আজকের পত্রিকা ডেস্ক
যুক্তরাজ্য, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া ও পর্তুগালের ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতির প্রতিক্রিয়ায় ইসরায়েলের হুঁশিয়ারির জবাবে পাল্টা হুমকি দিল যুক্তরাজ্য। ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইয়েভেট কুপার সতর্ক করে বলেন, পশ্চিম তীরের কোনো ভূমি নতুন করে দখল করলে ইসরায়েলের পরিণত হবে ভয়াবহ। জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগ দেওয়ার আগে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসিকে এ তথ্য জানিয়েছেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইয়েভেট কুপার।
উল্লেখ্য, গত রোববার প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার কানাডা, অস্ট্রেলিয়া ও পর্তুগালের সঙ্গে একযোগে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেন। তাৎক্ষণিকভাবে এ পদক্ষেপের তীব্র নিন্দা জানান ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। একে সন্ত্রাসবাদকে পুরস্কৃত করার শামিল বলে মন্তব্য করেন তিনি।
ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী কুপার বলেন, যুক্তরাজ্যের এই সিদ্ধান্ত ইসরায়েল ও ফিলিস্তিন উভয়েরই নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে। তিনি বলেন, ‘এটি মূলত শান্তি, ন্যায়বিচার ও মধ্যপ্রাচ্যের স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনার জন্য নেওয়া একটি পদক্ষেপ।’ তাঁর ভাষ্য, দুই পক্ষেরই উগ্রপন্থীরা দুই-রাষ্ট্র সমাধানকে ভেস্তে দিতে চাইছে, কিন্তু যুক্তরাজ্যের নৈতিক দায়িত্ব হলো এ সমাধানকে আবার সামনে আনা।
স্বীকৃতি ঘোষণার সময় ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার জানান, শান্তির আশা ও দুই-রাষ্ট্রভিত্তিক সমাধানকে পুনরুজ্জীবিত করাই তাঁর উদ্দেশ্য।
পশ্চিমা দেশগুলোর ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার পর নেতানিয়াহুর আবারও স্পষ্ট করে জানিয়েছেন, ‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা কখনোই সম্ভব নয়।’ যুক্তরাজ্যের এই সিদ্ধান্তকে ইহুদি সম্প্রদায়ের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা বলেও অভিহিত করছে ইসরায়েল।
গতকাল রোববারও নেতানিয়াহু পশ্চিম তীরে ইহুদি বসতি আরও বাড়ানোর কথা বলেন। তিনি বলেন, ‘আমরা জুদাইয়া ও সামারিয়ায় [পশ্চিম তীর] ইহুদি বসতি দ্বিগুণ করেছি এবং এ পথে এগিয়ে যাব।’
ইসরায়েলের পাশাপাশি এই পদক্ষেপের তীব্র নিন্দা করছে তাদের পরম মিত্র যুক্তরাষ্ট্র। ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে যুক্তরাজ্য মূলত ‘সন্ত্রাসী’ হামাসকে কূটনৈতিকভাবে পুরস্কৃত করছে বলে মন্তব্য করেছে তারা। তবে, স্টারমার স্পষ্ট করে জানিয়ে দিয়েছেন, হামাসের প্রতি তাদের কোনো ধরনের সমর্থন নেই। হামাস ফিলিস্তিনের সরকারের অংশ হতে পারবে না। সেই সঙ্গে তিনি আরও মনে করিয়ে দেন, যুক্তরাজ্য ইতিমধ্যেই হামাসকে নিষিদ্ধ করেছে।
যুক্তরাজ্য, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া ও পর্তুগালের ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতির প্রতিক্রিয়ায় ইসরায়েলের হুঁশিয়ারির জবাবে পাল্টা হুমকি দিল যুক্তরাজ্য। ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইয়েভেট কুপার সতর্ক করে বলেন, পশ্চিম তীরের কোনো ভূমি নতুন করে দখল করলে ইসরায়েলের পরিণত হবে ভয়াবহ। জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে যোগ দেওয়ার আগে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসিকে এ তথ্য জানিয়েছেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইয়েভেট কুপার।
উল্লেখ্য, গত রোববার প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার কানাডা, অস্ট্রেলিয়া ও পর্তুগালের সঙ্গে একযোগে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেন। তাৎক্ষণিকভাবে এ পদক্ষেপের তীব্র নিন্দা জানান ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। একে সন্ত্রাসবাদকে পুরস্কৃত করার শামিল বলে মন্তব্য করেন তিনি।
ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী কুপার বলেন, যুক্তরাজ্যের এই সিদ্ধান্ত ইসরায়েল ও ফিলিস্তিন উভয়েরই নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে। তিনি বলেন, ‘এটি মূলত শান্তি, ন্যায়বিচার ও মধ্যপ্রাচ্যের স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনার জন্য নেওয়া একটি পদক্ষেপ।’ তাঁর ভাষ্য, দুই পক্ষেরই উগ্রপন্থীরা দুই-রাষ্ট্র সমাধানকে ভেস্তে দিতে চাইছে, কিন্তু যুক্তরাজ্যের নৈতিক দায়িত্ব হলো এ সমাধানকে আবার সামনে আনা।
স্বীকৃতি ঘোষণার সময় ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার জানান, শান্তির আশা ও দুই-রাষ্ট্রভিত্তিক সমাধানকে পুনরুজ্জীবিত করাই তাঁর উদ্দেশ্য।
পশ্চিমা দেশগুলোর ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার পর নেতানিয়াহুর আবারও স্পষ্ট করে জানিয়েছেন, ‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা কখনোই সম্ভব নয়।’ যুক্তরাজ্যের এই সিদ্ধান্তকে ইহুদি সম্প্রদায়ের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা বলেও অভিহিত করছে ইসরায়েল।
গতকাল রোববারও নেতানিয়াহু পশ্চিম তীরে ইহুদি বসতি আরও বাড়ানোর কথা বলেন। তিনি বলেন, ‘আমরা জুদাইয়া ও সামারিয়ায় [পশ্চিম তীর] ইহুদি বসতি দ্বিগুণ করেছি এবং এ পথে এগিয়ে যাব।’
ইসরায়েলের পাশাপাশি এই পদক্ষেপের তীব্র নিন্দা করছে তাদের পরম মিত্র যুক্তরাষ্ট্র। ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিয়ে যুক্তরাজ্য মূলত ‘সন্ত্রাসী’ হামাসকে কূটনৈতিকভাবে পুরস্কৃত করছে বলে মন্তব্য করেছে তারা। তবে, স্টারমার স্পষ্ট করে জানিয়ে দিয়েছেন, হামাসের প্রতি তাদের কোনো ধরনের সমর্থন নেই। হামাস ফিলিস্তিনের সরকারের অংশ হতে পারবে না। সেই সঙ্গে তিনি আরও মনে করিয়ে দেন, যুক্তরাজ্য ইতিমধ্যেই হামাসকে নিষিদ্ধ করেছে।
গাজায় ইসরায়েলি সেনাদের (আইডিএফ) পরিবর্তে একটি আন্তর্জাতিক শান্তিরক্ষী বাহিনী পাঠানোর উদ্যোগ নিয়েছে ফ্রান্স। যুদ্ধ শেষে এই বাহিনী অঞ্চলটির দায়িত্ব নেবে এবং হামাসকে নিরস্ত্র করার কাজ করবে। ইসরায়েলি সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েল প্রাপ্ত খসড়া প্রস্তাবের বরাত দিয়ে এমন তথ্য জানিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেফ্রান্স ও সৌদি আরব আজ সোমবার ফিলিস্তিনে দ্বিরাষ্ট্রীয় সমাধানের পক্ষে সমর্থন জোগাড়ের লক্ষ্যে এক বহুজাতিক সম্মেলনের আয়োজন করছেন। অন্তত কয়েক ডজন দেশের নেতারা এই সম্মেলনে যোগ দেবেন। আশা করা হচ্ছে, এদের মধ্যে বেশ কয়েকজন আনুষ্ঠানিকভাবে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেবেন। তবে এই পদক্ষেপের তীব্র...
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প আগামীকাল মঙ্গলবার নিউইয়র্কে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনের ফাঁকে একদল নির্দিষ্ট আরব ও মুসলিম দেশের নেতার সঙ্গে বৈঠকের পরিকল্পনা করছেন। গাজায় চলমান যুদ্ধ বন্ধের উপায় নিয়ে ওই বৈঠকে আলোচনা হবে বলে বিষয়টি সম্পর্কে অবগত দুই আরব কর্মকর্তা মার্কিন সংবাদমাধ্যম...
৩ ঘণ্টা আগেদ্বিরাষ্ট্রভিত্তিক সমাধানের পক্ষে সমর্থন জোগাতে বেশ কয়েকটি দেশকে নিয়ে একটি বৈঠক করতে যাচ্ছে সৌদি আরব ও ফ্রান্স। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন অনুযায়ী, আজ সোমবারই নিউইয়র্কে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা রয়েছে।
৫ ঘণ্টা আগে