ইউক্রেনে রাশিয়ার অভিযানের মধ্যেই এক মন্তব্যকে ঘিরে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে বেলারুশের রাজনৈতিক অঙ্গন। দেশটির প্রেসিডেন্ট বলেছেন, বেলারুশের ওপর হামলাকে পুতিন রাশিয়ার ওপর হামলা বলে বিবেচনা করা হবে বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। আর এতেই দেশটির বিরোধী দল তাঁকে ‘বিশ্বাসঘাতক’ আখ্যা দিয়ে বক্তব্য দিয়েছে।
ইউক্রেনের সংবাদমাধ্যম কিয়েভ পোস্ট জানায়, ইউক্রেনে রাশিয়ার অভিযানের মধ্য দিয়ে গোটা বিশ্বই নড়েচড়ে বসেছে। এর প্রভাব গিয়ে বেলারুশের ওপর গিয়ে পড়বে এটাই স্বাভাবিক। হয়েছেও তাই। আজ বৃহস্পতিবার ইউক্রেনে রুশ হামলার মধ্যেই বেলারুশের প্রেসিডেন্ট আলেক্সান্ডার লুকাশেঙ্কো বলেন, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন তাঁকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন যে, বেলারুশের ওপর যেকোনো ধরনের হামলাকে রাশিয়া তার ওপর হামলা বলে বিবেচনা করবে।
বেলারুশের প্রেসিডেন্টের প্রেস উইংয়ের ঘনিষ্ঠ একটি রেডিও চ্যানেল এ সম্পর্কিত একটি ভিডিও প্রকাশ করে, যেখানে লুকাশেঙ্কোকে এই বক্তব্য দিতে দেখা যায়। লুকাশেঙ্কো সেখানে বলেন, ‘আমাদের একটি যৌথ গ্রুপ আছে। রাশিয়ার পশ্চিম সীমান্তের কিছু অঞ্চলও এর অংশ। আমি এই অংশকে সংকটে বাইরে রাখার অনুরোধ করেছিলাম তাঁকে (পুতিনকে)। যদি কিছু ঘটে যায় সে আশঙ্কা থেকেই (এই অনুরোধ করা)। তাঁর উত্তর ছিল—“আমি আপনাকে প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি যে, বেলারুশের বিরুদ্ধে যেকোনো হামলা বা এর এলাকার ভেতরে যেকোনো পদক্ষেপকে রাশিয়া নিজের ওপর হামলা হিসেবে বিবেচনা করবে।” আমি চাই তারা (পশ্চিম) এটা শুনুক এবং এ সম্পর্কিত মিথ্যা ও অপপ্রচার চালানো বন্ধ করুক।’
একই বক্তব্যে আলেক্সান্ডার লুকাশেঙ্কো বলেন, বেলারুশের সঙ্গে থাকা পোল্যান্ডের সীমান্তে এবং অন্য বাল্টিক দেশগুলোর সীমান্তেও ন্যাটো নিজেদের বাহিনীর অবস্থান জোরদার করছে।
এদিকে লুকাশেঙ্কোর এই বক্তব্যকে দেশের সঙ্গে ‘বিশ্বাসঘাতকতা’ হিসেবে বর্ণনা করেছে দেশটির বিরোধী দল। দেশটির বিরোধী দলের নেতা সভেৎলানা তিখানোভ্স্কায়া এখানেই থেমে থাকেননি। তিনি তাঁর দেশের প্রেসিডেন্ট লুকাশেঙ্কোর ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের জন্য আহ্বান জানিয়েছেন পশ্চিমা দেশগুলোকে।
প্রসঙ্গত, গত ২০২০ সালের নির্বাচনে তিখানোভ্স্কায়াই জয় পেয়েছেন বলে মনে করে পশ্চিমারা। তাদের দৃষ্টিতে লুকাশেঙ্কো সেই জয় চুরি করে নিয়েছেন।
এদিকে রুশ সংবাদ সংস্থা তাস জানায়, যৌথ সামরিক মহড়ার অংশ হিসেবে বেলারুশে যাওয়া রুশ সেনাবাহিনীর একটি অংশ এখন সেখানেই অবস্থান করছে। দেশটির প্রেসিডেন্ট আলেক্সান্ডার লুকাশেঙ্কো স্বীকার করেছেন যে, তাঁর অনুরোধেই পুতিন সেখানে সেনাদের অবস্থান করতে বলেন। যুক্তি হিসেবে তিনি বলেন, এতে দরকার হলে উত্তর দিক থেকে ইউক্রেনে হামলা চালানো যাবে।
এ বিষয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে আজ তিখানোভ্স্কায়া বলেন, ‘বেলারুশের অবৈধ শাসক বিদেশি শক্তিকে দেশটিতে টেনে এনেছেন এবং এই সশস্ত্র সংঘাতে বেলাররুশকে জড়িয়ে ফেলেছে। এটা খুব বড় ধরনের বিশ্বাসঘাতকতা।’
ইউক্রেনে রাশিয়ার অভিযানের মধ্যেই এক মন্তব্যকে ঘিরে উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে বেলারুশের রাজনৈতিক অঙ্গন। দেশটির প্রেসিডেন্ট বলেছেন, বেলারুশের ওপর হামলাকে পুতিন রাশিয়ার ওপর হামলা বলে বিবেচনা করা হবে বলে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন। আর এতেই দেশটির বিরোধী দল তাঁকে ‘বিশ্বাসঘাতক’ আখ্যা দিয়ে বক্তব্য দিয়েছে।
ইউক্রেনের সংবাদমাধ্যম কিয়েভ পোস্ট জানায়, ইউক্রেনে রাশিয়ার অভিযানের মধ্য দিয়ে গোটা বিশ্বই নড়েচড়ে বসেছে। এর প্রভাব গিয়ে বেলারুশের ওপর গিয়ে পড়বে এটাই স্বাভাবিক। হয়েছেও তাই। আজ বৃহস্পতিবার ইউক্রেনে রুশ হামলার মধ্যেই বেলারুশের প্রেসিডেন্ট আলেক্সান্ডার লুকাশেঙ্কো বলেন, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন তাঁকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন যে, বেলারুশের ওপর যেকোনো ধরনের হামলাকে রাশিয়া তার ওপর হামলা বলে বিবেচনা করবে।
বেলারুশের প্রেসিডেন্টের প্রেস উইংয়ের ঘনিষ্ঠ একটি রেডিও চ্যানেল এ সম্পর্কিত একটি ভিডিও প্রকাশ করে, যেখানে লুকাশেঙ্কোকে এই বক্তব্য দিতে দেখা যায়। লুকাশেঙ্কো সেখানে বলেন, ‘আমাদের একটি যৌথ গ্রুপ আছে। রাশিয়ার পশ্চিম সীমান্তের কিছু অঞ্চলও এর অংশ। আমি এই অংশকে সংকটে বাইরে রাখার অনুরোধ করেছিলাম তাঁকে (পুতিনকে)। যদি কিছু ঘটে যায় সে আশঙ্কা থেকেই (এই অনুরোধ করা)। তাঁর উত্তর ছিল—“আমি আপনাকে প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি যে, বেলারুশের বিরুদ্ধে যেকোনো হামলা বা এর এলাকার ভেতরে যেকোনো পদক্ষেপকে রাশিয়া নিজের ওপর হামলা হিসেবে বিবেচনা করবে।” আমি চাই তারা (পশ্চিম) এটা শুনুক এবং এ সম্পর্কিত মিথ্যা ও অপপ্রচার চালানো বন্ধ করুক।’
একই বক্তব্যে আলেক্সান্ডার লুকাশেঙ্কো বলেন, বেলারুশের সঙ্গে থাকা পোল্যান্ডের সীমান্তে এবং অন্য বাল্টিক দেশগুলোর সীমান্তেও ন্যাটো নিজেদের বাহিনীর অবস্থান জোরদার করছে।
এদিকে লুকাশেঙ্কোর এই বক্তব্যকে দেশের সঙ্গে ‘বিশ্বাসঘাতকতা’ হিসেবে বর্ণনা করেছে দেশটির বিরোধী দল। দেশটির বিরোধী দলের নেতা সভেৎলানা তিখানোভ্স্কায়া এখানেই থেমে থাকেননি। তিনি তাঁর দেশের প্রেসিডেন্ট লুকাশেঙ্কোর ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের জন্য আহ্বান জানিয়েছেন পশ্চিমা দেশগুলোকে।
প্রসঙ্গত, গত ২০২০ সালের নির্বাচনে তিখানোভ্স্কায়াই জয় পেয়েছেন বলে মনে করে পশ্চিমারা। তাদের দৃষ্টিতে লুকাশেঙ্কো সেই জয় চুরি করে নিয়েছেন।
এদিকে রুশ সংবাদ সংস্থা তাস জানায়, যৌথ সামরিক মহড়ার অংশ হিসেবে বেলারুশে যাওয়া রুশ সেনাবাহিনীর একটি অংশ এখন সেখানেই অবস্থান করছে। দেশটির প্রেসিডেন্ট আলেক্সান্ডার লুকাশেঙ্কো স্বীকার করেছেন যে, তাঁর অনুরোধেই পুতিন সেখানে সেনাদের অবস্থান করতে বলেন। যুক্তি হিসেবে তিনি বলেন, এতে দরকার হলে উত্তর দিক থেকে ইউক্রেনে হামলা চালানো যাবে।
এ বিষয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে আজ তিখানোভ্স্কায়া বলেন, ‘বেলারুশের অবৈধ শাসক বিদেশি শক্তিকে দেশটিতে টেনে এনেছেন এবং এই সশস্ত্র সংঘাতে বেলাররুশকে জড়িয়ে ফেলেছে। এটা খুব বড় ধরনের বিশ্বাসঘাতকতা।’
আসামের রাজনীতিতে আবারও উত্তেজনা। কংগ্রেসের সংসদ সদস্য গৌরব গগৈয়ের বিরুদ্ধে এক গুরুতর অভিযোগ এনেছেন আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা। হিমন্তের অভিযোগ, গৌরব গগৈয়ের সঙ্গে একটি ‘কার্টেল’-এর যোগসূত্র আছে; যারা ভারতের সার্বভৌমত্ব ও উন্নয়নকে নস্যাৎ করার প্রচেষ্টায় লিপ্ত। অন্যদিকে, এই অভিযোগকে সম্পূর্
৪ মিনিট আগেসাধারণ পরিষদে ঘোষণাপত্রটিকে সমর্থন জানিয়ে আনা প্রস্তাবটির পক্ষে ১৪২টি ভোট পড়ে, বিপক্ষে ১০টি দেশ এবং ১২টি দেশ ভোটদানে বিরত ছিল।
২ ঘণ্টা আগেদেশজুড়ে সপ্তাহব্যাপী চলমান বিক্ষোভ ও রাজনৈতিক অস্থিরতার পর নেপালে জারি করা কারফিউ ও অন্যান্য বিধিনিষেধ প্রত্যাহার করে নিয়েছে সরকার। সাবেক প্রধান বিচারপতি সুশীলা কার্কি দেশের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেওয়ার একদিন পরই এই পদক্ষেপ নেওয়া হলো। এই সিদ্ধান্ত জনজীবনে স্বস্তি ফিরিয়ে এনেছে।
৩ ঘণ্টা আগেকর্ণাটকের হাসান জেলার মোসালে হোসাহল্লি গ্রামে গণেশ চতুর্থীর শেষ দিনে ভাসান মিছিলে ট্রাকের ধাক্কায় ৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। স্থানীয় সময় গতকাল শুক্রবার রাত ৮টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। এ দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন ২০ জনেরও বেশি, যাদের মধ্যে কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
৩ ঘণ্টা আগে