্দির এবং তিরুপতিতে শ্রী ভেঙ্কটেশ্বর মন্দিরে মোবাইল ফোন নিষিদ্ধ করার উদাহরণ রয়েছে। এসব মন্দিরে প্রবেশের আগে মোবাইল ফোন জমা দেওয়ার জন্য আলাদা নিরাপত্তা কাউন্টার রয়েছে।
আদালতের আদেশ অনুসারে কর্তৃপক্ষ ইতিমধ্য তিরুচেন্দুরের সুব্রামনিয়া স্বামী মন্দিরে মোবাইল ফোন, অশালীন পোশাক ইত্যাদি নিষিদ্ধ করার জন্য সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।
ভারতের তামিলনাড়ুর সব মন্দিরে মোবাইল ফোনের ব্যবহার নিষিদ্ধ করেছেন মাদ্রাজ হাইকোর্ট। এক আদেশে আদালত বলেছেন, পূজার স্থানগুলোর পবিত্রতা বজায় রাখার পদক্ষেপ হিসেবে মন্দিরে মোবাইল ফোনের ব্যবহার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। ভারতীয় গণমাধ্যম এনডিটিভি আজ শনিবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
মাদ্রাজ হাইকোর্ট আরও বলেছেন, মানুষের যাতে সমস্যা না হয়, এ জন্য মন্দিরগুলোতে ‘ফোন ডিপোজিট লকার’ স্থাপন করা উচিত। একই সঙ্গে আদালতের এই আদেশ মেনে চলা নিশ্চিত করতে মন্দিরগুলোতে নিরাপত্তাকর্মী নিয়োগ করা হবে বলেও জানিয়েছেন আদালত।
ভারতীয় আরেক সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দু জানিয়েছে, গতকাল শুক্রবার মাদ্রাজ হাইকোর্টের বিচারপতি আর মহাদেবন এবং জে সত্য নারায়ণ প্রসাদের একটি ডিভিশন বেঞ্চ এই আদেশ দিয়েছেন। থুথুকুডি জেলার তিরুচেন্দুরের এম সীতারামনের দায়ের করা একটি জনস্বার্থ মামলার পিটিশনে এই আদেশ দিয়েছেন বেঞ্চ।
বিচারকেরা তাঁদের পর্যবেক্ষণে বলেছেন, সংবিধানের ২৫ অনুচ্ছেদের অধীনে সব ব্যক্তির স্বাধীনভাবে ধর্ম পালন, অনুশীলন ও প্রচার করার অধিকার রয়েছে। এ ব্যাপারে কারও কোনো বিতর্ক থাকতে পারে না। মন্দির কর্তৃপক্ষের উচিত পূজার শালীনতা ও মন্দিরের পবিত্রতা বজায় রাখা। এ জন্য মন্দির কর্তৃপক্ষের মন্দিরের ভেতরে মোবাইল ফোন ও ক্যামেরার ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ করা উচিত। কারণ এসব অনুষঙ্গ (মোবাইল ফোন, ক্যামেরা) মন্দিরের প্রকৃত উদ্দেশ্য থেকে ভক্তদের দৃষ্টি সরিয়ে দেয়।
বিচারকেরা আরও বলেছেন, তামিলনাড়ু টেম্পল এন্ট্রি অথোরাইজেশন আইন, ১৯৪৭ অনুযায়ী, মন্দিরের ট্রাস্টি বা কর্তৃপক্ষকে মন্দিরের শৃঙ্খলা রক্ষায় প্রবিধান তৈরির ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে।
ভক্তদের উপদ্রব রোধ করতে মোবাইল ফোনের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে বলেও জানিয়েছেন বিচারকেরা। এর আগে গুরুবায়ুরের শ্রীকৃষ্ণ মন্দির, মাদুরাইয়ের মীনাক্ষী সুন্দরেশ্বর মন্দির এবং তিরুপতিতে শ্রী ভেঙ্কটেশ্বর মন্দিরে মোবাইল ফোন নিষিদ্ধ করার উদাহরণ রয়েছে। এসব মন্দিরে প্রবেশের আগে মোবাইল ফোন জমা দেওয়ার জন্য আলাদা নিরাপত্তা কাউন্টার রয়েছে।
আদালতের আদেশ অনুসারে কর্তৃপক্ষ ইতিমধ্য তিরুচেন্দুরের সুব্রামনিয়া স্বামী মন্দিরে মোবাইল ফোন, অশালীন পোশাক ইত্যাদি নিষিদ্ধ করার জন্য সব ধরনের ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।
যুক্তরাষ্ট্র ও ইউক্রেনের মধ্যে অবশেষে খনিজ চুক্তি স্বাক্ষর হয়েই গেল। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ব্যাপকভাবে এই চুক্তির পক্ষে উকালতি করেছেন। স্থানীয় সময় গতকাল বুধবার ইউক্রেন ও যুক্তরাষ্ট্র এই চুক্তিকে স্বাক্ষর করে। এই চুক্তির ফলে ইউক্রেনের খনিজ উত্তোলনে যুক্তরাষ্ট্র অগ্রাধিকার পাবে ও ইউক্রেন
৩১ মিনিট আগেপাকিস্তানের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন দেশটি গোয়েন্দা সংস্থা ইন্টার সার্ভিস ইন্টেলিজেন্সের (আইএসআই) বর্তমান মহাপরিচালক লেফটেন্যান্ট জেনারেল মুহাম্মদ অসিম মালিক। তিনি পাকিস্তানের দশম জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা। পাকিস্তানি সংবাদমাধ্যম দ্য ডনের খবরে এই তথ্য জানান
২ ঘণ্টা আগেভারত ও পাকিস্তানের সেনাদের মধ্যে টানা সপ্তম দিনের মতো গোলাগুলি হয়েছে। স্থানীয় সময় গতকাল বুধবার গভীর রাতে কাশ্মীরে বিবদমান সীমান্তে এই গোলাগুলি হয়। এতে কেউ হতাহত হয়েছে কিনা জানা যায়নি। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
২ ঘণ্টা আগেকাশ্মীরে সন্ত্রাসী হামলার জেরে যুদ্ধের দ্বারপ্রান্তে এসে দাঁড়িয়েছে দক্ষিণ এশিয়ার পারমাণবিক শক্তিধর দুই বৈরী প্রতিবেশী ভারত ও পাকিস্তান। সীমান্তের নিয়ন্ত্রণরেখায় (এলওসি) ছয় দিন ধরে উভয় পক্ষের মধ্যে পাল্টাপাল্টি গুলির ঘটনা ঘটছে। সীমান্তে জোরদার করা হয়েছে সামরিক বাহিনীর উপস্থিতি। কূটনীতিক বহিষ্কারসহ...
৯ ঘণ্টা আগে