ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসের কাছাকাছি একটি বিমানবন্দরের বাইরে থেকে সম্প্রতি গ্রেপ্তার করা হয়েছে মেসেজিং অ্যাপ টেলিগ্রামের প্রতিষ্ঠাতা এবং সিইও পাভেল দুরভকে। আলোচিত এই গ্রেপ্তার নিয়ে নানা ষড়যন্ত্রতত্ত্বও বাতাসে ভেসে বেড়াচ্ছে। কেউ কেউ বলছেন, এই গ্রেপ্তারের পেছনে হয়তো আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনও কলকাঠি নেড়েছেন।
রাশিয়ায় জন্ম নেওয়া দুরভ দেশ থেকে পালিয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে বসবাস শুরু করেছিলেন। সেখান থেকেই পরিচালনা করতেন টেলিগ্রাম সংস্থাটি। সংযুক্ত আরব আমিরাত ছাড়াও তাঁর ফরাসি নাগরিকত্ব রয়েছে। গত ২৪ আগস্ট তাঁকে ফ্রান্সে গ্রেপ্তার করা হয়।
দুরভকে গ্রেপ্তারের পর তাঁর বিরুদ্ধে চুরি মাল গ্রহণ, অর্থ পাচার, প্রতারণা, সন্ত্রাসবাদ এবং মাদক পাচারের মতো বেশ কয়েকটি অভিযোগ এনেছে ফরাসি কর্তৃপক্ষ। অভিযোগ আনা হয়েছে, টেলিগ্রাম অ্যাপের মাধ্যমে অবৈধ কার্যকলাপেরও।
দুরভের গ্রেপ্তার নিয়ে নানা তত্ত্বের মধ্যে এবার নিজের ধারণাটিও প্রকাশ করলেন টেসলার সিইও ইলন মাস্ক। নিজের মালিকানাধীন এক্স মাধ্যমে ইতিপূর্বে তিনি দুরভকে সমর্থন করে টুইটও করেছিলেন। এবার তাঁর গ্রেপ্তারের পেছনে বাইডেন প্রশাসনের হাত থাকতে পারে বলেও মত দিয়েছেন মাস্ক।
শুক্রবার একটি ভিডিও শেয়ার করেছেন ইলন মাস্ক। ভিডিওতে দেখা যায়, ফক্স নিউজের সাবেক উপস্থাপক টাকার কার্লসনের সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে দুরভের গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করছেন মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্টের সাবেক কর্মকর্তা মাইক বেঞ্জ। ২ ঘণ্টারও বেশি সময়ের ওই ভিডিওটি নিজের এক্স অ্যাকাউন্টে শেয়ার করে কার্লসন লিখেছেন, ‘টেলিগ্রামের সিইও পাভেল দুরভের গ্রেপ্তারে কি বাইডেন প্রশাসন জড়িত ছিল? ব্যাখ্যা করেছেন মাইক বেঞ্জ।’
কার্লসনের পোস্টটি শেয়ার করে ইলন মাস্ক লিখেছেন, ‘বিষয়টি ভেবে দেখার মতো।’
সাক্ষাৎকারে বেঞ্জ বলেছেন, দুরভকে গ্রেপ্তারের শুরু দিকেই তিনি মার্কিন দূতাবাসের ভূমিকা নিয়ে সন্দেহ করেছিলেন। তবে এই দাবির পক্ষে এখনো কোনো প্রমাণ নেই।
ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসের কাছাকাছি একটি বিমানবন্দরের বাইরে থেকে সম্প্রতি গ্রেপ্তার করা হয়েছে মেসেজিং অ্যাপ টেলিগ্রামের প্রতিষ্ঠাতা এবং সিইও পাভেল দুরভকে। আলোচিত এই গ্রেপ্তার নিয়ে নানা ষড়যন্ত্রতত্ত্বও বাতাসে ভেসে বেড়াচ্ছে। কেউ কেউ বলছেন, এই গ্রেপ্তারের পেছনে হয়তো আমেরিকার প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনও কলকাঠি নেড়েছেন।
রাশিয়ায় জন্ম নেওয়া দুরভ দেশ থেকে পালিয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে বসবাস শুরু করেছিলেন। সেখান থেকেই পরিচালনা করতেন টেলিগ্রাম সংস্থাটি। সংযুক্ত আরব আমিরাত ছাড়াও তাঁর ফরাসি নাগরিকত্ব রয়েছে। গত ২৪ আগস্ট তাঁকে ফ্রান্সে গ্রেপ্তার করা হয়।
দুরভকে গ্রেপ্তারের পর তাঁর বিরুদ্ধে চুরি মাল গ্রহণ, অর্থ পাচার, প্রতারণা, সন্ত্রাসবাদ এবং মাদক পাচারের মতো বেশ কয়েকটি অভিযোগ এনেছে ফরাসি কর্তৃপক্ষ। অভিযোগ আনা হয়েছে, টেলিগ্রাম অ্যাপের মাধ্যমে অবৈধ কার্যকলাপেরও।
দুরভের গ্রেপ্তার নিয়ে নানা তত্ত্বের মধ্যে এবার নিজের ধারণাটিও প্রকাশ করলেন টেসলার সিইও ইলন মাস্ক। নিজের মালিকানাধীন এক্স মাধ্যমে ইতিপূর্বে তিনি দুরভকে সমর্থন করে টুইটও করেছিলেন। এবার তাঁর গ্রেপ্তারের পেছনে বাইডেন প্রশাসনের হাত থাকতে পারে বলেও মত দিয়েছেন মাস্ক।
শুক্রবার একটি ভিডিও শেয়ার করেছেন ইলন মাস্ক। ভিডিওতে দেখা যায়, ফক্স নিউজের সাবেক উপস্থাপক টাকার কার্লসনের সঙ্গে এক সাক্ষাৎকারে দুরভের গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করছেন মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্টের সাবেক কর্মকর্তা মাইক বেঞ্জ। ২ ঘণ্টারও বেশি সময়ের ওই ভিডিওটি নিজের এক্স অ্যাকাউন্টে শেয়ার করে কার্লসন লিখেছেন, ‘টেলিগ্রামের সিইও পাভেল দুরভের গ্রেপ্তারে কি বাইডেন প্রশাসন জড়িত ছিল? ব্যাখ্যা করেছেন মাইক বেঞ্জ।’
কার্লসনের পোস্টটি শেয়ার করে ইলন মাস্ক লিখেছেন, ‘বিষয়টি ভেবে দেখার মতো।’
সাক্ষাৎকারে বেঞ্জ বলেছেন, দুরভকে গ্রেপ্তারের শুরু দিকেই তিনি মার্কিন দূতাবাসের ভূমিকা নিয়ে সন্দেহ করেছিলেন। তবে এই দাবির পক্ষে এখনো কোনো প্রমাণ নেই।
ইসরায়েলের পক্ষে অবস্থান নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় বিমান হামলা চালিয়েছে। এই পদক্ষেপ শুধু মধ্যপ্রাচ্যের শক্তির ভারসাম্যকেই নাড়িয়ে দেয়নি, বরং এর প্রভাব ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্ব রাজনীতিতেও। মস্কো থেকে এর প্রতিক্রিয়া এসেছে দ্রুত ও তীব্রভাবে।
১ ঘণ্টা আগেমিছিলে অংশ নেন শতাধিক দলীয় কর্মী, সমর্থক, ছাত্র, যুব ও শ্রমিক সংগঠনের প্রতিনিধি। ‘আমেরিকার সাম্রাজ্যবাদ নিপাত যাক’, ‘ইরানে বোমাবাজি চলবে না’ ইত্যাদি স্লোগানে মুখর হয় গোটা এলাকা। এ সময় মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের কুশপুত্তলিকা দাহ করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলো ‘সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস’ করে দেওয়া হয়েছে। তবে এই দাবি সরাসরি প্রত্যাখ্যান করেছে ইরানি গণমাধ্যম ও স্থানীয় কর্মকর্তারা।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এই প্রস্তাবের ফলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগে