ইউক্রেন যুদ্ধের অবসান চায় রাশিয়া, এমনটা জানিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। সংঘাতের অবসান কূটনৈতিক আলোচনার মাধ্যমে সম্ভব বলেও জানিয়েছেন তিনি।
সাংবাদিকদের পুতিন বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য এই সংঘাতের অবসান ঘটানো। এই যুদ্ধ শেষ করার জন্য চেষ্টা চালিয়ে যাব। এটি যত তাড়াতাড়ি শেষ হবে ততই ভালো।’
এ সময় পুতিন আরও বলেন, ‘সমস্ত দ্বন্দ্বের অবসান, কোনো না কোনোভাবে কূটনৈতিক আলোচনার মাধ্যমেই হয়ে থাকে। আমাদের প্রতিপক্ষরা (কিয়েভ) যত দ্রুত এটা বুঝতে পারবে, ততই মঙ্গল।’
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির যুক্তরাষ্ট্র সফরের পরদিন বৃহস্পতিবার (২২ ডিসেম্বর) পুতিন সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন। এ সময় যুক্তরাষ্ট্র রাশিয়াকে দুর্বল করার জন্য ইউক্রেনকে যুদ্ধক্ষেত্র হিসেবে ব্যবহার করছে বলেও অভিযোগ করেন রুশ প্রেসিডেন্ট।
রাশিয়া অবশ্য বরাবরই বলে আসছে, যুদ্ধের অবসানে ইউক্রেনই আলোচনা করতে অস্বীকার করছে। যদিও কিয়েভের দাবি, রাশিয়াকে অবশ্যই তাদের হামলা বন্ধ করতে হবে এবং দখল করা সমস্ত অঞ্চল ছেড়ে দিতে হবে। তাদের ধারণা, আলোচনার নামে কালক্ষেপণ করতে চাইছে রাশিয়া।
এদিকে বুধবার (২১ ডিসেম্বর) আকস্মিক যুক্তরাষ্ট্র সফর করেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। হোয়াইট হাউসে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি। বৈঠকের পরে দুই দেশের নেতারা যৌথভাবে সংবাদ সম্মেলন করেন। এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসে ভাষণ দিয়েছেন ভলোদিমির জেলেনস্কি।
কংগ্রেসে বক্তৃতা দেওয়ার সময় ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি বলেছেন, রাশিয়ার বিরুদ্ধে ইউক্রেনের যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র অকুণ্ঠ সমর্থন দেওয়ায় তিনি কৃতজ্ঞ। তিনি মস্কোর বিরুদ্ধে আরও শক্তিশালী নিষেধাজ্ঞার আহ্বান জানান। এ ছাড়া মার্কিন সরকারের কাছে তিনি আরও সহায়তা প্রার্থনা করেছেন। এ সময় তিনি বলেন, ‘ইউক্রেন কখনোই আত্মসমর্পণ করবে না।’
অন্যদিকে ইউক্রেনের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছেন প্রেসিডেন্ট বাইডেন। যুক্তরাষ্ট্র ও মিত্ররা ইউক্রেনকে যুদ্ধে জেতানোর জন্য শেষ পর্যন্ত সাহায্য করে যাবে বলেও জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট।
ইউক্রেন যুদ্ধের অবসান চায় রাশিয়া, এমনটা জানিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। সংঘাতের অবসান কূটনৈতিক আলোচনার মাধ্যমে সম্ভব বলেও জানিয়েছেন তিনি।
সাংবাদিকদের পুতিন বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য এই সংঘাতের অবসান ঘটানো। এই যুদ্ধ শেষ করার জন্য চেষ্টা চালিয়ে যাব। এটি যত তাড়াতাড়ি শেষ হবে ততই ভালো।’
এ সময় পুতিন আরও বলেন, ‘সমস্ত দ্বন্দ্বের অবসান, কোনো না কোনোভাবে কূটনৈতিক আলোচনার মাধ্যমেই হয়ে থাকে। আমাদের প্রতিপক্ষরা (কিয়েভ) যত দ্রুত এটা বুঝতে পারবে, ততই মঙ্গল।’
ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির যুক্তরাষ্ট্র সফরের পরদিন বৃহস্পতিবার (২২ ডিসেম্বর) পুতিন সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন। এ সময় যুক্তরাষ্ট্র রাশিয়াকে দুর্বল করার জন্য ইউক্রেনকে যুদ্ধক্ষেত্র হিসেবে ব্যবহার করছে বলেও অভিযোগ করেন রুশ প্রেসিডেন্ট।
রাশিয়া অবশ্য বরাবরই বলে আসছে, যুদ্ধের অবসানে ইউক্রেনই আলোচনা করতে অস্বীকার করছে। যদিও কিয়েভের দাবি, রাশিয়াকে অবশ্যই তাদের হামলা বন্ধ করতে হবে এবং দখল করা সমস্ত অঞ্চল ছেড়ে দিতে হবে। তাদের ধারণা, আলোচনার নামে কালক্ষেপণ করতে চাইছে রাশিয়া।
এদিকে বুধবার (২১ ডিসেম্বর) আকস্মিক যুক্তরাষ্ট্র সফর করেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। হোয়াইট হাউসে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি। বৈঠকের পরে দুই দেশের নেতারা যৌথভাবে সংবাদ সম্মেলন করেন। এ ছাড়া যুক্তরাষ্ট্রের কংগ্রেসে ভাষণ দিয়েছেন ভলোদিমির জেলেনস্কি।
কংগ্রেসে বক্তৃতা দেওয়ার সময় ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কি বলেছেন, রাশিয়ার বিরুদ্ধে ইউক্রেনের যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র অকুণ্ঠ সমর্থন দেওয়ায় তিনি কৃতজ্ঞ। তিনি মস্কোর বিরুদ্ধে আরও শক্তিশালী নিষেধাজ্ঞার আহ্বান জানান। এ ছাড়া মার্কিন সরকারের কাছে তিনি আরও সহায়তা প্রার্থনা করেছেন। এ সময় তিনি বলেন, ‘ইউক্রেন কখনোই আত্মসমর্পণ করবে না।’
অন্যদিকে ইউক্রেনের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছেন প্রেসিডেন্ট বাইডেন। যুক্তরাষ্ট্র ও মিত্ররা ইউক্রেনকে যুদ্ধে জেতানোর জন্য শেষ পর্যন্ত সাহায্য করে যাবে বলেও জানিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট।
যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম বিবিসি জানিয়েছে, ইরানের রাজধানী তেহরানের রাস্তায় আজ মঙ্গলবার এক ভিন্ন চিত্র দেখা গেছে। শহরটিতে ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি ও প্রয়াত নেতা আয়াতুল্লাহ রুহুল্লাহ খোমেনির বিশাল পোস্টারের সামনে দিয়ে মোটরসাইকেল ও গাড়িবহর ছুটে চলছে।
১ ঘণ্টা আগেইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতির পর ইরানে দমন-পীড়নের এক নতুন বাস্তবতা তৈরি হয়েছে। যুদ্ধ সাময়িকভাবে থেমে গেলেও ইসলামিক রিপাবলিক অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে কঠোর অবস্থান নিয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
২ ঘণ্টা আগেইরানের রাজধানী তেহরানের রাস্তায় আজ মঙ্গলবার এক ভিন্ন চিত্র দেখা গেছে। শহরটিতে ইরানের সর্বোচ্চ ধর্মীয় নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনি ও প্রয়াত নেতা আয়াতুল্লাহ রুহুল্লাহ খোমেনির বিশাল পোস্টারের সামনে দিয়ে মোটরসাইকেল ও গাড়িবহর চলছে।
২ ঘণ্টা আগেহোয়াইট হাউসে প্রকাশ্য অশ্রাব্য ভাষায় প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের ক্ষোভ ও হতাশা ফুটে উঠেছে। ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতির ব্যর্থতা তাঁকে রাজনৈতিক ও কূটনৈতিকভাবে চাপে ফেলেছে। শান্তি স্থাপনের প্রতিশ্রুতি ব্যর্থ হলে সেটি ট্রাম্পের নির্বাচনী প্রচারে নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।
৩ ঘণ্টা আগে