ইউক্রেনে অস্ত্র পাঠানোর মাধ্যমে পরোক্ষভাবে যুদ্ধে জড়াচ্ছে পশ্চিমা সামরিক জোট ন্যাটো। রোববার (২৬ ফেব্রুয়ারি) এক টেলিভিশন সাক্ষাৎকারে এমন মন্তব্য করেছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।
বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে জানা যায়, ন্যাটো কয়েক বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা দিয়েছে। এর প্রতিক্রিয়ায় দেশটির রোশিয়া ওয়ান চ্যানেলকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে পুতিন বলেন, ন্যাটো পরোক্ষভাবে ইউক্রেন যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ছে। কিয়েভ সরকারের অপরাধের অংশীদার হচ্ছে তারাও।
রুশ প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘পশ্চিমারা মূলত রাশিয়া ভেঙে দেওয়ার পরিকল্পনা করছে। পশ্চিমা দেশগুলোর একটাই লক্ষ্য তারা সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নকে ভেঙে দিতে চায়। মূল লক্ষ্য রাশিয়ান ফেডারেশনকে ধ্বংস করা। রাশিয়াকে ভেঙে দিতে পারলেই হয়তো তারা আমাদের তথাকথিত সভ্য জাতি হিসেবে বিবেচনা করবে।’
রোশিয়া ওয়ানকে পুতিন আরও বলেন, ‘বর্তমান পরিস্থিতিতে ন্যাটোর নেতৃত্বাধীন সব দেশের প্রধান লক্ষ্য হলো রাশিয়াকে কৌশলগতভাবে হারানো, যেন আমাদের জনগণ ভোগান্তিতে পড়ে। তাহলে এমন পরিস্থিতিতে আমাদের উচিত তাদের পারমাণবিক শক্তির বিষয়টি উপেক্ষা না করা।’
এর আগে গত মঙ্গলবার (২১ ফেব্রুয়ারি) পরমাণু অস্ত্র ব্যবহারের হুমকি দিয়েছিলেন পুতিন। পার্লামেন্টে দেওয়া ভাষণে পুতিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে করা কৌশলগত পরমাণু অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি ‘নিউ স্টার্ট’ থেকে সরে আসার ঘোষণা দেন। পার্লামেন্টে আইনপ্রণেতাদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আমি এ বিষয়ে ঘোষণা দিতে বাধ্য হচ্ছি যে কৌশলগত পরমাণু অস্ত্র চুক্তিতে রাশিয়া তার অংশগ্রহণ স্থগিত করছে।’
২০১০ সালে নিউ স্টার্ট নামের দ্বিপক্ষীয় কৌশলগত পরমাণু অস্ত্র চুক্তি স্বাক্ষর করে বিশ্বের দুই শীর্ষ পারমাণবিক অস্ত্রধারী দেশ রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্র। সে সময় চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ও রুশ প্রেসিডেন্ট দিমিত্রি মেদভেদেভ। বর্তমান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ক্ষমতায় আসার পর ২০২১ সালে চুক্তির মেয়াদ আরও পাঁচ বছরের জন্য বাড়ানো হয়।
চুক্তিতে যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার কৌশলগত পারমাণবিক ওয়ারহেড, ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র, সাবমেরিন ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ও পারমাণবিক বোমাবাহী বিমান মোতায়েন সীমিত করা হয়।
ইউক্রেনে অস্ত্র পাঠানোর মাধ্যমে পরোক্ষভাবে যুদ্ধে জড়াচ্ছে পশ্চিমা সামরিক জোট ন্যাটো। রোববার (২৬ ফেব্রুয়ারি) এক টেলিভিশন সাক্ষাৎকারে এমন মন্তব্য করেছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন।
বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে জানা যায়, ন্যাটো কয়েক বিলিয়ন ডলারের অস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা দিয়েছে। এর প্রতিক্রিয়ায় দেশটির রোশিয়া ওয়ান চ্যানেলকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে পুতিন বলেন, ন্যাটো পরোক্ষভাবে ইউক্রেন যুদ্ধে জড়িয়ে পড়ছে। কিয়েভ সরকারের অপরাধের অংশীদার হচ্ছে তারাও।
রুশ প্রেসিডেন্ট বলেন, ‘পশ্চিমারা মূলত রাশিয়া ভেঙে দেওয়ার পরিকল্পনা করছে। পশ্চিমা দেশগুলোর একটাই লক্ষ্য তারা সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নকে ভেঙে দিতে চায়। মূল লক্ষ্য রাশিয়ান ফেডারেশনকে ধ্বংস করা। রাশিয়াকে ভেঙে দিতে পারলেই হয়তো তারা আমাদের তথাকথিত সভ্য জাতি হিসেবে বিবেচনা করবে।’
রোশিয়া ওয়ানকে পুতিন আরও বলেন, ‘বর্তমান পরিস্থিতিতে ন্যাটোর নেতৃত্বাধীন সব দেশের প্রধান লক্ষ্য হলো রাশিয়াকে কৌশলগতভাবে হারানো, যেন আমাদের জনগণ ভোগান্তিতে পড়ে। তাহলে এমন পরিস্থিতিতে আমাদের উচিত তাদের পারমাণবিক শক্তির বিষয়টি উপেক্ষা না করা।’
এর আগে গত মঙ্গলবার (২১ ফেব্রুয়ারি) পরমাণু অস্ত্র ব্যবহারের হুমকি দিয়েছিলেন পুতিন। পার্লামেন্টে দেওয়া ভাষণে পুতিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে করা কৌশলগত পরমাণু অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি ‘নিউ স্টার্ট’ থেকে সরে আসার ঘোষণা দেন। পার্লামেন্টে আইনপ্রণেতাদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আমি এ বিষয়ে ঘোষণা দিতে বাধ্য হচ্ছি যে কৌশলগত পরমাণু অস্ত্র চুক্তিতে রাশিয়া তার অংশগ্রহণ স্থগিত করছে।’
২০১০ সালে নিউ স্টার্ট নামের দ্বিপক্ষীয় কৌশলগত পরমাণু অস্ত্র চুক্তি স্বাক্ষর করে বিশ্বের দুই শীর্ষ পারমাণবিক অস্ত্রধারী দেশ রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্র। সে সময় চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন তৎকালীন মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ও রুশ প্রেসিডেন্ট দিমিত্রি মেদভেদেভ। বর্তমান প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ক্ষমতায় আসার পর ২০২১ সালে চুক্তির মেয়াদ আরও পাঁচ বছরের জন্য বাড়ানো হয়।
চুক্তিতে যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার কৌশলগত পারমাণবিক ওয়ারহেড, ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র, সাবমেরিন ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ও পারমাণবিক বোমাবাহী বিমান মোতায়েন সীমিত করা হয়।
যুক্তরাষ্ট্রের সাম্প্রতিক হামলার জবাবে ইরান তার পাল্টা প্রতিক্রিয়া অব্যাহত রাখবে বলে জানিয়েছেন এক শীর্ষস্থানীয় ইরানি কর্মকর্তা। আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা রয়টার্সকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন। ওই কর্মকর্তা বলেন, আক্রমণকারীকে শাস্তি দেওয়ার পর আমাদের কূটনৈতিক প্রজ্ঞা রয়েছে।
১০ মিনিট আগেকাতারে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি আল-উদেইদে ইরানের পাল্টা হামলার ঘটনায় সৌদি আরব তীব্র নিন্দা জানিয়েছে। একে ‘আন্তর্জাতিক আইন ও সুসম্পর্কের নীতিমালার সুস্পষ্ট লঙ্ঘন’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে দেশটি। সৌদি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে জানায়, ‘আমরা এই হামলাকে সবচেয়ে কঠোর ভাষায় নিন্দা জানাই।’
১ ঘণ্টা আগেদোহা ইনস্টিটিউটের সহকারী অধ্যাপক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক মুহান্নাদ সেলুম মনে করছেন, যুক্তরাষ্ট্রের কাতারভিত্তিক ঘাঁটি আল-উদেইদে ইরানের সর্বশেষ হামলাটি মূলত প্রতীকী এবং এটি ইরান-যুক্তরাষ্ট্র উত্তেজনার একটি নতুন স্তর। তিনি বলেন, ইরান অতীতে যুক্তরাষ্ট্রকে লক্ষ্য করে ইরাকের ভেতরে হামলা চালিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেমধ্যপ্রাচ্যে চলমান সামরিক উত্তেজনার প্রেক্ষাপটে কুয়েত সাময়িকভাবে নিজের আকাশসীমা বন্ধ করে দিয়েছে। এর আগে কাতার ও বাহরাইন একই ধরনের পদক্ষেপ নেয়। কুয়েতের এই সিদ্ধান্ত এসেছে ইরান-ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র সংঘাত ঘনীভূত হওয়ার প্রেক্ষাপটে।
১ ঘণ্টা আগে