পশ্চিমা দেশগুলোর মধ্যে এবার ফ্রান্স তাদের নাগরিকদের অবিলম্বে ইউক্রেন ত্যাগ করার আহ্বান জানিয়েছে। বার্তা সংস্থা এএফপির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, স্থানীয় সময় বুধবার ইউক্রেনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতির মাধ্যমে এই আহ্বান জানানো হয়েছে। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ইউক্রেন সীমান্তে রাশিয়া বিপুলসংখ্যক সৈন্য মোতায়েন করার পাশাপাশি ইউক্রেনের বিচ্ছিন্নতাবাদী দুটি অঞ্চলকে স্বাধীনতার স্বীকৃতি দিয়েছে। অন্যদিকে যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কায় ইউক্রেন দেশটিতে জরুরি অবস্থা জারি করেছে। এমন পরিস্থিতিতে ফরাসি নাগরিকদের ইউক্রেনে অবস্থান করা মোটেও উচিত হবে না। তাদের দ্রুত ইউক্রেন ত্যাগ করা উচিত।
প্রায় দুই মাস ধরে রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা বিরাজ করছে। ইউক্রেন সীমান্তে রাশিয়ার লক্ষাধিক সেনা মোতায়েন করার মাধ্যমে এই সংকটের শুরু। পশ্চিমা দেশগুলো বলছে, যেকোনো
সময় ইউক্রেনে হামলা চালানোর সব প্রস্তুতি নিয়ে ফেলেছে রাশিয়া। ভ্লাদিমির পুতিন অবশ্য শুরু থেকেই এ অভিযোগ অস্বীকার করে বলছেন, ন্যাটো আগ্রাসনের জবাব দিতেই এই সৈন্য সমাবেশ, ইউক্রেনে হামলা করার কোনো ইচ্ছা নেই মস্কোর।
এদিকে ইউক্রেনের রুশপন্থী দুই অঞ্চল দোনেতস্ক ও লুহানস্ককে স্বাধীন হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে মস্কো। এর পরই ইউক্রেনে জরুরি অবস্থা জারি করেছে কিয়েভ। এমন পরিস্থিতিতে পূর্ব ইউক্রেনের বিদ্রোহী নেতারা মস্কোর কাছে কিয়েভের বিরুদ্ধে সামরিক সাহায্য চেয়েছে।
ওয়াশিংটন ও ব্রিটেন বলেছে, কয়েক দশক ধরে ইউরোপে সবচেয়ে বড় যুদ্ধ বাধানোর পাঁয়তারা করছে রাশিয়া। রাশিয়ার এই দুরভিসন্ধি সফল হতে দেওয়া যায় না। এরই অংশ হিসেবে রাশিয়ার ওপর একের পর এক নিষেধাজ্ঞা জারি করে চলেছে যুক্তরাষ্ট্র ও তার নেতৃত্বাধীন সামরিক জোট ন্যাটোর কয়েকটি সদস্যরাষ্ট্র।
পশ্চিমা দেশগুলোর মধ্যে এবার ফ্রান্স তাদের নাগরিকদের অবিলম্বে ইউক্রেন ত্যাগ করার আহ্বান জানিয়েছে। বার্তা সংস্থা এএফপির এক প্রতিবেদনে বলা হয়, স্থানীয় সময় বুধবার ইউক্রেনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতির মাধ্যমে এই আহ্বান জানানো হয়েছে। বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ইউক্রেন সীমান্তে রাশিয়া বিপুলসংখ্যক সৈন্য মোতায়েন করার পাশাপাশি ইউক্রেনের বিচ্ছিন্নতাবাদী দুটি অঞ্চলকে স্বাধীনতার স্বীকৃতি দিয়েছে। অন্যদিকে যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কায় ইউক্রেন দেশটিতে জরুরি অবস্থা জারি করেছে। এমন পরিস্থিতিতে ফরাসি নাগরিকদের ইউক্রেনে অবস্থান করা মোটেও উচিত হবে না। তাদের দ্রুত ইউক্রেন ত্যাগ করা উচিত।
প্রায় দুই মাস ধরে রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে তীব্র উত্তেজনা বিরাজ করছে। ইউক্রেন সীমান্তে রাশিয়ার লক্ষাধিক সেনা মোতায়েন করার মাধ্যমে এই সংকটের শুরু। পশ্চিমা দেশগুলো বলছে, যেকোনো
সময় ইউক্রেনে হামলা চালানোর সব প্রস্তুতি নিয়ে ফেলেছে রাশিয়া। ভ্লাদিমির পুতিন অবশ্য শুরু থেকেই এ অভিযোগ অস্বীকার করে বলছেন, ন্যাটো আগ্রাসনের জবাব দিতেই এই সৈন্য সমাবেশ, ইউক্রেনে হামলা করার কোনো ইচ্ছা নেই মস্কোর।
এদিকে ইউক্রেনের রুশপন্থী দুই অঞ্চল দোনেতস্ক ও লুহানস্ককে স্বাধীন হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে মস্কো। এর পরই ইউক্রেনে জরুরি অবস্থা জারি করেছে কিয়েভ। এমন পরিস্থিতিতে পূর্ব ইউক্রেনের বিদ্রোহী নেতারা মস্কোর কাছে কিয়েভের বিরুদ্ধে সামরিক সাহায্য চেয়েছে।
ওয়াশিংটন ও ব্রিটেন বলেছে, কয়েক দশক ধরে ইউরোপে সবচেয়ে বড় যুদ্ধ বাধানোর পাঁয়তারা করছে রাশিয়া। রাশিয়ার এই দুরভিসন্ধি সফল হতে দেওয়া যায় না। এরই অংশ হিসেবে রাশিয়ার ওপর একের পর এক নিষেধাজ্ঞা জারি করে চলেছে যুক্তরাষ্ট্র ও তার নেতৃত্বাধীন সামরিক জোট ন্যাটোর কয়েকটি সদস্যরাষ্ট্র।
রবিনসনের হাইস্কুলের প্রাক্তন সহপাঠী ২২ বছর বয়সী কিটন ব্রুকসবি বলেন, ‘এটা সত্যিই দুঃখজনক, এত বুদ্ধিমান একজন মানুষ তাঁর মেধার এমন অপব্যবহার করেছেন।’
১ ঘণ্টা আগেআসামের রাজনীতিতে আবারও উত্তেজনা। কংগ্রেসের সংসদ সদস্য গৌরব গগৈয়ের বিরুদ্ধে এক গুরুতর অভিযোগ এনেছেন আসামের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা। হিমন্তের অভিযোগ, গৌরব গগৈয়ের সঙ্গে একটি ‘কার্টেল’-এর যোগসূত্র আছে; যারা ভারতের সার্বভৌমত্ব ও উন্নয়নকে নস্যাৎ করার প্রচেষ্টায় লিপ্ত। অন্যদিকে, এই অভিযোগকে সম্পূর্
২ ঘণ্টা আগেসাধারণ পরিষদে ঘোষণাপত্রটিকে সমর্থন জানিয়ে আনা প্রস্তাবটির পক্ষে ১৪২টি ভোট পড়ে, বিপক্ষে ১০টি দেশ এবং ১২টি দেশ ভোটদানে বিরত ছিল।
৩ ঘণ্টা আগেদেশজুড়ে সপ্তাহব্যাপী চলমান বিক্ষোভ ও রাজনৈতিক অস্থিরতার পর নেপালে জারি করা কারফিউ ও অন্যান্য বিধিনিষেধ প্রত্যাহার করে নিয়েছে সরকার। সাবেক প্রধান বিচারপতি সুশীলা কার্কি দেশের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেওয়ার একদিন পরই এই পদক্ষেপ নেওয়া হলো। এই সিদ্ধান্ত জনজীবনে স্বস্তি ফিরিয়ে এনেছে।
৫ ঘণ্টা আগে