শান্তিতে নোবেল পুরস্কারজয়ী বেলারুশের মানবাধিকারকর্মী আলেস বিয়ালিয়াটস্কিকে ১০ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। একটি দাঙ্গায় অর্থায়নের অভিযোগে গতকাল শুক্রবার মিনস্ক আদালত তাঁকে এইি কারাদণ্ড দিয়েছেন বলে বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে।
মানবাধিকার ও গণতন্ত্র নিয়ে প্রশংসনীয় কাজ করায় গত বছর শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন ৬০ বছর বয়সী বিয়ালিয়াটস্কি। তিনি ‘ভিয়াসনা’ নামের মানবাধিকার সংগঠনের সহপ্রতিষ্ঠাতা। দাঙ্গায় অর্থায়ন ও বিদেশে অর্থ পাচারের অভিযোগে বিয়ালিয়াটস্কি ও তাঁর তিন সহকর্মীকে ২০২১ সালে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল।
রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা বেল্টা জানিয়েছে, অপর তিন আসামিকেও বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। এদের মধ্যে একজনের অনুপস্থিতিতে বিচার করা হয়েছে। বিয়ালিয়াটস্কি তাঁর বিরুদ্ধ সব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তিনি এ রায়কে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে অভিহিত করেছেন।
বেলারুশের নির্বাসিত বিরোধী নেতা সোভিয়াতলানা সিসখানৌস্কায়া টুইটার পোস্টে বলেছেন, ‘বিয়ালিয়াটস্কি ও অন্য তিন কর্মীকে অন্যায়ভাবে সাজা দেওয়া হয়েছে। এই লজ্জাজনক অবিচারের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য আমাদের অবশ্যই সবকিছু করতে হবে এবং তাদের মুক্ত করতে হবে।’
কারাদণ্ডপ্রাপ্ত অপর তিন কর্মী হলেন ভ্যালেন্টিন স্টেফানোভিচ, ভ্লাদিমির লাবকোভিচ ও দিমিত্রি সলোভিয়ভ। এদের মধ্যে ভ্যালেন্টিন স্টেফানোভিচকে ৯ বছর, ভ্লাদিমির লাবকোভিচকে ৭ বছর ও দিমিত্রি সলোভিয়ভকে ৮ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। তবে ভ্লাদিমির লাবকোভিচ আদালতে উপস্থিত ছিলেন না।
জার্মান পররাষ্ট্রমন্ত্রী আনালেনা বেরবক এই বিচারকে ‘প্রহসনমূলক বিচার’ বলে অভিহিত করেছেন। অন্যদিকে জাতিসংঘের হাইকমিশনার ফর হিউম্যান রাইটসের মুখপাত্র রাভিনা শামদাসানি জেনেভায় সাংবাদিকদের বলেছেন, বেলারুশে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা না থাকায় তাঁরা উদ্বিগ্ন। সেখানে ন্যায়বিচারের অভাব রয়েছে।
উল্লেখ্য, ২০২০ ও ২০২১ সালে বেলারুশে সরকারবিরোধী বিক্ষোভ ও দাঙ্গা হয়েছিল। সেই বিক্ষোভে অর্থায়নের অভিযোগ রয়েছে বিয়ালিয়াটস্কির বিরুদ্ধে। যদিও সে সময় তিনি কারাগারে বন্দী ছিলেন।
শান্তিতে নোবেল পুরস্কারজয়ী বেলারুশের মানবাধিকারকর্মী আলেস বিয়ালিয়াটস্কিকে ১০ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। একটি দাঙ্গায় অর্থায়নের অভিযোগে গতকাল শুক্রবার মিনস্ক আদালত তাঁকে এইি কারাদণ্ড দিয়েছেন বলে বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে।
মানবাধিকার ও গণতন্ত্র নিয়ে প্রশংসনীয় কাজ করায় গত বছর শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পেয়েছেন ৬০ বছর বয়সী বিয়ালিয়াটস্কি। তিনি ‘ভিয়াসনা’ নামের মানবাধিকার সংগঠনের সহপ্রতিষ্ঠাতা। দাঙ্গায় অর্থায়ন ও বিদেশে অর্থ পাচারের অভিযোগে বিয়ালিয়াটস্কি ও তাঁর তিন সহকর্মীকে ২০২১ সালে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল।
রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা বেল্টা জানিয়েছে, অপর তিন আসামিকেও বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। এদের মধ্যে একজনের অনুপস্থিতিতে বিচার করা হয়েছে। বিয়ালিয়াটস্কি তাঁর বিরুদ্ধ সব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। তিনি এ রায়কে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে অভিহিত করেছেন।
বেলারুশের নির্বাসিত বিরোধী নেতা সোভিয়াতলানা সিসখানৌস্কায়া টুইটার পোস্টে বলেছেন, ‘বিয়ালিয়াটস্কি ও অন্য তিন কর্মীকে অন্যায়ভাবে সাজা দেওয়া হয়েছে। এই লজ্জাজনক অবিচারের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য আমাদের অবশ্যই সবকিছু করতে হবে এবং তাদের মুক্ত করতে হবে।’
কারাদণ্ডপ্রাপ্ত অপর তিন কর্মী হলেন ভ্যালেন্টিন স্টেফানোভিচ, ভ্লাদিমির লাবকোভিচ ও দিমিত্রি সলোভিয়ভ। এদের মধ্যে ভ্যালেন্টিন স্টেফানোভিচকে ৯ বছর, ভ্লাদিমির লাবকোভিচকে ৭ বছর ও দিমিত্রি সলোভিয়ভকে ৮ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। তবে ভ্লাদিমির লাবকোভিচ আদালতে উপস্থিত ছিলেন না।
জার্মান পররাষ্ট্রমন্ত্রী আনালেনা বেরবক এই বিচারকে ‘প্রহসনমূলক বিচার’ বলে অভিহিত করেছেন। অন্যদিকে জাতিসংঘের হাইকমিশনার ফর হিউম্যান রাইটসের মুখপাত্র রাভিনা শামদাসানি জেনেভায় সাংবাদিকদের বলেছেন, বেলারুশে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা না থাকায় তাঁরা উদ্বিগ্ন। সেখানে ন্যায়বিচারের অভাব রয়েছে।
উল্লেখ্য, ২০২০ ও ২০২১ সালে বেলারুশে সরকারবিরোধী বিক্ষোভ ও দাঙ্গা হয়েছিল। সেই বিক্ষোভে অর্থায়নের অভিযোগ রয়েছে বিয়ালিয়াটস্কির বিরুদ্ধে। যদিও সে সময় তিনি কারাগারে বন্দী ছিলেন।
ইরানে থাকা ‘বন্ধুদের’ তথ্যের অবিচ্ছিন্ন প্রবাহ নিশ্চিত করতে আগামী কয়েক সপ্তাহের জন্য দেশটিতে স্টারলিংক ইন্টারনেট সেবা বিনা মূল্যে চালু করার জন্য স্পেসএক্সের প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ককে আহ্বান জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিশেষ দূত রিচার্ড গ্রেনেল।
৪২ মিনিট আগেএনডিটিভি জানিয়েছে, হামলায় বাংকার বাস্টার বোমা ও টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র মিলিয়ে অভিযান চালানো হয়, যা ছিল গত কয়েক বছরে ইরানের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে সরাসরি সামরিক পদক্ষেপ।
১ ঘণ্টা আগেতাঁর ভাষ্য, ইরানের রাজনৈতিক শাসন টিকে গেছে এবং সম্ভবত আরও শক্ত অবস্থানে পৌঁছেছে। দেশটির মানুষ এখন আধ্যাত্মিক নেতৃত্বের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ হচ্ছে। এমনকি যারা আগে নির্লিপ্ত ছিল বা বিরোধিতা করত, তারাও এখন এই নেতৃত্বের পাশে দাঁড়াচ্ছে।
২ ঘণ্টা আগে৪৫ মিনিটের এই ফোনালাপের উদ্যোগ এসেছিল ইরানের প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ানের কাছ থেকে। যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলার পরেই তিনি এই উদ্যোগ নেন।
২ ঘণ্টা আগে