আজকের পত্রিকা ডেস্ক
ক্যাথলিক খ্রিষ্টানদের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা পোপ ফ্রান্সিসের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া অনুষ্ঠানে যোগ দিতে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে অসংখ্য বিশ্বনেতা ও রাজপরিবারের সদস্য রোমে সমবেত হয়েছিলেন। বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসও সেখানে যোগ দিয়েছেন। ভিআইপি অতিথিদের তৃতীয় সারিতে তাঁকে বসতে দেখা গেছে। তাঁর পাশে ছিলেন প্রিন্স উইলিয়াম ও জার্মানির চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎজ। আজ শনিবার সকালে ভ্যাটিকানের সেন্ট পিটার্স স্কয়ারে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে বিশিষ্ট ব্যক্তিদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো।
সেন্ট পিটার্স স্কয়ারে উপস্থিত সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্বদের মধ্যে ছিলেন ব্রিটিশ রাজপরিবারের সদস্য প্রিন্স উইলিয়াম, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প, তাঁর পূর্বসূরি জো বাইডেন, ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী স্যার কিয়ার স্টারমার ও ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল মাখোঁ।
বিশ্লেষকদের মতে, অনুষ্ঠানটি আন্তর্জাতিক কূটনীতির জন্য একটি সংবেদনশীল সময়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে। ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ, ট্রাম্পের আরোপিত শুল্কের ফলে বাণিজ্যযুদ্ধ, ইউরোপের সঙ্গে সম্পর্কের টানাপোড়েনের মধ্যে আজ সবকিছু ভুলে যেন এক ছাদের নিচে জড়ো হয়েছেন বিশ্বনেতারা।
উপস্থিত ভিআইপি অতিথিদের বসার ব্যবস্থাও ছিল বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। কফিনের কাছে সামনের সারির একটি আসনে বসেছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও তাঁর স্ত্রী মেলানিয়া ট্রাম্প। তাঁদের ঠিক পাশের সারিতে বসেছিলেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট মাখোঁ ও তাঁর স্ত্রী ব্রিজিট মাখোঁ।
তবে বিশেষভাবে দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ফার্স্ট লেডি মেলানিয়া ট্রাম্পের বসার স্থান। তাঁরা বসেছিলেন ইউক্রেনের দুই বড় সমর্থক দেশের প্রধানদের মাঝে। মেলানিয়ার বাম পাশে ছিলেন এস্তোনিয়ার প্রেসিডেন্ট আলার কারিস আর ট্রাম্পের ডান পাশে ছিলেন ফিনল্যান্ডের প্রেসিডেন্ট আলেক্সান্ডার স্টাব। এস্তোনিয়া ও ফিনল্যান্ড উভয়ই ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কির ঘনিষ্ঠ মিত্র। জেলেনস্কিকেও ভ্যাটিকানে বেশ ভারাক্রান্ত মুখে দেখা গেছে। তিনি আর এমানুয়েল মাখোঁ একই সারিতে বসেছিলেন, যদিও তাঁদের মাঝে কয়েকজন বিশিষ্ট ব্যক্তি ছিলেন।
সম্প্রতি ট্রাম্পের সঙ্গে আলোচনা ও প্রকাশ্য বাদানুবাদে জড়িত জেলেনস্কি ট্রাম্প থেকে মাত্র ১০টি আসন পর একই সারিতে ছিলেন। তবে জেলেনস্কির এক মুখপাত্র জানান, শেষকৃত্য অনুষ্ঠানের আগেই প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট।
লাখ লাখ সাধারণ মানুষ যাঁরা পোপের শেষকৃত্যে যোগ দিতে রোমে এসেছিলেন, তাঁদের থেকে বিশিষ্ট ব্যক্তিরা একটি আলাদা অংশে বসেছিলেন। বিশিষ্টজনদের বসার ব্যবস্থা করা হয়েছিল সেন্ট পিটার্স ব্যাসিলিকার পাশের স্কয়ারের ডান পাশে।
সবচেয়ে বিশেষ আসনগুলোতে বসেছিলেন পোপ ফ্রান্সিসের নিজ দেশ আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট হাভিয়ের মিলেয়, আয়োজক দেশ ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি ও প্রেসিডেন্ট সার্জিও মাত্তারেল্লা। তাঁদের পেছনেই ছিলেন বিভিন্ন দেশের রাজত্বকারী রাজা ও রানিরা। এ ছাড়া ফরাসি বর্ণমালার ক্রমে (কূটনীতির রীতি অনুযায়ী) অন্য প্রতিনিধিদের বসানো হয়।
পোপের শেষকৃত্যে যোগ দেওয়া অন্যান্য রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ও রাজপরিবারের সদস্যদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন—
ক্যাথলিক খ্রিষ্টানদের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা পোপ ফ্রান্সিসের অন্ত্যেষ্টিক্রিয়া অনুষ্ঠানে যোগ দিতে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে অসংখ্য বিশ্বনেতা ও রাজপরিবারের সদস্য রোমে সমবেত হয়েছিলেন। বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসও সেখানে যোগ দিয়েছেন। ভিআইপি অতিথিদের তৃতীয় সারিতে তাঁকে বসতে দেখা গেছে। তাঁর পাশে ছিলেন প্রিন্স উইলিয়াম ও জার্মানির চ্যান্সেলর ওলাফ শলৎজ। আজ শনিবার সকালে ভ্যাটিকানের সেন্ট পিটার্স স্কয়ারে আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে বিশিষ্ট ব্যক্তিদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো।
সেন্ট পিটার্স স্কয়ারে উপস্থিত সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্বদের মধ্যে ছিলেন ব্রিটিশ রাজপরিবারের সদস্য প্রিন্স উইলিয়াম, মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প, তাঁর পূর্বসূরি জো বাইডেন, ব্রিটেনের প্রধানমন্ত্রী স্যার কিয়ার স্টারমার ও ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল মাখোঁ।
বিশ্লেষকদের মতে, অনুষ্ঠানটি আন্তর্জাতিক কূটনীতির জন্য একটি সংবেদনশীল সময়ে অনুষ্ঠিত হয়েছে। ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ, ট্রাম্পের আরোপিত শুল্কের ফলে বাণিজ্যযুদ্ধ, ইউরোপের সঙ্গে সম্পর্কের টানাপোড়েনের মধ্যে আজ সবকিছু ভুলে যেন এক ছাদের নিচে জড়ো হয়েছেন বিশ্বনেতারা।
উপস্থিত ভিআইপি অতিথিদের বসার ব্যবস্থাও ছিল বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য। কফিনের কাছে সামনের সারির একটি আসনে বসেছিলেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও তাঁর স্ত্রী মেলানিয়া ট্রাম্প। তাঁদের ঠিক পাশের সারিতে বসেছিলেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট মাখোঁ ও তাঁর স্ত্রী ব্রিজিট মাখোঁ।
তবে বিশেষভাবে দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ফার্স্ট লেডি মেলানিয়া ট্রাম্পের বসার স্থান। তাঁরা বসেছিলেন ইউক্রেনের দুই বড় সমর্থক দেশের প্রধানদের মাঝে। মেলানিয়ার বাম পাশে ছিলেন এস্তোনিয়ার প্রেসিডেন্ট আলার কারিস আর ট্রাম্পের ডান পাশে ছিলেন ফিনল্যান্ডের প্রেসিডেন্ট আলেক্সান্ডার স্টাব। এস্তোনিয়া ও ফিনল্যান্ড উভয়ই ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কির ঘনিষ্ঠ মিত্র। জেলেনস্কিকেও ভ্যাটিকানে বেশ ভারাক্রান্ত মুখে দেখা গেছে। তিনি আর এমানুয়েল মাখোঁ একই সারিতে বসেছিলেন, যদিও তাঁদের মাঝে কয়েকজন বিশিষ্ট ব্যক্তি ছিলেন।
সম্প্রতি ট্রাম্পের সঙ্গে আলোচনা ও প্রকাশ্য বাদানুবাদে জড়িত জেলেনস্কি ট্রাম্প থেকে মাত্র ১০টি আসন পর একই সারিতে ছিলেন। তবে জেলেনস্কির এক মুখপাত্র জানান, শেষকৃত্য অনুষ্ঠানের আগেই প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট।
লাখ লাখ সাধারণ মানুষ যাঁরা পোপের শেষকৃত্যে যোগ দিতে রোমে এসেছিলেন, তাঁদের থেকে বিশিষ্ট ব্যক্তিরা একটি আলাদা অংশে বসেছিলেন। বিশিষ্টজনদের বসার ব্যবস্থা করা হয়েছিল সেন্ট পিটার্স ব্যাসিলিকার পাশের স্কয়ারের ডান পাশে।
সবচেয়ে বিশেষ আসনগুলোতে বসেছিলেন পোপ ফ্রান্সিসের নিজ দেশ আর্জেন্টিনার প্রেসিডেন্ট হাভিয়ের মিলেয়, আয়োজক দেশ ইতালির প্রধানমন্ত্রী জর্জিয়া মেলোনি ও প্রেসিডেন্ট সার্জিও মাত্তারেল্লা। তাঁদের পেছনেই ছিলেন বিভিন্ন দেশের রাজত্বকারী রাজা ও রানিরা। এ ছাড়া ফরাসি বর্ণমালার ক্রমে (কূটনীতির রীতি অনুযায়ী) অন্য প্রতিনিধিদের বসানো হয়।
পোপের শেষকৃত্যে যোগ দেওয়া অন্যান্য রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব ও রাজপরিবারের সদস্যদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন—
গাজা যুদ্ধের অবসান ও ফিলিস্তিন ভূখণ্ডের ভবিষ্যৎ নিয়ে মুসলিম বিশ্বের নেতাদের একটি পরিকল্পনা দিতে যাচ্ছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। আজ মঙ্গলবার এ নিয়ে আরব ও মুসলিম দেশগুলোর নেতাদের সঙ্গে একটি বৈঠকে বসতে যাচ্ছেন তিনি।
৪ ঘণ্টা আগেসারা বিশ্ব থেকে মেধাবী পেশাদারদের আকৃষ্ট করতে ভিসা ফি কমানোর প্রস্তাব নিয়ে কাজ করছে ব্রিটেন সরকার। এমনকি কিছু ক্ষেত্রে ভিসা ফি মওকুফ করার কথাও চিন্তা করা হচ্ছে। যখন যুক্তরাষ্ট্র ভিসা ফি বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে, ঠিক সেই সময়ে যুক্তরাজ্যের এই পদক্ষেপ বেশ আলোচনার জন্ম দিয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে১৭৮৯ সালের বিপ্লবের পর ফ্রান্সে সংবাদপত্র ও তথ্যপ্রবাহ রাজনৈতিক ক্ষমতার অন্যতম হাতিয়ারে পরিণত হয়। যদিও বিপ্লবীরা তখন ‘প্রেসের স্বাধীনতা’-কে অন্যতম বড় অর্জন হিসেবে প্রচার করেছিলেন, তবে বাস্তবে সাংবাদিকতার কোনো প্রকৃত স্বাধীনতা ছিল না। বরং, ক্ষমতাসীনরা সংবাদপত্রকে দমন ও নিয়ন্ত্রণের হাতিয়ার হিসেবে
৭ ঘণ্টা আগেরাতভর প্রবল বর্ষণে জলাবদ্ধ হয়ে পড়েছে কলকাতা। টানা পাঁচ থেকে ছয় ঘণ্টা ধরে মুষলধারে বৃষ্টির ফলে পুরো মহানগরী ডুবে গেছে। শহরের রাস্তাঘাটে কোথাও হাঁটু, কোথাও কোমর সমান পানি। এই জলাবদ্ধ অবস্থায় বিদ্যুতায়িত হয়ে প্রাণ হারিয়েছেন চারজন।
৮ ঘণ্টা আগে