চীনের দক্ষিণাঞ্চলে প্রবল ঝড় ও বন্যায় তিনজন মারা গেছেন এবং নিখোঁজ রয়েছেন আরও ১১ জন। এ ছাড়া, গতকাল রোববার বিকেল পর্যন্ত ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলো থেকে ৬০ হাজারেরও বেশি বাসিন্দাকে সরিয়ে নিরাপদ স্থানে নেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম সিনহুয়ার বরাতে বার্তা সংস্থা এএফপি খবরটি দিয়েছে।
স্থানীয় কর্তৃপক্ষের বরাত দিয়ে সংবাদ সংস্থা সিনহুয়া বলেছে, সাম্প্রতিক দিনগুলোতে দক্ষিণ চীনের গুয়াংডং প্রদেশের অনেক অংশে টানা তুমুল বৃষ্টিপাত হচ্ছে। এতে তিনজন নিহত এবং ১১ জন নিখোঁজ রয়েছেন।
এর আগে চীনের দক্ষিণাঞ্চলে শতাব্দীর অন্যতম ভয়াবহ বন্যার আশঙ্কার কথা জানিয়েছিল দেশটির রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা। গত বৃহস্পতিবার থেকে গুয়াংডং প্রদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে মুষলধারে বৃষ্টিতে পার্ল রিভার অববাহিকার নদীগুলোর পানি উপচে পড়ছে। এতে পাহাড়ি এলাকায় দেখা দিয়েছে বন্যা।
গুয়াংডং প্রদেশের বাসিন্দাদের নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেওয়ার জন্য উদ্ধারকারীরা হেলিকপ্টার এবং রাবার বোট মোতায়েন করেছে। প্রদেশটির উত্তরে শাওগুয়ান শহরের বিশাল এলাকাও প্লাবিত হয়েছে এবং ভূমিধসের খবর পাওয়া গেছে। উদ্ধারকারীদের পাঠানো হয়েছে আটকে পড়া বাসিন্দাদের স্থানান্তর এবং খাদ্য ও অন্যান্য উপকরণ পরিবহনের জন্য।
জিয়াংওয়ান শহরের ছয়টি গ্রামে আটকে পড়া বাসিন্দাদের উদ্ধার করতে গত শনিবার ৩০০ জনেরও বেশি উদ্ধারকর্মীকে মোতায়েন করা হয়েছে। আরেকটি ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত শহর হচ্ছে কিংইয়ুয়ান। সেখানে কিছু এলাকায় পানির উচ্চতা গতকাল সকালে ভবনের প্রথম তলা পর্যন্ত পৌঁছেছিল। শহরটির বেশির ভাগ বাড়ি ও দোকান এখন পানির নিচে।
চীনের জাতীয় আবহাওয়া অফিস কেন্দ্রীয় গুয়াংডংজুড়ে আবহাওয়া সতর্কতা জারি করেছে এবং গতকাল সন্ধ্যা থেকে আজ পর্যন্ত উপকূলীয় এলাকায় বড় ধরনের ঝড়ের সতর্কবার্তা দিয়েছে। প্রাদেশিক জলবিদ্যা ব্যুরোকে উদ্ধৃত করে সিসিটিভি বলেছে, বেই নদীর অববাহিকায় পর্যবেক্ষণ করা তিনটি অবস্থানে প্রবল বৃষ্টিপাতের প্রভাবে শতাব্দীর অন্যতম ভয়াবহ বন্যা দেখা যাবে।
চীনে অবশ্য প্রাকৃতিক দুর্যোগের ঘটনা অনেকটাই নিয়মিত। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে দেশটিতে মারাত্মক বন্যা, খরা এবং রেকর্ড উত্তাপ দেখা গেছে।
মানব-নিঃসৃত গ্রিনহাউস গ্যাসের কারণে জলবায়ু পরিবর্তনজনিত প্রাকৃতিক দুর্যোগের ঘটনা আরও ঘন ঘন হয়ে থাকে এবং চীন বিশ্বের বৃহত্তম কার্বন নির্গমনকারী দেশ।
চীনের দক্ষিণাঞ্চলে প্রবল ঝড় ও বন্যায় তিনজন মারা গেছেন এবং নিখোঁজ রয়েছেন আরও ১১ জন। এ ছাড়া, গতকাল রোববার বিকেল পর্যন্ত ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলো থেকে ৬০ হাজারেরও বেশি বাসিন্দাকে সরিয়ে নিরাপদ স্থানে নেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম সিনহুয়ার বরাতে বার্তা সংস্থা এএফপি খবরটি দিয়েছে।
স্থানীয় কর্তৃপক্ষের বরাত দিয়ে সংবাদ সংস্থা সিনহুয়া বলেছে, সাম্প্রতিক দিনগুলোতে দক্ষিণ চীনের গুয়াংডং প্রদেশের অনেক অংশে টানা তুমুল বৃষ্টিপাত হচ্ছে। এতে তিনজন নিহত এবং ১১ জন নিখোঁজ রয়েছেন।
এর আগে চীনের দক্ষিণাঞ্চলে শতাব্দীর অন্যতম ভয়াবহ বন্যার আশঙ্কার কথা জানিয়েছিল দেশটির রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা। গত বৃহস্পতিবার থেকে গুয়াংডং প্রদেশের বিভিন্ন অঞ্চলে মুষলধারে বৃষ্টিতে পার্ল রিভার অববাহিকার নদীগুলোর পানি উপচে পড়ছে। এতে পাহাড়ি এলাকায় দেখা দিয়েছে বন্যা।
গুয়াংডং প্রদেশের বাসিন্দাদের নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেওয়ার জন্য উদ্ধারকারীরা হেলিকপ্টার এবং রাবার বোট মোতায়েন করেছে। প্রদেশটির উত্তরে শাওগুয়ান শহরের বিশাল এলাকাও প্লাবিত হয়েছে এবং ভূমিধসের খবর পাওয়া গেছে। উদ্ধারকারীদের পাঠানো হয়েছে আটকে পড়া বাসিন্দাদের স্থানান্তর এবং খাদ্য ও অন্যান্য উপকরণ পরিবহনের জন্য।
জিয়াংওয়ান শহরের ছয়টি গ্রামে আটকে পড়া বাসিন্দাদের উদ্ধার করতে গত শনিবার ৩০০ জনেরও বেশি উদ্ধারকর্মীকে মোতায়েন করা হয়েছে। আরেকটি ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত শহর হচ্ছে কিংইয়ুয়ান। সেখানে কিছু এলাকায় পানির উচ্চতা গতকাল সকালে ভবনের প্রথম তলা পর্যন্ত পৌঁছেছিল। শহরটির বেশির ভাগ বাড়ি ও দোকান এখন পানির নিচে।
চীনের জাতীয় আবহাওয়া অফিস কেন্দ্রীয় গুয়াংডংজুড়ে আবহাওয়া সতর্কতা জারি করেছে এবং গতকাল সন্ধ্যা থেকে আজ পর্যন্ত উপকূলীয় এলাকায় বড় ধরনের ঝড়ের সতর্কবার্তা দিয়েছে। প্রাদেশিক জলবিদ্যা ব্যুরোকে উদ্ধৃত করে সিসিটিভি বলেছে, বেই নদীর অববাহিকায় পর্যবেক্ষণ করা তিনটি অবস্থানে প্রবল বৃষ্টিপাতের প্রভাবে শতাব্দীর অন্যতম ভয়াবহ বন্যা দেখা যাবে।
চীনে অবশ্য প্রাকৃতিক দুর্যোগের ঘটনা অনেকটাই নিয়মিত। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে দেশটিতে মারাত্মক বন্যা, খরা এবং রেকর্ড উত্তাপ দেখা গেছে।
মানব-নিঃসৃত গ্রিনহাউস গ্যাসের কারণে জলবায়ু পরিবর্তনজনিত প্রাকৃতিক দুর্যোগের ঘটনা আরও ঘন ঘন হয়ে থাকে এবং চীন বিশ্বের বৃহত্তম কার্বন নির্গমনকারী দেশ।
৪৫ মিনিটের এই ফোনালাপের উদ্যোগ এসেছিল ইরানের প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ানের কাছ থেকে। যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পরমাণু স্থাপনায় হামলার পরেই তিনি এই উদ্যোগ নেন।
৩ মিনিট আগেখোররামশহর-৪ বা খাইবার ক্ষেপণাস্ত্রকে ইরানের চতুর্থ প্রজন্মের ক্ষেপণাস্ত্র হিসেবে ধরা হয়। এটি শব্দের গতির চেয়ে ১৬ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের বাইরে এবং শব্দের গতির চেয়ে ৮ গুণ বেশি গতিতে বায়ুমণ্ডলের ভেতরে চলতে সক্ষম। উচ্চ গতি এবং কৌশলগত সক্ষমতার জন্য এটিকে শনাক্ত ও প্রতিহত করা কঠিন...
৭ মিনিট আগেইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়েছে রাশিয়া ও স্পেন। রাশিয়ার পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘একটি সার্বভৌম রাষ্ট্রের ভূখণ্ডে ক্ষেপণাস্ত্র ও বোমা হামলার যে দায়িত্বজ্ঞানহীন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে, তা যে যুক্তিই তুলে ধরা হোক না কেন, তা আন্তর্জ
১৫ মিনিট আগেতাঁর মতে, যুক্তরাষ্ট্রের হামলার জবাবে এখন ইরানকে তিনটি কৌশলগত পথের একটি বেছে নিতে হবে। প্রথমত কোনো কিছু না করা। এতে যুক্তরাষ্ট্রের আরও হামলা থেকে রেহাই পেতে পারে মধ্যপ্রাচ্যের দেশটি। এমনকি ইরান চাইলে কূটনৈতিক পথেও যেতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনায় ফিরতে পারে।
১ ঘণ্টা আগে