ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ বলেছেন, ইউক্রেন যুদ্ধের উদ্দেশ্য যদি হয় ‘রাশিয়াকে ধ্বংস করা’, তাহলে ইউক্রেনে কখনোই শান্তি ফিরবে না। এবং এই অঞ্চলের শান্তি প্রক্রিয়া ব্যাহত হবে। স্থানীয় সময় শুক্রবার মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
ইমানুয়েল মাখোঁ বলেন, ‘অনেকই বলে থাকেন এই যুদ্ধের লক্ষ্য হলো রাশিয়াকে ধ্বংস করা। তবে আমি আপনাদের বলতে চাই, আপনারা ভুল। যদি আপনারা রাশিয়াকে ধ্বংস করার উদ্দেশ্য রাখেন, তবে এখানে শান্তির জন্য কোনো ধরনের আলোচনাই শুরু হবে না।’ এ সময় মাখোঁ আরও বলেন, রাশিয়াকে ধ্বংস করা জেলেনস্কিরও উদ্দেশ্য নয়।
মাখোঁ বলেন, প্রেসিডেন্ট জেলনস্কি তাঁর দেশ রক্ষায় লড়ছেন এবং আমরা তাঁকে এ কাজে সহায়তা করতে চাই। এ বিষয়ে যাঁরা কথা বলেন এবং কোনো নেতার বক্তব্য অবশ্যই ইউক্রেনের আকাঙ্ক্ষার বাইরে যাওয়া উচিত নয়। এ ক্ষেত্রে ফ্রান্সের দায়িত্ব হলো এ ধরনের প্রশ্ন উত্থাপন রোধ করা। কারণ আমরা অনেক সময় যুদ্ধে জিতলেও শান্তি হারিয়ে ফেলি।’
এ সময় ইমানুয়েল মাখোঁ ইউক্রেনের প্রতি ফ্রান্সের সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেন। এ সময় তিনি উল্লেখ করেন, তাঁর আগের মন্তব্য ‘রাশিয়াকে খাটো করার’ উদ্দেশ্য ছিল না। তিনি আরও বলেন, ‘এখানে ফ্রান্সের ভূমিকা হলো রাশিয়ার সঙ্গে আলোচনার একটি সম্ভাব্য যোগসূত্র স্থাপন করা। তবে বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনায় রাশিয়া কিংবা ইউক্রেন কোনো পক্ষের তরফ থেকে আলোচনায় সংযুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা নেই।’
ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ বলেছেন, ইউক্রেন যুদ্ধের উদ্দেশ্য যদি হয় ‘রাশিয়াকে ধ্বংস করা’, তাহলে ইউক্রেনে কখনোই শান্তি ফিরবে না। এবং এই অঞ্চলের শান্তি প্রক্রিয়া ব্যাহত হবে। স্থানীয় সময় শুক্রবার মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
ইমানুয়েল মাখোঁ বলেন, ‘অনেকই বলে থাকেন এই যুদ্ধের লক্ষ্য হলো রাশিয়াকে ধ্বংস করা। তবে আমি আপনাদের বলতে চাই, আপনারা ভুল। যদি আপনারা রাশিয়াকে ধ্বংস করার উদ্দেশ্য রাখেন, তবে এখানে শান্তির জন্য কোনো ধরনের আলোচনাই শুরু হবে না।’ এ সময় মাখোঁ আরও বলেন, রাশিয়াকে ধ্বংস করা জেলেনস্কিরও উদ্দেশ্য নয়।
মাখোঁ বলেন, প্রেসিডেন্ট জেলনস্কি তাঁর দেশ রক্ষায় লড়ছেন এবং আমরা তাঁকে এ কাজে সহায়তা করতে চাই। এ বিষয়ে যাঁরা কথা বলেন এবং কোনো নেতার বক্তব্য অবশ্যই ইউক্রেনের আকাঙ্ক্ষার বাইরে যাওয়া উচিত নয়। এ ক্ষেত্রে ফ্রান্সের দায়িত্ব হলো এ ধরনের প্রশ্ন উত্থাপন রোধ করা। কারণ আমরা অনেক সময় যুদ্ধে জিতলেও শান্তি হারিয়ে ফেলি।’
এ সময় ইমানুয়েল মাখোঁ ইউক্রেনের প্রতি ফ্রান্সের সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেন। এ সময় তিনি উল্লেখ করেন, তাঁর আগের মন্তব্য ‘রাশিয়াকে খাটো করার’ উদ্দেশ্য ছিল না। তিনি আরও বলেন, ‘এখানে ফ্রান্সের ভূমিকা হলো রাশিয়ার সঙ্গে আলোচনার একটি সম্ভাব্য যোগসূত্র স্থাপন করা। তবে বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনায় রাশিয়া কিংবা ইউক্রেন কোনো পক্ষের তরফ থেকে আলোচনায় সংযুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা নেই।’
এনডিটিভি জানিয়েছে, হামলায় বাংকার বাস্টার বোমা ও টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র মিলিয়ে অভিযান চালানো হয়, যা ছিল গত কয়েক বছরে ইরানের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে সরাসরি সামরিক পদক্ষেপ।
৯ মিনিট আগেতাঁর ভাষ্য, ইরানের রাজনৈতিক শাসন টিকে গেছে এবং সম্ভবত আরও শক্ত অবস্থানে পৌঁছেছে। দেশটির মানুষ এখন আধ্যাত্মিক নেতৃত্বের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে। এমনকি যারা আগে নির্লিপ্ত ছিল বা বিরোধিতা করত, তারাও এখন এই নেতৃত্বের পাশে দাঁড়াচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে৪৫ মিনিটের এই ফোনালাপের উদ্যোগ এসেছিল ইরানের প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ানের কাছ থেকে। যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরেই তিনি এই উদ্যোগ নেন।
১ ঘণ্টা আগেখোররামশহর-৪ বা খাইবার ক্ষেপণাস্ত্রকে ইরানের চতুর্থ প্রজন্মের ক্ষেপণাস্ত্র হিসেবে ধরা হয়। এটি শব্দের গতির চেয়ে ১৬ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের বাইরে এবং শব্দের গতির চেয়ে ৮ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের ভেতরে চলতে সক্ষম। উচ্চ গতি এবং কৌশলগত সক্ষমতার জন্য এটিকে শনাক্ত ও প্রতিহত করা কঠিন...
১ ঘণ্টা আগে