ভারতের রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান ও এশিয়ার শীর্ষ ধনী মুকেশ আম্বানিকে হত্যার হুমকি দিয়ে একটি ইমেইল পাঠানো হয়েছে। সন্দেহভাজন হুমকিদাতার পরিচয় পুলিশ শনাক্ত করতে পেরেছে। তাঁকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে বলে ইন্ডিয়া টুডের এক প্রতিবেদনে বলা হয়।
গত শুক্রবার পাঠানো সেই ই-মেইলে মুকেশ আম্বানিকে বলা হয়, ‘আপনি যদি আমাদের ২০ কোটি রুপি না দেন, তাহলে আপনাকে হত্যা করা হবে। ভারতের সেরা কয়েকজন শুটার আছে আমাদের হাতে।’
মুকেশ আম্বানির নিরাপত্তা কর্মকর্তার অভিযোগের ভিত্তিতে মুম্বাইয়ের গামদেভি পুলিশ ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩৮৭ (চাঁদাবাজির উদ্দেশ্যে কাউকে মৃত্যু বা গুরুতর আঘাতের ভীতি প্রদর্শন) এবং ৫০৬ (২) ধারায় (অপরাধমূলক ভীতি প্রদর্শন) অজ্ঞাত ব্যক্তির বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করেছে।
এনডিটিভির প্রতিবেদনে এসেছে, ই-মেইলটি আসার পরপরই মুম্বাই পুলিশের কাছে অভিযোগ জানান মুকেশ আম্বানির বাসভবন অ্যান্টিলার নিরাপত্তা কর্মকর্তারা। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত শুরু করে ইতিমধ্যে হুমকিদাতা ব্যক্তিকে শনাক্তও করেছে পুলিশ। হুমকিদাতার নাম শাদাব খান। তাঁকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে বলেও উল্লেখ করেছেন পুলিশ কর্মকর্তারা।
মুকেশ আম্বানিকে লক্ষ্য করে অবশ্য এটিই প্রথম হুমকি নয়। গত বছর মুকেশ আম্বানি ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের মৃত্যুর হুমকি দেওয়ায় বিহারের দরভাঙ্গা থেকে এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। অভিযুক্ত সেই ব্যক্তির নাম রাকেশ কুমার মিশ্র। তিনি মুকেশ আম্বানির পরিবার এবং মুম্বাইয়ের স্যার এইচএন রিলায়েন্স ফাউন্ডেশন হাসপাতাল উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দিয়েছিলেন।
২০২১ সালে দক্ষিণ মুম্বাইয়ে মুকেশ আম্বানির বাসভবন অ্যান্টিলার বাইরে একটি স্করপিও গাড়িতে পাওয়া যায় ২০টি বিস্ফোরক জেলাটিন লাঠি এবং একটি চিঠি। সেই চিঠিতে লেখা ছিল, এটা স্রেফ ট্রেলার।
২০২৩ সালের অক্টোবরে ফোর্বসের প্রতিবেদন অনুসারে, মুকেশ আম্বানির মোট সম্পত্তির পরিমাণ ৮ হাজার ৮৫০ কোটি ডলার। তিনি এশিয়ার শীর্ষতম এবং বিশ্বের ৯ম ধনী।
ভারতের রিলায়েন্স ইন্ডাস্ট্রিজের চেয়ারম্যান ও এশিয়ার শীর্ষ ধনী মুকেশ আম্বানিকে হত্যার হুমকি দিয়ে একটি ইমেইল পাঠানো হয়েছে। সন্দেহভাজন হুমকিদাতার পরিচয় পুলিশ শনাক্ত করতে পেরেছে। তাঁকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে বলে ইন্ডিয়া টুডের এক প্রতিবেদনে বলা হয়।
গত শুক্রবার পাঠানো সেই ই-মেইলে মুকেশ আম্বানিকে বলা হয়, ‘আপনি যদি আমাদের ২০ কোটি রুপি না দেন, তাহলে আপনাকে হত্যা করা হবে। ভারতের সেরা কয়েকজন শুটার আছে আমাদের হাতে।’
মুকেশ আম্বানির নিরাপত্তা কর্মকর্তার অভিযোগের ভিত্তিতে মুম্বাইয়ের গামদেভি পুলিশ ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩৮৭ (চাঁদাবাজির উদ্দেশ্যে কাউকে মৃত্যু বা গুরুতর আঘাতের ভীতি প্রদর্শন) এবং ৫০৬ (২) ধারায় (অপরাধমূলক ভীতি প্রদর্শন) অজ্ঞাত ব্যক্তির বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করেছে।
এনডিটিভির প্রতিবেদনে এসেছে, ই-মেইলটি আসার পরপরই মুম্বাই পুলিশের কাছে অভিযোগ জানান মুকেশ আম্বানির বাসভবন অ্যান্টিলার নিরাপত্তা কর্মকর্তারা। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত শুরু করে ইতিমধ্যে হুমকিদাতা ব্যক্তিকে শনাক্তও করেছে পুলিশ। হুমকিদাতার নাম শাদাব খান। তাঁকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে বলেও উল্লেখ করেছেন পুলিশ কর্মকর্তারা।
মুকেশ আম্বানিকে লক্ষ্য করে অবশ্য এটিই প্রথম হুমকি নয়। গত বছর মুকেশ আম্বানি ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের মৃত্যুর হুমকি দেওয়ায় বিহারের দরভাঙ্গা থেকে এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। অভিযুক্ত সেই ব্যক্তির নাম রাকেশ কুমার মিশ্র। তিনি মুকেশ আম্বানির পরিবার এবং মুম্বাইয়ের স্যার এইচএন রিলায়েন্স ফাউন্ডেশন হাসপাতাল উড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দিয়েছিলেন।
২০২১ সালে দক্ষিণ মুম্বাইয়ে মুকেশ আম্বানির বাসভবন অ্যান্টিলার বাইরে একটি স্করপিও গাড়িতে পাওয়া যায় ২০টি বিস্ফোরক জেলাটিন লাঠি এবং একটি চিঠি। সেই চিঠিতে লেখা ছিল, এটা স্রেফ ট্রেলার।
২০২৩ সালের অক্টোবরে ফোর্বসের প্রতিবেদন অনুসারে, মুকেশ আম্বানির মোট সম্পত্তির পরিমাণ ৮ হাজার ৮৫০ কোটি ডলার। তিনি এশিয়ার শীর্ষতম এবং বিশ্বের ৯ম ধনী।
বিদেশে জন্ম নেওয়া ৮৬ লাখ অস্ট্রেলিয়ানের মধ্যে শুধু চীনেই জন্মগ্রহণকারীর সংখ্যা ৭ লাখ ১২০। এর আগে ২০১৯ সালে এই সংখ্যা ছিল ৬ লাখ ৬১ হাজার। করোনা মহামারির সময় (২০২০ ও ২০২১ সাল) সীমান্ত বন্ধ থাকায় চীনে জন্মগ্রহণকারী অস্ট্রেলিয়ান শিশুর সংখ্যা তুলনামূলক বেশ কম ছিল।
১ ঘণ্টা আগেডোনাল্ড ট্রাম্প দ্বিতীয় মেয়াদে মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন ১০০ দিন হলো। সম্প্রতি তিনি বেশ জমকালোভাবেই তাঁর ১০০তম দিন পূর্তি উদ্যাপন করেছেন। অনুষ্ঠানে তিনি অভিযোগ করেছেন, তাঁর ক্ষমতা কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে। তবে কোনো কিছুই তাঁকে ‘থামাতে পারবে না।’
২ ঘণ্টা আগেএকজন স্টার্টআপ প্রতিষ্ঠাতা সম্প্রতি ভারতে একটি পাসপোর্ট অফিসে গিয়েছিলেন। সেখানে থ্রি–কোয়ার্টার পরার কারণে এক যুবককে ভেতরে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি বলে একটি ভিডিও তিনি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেছেন। এরপরই এ নিয়ে আলোচনা–সমালোচনার ঝড় বয়ে যাচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগেগত ১২ বছরেরও বেশি সময় ধরে খেমকাকে মূলত ‘লো–প্রোফাইল’ বা কম গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে বিবেচিত দপ্তরগুলোতেই পদায়ন করা হয়েছে। কর্মজীবনে তিনি চারবার শুধু রাজ্য সরকারের আর্কাইভস দপ্তরেই কাজ করেছে। চারবারের তিনবারই বিজেপি নেতৃত্বাধীন সরকারের আমলে।
৩ ঘণ্টা আগে