পশ্চিমা সামরিক জোট নর্থ আটলান্টিক ট্রিটি অর্গানাইজেশন-ন্যাটোতে যোগদানে ফিনল্যান্ডের আর কোনো বাধা নেই। তুরস্কের পার্লামেন্ট বৃহস্পতিবার (৩০ মার্চ) ফিনল্যান্ডকে ন্যাটোতে যোগদানে অনুমতি দেওয়াসংক্রান্ত একটি বিল অনুমোদন দেওয়া হয়। এর মাধ্যমে সামরিক জোটে যোগদানে ফিনল্যান্ডের শেষ বাধাটিও দূর হলো।
আল জাজিরার প্রতিবেদনে জানা যায়, ন্যাটোতে যোগদানের বিষয়ে হাঙ্গেরির পার্লামেন্টের পর বৃহস্পতিবার তুরস্কের পার্লামেন্টে হওয়া ভোটে ২৭৬ সদস্য ফিনল্যান্ডের পক্ষে ভোট দেন। ফিনল্যান্ডের সদস্যপদ অনুমোদনকারী জোটের ৩০ সদস্যের মধ্যে তুরস্কের পার্লামেন্টই ছিল সর্বশেষ।
ফিনল্যান্ডকে নিয়ে প্রাথমিকভাবে আপত্তি জানিয়েছিল তুরস্ক। প্রায় এক বছর ধরে আলোচনার পর এ মাসের শুরুর দিকে তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোয়ান আশ্বাস দিয়েছিলেন, ফিনল্যান্ডের যোগদানের বিষয়ে তাদের আর কোনো আপত্তি নেই। এরই ধারাবাহিকতায় সমস্ত এমপি ফিনল্যান্ডের পক্ষে ভোট দিয়েছেন। ফলে ৩১তম ন্যাটো সদস্য দেশ হিসেবে ফিনল্যান্ডের যোগদানে আর কোনো বাধা রইল না।
অতীতে কোনো সামরিক জোটে যুক্ত হতো না নরডিক রাষ্ট্র ফিনল্যান্ড। কিন্তু ইউক্রেনে রাশিয়ার অভিযান শুরুর পর নীতি পরিবর্তন করে হেলসিংকি। এমনকি ন্যাটোয় যোগ দেওয়ার আগ্রহ দেখায়। রাশিয়ার সঙ্গে ১ হাজার ৩০০ কিলোমিটার সীমান্ত আছে ফিনল্যান্ডের। ফলে নিরাপত্তা বিবেচনায় দ্রুত ন্যাটোয় যোগ দিতে চেয়েছিল দেশটি।
এদিকে ভোটের পর ফিনিশ প্রেসিডেন্ট সাউলি নিনিসটো সমর্থন দেওয়ার জন্য ন্যাটোর ৩০ সদস্য রাষ্ট্রকে ধন্যবাদ জানান। টুইটারে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘আমি আপনাদের আস্থা ও সমর্থনের জন্য ধন্যবাদ জানাতে চাই। ফিনল্যান্ড শক্তিশালী মিত্র হবে এবং জোটের নিরাপত্তার প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকবে।’
এ ছাড়া তুরস্কের অনুমোদন পাওয়ার পর উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন ন্যাটোপ্রধান জেনস স্টলটেনবার্গ। ফিনল্যান্ডের যোগদানে ন্যাটো পরিবার আরও শক্তিশালী এবং নিরাপদ হয়ে উঠবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
পশ্চিমা সামরিক জোট নর্থ আটলান্টিক ট্রিটি অর্গানাইজেশন-ন্যাটোতে যোগদানে ফিনল্যান্ডের আর কোনো বাধা নেই। তুরস্কের পার্লামেন্ট বৃহস্পতিবার (৩০ মার্চ) ফিনল্যান্ডকে ন্যাটোতে যোগদানে অনুমতি দেওয়াসংক্রান্ত একটি বিল অনুমোদন দেওয়া হয়। এর মাধ্যমে সামরিক জোটে যোগদানে ফিনল্যান্ডের শেষ বাধাটিও দূর হলো।
আল জাজিরার প্রতিবেদনে জানা যায়, ন্যাটোতে যোগদানের বিষয়ে হাঙ্গেরির পার্লামেন্টের পর বৃহস্পতিবার তুরস্কের পার্লামেন্টে হওয়া ভোটে ২৭৬ সদস্য ফিনল্যান্ডের পক্ষে ভোট দেন। ফিনল্যান্ডের সদস্যপদ অনুমোদনকারী জোটের ৩০ সদস্যের মধ্যে তুরস্কের পার্লামেন্টই ছিল সর্বশেষ।
ফিনল্যান্ডকে নিয়ে প্রাথমিকভাবে আপত্তি জানিয়েছিল তুরস্ক। প্রায় এক বছর ধরে আলোচনার পর এ মাসের শুরুর দিকে তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোয়ান আশ্বাস দিয়েছিলেন, ফিনল্যান্ডের যোগদানের বিষয়ে তাদের আর কোনো আপত্তি নেই। এরই ধারাবাহিকতায় সমস্ত এমপি ফিনল্যান্ডের পক্ষে ভোট দিয়েছেন। ফলে ৩১তম ন্যাটো সদস্য দেশ হিসেবে ফিনল্যান্ডের যোগদানে আর কোনো বাধা রইল না।
অতীতে কোনো সামরিক জোটে যুক্ত হতো না নরডিক রাষ্ট্র ফিনল্যান্ড। কিন্তু ইউক্রেনে রাশিয়ার অভিযান শুরুর পর নীতি পরিবর্তন করে হেলসিংকি। এমনকি ন্যাটোয় যোগ দেওয়ার আগ্রহ দেখায়। রাশিয়ার সঙ্গে ১ হাজার ৩০০ কিলোমিটার সীমান্ত আছে ফিনল্যান্ডের। ফলে নিরাপত্তা বিবেচনায় দ্রুত ন্যাটোয় যোগ দিতে চেয়েছিল দেশটি।
এদিকে ভোটের পর ফিনিশ প্রেসিডেন্ট সাউলি নিনিসটো সমর্থন দেওয়ার জন্য ন্যাটোর ৩০ সদস্য রাষ্ট্রকে ধন্যবাদ জানান। টুইটারে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে তিনি বলেন, ‘আমি আপনাদের আস্থা ও সমর্থনের জন্য ধন্যবাদ জানাতে চাই। ফিনল্যান্ড শক্তিশালী মিত্র হবে এবং জোটের নিরাপত্তার প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকবে।’
এ ছাড়া তুরস্কের অনুমোদন পাওয়ার পর উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন ন্যাটোপ্রধান জেনস স্টলটেনবার্গ। ফিনল্যান্ডের যোগদানে ন্যাটো পরিবার আরও শক্তিশালী এবং নিরাপদ হয়ে উঠবে বলে মন্তব্য করেন তিনি।
বিশ্ব রাজনীতির উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে যুক্তরাষ্ট্রের বি-২ বোমারু বিমান এখন আলোচনার কেন্দ্রে। আকাশপথে নিঃশব্দ ও প্রায় অদৃশ্য এই যুদ্ধযান শুধু আধুনিক প্রযুক্তির বিস্ময় নয়, বরং এটি যুক্তরাষ্ট্রের কৌশলগত শক্তির প্রতীক।
৯ মিনিট আগেইরানে থাকা ‘বন্ধুদের’ তথ্যের অবিচ্ছিন্ন প্রবাহ নিশ্চিত করতে আগামী কয়েক সপ্তাহের জন্য দেশটিতে স্টারলিংক ইন্টারনেট সেবা বিনা মূল্যে চালু করার জন্য স্পেসএক্সের প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ককে আহ্বান জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিশেষ দূত রিচার্ড গ্রেনেল।
১ ঘণ্টা আগেএনডিটিভি জানিয়েছে, হামলায় বাংকার বাস্টার বোমা ও টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র মিলিয়ে অভিযান চালানো হয়, যা ছিল গত কয়েক বছরে ইরানের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে সরাসরি সামরিক পদক্ষেপ।
১ ঘণ্টা আগেতাঁর ভাষ্য, ইরানের রাজনৈতিক শাসন টিকে গেছে এবং সম্ভবত আরও শক্ত অবস্থানে পৌঁছেছে। দেশটির মানুষ এখন আধ্যাত্মিক নেতৃত্বের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে। এমনকি যারা আগে নির্লিপ্ত ছিল বা বিরোধিতা করত, তারাও এখন এই নেতৃত্বের পাশে দাঁড়াচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগে