উইকিলিকসের প্রতিষ্ঠাতা জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জকে যুক্তরাজ্য থেকে যুক্তরাষ্ট্রে ফেরত পাঠানো হলে মার্কিন কারাগারে তিনি বেঁচে থাকতে পারবেন না। আজ মঙ্গলবার ব্রিটিশ হাইকোর্টে অ্যাসাঞ্জের আপিলের শুনানি হবে। কিন্তু আদালতে হাজির হওয়ার মতো শারীরিক ও মানসিক শক্তি তাঁর নেই। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির কাছে এই আশঙ্কাই ব্যক্ত করেছেন জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জের তাঁর স্ত্রী স্টেলা অ্যাসাঞ্জ।
বিবিসির রেডিও ফোর অনুষ্ঠানে এক অনুষ্ঠানে স্টেলা বলেন, ব্রিটিশ আদালতে এটিই অ্যাসাঞ্জের শেষ শুনানি হতে পারে। উল্লেখ্য, গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয়। ওই মামলায় দোষী সাব্যস্ত হলে তাঁর সর্বোচ্চ ১৭৫ বছরের কারাদণ্ড হতে পারে।
যুক্তরাষ্ট্রে দায়ের করা ওই মামলায় ২০১০-১১ সালে হাজার হাজার গোপন নথি ফাঁসের অভিযোগ আনা হয় অ্যাসাঞ্জের বিরুদ্ধে। যুক্তরাষ্ট্র বলছে, নথি ফাঁস করার মাধ্যমে অ্যাসাঞ্জ আইন লঙ্ঘন করেছেন যার ফলে মার্কিন নাগরিকদের জীবন হুমকির মুখে পড়েছে। তবে জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ বরাবরই বলে আসছেন, এই মামলা রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।
বিবিসিকে স্টেলা বলেন, হাইকোর্টে আপিল শুনানিতে অ্যাসাঞ্জ হেরে গেলে আইনানুযায়ী তিনি আর আপিল করতে পারবেন না। তবে ইউরোপীয় মানবাধিকার আদালত হতে এই মামলার কার্যক্রমে অগ্রিম জরুরি স্থগিতাদেশ আনার চেষ্টা করছেন স্টেলা।
স্টেলা জানান, অন্যান্য প্রত্যর্পণ মামলা পর্যালোচনা করে দেখা গেছে এমন পরিস্থিতিতে চূড়ান্ত রায়ের আগে জরুরি স্থগিতাদেশ সংশ্লিষ্ট আদালতে হস্তান্তরের জন্য আদালত অন্তত ২৪ ঘণ্টার সময় দিয়ে থাকেন। তিনি আরও জানান, চলতি সপ্তাহে জীবনের সবচেয়ে ভয়াবহ ঘটনার মুখোমুখি হতে পারে এই আশঙ্কা অ্যাসাঞ্জ ব্যাপক শারীরিক ও মানসিক চাপে আছেন। এই মামলাই হয়তো নির্ধারণ করে দেবে, অ্যাসাঞ্জ বাঁচবেন নাকি না।
উল্লেখ্য, অস্ট্রেলিয়ার নাগরিক জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ ২০১৯ সাল থেকে লন্ডনের বেলমার্শ কারাগারে বন্দী। অ্যাসাঞ্জের আইনজীবীর দাবি, তাঁর মানসিক অবস্থা ভালো নেই এবং যুক্তরাষ্ট্রের কারাগারে তাঁর আত্মহত্যার আশঙ্কা আছে।
এর আগে, ২০২২ সালের জুন মাসের মাঝামাঝি উইকিলিকসের প্রতিষ্ঠাতা জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জকে যুক্তরাষ্ট্রে নিয়ে যাওয়ার অনুমতি দেয় ব্রিটিশ সরকার। তৎকালীন ব্রিটিশ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী প্রীতি প্যাটেল অ্যাসাঞ্জকে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে প্রত্যর্পণের বিষয়ে সর্বশেষ ছাড়পত্রে অনুমোদন দেন। এরপরই হাইকোর্টের সরকারের সিদ্ধান্ত চ্যালেঞ্জ করে আপিল করেন অ্যাসাঞ্জ।
উইকিলিকসের প্রতিষ্ঠাতা জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জকে যুক্তরাজ্য থেকে যুক্তরাষ্ট্রে ফেরত পাঠানো হলে মার্কিন কারাগারে তিনি বেঁচে থাকতে পারবেন না। আজ মঙ্গলবার ব্রিটিশ হাইকোর্টে অ্যাসাঞ্জের আপিলের শুনানি হবে। কিন্তু আদালতে হাজির হওয়ার মতো শারীরিক ও মানসিক শক্তি তাঁর নেই। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির কাছে এই আশঙ্কাই ব্যক্ত করেছেন জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জের তাঁর স্ত্রী স্টেলা অ্যাসাঞ্জ।
বিবিসির রেডিও ফোর অনুষ্ঠানে এক অনুষ্ঠানে স্টেলা বলেন, ব্রিটিশ আদালতে এটিই অ্যাসাঞ্জের শেষ শুনানি হতে পারে। উল্লেখ্য, গুপ্তচরবৃত্তির অভিযোগে জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয়। ওই মামলায় দোষী সাব্যস্ত হলে তাঁর সর্বোচ্চ ১৭৫ বছরের কারাদণ্ড হতে পারে।
যুক্তরাষ্ট্রে দায়ের করা ওই মামলায় ২০১০-১১ সালে হাজার হাজার গোপন নথি ফাঁসের অভিযোগ আনা হয় অ্যাসাঞ্জের বিরুদ্ধে। যুক্তরাষ্ট্র বলছে, নথি ফাঁস করার মাধ্যমে অ্যাসাঞ্জ আইন লঙ্ঘন করেছেন যার ফলে মার্কিন নাগরিকদের জীবন হুমকির মুখে পড়েছে। তবে জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ বরাবরই বলে আসছেন, এই মামলা রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।
বিবিসিকে স্টেলা বলেন, হাইকোর্টে আপিল শুনানিতে অ্যাসাঞ্জ হেরে গেলে আইনানুযায়ী তিনি আর আপিল করতে পারবেন না। তবে ইউরোপীয় মানবাধিকার আদালত হতে এই মামলার কার্যক্রমে অগ্রিম জরুরি স্থগিতাদেশ আনার চেষ্টা করছেন স্টেলা।
স্টেলা জানান, অন্যান্য প্রত্যর্পণ মামলা পর্যালোচনা করে দেখা গেছে এমন পরিস্থিতিতে চূড়ান্ত রায়ের আগে জরুরি স্থগিতাদেশ সংশ্লিষ্ট আদালতে হস্তান্তরের জন্য আদালত অন্তত ২৪ ঘণ্টার সময় দিয়ে থাকেন। তিনি আরও জানান, চলতি সপ্তাহে জীবনের সবচেয়ে ভয়াবহ ঘটনার মুখোমুখি হতে পারে এই আশঙ্কা অ্যাসাঞ্জ ব্যাপক শারীরিক ও মানসিক চাপে আছেন। এই মামলাই হয়তো নির্ধারণ করে দেবে, অ্যাসাঞ্জ বাঁচবেন নাকি না।
উল্লেখ্য, অস্ট্রেলিয়ার নাগরিক জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ ২০১৯ সাল থেকে লন্ডনের বেলমার্শ কারাগারে বন্দী। অ্যাসাঞ্জের আইনজীবীর দাবি, তাঁর মানসিক অবস্থা ভালো নেই এবং যুক্তরাষ্ট্রের কারাগারে তাঁর আত্মহত্যার আশঙ্কা আছে।
এর আগে, ২০২২ সালের জুন মাসের মাঝামাঝি উইকিলিকসের প্রতিষ্ঠাতা জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জকে যুক্তরাষ্ট্রে নিয়ে যাওয়ার অনুমতি দেয় ব্রিটিশ সরকার। তৎকালীন ব্রিটিশ স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী প্রীতি প্যাটেল অ্যাসাঞ্জকে যুক্তরাষ্ট্রের কাছে প্রত্যর্পণের বিষয়ে সর্বশেষ ছাড়পত্রে অনুমোদন দেন। এরপরই হাইকোর্টের সরকারের সিদ্ধান্ত চ্যালেঞ্জ করে আপিল করেন অ্যাসাঞ্জ।
যুক্তরাষ্ট্রের শান্তিপূর্ণ পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়ায় হরমুজ প্রণালি বন্ধের প্রস্তাব পাস করেছে ইরানের পার্লামেন্ট। এই প্রস্তাবের ফলে বৈশ্বিক জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট তৈরি হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেইরানে পরিচালিত মার্কিন বিমান হামলাকে ‘অসাধারণ এবং ব্যাপক সাফল্য’ হিসেবে বর্ণনা করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রী পিট হেগসেথ। তিনি জানিয়েছেন, এই হামলার মাধ্যমে ইরানের পারমাণবিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা ধ্বংস করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেবিশ্ব রাজনীতির উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে যুক্তরাষ্ট্রের বি-২ বোমারু বিমান এখন আলোচনার কেন্দ্রে। আকাশপথে নিঃশব্দ ও প্রায় অদৃশ্য এই যুদ্ধযান শুধু আধুনিক প্রযুক্তির বিস্ময় নয়, বরং এটি যুক্তরাষ্ট্রের কৌশলগত শক্তির প্রতীক।
৩ ঘণ্টা আগেইরানে থাকা ‘বন্ধুদের’ তথ্যের অবিচ্ছিন্ন প্রবাহ নিশ্চিত করতে আগামী কয়েক সপ্তাহের জন্য দেশটিতে স্টারলিংক ইন্টারনেট সেবা বিনা মূল্যে চালু করার জন্য স্পেসএক্সের প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ককে আহ্বান জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিশেষ দূত রিচার্ড গ্রেনেল।
৪ ঘণ্টা আগে