কলকাতা প্রতিনিধি
কেন্দ্রে এনডিএর দাপট থাকলেও উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচন ঘিরে জমজমাট লড়াইয়ের আবহ। আগামী মঙ্গলবার ভোট। এর মধ্যে আলোচনায় এল বিরোধী শিবিরের নতুন চমক। বিরোধী শিবিরের প্রার্থী বি. সুদর্শন রেড্ডির প্রতি সমর্থন জানালেন অল ইন্ডিয়া মজলিস-ই-ইত্তেহাদুল মুসলিমিনের নেতা আসাদউদ্দিন ওয়েইসি।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ওয়েইসি জানান, তেলেঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী রেবন্ত রেড্ডির আহ্বানে তিনি রেড্ডির পাশে দাঁড়াচ্ছেন। কেন্দ্রবিরোধী শক্তিকে এক মঞ্চে আনাই তাঁর উদ্দেশ্য। ওয়েইসির এই ঘোষণার পর তাঁকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী রেবন্ত রেড্ডি।
আগেই বিরোধী প্রার্থীকে সমর্থন জানিয়েছিল কংগ্রেস, তৃণমূল, ডিএমকে, আপ, সমাজবাদী পার্টি, এনসিপি (শরদ গোষ্ঠী) ও শিবসেনা (উদ্ধব গোষ্ঠী)। ওয়েইসির ঘোষণার পর বিরোধীদের সংখ্যা খুব বেশি না বাড়লেও রাজনৈতিক তাৎপর্য বেড়ে গেল অনেকটা।
এর আগে জুলাই মাসে আচমকাই পদত্যাগ করেন উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড়। শারীরিক অসুস্থতার কারণ দেখিয়ে তিনি রাষ্ট্রপতিকে পদত্যাগপত্র দেন। তাঁর জায়গা পূরণের জন্য ৯ সেপ্টেম্বর ভোটের দিন ঠিক করা হয়। এনডিএ ঘোষণা করে সাবেক রাজ্যপাল সিপি রাধাকৃষ্ণণের নাম।
এনডিএর প্রার্থী হিসেবে রাধাকৃষ্ণণকে মূলত দক্ষিণ ভারতের ভোটারদের লক্ষ্য করে মনোনীত করা হয়েছে। অন্যদিকে বিরোধীরা বিচারপতি সুদর্শন রেড্ডিকে বেছে নিয়েছে। বিচারক হিসেবে সততা ও স্বচ্ছতার প্রতীক তিনি। ফলে বিরোধীদের কৌশল ছিল একজন নিরপেক্ষ ও সম্মানিত ব্যক্তিত্বকে সামনে আনা।
সংসদীয় সংখ্যা বিশ্লেষণ করলে এনডিএর প্রার্থী অনেকটাই এগিয়ে। কিন্তু বিরোধীরা জানে, জয় না পেলেও এই নির্বাচন তাদের ঐক্যের পরীক্ষা। ওয়েইসির মতো নেতা পাশে দাঁড়ানো মানে সংখ্যালঘু ও দক্ষিণী রাজনীতিতে বিরোধী শিবির একটি প্রতীকী শক্তি পেল।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা বলছেন, এই নির্বাচন শুধু উপরাষ্ট্রপতি বাছাই নয়, বরং ২০২৬–এর দিকে বিরোধী জোটের পরীক্ষামূলক মঞ্চ। সংখ্যায় হেরে গেলেও বিরোধীরা নিজেদের ‘সম্মিলিত শক্তি’র ছবি দেশবাসীর সামনে তুলে ধরতে চাচ্ছে।
কেন্দ্রে এনডিএর দাপট থাকলেও উপরাষ্ট্রপতি নির্বাচন ঘিরে জমজমাট লড়াইয়ের আবহ। আগামী মঙ্গলবার ভোট। এর মধ্যে আলোচনায় এল বিরোধী শিবিরের নতুন চমক। বিরোধী শিবিরের প্রার্থী বি. সুদর্শন রেড্ডির প্রতি সমর্থন জানালেন অল ইন্ডিয়া মজলিস-ই-ইত্তেহাদুল মুসলিমিনের নেতা আসাদউদ্দিন ওয়েইসি।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ওয়েইসি জানান, তেলেঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রী রেবন্ত রেড্ডির আহ্বানে তিনি রেড্ডির পাশে দাঁড়াচ্ছেন। কেন্দ্রবিরোধী শক্তিকে এক মঞ্চে আনাই তাঁর উদ্দেশ্য। ওয়েইসির এই ঘোষণার পর তাঁকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী রেবন্ত রেড্ডি।
আগেই বিরোধী প্রার্থীকে সমর্থন জানিয়েছিল কংগ্রেস, তৃণমূল, ডিএমকে, আপ, সমাজবাদী পার্টি, এনসিপি (শরদ গোষ্ঠী) ও শিবসেনা (উদ্ধব গোষ্ঠী)। ওয়েইসির ঘোষণার পর বিরোধীদের সংখ্যা খুব বেশি না বাড়লেও রাজনৈতিক তাৎপর্য বেড়ে গেল অনেকটা।
এর আগে জুলাই মাসে আচমকাই পদত্যাগ করেন উপরাষ্ট্রপতি জগদীপ ধনখড়। শারীরিক অসুস্থতার কারণ দেখিয়ে তিনি রাষ্ট্রপতিকে পদত্যাগপত্র দেন। তাঁর জায়গা পূরণের জন্য ৯ সেপ্টেম্বর ভোটের দিন ঠিক করা হয়। এনডিএ ঘোষণা করে সাবেক রাজ্যপাল সিপি রাধাকৃষ্ণণের নাম।
এনডিএর প্রার্থী হিসেবে রাধাকৃষ্ণণকে মূলত দক্ষিণ ভারতের ভোটারদের লক্ষ্য করে মনোনীত করা হয়েছে। অন্যদিকে বিরোধীরা বিচারপতি সুদর্শন রেড্ডিকে বেছে নিয়েছে। বিচারক হিসেবে সততা ও স্বচ্ছতার প্রতীক তিনি। ফলে বিরোধীদের কৌশল ছিল একজন নিরপেক্ষ ও সম্মানিত ব্যক্তিত্বকে সামনে আনা।
সংসদীয় সংখ্যা বিশ্লেষণ করলে এনডিএর প্রার্থী অনেকটাই এগিয়ে। কিন্তু বিরোধীরা জানে, জয় না পেলেও এই নির্বাচন তাদের ঐক্যের পরীক্ষা। ওয়েইসির মতো নেতা পাশে দাঁড়ানো মানে সংখ্যালঘু ও দক্ষিণী রাজনীতিতে বিরোধী শিবির একটি প্রতীকী শক্তি পেল।
রাজনৈতিক বিশ্লেষকেরা বলছেন, এই নির্বাচন শুধু উপরাষ্ট্রপতি বাছাই নয়, বরং ২০২৬–এর দিকে বিরোধী জোটের পরীক্ষামূলক মঞ্চ। সংখ্যায় হেরে গেলেও বিরোধীরা নিজেদের ‘সম্মিলিত শক্তি’র ছবি দেশবাসীর সামনে তুলে ধরতে চাচ্ছে।
ইউরোপ ভ্রমণে যুক্তরাজ্যসহ ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত নয় এমন অন্যান্য দেশের নাগরিকদের জন্য বড় পরিবর্তন আসছে এই শরতে। এ ক্ষেত্রে কার্যকর হতে যাচ্ছে ইউরোপীয় ইউনিয়নের বহু প্রতীক্ষিত ডিজিটাল বর্ডার সিস্টেম এন্ট্রি/এক্সিট সিস্টেম (ইউএস)।
৩৫ মিনিট আগে২০০৬ সালে লিউকোমিয়ায় মারা যাওয়া এক কিশোরকে প্রথম মিলেনিয়াল প্রজন্মের ‘সন্ত’ বা ‘সাধু’ বা ‘সেইন্ট’ হিসেবে ঘোষণা করেছে ক্যাথলিক চার্চ। রোববার (৭ সেপ্টেম্বর) ভ্যাটিকানে আয়োজিত এক বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানে প্রায় ৭০ হাজার তরুণ-তরুণীর উপস্থিতিতে পোপ লিও এই ঐতিহাসিক ঘোষণা দেন।
২ ঘণ্টা আগেবিলাসবহুল হোটেল ও মার্কেট নির্মাণের লক্ষ্যে এরই মধ্যে ভেঙে ফেলা হয়েছে স্থানীয় বেদুইনদের বাড়ি-ঘর। অভিযোগ রয়েছে, তাদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা বা কোনো ধরনের ক্ষতিপূরণও দেওয়া হয়নি। আরও গুরুতর অভিযোগ হলো—সমাধিস্থল থেকে স্বজনদের মরদেহও তুলে নিতে বাধ্য করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু মাস খানেক আগে এক সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, তিনি নিজেকে ‘ব্যাপকভাবে’ ‘বৃহত্তর ইসরায়েল’ ধারণার সঙ্গে যুক্ত মনে করেন। তাঁর এই বক্তব্যের পর, অনেকের মনেই প্রশ্ন জেগে ওঠে যে, নেতানিয়াহু আসলে বৃহত্তর ইসরায়েল বলতে কোন কোন দেশ বা অঞ্চলকে বোঝাচ্ছেন।
২ ঘণ্টা আগে