আজকের পত্রিকা ডেস্ক
সংগীতশিল্পী, গীতিকার ও অভিনেতা তাহসান খান গান ছেড়ে দিয়ে ‘জিহাদিদের মতো’ কথা বলছেন বলে মন্তব্য করেছেন নির্বাসিত বাংলাদেশি লেখক তসলিমা নাসরিন। তিনি বলেছেন, ‘তিনি (তাহসান) তো জিহাদিদের মতোই কথা বললেন, যে জিহাদিরা বাউল উৎসব বন্ধ করছে, লালন মেলা বন্ধ করছে, স্কুলে গানের শিক্ষক বন্ধ করছে, গান-বাজনার মাজার পুড়িয়ে দিচ্ছে! তিনি কি গান বাজনার বিরুদ্ধে ওদের জিহাদ ঘোষণায় সায় দিয়েছেন? তা না হলে তাঁর কোনো প্রতিবাদ দেখিনি কেন?’
আজ সোমবার এক ফেসবুক পোস্টে তিনি এ মন্তব্য করেন।
ওই পোস্টে তাহসানকে প্রশ্ন করে তসলিমা লেখেন, ‘দাড়ি রেখে বুঝি স্টেজে গান গাওয়া নিষেধ? মেয়ে বড় হলে বুঝি গান গাওয়া নিষেধ? লাফালাফি করতে ইচ্ছে না হলে, লাফালাফি না করেও গান গাওয়া যায়। আমি তো জানি, একমাত্র গান গাইতে না পারলেই স্টেজে গান গাওয়া উচিত নয়। তাহসান তো এখনো গান গাইতে পারেন।’
তাহসানের দাড়ি ইসলামি দাড়ি হলে গান ছেড়ে দেওয়া মেনে নেওয়া যেত বলে মন্তব্য করে তসলিমা লেখেন, ‘তাহসানের দাড়ি কি ইসলামী দাড়ি? ইসলামী দাড়ি হলে না হয় বুঝতাম ইসলাম ব্যবসায়ীদের ফতোয়া মেনে গান ছেড়ে দিচ্ছেন তিনি। দেশে যখন গান বাজনা বন্ধ করার জন্য ‘‘জিহাদি জঙ্গিরা’’ উঠেপড়ে লেগেছে, তিনি তখন গান বাজনার পক্ষে না দাঁড়িয়ে গান-বাজনা ছেড়ে দেওয়ার পক্ষে কথা বলছেন।’
তাহসানকে প্রশ্ন করে লেখিকা আরও বলেন, ‘তিনি (তাহসান) কি মনে করেন, যে কণ্ঠশিল্পীরা দাড়ি রাখেন, যাদের মেয়ে বড় হয়, তাঁদের গান বাজনা বন্ধ করা উচিত? তাঁদের আর স্টেজে গান গাওয়া উচিত নয়? তাহলে তিনি তো জিহাদিদের মতোই কথা বললেন, যে জিহাদিরা বাউল উৎসব বন্ধ করছে, লালন মেলা বন্ধ করছে, স্কুলে গানের শিক্ষক বন্ধ করছে, গান-বাজনার মাজার পুড়িয়ে দিচ্ছে! তিনি কি গান বাজনার বিরুদ্ধে ওদের জিহাদ ঘোষণায় সায় দিয়েছেন? তা না হলে তাঁর কোনো প্রতিবাদ দেখিনি কেন?’
সংগীতশিল্পী, গীতিকার ও অভিনেতা তাহসান খান গান ছেড়ে দিয়ে ‘জিহাদিদের মতো’ কথা বলছেন বলে মন্তব্য করেছেন নির্বাসিত বাংলাদেশি লেখক তসলিমা নাসরিন। তিনি বলেছেন, ‘তিনি (তাহসান) তো জিহাদিদের মতোই কথা বললেন, যে জিহাদিরা বাউল উৎসব বন্ধ করছে, লালন মেলা বন্ধ করছে, স্কুলে গানের শিক্ষক বন্ধ করছে, গান-বাজনার মাজার পুড়িয়ে দিচ্ছে! তিনি কি গান বাজনার বিরুদ্ধে ওদের জিহাদ ঘোষণায় সায় দিয়েছেন? তা না হলে তাঁর কোনো প্রতিবাদ দেখিনি কেন?’
আজ সোমবার এক ফেসবুক পোস্টে তিনি এ মন্তব্য করেন।
ওই পোস্টে তাহসানকে প্রশ্ন করে তসলিমা লেখেন, ‘দাড়ি রেখে বুঝি স্টেজে গান গাওয়া নিষেধ? মেয়ে বড় হলে বুঝি গান গাওয়া নিষেধ? লাফালাফি করতে ইচ্ছে না হলে, লাফালাফি না করেও গান গাওয়া যায়। আমি তো জানি, একমাত্র গান গাইতে না পারলেই স্টেজে গান গাওয়া উচিত নয়। তাহসান তো এখনো গান গাইতে পারেন।’
তাহসানের দাড়ি ইসলামি দাড়ি হলে গান ছেড়ে দেওয়া মেনে নেওয়া যেত বলে মন্তব্য করে তসলিমা লেখেন, ‘তাহসানের দাড়ি কি ইসলামী দাড়ি? ইসলামী দাড়ি হলে না হয় বুঝতাম ইসলাম ব্যবসায়ীদের ফতোয়া মেনে গান ছেড়ে দিচ্ছেন তিনি। দেশে যখন গান বাজনা বন্ধ করার জন্য ‘‘জিহাদি জঙ্গিরা’’ উঠেপড়ে লেগেছে, তিনি তখন গান বাজনার পক্ষে না দাঁড়িয়ে গান-বাজনা ছেড়ে দেওয়ার পক্ষে কথা বলছেন।’
তাহসানকে প্রশ্ন করে লেখিকা আরও বলেন, ‘তিনি (তাহসান) কি মনে করেন, যে কণ্ঠশিল্পীরা দাড়ি রাখেন, যাদের মেয়ে বড় হয়, তাঁদের গান বাজনা বন্ধ করা উচিত? তাঁদের আর স্টেজে গান গাওয়া উচিত নয়? তাহলে তিনি তো জিহাদিদের মতোই কথা বললেন, যে জিহাদিরা বাউল উৎসব বন্ধ করছে, লালন মেলা বন্ধ করছে, স্কুলে গানের শিক্ষক বন্ধ করছে, গান-বাজনার মাজার পুড়িয়ে দিচ্ছে! তিনি কি গান বাজনার বিরুদ্ধে ওদের জিহাদ ঘোষণায় সায় দিয়েছেন? তা না হলে তাঁর কোনো প্রতিবাদ দেখিনি কেন?’
১০০ কোটির ফিক্সড ডিপোজিট পরবর্তী সময়ে করতে পেরেছিলেন অক্ষয়। তাতেও কি আর্থিকভাবে নিরাপদ হতে পেরেছিলেন? এ নিয়ে অভিনেতা সম্প্রতি কথা বলেছেন কপিল শর্মা শোতে।
৭ ঘণ্টা আগেপ্রতিযোগিতার আঞ্চলিক পর্যায়ের বাছাই চলবে ২৪ সেপ্টেম্বর থেকে ২৯ সেপ্টেম্বর। আঞ্চলিক পর্যায়ে ‘ইয়েস কার্ড’ প্রাপ্ত প্রতিযোগিরা বিভাগীয় পর্যায়ে অংশগ্রহণের জন্য নির্বাচিত হবে। বিভাগীয় পর্যায়ের অডিশন ৪ অক্টোবর থেকে ১১ অক্টোবর।
১০ ঘণ্টা আগেতাহসান বলেন, ‘ইটস ন্যাচারাল।’ মজা করেই বললেন, ‘সারাদিন কি স্টেজে লাফালাফি করা যায় এই দাড়ি নিয়ে? মেয়ে বড় হয়ে গেছে।’ এরপর বেশ সিরিয়াসলি বলেন, ‘অভিনয় থেকে বিরতি নেওয়া শুরু করেছি বেশ কয়েক বছর হয়ে গেল। গান থেকেও বিরতি নেওয়া শুরু করেছি। এই রাতটি হয়তো আপনাদের জন্য স্মরণীয় হয়ে থাকবে।’
১২ ঘণ্টা আগের্যাম্বো চরিত্রে আরও একবার অভিনয়ের ইচ্ছা ছিল তাঁর। কিন্তু বয়স বেড়েছে। ৭৯ বছর বয়সী স্ট্যালোন চেয়েছিলেন, এআই প্রযুক্তির সাহায্যে বয়স কমিয়ে যুবক র্যাম্বো হবেন। তবে তাতে সম্মতি দেননি নির্মাতারা।
১৩ ঘণ্টা আগে