সেনাবাহিনী প্রত্যাহার নিয়ে গত এক বছর ধরে ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের টানাপোড়েন চলছে দ্বীপরাষ্ট্র মালদ্বীপের। দীর্ঘদিনের দুই বন্ধু দেশের মধ্যে সম্পর্কে ফাটলের প্রভাব কি এবার পড়া শুরু করছে পর্যটনভিত্তিক অর্থনীতির দেশ মালদ্বীপের ওপর?
মালদ্বীপের পর্যটন মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৩ সালে প্রথম দুই মাসে (৪ মার্চ অবধি) মালদ্বীপে ভারতীয় পর্যটক ছিল ৪১ হাজার ৫৪ জন। চলতি বছরের জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারিতে তা কমে দাঁড়িয়েছে ২৭ হাজার ২২৪ জনে।
উল্লেখ্য, ওই একই সময় পর্বে গত বছর দেশভিত্তিক পর্যটকের পরিসংখ্যানে ভারত ছিল দ্বিতীয় স্থানে। চলতি বছরে ভারতের স্থান সেই তালিকায় ষষ্ঠ স্থানে নেমে গেছে। ফলস্পরূপ ট্যুরিজমের মার্কেট শেয়ার ১০ শতাংশ থেকে ৬ শতাংশে নেমেছে।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির লাক্ষদ্বীপ সফরের পরেই মালদ্বীপ-ভারত সংঘাত তুঙ্গে ওঠে। মোদিকে নিয়ে নানা বিতর্কিত মন্তব্য করেন প্রেসিডেন্ট মুইজুর দলের একাধিক নেতা। এ নিয়ে ভারতে নিযুক্ত মালদ্বীপের রাষ্ট্রদূতকে ডেকে কড়া প্রতিবাদ জানায় নয়াদিল্লি।
এসব নিয়ে নিন্দার ঝড় ওঠে। গোটা ভারত জুড়ে শুরু হয় ‘বয়কট মালদ্বীপ’। সেই থেকেই পর্যটক কমতে শুরু করেছে দ্বীপরাষ্ট্রটিতে।
এদিকে, ভারতের সঙ্গে সংঘাতের জেরে বিরোধীদের প্রবল প্রতিবাদের মুখে পড়েছেন মুইজ্জু। চীনপন্থী প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব আনতে চলেছে প্রধান বিরোধীদল মালদ্বীপ ডেমোক্রেটিক পার্টি। খুব শিগগিরই তা পার্লামেন্টে পেশ হওয়ার কথা রয়েছে। গত কয়েকদিন ধরেই মালদ্বীপের পার্লামেন্টে তুমুল মতবিরোধ চলছে।
চলতি বছরের শুরুর দিকে ভারতে বয়কটের ডাক নিয়ে মালদ্বীপের পর্যটনশিল্পের স্টেকহোল্ডাররা উদ্বেগ প্রকাশ করেছিলেন। ভারতের অনেক জনপ্রিয় চলচ্চিত্র তারকারাও এই বয়কটে সমর্থন দিচ্ছেন।
মালদ্বীপ অ্যাসোসিয়েশন অব ট্রাভেল এজেন্টস অ্যান্ড ট্যুর অপারেটর (মাটাটো) ভারতীয় অতিথিদের বুকিং বাতিল নিয়ে একটি সমীক্ষা পরিচালনা করেছে। তবে এর রিপোর্ট এখনো প্রকাশ করা হয়নি।
২০২১-২৩ সাল পর্যন্ত ২ লাখেরও বেশি পর্যটক নিয়ে মালদ্বীপের পর্যটন মার্কেটের শীর্ষে ছিল ভারত। তবে এই বছরের এখন পর্যন্ত ৫৪ হাজারের বেশি পর্যটক নিয়ে শীর্ষ অবস্থান করছে চীন।
ভারতীয় পর্যটকদের ভ্রমণের অন্যতম পছন্দের জায়গা মালদ্বীপ। টলিউড থেকে বলিউডের সিনেমা, গোটা দেশের একাধিক জনপ্রিয় ভ্লগারের ভিডিও তার সাক্ষী দেয়। সেসব এখন কোনদিকে মোড় নেয় তাই দেখবার পালা।
সেনাবাহিনী প্রত্যাহার নিয়ে গত এক বছর ধরে ভারতের সঙ্গে সম্পর্কের টানাপোড়েন চলছে দ্বীপরাষ্ট্র মালদ্বীপের। দীর্ঘদিনের দুই বন্ধু দেশের মধ্যে সম্পর্কে ফাটলের প্রভাব কি এবার পড়া শুরু করছে পর্যটনভিত্তিক অর্থনীতির দেশ মালদ্বীপের ওপর?
মালদ্বীপের পর্যটন মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে এনডিটিভির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৩ সালে প্রথম দুই মাসে (৪ মার্চ অবধি) মালদ্বীপে ভারতীয় পর্যটক ছিল ৪১ হাজার ৫৪ জন। চলতি বছরের জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারিতে তা কমে দাঁড়িয়েছে ২৭ হাজার ২২৪ জনে।
উল্লেখ্য, ওই একই সময় পর্বে গত বছর দেশভিত্তিক পর্যটকের পরিসংখ্যানে ভারত ছিল দ্বিতীয় স্থানে। চলতি বছরে ভারতের স্থান সেই তালিকায় ষষ্ঠ স্থানে নেমে গেছে। ফলস্পরূপ ট্যুরিজমের মার্কেট শেয়ার ১০ শতাংশ থেকে ৬ শতাংশে নেমেছে।
প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির লাক্ষদ্বীপ সফরের পরেই মালদ্বীপ-ভারত সংঘাত তুঙ্গে ওঠে। মোদিকে নিয়ে নানা বিতর্কিত মন্তব্য করেন প্রেসিডেন্ট মুইজুর দলের একাধিক নেতা। এ নিয়ে ভারতে নিযুক্ত মালদ্বীপের রাষ্ট্রদূতকে ডেকে কড়া প্রতিবাদ জানায় নয়াদিল্লি।
এসব নিয়ে নিন্দার ঝড় ওঠে। গোটা ভারত জুড়ে শুরু হয় ‘বয়কট মালদ্বীপ’। সেই থেকেই পর্যটক কমতে শুরু করেছে দ্বীপরাষ্ট্রটিতে।
এদিকে, ভারতের সঙ্গে সংঘাতের জেরে বিরোধীদের প্রবল প্রতিবাদের মুখে পড়েছেন মুইজ্জু। চীনপন্থী প্রেসিডেন্টের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব আনতে চলেছে প্রধান বিরোধীদল মালদ্বীপ ডেমোক্রেটিক পার্টি। খুব শিগগিরই তা পার্লামেন্টে পেশ হওয়ার কথা রয়েছে। গত কয়েকদিন ধরেই মালদ্বীপের পার্লামেন্টে তুমুল মতবিরোধ চলছে।
চলতি বছরের শুরুর দিকে ভারতে বয়কটের ডাক নিয়ে মালদ্বীপের পর্যটনশিল্পের স্টেকহোল্ডাররা উদ্বেগ প্রকাশ করেছিলেন। ভারতের অনেক জনপ্রিয় চলচ্চিত্র তারকারাও এই বয়কটে সমর্থন দিচ্ছেন।
মালদ্বীপ অ্যাসোসিয়েশন অব ট্রাভেল এজেন্টস অ্যান্ড ট্যুর অপারেটর (মাটাটো) ভারতীয় অতিথিদের বুকিং বাতিল নিয়ে একটি সমীক্ষা পরিচালনা করেছে। তবে এর রিপোর্ট এখনো প্রকাশ করা হয়নি।
২০২১-২৩ সাল পর্যন্ত ২ লাখেরও বেশি পর্যটক নিয়ে মালদ্বীপের পর্যটন মার্কেটের শীর্ষে ছিল ভারত। তবে এই বছরের এখন পর্যন্ত ৫৪ হাজারের বেশি পর্যটক নিয়ে শীর্ষ অবস্থান করছে চীন।
ভারতীয় পর্যটকদের ভ্রমণের অন্যতম পছন্দের জায়গা মালদ্বীপ। টলিউড থেকে বলিউডের সিনেমা, গোটা দেশের একাধিক জনপ্রিয় ভ্লগারের ভিডিও তার সাক্ষী দেয়। সেসব এখন কোনদিকে মোড় নেয় তাই দেখবার পালা।
ইসরায়েলের পক্ষে অবস্থান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালিয়েছে। এই পদক্ষেপ শুধু মধ্যপ্রাচ্যের শক্তির ভারসাম্যকেই নাড়িয়ে দেয়নি, বরং এর প্রভাব ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্ব রাজনীতিতেও। মস্কো থেকে এর প্রতিক্রিয়া এসেছে দ্রুত ও তীব্রভাবে।
১ ঘণ্টা আগেমিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস’ করে দেওয়া হয়েছে। তবে এই দাবি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে ইরানি গণমাধ্যম ও স্থানীয় কর্মকর্তারা।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এই প্রস্তাবের ফলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
৩ ঘণ্টা আগে