বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ নারী শামীমা বেগম তাঁর ব্রিটিশ নাগরিকত্ব ফিরে পাওয়ার লড়াইয়ে আবারও হেরেছেন। তাঁর নাগরিকত্ব প্রত্যাহারের রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে চ্যালেঞ্জ করার অনুমতি চেয়ে আপিল আদালতে আবেদন করেছিলেন তিনি। গত সোমবার তাঁর সেই আবেদন খারিজ হয়ে গেছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
এখন এই মামলার শুনানির জন্য সরাসরি যুক্তরাজ্যের সুপ্রিম কোর্টের কাছে আবেদন করার সুযোগ রয়েছে ২৪ বছর বয়সী শামীমা বেগমের।
শামীমার আইনজীবীরা যুক্তি দিয়েছেন যে, তাঁর নাগরিকত্ব প্রত্যাহারের ব্যাপারে যুক্তরাজ্যের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্ত বেআইনি ছিল কারণ, শামীমা মানবপাচারের শিকার হয়েছিলেন কিনা তা সঠিকভাবে যাচাই করতে পারেননি ব্রিটিশ কর্মকর্তারা।
বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ নাগরিক শামীমা বেগম ২০১৫ সালে ইসলামিক স্টেটে (আইএস) যোগ দিতে যখন যুক্তরাজ্য ছাড়েন, তখন তাঁর বয়স ছিল মাত্র ১৫ বছর। সিরিয়ায় যাওয়ার পর তিনি ইসলামিক স্টেটের ডাচ সদস্য ইয়াগো রিয়েডিকে বিয়ে করেন। সেখানে তাঁর তিনটি সন্তান হয়, যাদের সবাই মারা যায়। এরপর স্বামী রিয়েডিও এক কুর্দি বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করেন বলে জানা যায়।
সেই ঘটনাপ্রবাহের পর শামীমা যুক্তরাজ্যে ফিরতে চান। কিন্তু ২০১৯ সালে যুক্তরাজ্যের তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাজিদ জাভিদ শামীমার ব্রিটিশ নাগরিকত্ব বাতিল করেন। ওই সময় যুক্তরাজ্যের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় যুক্তি দিয়েছিল, শামীমার নাগরিকত্ব বাতিলের মূল কারণ ছিল জাতীয় নিরাপত্তা।
নাগরিকত্ব প্রত্যাহারের সেই সিদ্ধান্ত বাতিলের জন্য ২০২৩ সালে ২৪ বছর বয়সী শামীমার আইনজীবীরা আপিল বিভাগে একটি আবেদন করেছিলেন। আপিল আদালতের তিনজন বিচারক সর্বসম্মতিক্রমে তাঁর নাগরিকত্ব পুনরুদ্ধারের আবেদন খারিজ করে দেন।
২০১৯ সালে আইএস পরাজিত হওয়ার পর সিরিয়ার উত্তরাঞ্চলে আল–রোজ শিবিরে শামীমার সন্ধান পাওয়া যায়। তিনি এখনো সেখানেই রয়েছেন।
শামীমার আইনজীবীরা বলছেন, সেই শিবিরের অবস্থা করুণ! সেখানে অনাহারে দিন কাটাচ্ছে মানুষ। রোগবালাই নিত্যকার ঘটনা। সেখানে শামীমাকে অন্য ব্রিটিশ নারী ও শিশুদের সঙ্গে নির্বিচারে আটকে রাখা হয়েছে। অমানুষিক নির্যাতন চালানো হচ্ছে সেখানে।
শামীমা বেগম জেনেশুনে একটি নিষিদ্ধ সংগঠনে যোগদানের কথা স্বীকার করেছেন। তিনি বলেছেন, এই কাজের জন্য লজ্জিত ও অনুতপ্ত।
যুক্তরাজ্যের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন মুখপাত্র বলেছেন, ‘আমাদের অগ্রাধিকার যুক্তরাজ্যের সুরক্ষা এবং তা বজায় রাখা। দেশের নিরাপত্তার স্বার্থে এমন যেকোনো সিদ্ধান্ত রক্ষার্থে আমরা অটল থাকব।’
বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ নারী শামীমা বেগম তাঁর ব্রিটিশ নাগরিকত্ব ফিরে পাওয়ার লড়াইয়ে আবারও হেরেছেন। তাঁর নাগরিকত্ব প্রত্যাহারের রায়ের বিরুদ্ধে সুপ্রিম কোর্টে চ্যালেঞ্জ করার অনুমতি চেয়ে আপিল আদালতে আবেদন করেছিলেন তিনি। গত সোমবার তাঁর সেই আবেদন খারিজ হয়ে গেছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
এখন এই মামলার শুনানির জন্য সরাসরি যুক্তরাজ্যের সুপ্রিম কোর্টের কাছে আবেদন করার সুযোগ রয়েছে ২৪ বছর বয়সী শামীমা বেগমের।
শামীমার আইনজীবীরা যুক্তি দিয়েছেন যে, তাঁর নাগরিকত্ব প্রত্যাহারের ব্যাপারে যুক্তরাজ্যের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্ত বেআইনি ছিল কারণ, শামীমা মানবপাচারের শিকার হয়েছিলেন কিনা তা সঠিকভাবে যাচাই করতে পারেননি ব্রিটিশ কর্মকর্তারা।
বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ নাগরিক শামীমা বেগম ২০১৫ সালে ইসলামিক স্টেটে (আইএস) যোগ দিতে যখন যুক্তরাজ্য ছাড়েন, তখন তাঁর বয়স ছিল মাত্র ১৫ বছর। সিরিয়ায় যাওয়ার পর তিনি ইসলামিক স্টেটের ডাচ সদস্য ইয়াগো রিয়েডিকে বিয়ে করেন। সেখানে তাঁর তিনটি সন্তান হয়, যাদের সবাই মারা যায়। এরপর স্বামী রিয়েডিও এক কুর্দি বাহিনীর কাছে আত্মসমর্পণ করেন বলে জানা যায়।
সেই ঘটনাপ্রবাহের পর শামীমা যুক্তরাজ্যে ফিরতে চান। কিন্তু ২০১৯ সালে যুক্তরাজ্যের তৎকালীন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাজিদ জাভিদ শামীমার ব্রিটিশ নাগরিকত্ব বাতিল করেন। ওই সময় যুক্তরাজ্যের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় যুক্তি দিয়েছিল, শামীমার নাগরিকত্ব বাতিলের মূল কারণ ছিল জাতীয় নিরাপত্তা।
নাগরিকত্ব প্রত্যাহারের সেই সিদ্ধান্ত বাতিলের জন্য ২০২৩ সালে ২৪ বছর বয়সী শামীমার আইনজীবীরা আপিল বিভাগে একটি আবেদন করেছিলেন। আপিল আদালতের তিনজন বিচারক সর্বসম্মতিক্রমে তাঁর নাগরিকত্ব পুনরুদ্ধারের আবেদন খারিজ করে দেন।
২০১৯ সালে আইএস পরাজিত হওয়ার পর সিরিয়ার উত্তরাঞ্চলে আল–রোজ শিবিরে শামীমার সন্ধান পাওয়া যায়। তিনি এখনো সেখানেই রয়েছেন।
শামীমার আইনজীবীরা বলছেন, সেই শিবিরের অবস্থা করুণ! সেখানে অনাহারে দিন কাটাচ্ছে মানুষ। রোগবালাই নিত্যকার ঘটনা। সেখানে শামীমাকে অন্য ব্রিটিশ নারী ও শিশুদের সঙ্গে নির্বিচারে আটকে রাখা হয়েছে। অমানুষিক নির্যাতন চালানো হচ্ছে সেখানে।
শামীমা বেগম জেনেশুনে একটি নিষিদ্ধ সংগঠনে যোগদানের কথা স্বীকার করেছেন। তিনি বলেছেন, এই কাজের জন্য লজ্জিত ও অনুতপ্ত।
যুক্তরাজ্যের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একজন মুখপাত্র বলেছেন, ‘আমাদের অগ্রাধিকার যুক্তরাজ্যের সুরক্ষা এবং তা বজায় রাখা। দেশের নিরাপত্তার স্বার্থে এমন যেকোনো সিদ্ধান্ত রক্ষার্থে আমরা অটল থাকব।’
যুক্তরাষ্ট্রকে কেন ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে জড়ানো হলো, প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের কাছে তার কৈফিয়ত চেয়েছেন ডেমোক্র্যাট সিনেটর চাক শুমার। কংগ্রেসের অনুমোদন ছাড়া তিনি কীভাবে এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তার স্পষ্ট জবাব জানতে চেয়েছেন ওই ডেমোক্র্যাট নেতা। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন এ তথ্য জানিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের হামলার আগেই ইরানের ফোরদো পারমাণবিক স্থাপনা থেকে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সুরক্ষিত স্থানে সরিয়ে নিয়েছে ইরান। স্যাটেলাইট চিত্র বিশ্লেষণ করে এমনটাই বলছেন বিশ্লেষকেরা। পাহাড়ের ভেতরে গড়ে ওঠা এই গোপন ও কড়া নিরাপত্তাবেষ্টিত পরমাণু জ্বালানি সমৃদ্ধকরণ কেন্দ্রের একাধিক প্রবেশপথে মাটি জমে থাকতে দেখা
৩ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ট্রুথ সোশ্যালে ইরানে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনায় সামরিক হামলার ঘোষণা দেওয়ার পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমটি বিশ্বজুড়ে অচল হয়ে পড়ে। স্থানীয় সময় শনিবার রাত ৮টার দিকে এই বিভ্রাট শুরু হয়, যা চলে অনেকক্ষণ। তবে এখন আবার স্বাভাবিকভাবে চলছে প্ল্যাটফর্মটি।
৩ ঘণ্টা আগেইরানের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর যুক্তরাষ্ট্রের হামলার পর প্রথম প্রকাশ্যে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আব্বাস আরাকচি। তিনি এই হামলাকে আন্তর্জাতিক আইন, জাতিসংঘ সনদ এবং পারমাণবিক অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তির (এনপিটি) গুরুতর লঙ্ঘন বলে আখ্যা দিয়েছেন। তিনি হুঁশিয়ারি দিয়েছেন—এই
৩ ঘণ্টা আগে