অনলাইন ডেস্ক
সোমবার (২৬ মে) ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তাঁর শাসনকালের ১১ বছর পূর্তি উপলক্ষে গুজরাটের ভূজে এক জনসভায় পাকিস্তানের উদ্দেশে কড়া বার্তা দিয়েছেন। তিনি বলেন, পাকিস্তানে সন্ত্রাসবাদ বন্ধ করতে হলে সেখানকার জনগণকে এগিয়ে আসতে হবে এবং শান্তির পথ বেছে নিতে হবে। না হলে তাঁর গুলি প্রস্তুত রয়েছে।
মোদি বলেন, ‘পাকিস্তানকে সন্ত্রাস নামক রোগ থেকে মুক্ত করতে হলে পাকিস্তানের জনগণকেই এগিয়ে আসতে হবে। সুখের জীবন কাটাও, রুটি খাও—না হলে আমার গুলি তো আছেই।’
মোদি জানান, পেহেলগাম হামলার পর তিনি ১৫ দিন অপেক্ষা করেছিলেন পাকিস্তানের পক্ষ থেকে সন্ত্রাস দমনের কোনো পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য। কিন্তু পাকিস্তানের অবস্থান দেখে মনে হয়েছে, ‘সন্ত্রাসই যেন তাদের রুটি-রুজির মাধ্যম।’
তিনি আরও বলেন, ‘ভারত যেখানে পর্যটনে বিশ্বাস করে, পাকিস্তান সেখানে সন্ত্রাসবাদকেই পর্যটন মনে করে—এটি বিশ্ববাসীর জন্য অত্যন্ত বিপজ্জনক।’
তিনি পাকিস্তানের জনগণের উদ্দেশে প্রশ্ন তোলেন, ‘আপনারা কী অর্জন করেছেন? আজ ভারত বিশ্বের চতুর্থ বৃহৎ অর্থনীতি, আর আপনারা কোথায় আছেন? যারা সন্ত্রাসবাদকে উৎসাহ দিয়েছে, তারা নিজেদের ভবিষ্যৎ ধ্বংস করেছে।’
অপারেশন সিঁদুরের বিষয়ে মোদি উল্লেখ করেন, এই অপারেশন হলো মানবতাকে রক্ষা করার একটি মিশন। এর মাধ্যমে সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে লড়াই চালানো হচ্ছে।
তিনি জানান, গত ৯ মে রাতে যখন পাকিস্তান সাধারণ নাগরিকদের লক্ষ্য করে হামলার চেষ্টা করে, তখন ভারতীয় সেনাবাহিনী দ্বিগুণ শক্তিতে জবাব দিয়ে পাকিস্তানের বিমানঘাঁটি ধ্বংস করে দেয়।
এই সফরে মোদি ৫০ হাজার কোটি রুপির বেশি মূল্যের বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের উদ্বোধন করেন। এ ছাড়া বরোদারায় আয়োজিত রোডশোতে অংশ নেন কর্নেল সোফিয়া কুরেশির পরিবারও। কর্নেল কুরেশি হলেন ভারতীয় সেনাবাহিনীর দুই নারী কর্মকর্তার একজন, যিনি সীমান্ত পার হয়ে সন্ত্রাসবিরোধী অভিযান ‘অপারেশন সিঁদুর’-এর ব্রিফিং দেন।
সোমবার (২৬ মে) ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি তাঁর শাসনকালের ১১ বছর পূর্তি উপলক্ষে গুজরাটের ভূজে এক জনসভায় পাকিস্তানের উদ্দেশে কড়া বার্তা দিয়েছেন। তিনি বলেন, পাকিস্তানে সন্ত্রাসবাদ বন্ধ করতে হলে সেখানকার জনগণকে এগিয়ে আসতে হবে এবং শান্তির পথ বেছে নিতে হবে। না হলে তাঁর গুলি প্রস্তুত রয়েছে।
মোদি বলেন, ‘পাকিস্তানকে সন্ত্রাস নামক রোগ থেকে মুক্ত করতে হলে পাকিস্তানের জনগণকেই এগিয়ে আসতে হবে। সুখের জীবন কাটাও, রুটি খাও—না হলে আমার গুলি তো আছেই।’
মোদি জানান, পেহেলগাম হামলার পর তিনি ১৫ দিন অপেক্ষা করেছিলেন পাকিস্তানের পক্ষ থেকে সন্ত্রাস দমনের কোনো পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য। কিন্তু পাকিস্তানের অবস্থান দেখে মনে হয়েছে, ‘সন্ত্রাসই যেন তাদের রুটি-রুজির মাধ্যম।’
তিনি আরও বলেন, ‘ভারত যেখানে পর্যটনে বিশ্বাস করে, পাকিস্তান সেখানে সন্ত্রাসবাদকেই পর্যটন মনে করে—এটি বিশ্ববাসীর জন্য অত্যন্ত বিপজ্জনক।’
তিনি পাকিস্তানের জনগণের উদ্দেশে প্রশ্ন তোলেন, ‘আপনারা কী অর্জন করেছেন? আজ ভারত বিশ্বের চতুর্থ বৃহৎ অর্থনীতি, আর আপনারা কোথায় আছেন? যারা সন্ত্রাসবাদকে উৎসাহ দিয়েছে, তারা নিজেদের ভবিষ্যৎ ধ্বংস করেছে।’
অপারেশন সিঁদুরের বিষয়ে মোদি উল্লেখ করেন, এই অপারেশন হলো মানবতাকে রক্ষা করার একটি মিশন। এর মাধ্যমে সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে লড়াই চালানো হচ্ছে।
তিনি জানান, গত ৯ মে রাতে যখন পাকিস্তান সাধারণ নাগরিকদের লক্ষ্য করে হামলার চেষ্টা করে, তখন ভারতীয় সেনাবাহিনী দ্বিগুণ শক্তিতে জবাব দিয়ে পাকিস্তানের বিমানঘাঁটি ধ্বংস করে দেয়।
এই সফরে মোদি ৫০ হাজার কোটি রুপির বেশি মূল্যের বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পের উদ্বোধন করেন। এ ছাড়া বরোদারায় আয়োজিত রোডশোতে অংশ নেন কর্নেল সোফিয়া কুরেশির পরিবারও। কর্নেল কুরেশি হলেন ভারতীয় সেনাবাহিনীর দুই নারী কর্মকর্তার একজন, যিনি সীমান্ত পার হয়ে সন্ত্রাসবিরোধী অভিযান ‘অপারেশন সিঁদুর’-এর ব্রিফিং দেন।
ফোরদো, ইস্পাহান এবং নাতাঞ্জে মার্কিন হামলার বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ইরানি কর্মকর্তারা। তবে ক্ষয়ক্ষতি কেমন হয়েছে সে বিষয়ে কোনো তথ্য দেননি তারা। ইরানের আধা-সরকারি তাসনিম বার্তা সংস্থা নিশ্চিত করেছিল, যুক্তরাষ্ট্র ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালিয়েছে।
৭ মিনিট আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প কিছুক্ষণ আগেই ঘোষণা দেন, ইরানের ৩টি পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা করেছে তাঁর দেশ। তিনি বলেন, ফোরদো ‘শেষ।’ এর কিছুক্ষণ পর ইরানের কৌম প্রদেশের এক কর্মকর্তা জানান, ফোরদোর একাংশ শত্রুর হামলার শিকার হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র ইরানের তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সফলভাবে হামলা চালিয়েছে বলে দাবি করেছেন দেশটির সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্য়ালে দেওয়া এক পোস্টে তিনি বলেন, হামলার পর সব মার্কিন যুদ্ধবিমান নিরাপদে ইরানি আকাশসীমা ত্যাগ করেছে।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্র ইরানের তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সফলভাবে হামলা চালিয়েছে বলে দাবি করেছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্য়ালে দেওয়া এক পোস্টে তিনি বলেন, হামলার পর সব মার্কিন যুদ্ধবিমান নিরাপদে ইরানি আকাশসীমা ত্যাগ করেছে।
১ ঘণ্টা আগে