বয়স মাত্র ২ বছর হলেও শিল্পজগতে আলোড়ন সৃষ্টি করেছে লরেন্ট শোয়ার্জ। তার আঁকা প্রাণবন্ত ও বিমূর্ত কিছু ছবি রীতিমতো প্রদর্শনীর বিষয়বস্তু হয়ে উঠেছে। শুধু কি তা-ই, নিউ ইয়র্ক পোস্ট জানিয়েছে—শোয়ার্জের আঁকা একটি ছবি বিক্রি হয়েছে ৭ হাজার ডলারে! বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ৮ লাখ ২০ হাজার টাকারও বেশি।
লরেন্ট শোয়ার্জের এই শৈল্পিক যাত্রা গত বছর পারিবারিক ছুটির সময় শুরু হয়েছিল। যে রিসোর্টে পরিবারটি ছিল সেখানে শিশুদের জন্য নির্ধারিত একটি কর্নারে ছবি আঁকার প্রতি নিজের আগ্রহের বিষয়টি জানান দেয় সে। পরে দেশে ফিরে তার বাবা-মা তাকে একটি আর্ট স্টুডিও তৈরি করে দেন। এই স্টুডিওতেই একের পর এক ক্যানভাস রঙিন হয়ে উঠছে শোয়ার্জের রং তুলিতে।
শিল্পবোদ্ধারা বলছেন—লরেন্টের চিত্রকর্মে হাতি, ডাইনোসর এবং ঘোড়ার মতো প্রাণীদের উপস্থিতি দেখা যায়। ছবিগুলোতে এসব প্রাণীর বিমূর্ত আকারের একটি অনন্য মিশ্রণও দেখা যায়। উজ্জ্বল রঙের প্রতি শোয়ার্জের আগ্রহের কথা জানিয়েছেন তার মা লিসা। এ হিসেবে কিছু রঙের প্রতি তার অনাগ্রহের বিষয়টিও খেয়াল করা যায়। রঙের সংমিশ্রণে নিজের দৃষ্টিভঙ্গিকে জানান দিতেও সে সক্ষম।
বলা বাহুল্য, শোয়ার্জের শিল্প সবার আগে তার মা লিসাকেই অভিভূত করেছিল। পরে তিনি ছেলের কাজ প্রদর্শনের জন্য একটি ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট তৈরি করেন। এই অ্যাকাউন্টটি দ্রুত জনপ্রিয়তা পেতে শুরু করে। বর্তমানে এই অ্যাকাউন্টটির অনুসারী রয়েছেন ২৯ হাজারেরও বেশি মানুষ। শোয়ার্জের আঁকা ছবির প্রতি অনুসারীদের ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি দেখে তার মা লিসা এগুলোকে প্রদর্শনীর উদ্যোগ নেন।
অবশেষে গত এপ্রিলে মিউনিখের সবচেয়ে বড় শিল্প মেলায় প্রথমবারের মতো শোয়ার্জের দুটি ছবি প্রদর্শন করা হয় এবং শিল্প সংগ্রাহকেরা বিপুল আগ্রহ দেখিয়ে দুটি ছবিই কিনে নিয়েছেন। এর মধ্যে একটি ছবি বিক্রি হয়েছে ৭ হাজার মার্কিন ডলারে। বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক সিটির একটি গ্যালারিতে শোয়ার্জের ছবি প্রদর্শনী করার জন্য আলোচনা চলছে।
ছবি এঁকে আয় করতে শুরু করলেও অর্থ সম্পর্কে এখনো কোনো ধারণা নেই শোয়ার্জের। তার ছবি বিক্রি করে যে আয় হয়েছে সেই অর্থ শোয়ার্জের নামেই একটি ব্যাংক অ্যাকাউন্টে জমা হচ্ছে। ১৮ বছর বয়স হলেই কেবল এই অর্থ ব্যবহারের অনুমতি পাবে সে।
ছবি বিক্রি করে বাণিজ্যিক সাফল্য পেলেও ছেলের শৈল্পিক স্বাধীনতাকে অগ্রাধিকার দেন লিসা। এ বিষয়ে তিনি বলেন, ‘সে কখন কী আঁকবে তা সম্পূর্ণরূপে তার নিজের ওপর নির্ভর করে।’
চিত্রশিল্পে লরেন্ট শোয়ার্জ একজন উদীয়মান তারকা হলেও শিশু শিল্পীদের মধ্যে সে একা নয়। সম্প্রতি এসি-লিয়াম স্যাম আঙ্ক্রা নামে ঘানার এক শিশু গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে বিশ্বের সর্বকনিষ্ঠ শিল্পী হিসাবে ঠাঁই পেয়েছে। মাত্র ৬ মাস বয়সেই ছবি আঁকতে শুরু করেছিল আঙ্ক্রা।
বয়স মাত্র ২ বছর হলেও শিল্পজগতে আলোড়ন সৃষ্টি করেছে লরেন্ট শোয়ার্জ। তার আঁকা প্রাণবন্ত ও বিমূর্ত কিছু ছবি রীতিমতো প্রদর্শনীর বিষয়বস্তু হয়ে উঠেছে। শুধু কি তা-ই, নিউ ইয়র্ক পোস্ট জানিয়েছে—শোয়ার্জের আঁকা একটি ছবি বিক্রি হয়েছে ৭ হাজার ডলারে! বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ৮ লাখ ২০ হাজার টাকারও বেশি।
লরেন্ট শোয়ার্জের এই শৈল্পিক যাত্রা গত বছর পারিবারিক ছুটির সময় শুরু হয়েছিল। যে রিসোর্টে পরিবারটি ছিল সেখানে শিশুদের জন্য নির্ধারিত একটি কর্নারে ছবি আঁকার প্রতি নিজের আগ্রহের বিষয়টি জানান দেয় সে। পরে দেশে ফিরে তার বাবা-মা তাকে একটি আর্ট স্টুডিও তৈরি করে দেন। এই স্টুডিওতেই একের পর এক ক্যানভাস রঙিন হয়ে উঠছে শোয়ার্জের রং তুলিতে।
শিল্পবোদ্ধারা বলছেন—লরেন্টের চিত্রকর্মে হাতি, ডাইনোসর এবং ঘোড়ার মতো প্রাণীদের উপস্থিতি দেখা যায়। ছবিগুলোতে এসব প্রাণীর বিমূর্ত আকারের একটি অনন্য মিশ্রণও দেখা যায়। উজ্জ্বল রঙের প্রতি শোয়ার্জের আগ্রহের কথা জানিয়েছেন তার মা লিসা। এ হিসেবে কিছু রঙের প্রতি তার অনাগ্রহের বিষয়টিও খেয়াল করা যায়। রঙের সংমিশ্রণে নিজের দৃষ্টিভঙ্গিকে জানান দিতেও সে সক্ষম।
বলা বাহুল্য, শোয়ার্জের শিল্প সবার আগে তার মা লিসাকেই অভিভূত করেছিল। পরে তিনি ছেলের কাজ প্রদর্শনের জন্য একটি ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্ট তৈরি করেন। এই অ্যাকাউন্টটি দ্রুত জনপ্রিয়তা পেতে শুরু করে। বর্তমানে এই অ্যাকাউন্টটির অনুসারী রয়েছেন ২৯ হাজারেরও বেশি মানুষ। শোয়ার্জের আঁকা ছবির প্রতি অনুসারীদের ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি দেখে তার মা লিসা এগুলোকে প্রদর্শনীর উদ্যোগ নেন।
অবশেষে গত এপ্রিলে মিউনিখের সবচেয়ে বড় শিল্প মেলায় প্রথমবারের মতো শোয়ার্জের দুটি ছবি প্রদর্শন করা হয় এবং শিল্প সংগ্রাহকেরা বিপুল আগ্রহ দেখিয়ে দুটি ছবিই কিনে নিয়েছেন। এর মধ্যে একটি ছবি বিক্রি হয়েছে ৭ হাজার মার্কিন ডলারে। বর্তমানে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক সিটির একটি গ্যালারিতে শোয়ার্জের ছবি প্রদর্শনী করার জন্য আলোচনা চলছে।
ছবি এঁকে আয় করতে শুরু করলেও অর্থ সম্পর্কে এখনো কোনো ধারণা নেই শোয়ার্জের। তার ছবি বিক্রি করে যে আয় হয়েছে সেই অর্থ শোয়ার্জের নামেই একটি ব্যাংক অ্যাকাউন্টে জমা হচ্ছে। ১৮ বছর বয়স হলেই কেবল এই অর্থ ব্যবহারের অনুমতি পাবে সে।
ছবি বিক্রি করে বাণিজ্যিক সাফল্য পেলেও ছেলের শৈল্পিক স্বাধীনতাকে অগ্রাধিকার দেন লিসা। এ বিষয়ে তিনি বলেন, ‘সে কখন কী আঁকবে তা সম্পূর্ণরূপে তার নিজের ওপর নির্ভর করে।’
চিত্রশিল্পে লরেন্ট শোয়ার্জ একজন উদীয়মান তারকা হলেও শিশু শিল্পীদের মধ্যে সে একা নয়। সম্প্রতি এসি-লিয়াম স্যাম আঙ্ক্রা নামে ঘানার এক শিশু গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ডসে বিশ্বের সর্বকনিষ্ঠ শিল্পী হিসাবে ঠাঁই পেয়েছে। মাত্র ৬ মাস বয়সেই ছবি আঁকতে শুরু করেছিল আঙ্ক্রা।
তাঁর ভাষ্য, ইরানের রাজনৈতিক শাসন টিকে গেছে এবং সম্ভবত আরও শক্ত অবস্থানে পৌঁছেছে। দেশটির মানুষ এখন আধ্যাত্মিক নেতৃত্বের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে। এমনকি যারা আগে নির্লিপ্ত ছিল বা বিরোধিতা করত, তারাও এখন এই নেতৃত্বের পাশে দাঁড়াচ্ছে।
১৫ মিনিট আগে৪৫ মিনিটের এই ফোনালাপের উদ্যোগ এসেছিল ইরানের প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ানের কাছ থেকে। যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলার পরেই তিনি এই উদ্যোগ নেন।
২৩ মিনিট আগেখোররামশহর-৪ বা খাইবার ক্ষেপণাস্ত্রকে ইরানের চতুর্থ প্রজন্মের ক্ষেপণাস্ত্র হিসেবে ধরা হয়। এটি শব্দের গতির চেয়ে ১৬ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের বাইরে এবং শব্দের গতির চেয়ে ৮ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের ভেতরে চলতে সক্ষম। উচ্চ গতি এবং কৌশলগত সক্ষমতার জন্য এটিকে শনাক্ত ও প্রতিহত করা কঠিন...
২৭ মিনিট আগেইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া ও স্পেন। রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের ভূখণ্ডে ক্ষেপণাস্ত্র ও বোমা হামলার যে দায়িত্বজ্ঞানহীন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, তা যে যুক্তিই তুলে ধরা হোক না কেন, তা আন্তর্জা
৩৫ মিনিট আগে