আজকের পত্রিকা ডেস্ক
চীন জানিয়েছে, তারা যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার সঙ্গে পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণ আলোচনায় অংশ নেবে না। প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বেইজিংকে পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণ আলোচনায় অন্তর্ভুক্ত করার আমন্ত্রণ দেওয়ার পর এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে চীন। বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
আজ বুধবার চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র গুও জিয়াকুন বলেছেন, তাঁদের জন্য এই ত্রিপক্ষীয় আলোচনায় অংশগ্রহণ করা ‘না যুক্তিসংগত, না বাস্তবসম্মত’।
এর আগে গত সোমবার হোয়াইট হাউসে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে ট্রাম্প বলেন, যুক্তরাষ্ট্র উভয় দেশের (রাশিয়া ও চীন) সঙ্গে পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণের বিষয়ে আলোচনার চেষ্টা করছে। তিনি বলেন, ‘আমি মনে করি, নিরস্ত্রীকরণ একটি বড় লক্ষ্য। রাশিয়া এটা করতে ইচ্ছুক এবং আমি মনে করি, চীনও এটা করতে ইচ্ছুক হবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা পারমাণবিক অস্ত্রের বিস্তার হতে দিতে পারি না। আমাদের পারমাণবিক অস্ত্র বন্ধ করতেই হবে।’
ট্রাম্পের মন্তব্যের বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে বেইজিংয়ের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র গুও জিয়াকুন বলেন, পারমাণবিক সক্ষমতার দিক থেকে চীন ও যুক্তরাষ্ট্র কোনোভাবেই একই স্তরে নেই। তিনি বলেন, সবচেয়ে বড় পারমাণবিক অস্ত্রের ভান্ডার থাকা দেশগুলোরই পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণের জন্য বিশেষ ও প্রাথমিক দায়িত্ব পালন করা উচিত।
স্টকহোম ইন্টারন্যাশনাল পিস রিসার্চ ইনস্টিটিউটের ২০২৪ সালের হিসাব অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রের ৩ হাজার ৭০৮টি এবং রাশিয়ার ৪ হাজার ৩৮০টি পারমাণবিক ওয়ারহেড রয়েছে। অন্যদিকে চীনের কাছে রয়েছে ৫০০টি পারমাণবিক ওয়ারহেড, যা ২০২৩ সালের তুলনায় ৯০টি বেশি। তাদের পেছনে রয়েছে ফ্রান্স (২৯০) ও ব্রিটেন (২২৫)। বেইজিং আরও জানায়, তারা জাতীয় নিরাপত্তার জন্য প্রয়োজনীয় ন্যূনতম স্তরে পারমাণবিক শক্তি বজায় রাখে এবং কোনো দেশের সঙ্গে অস্ত্র প্রতিযোগিতায় অংশ নেয় না।
স্নায়ুযুদ্ধের দুই প্রতিদ্বন্দ্বী রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের কাছে বিশ্বের প্রায় ৯০ শতাংশ পারমাণবিক অস্ত্র রয়েছে। ২০২৩ সালে মস্কো ওয়াশিংটনের সঙ্গে তাদের অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি থেকে সরে আসে। এরপর ২০২৩ সালে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিন যখন কমপ্রিহেনসিভ নিউক্লিয়ার টেস্ট ব্যান ট্রিটি (সিটিবিটি) থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে সরে আসেন, সে সময় তিনি বলেন, এটি যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থানেরই প্রতিচ্ছবি, কারণ, যুক্তরাষ্ট্র এ চুক্তিতে স্বাক্ষর করলেও কখনোই এটি মানেনি।
১৯৯৬ সালে গৃহীত সিটিবিটি বিশ্বজুড়ে সব ধরনের পারমাণবিক বিস্ফোরণ নিষিদ্ধ করে, কিন্তু এটি কখনোই সম্পূর্ণরূপে কার্যকর হয়নি। যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াও চীন, ভারত, পাকিস্তান, উত্তর কোরিয়া, ইসরায়েল, ইরান বা মিসর এটি আনুষ্ঠানিকভাবে অনুমোদন করেনি।
চীন জানিয়েছে, তারা যুক্তরাষ্ট্র ও রাশিয়ার সঙ্গে পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণ আলোচনায় অংশ নেবে না। প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বেইজিংকে পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণ আলোচনায় অন্তর্ভুক্ত করার আমন্ত্রণ দেওয়ার পর এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে চীন। বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
আজ বুধবার চীনের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র গুও জিয়াকুন বলেছেন, তাঁদের জন্য এই ত্রিপক্ষীয় আলোচনায় অংশগ্রহণ করা ‘না যুক্তিসংগত, না বাস্তবসম্মত’।
এর আগে গত সোমবার হোয়াইট হাউসে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে ট্রাম্প বলেন, যুক্তরাষ্ট্র উভয় দেশের (রাশিয়া ও চীন) সঙ্গে পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণের বিষয়ে আলোচনার চেষ্টা করছে। তিনি বলেন, ‘আমি মনে করি, নিরস্ত্রীকরণ একটি বড় লক্ষ্য। রাশিয়া এটা করতে ইচ্ছুক এবং আমি মনে করি, চীনও এটা করতে ইচ্ছুক হবে।’ তিনি আরও বলেন, ‘আমরা পারমাণবিক অস্ত্রের বিস্তার হতে দিতে পারি না। আমাদের পারমাণবিক অস্ত্র বন্ধ করতেই হবে।’
ট্রাম্পের মন্তব্যের বিষয়ে জানতে চাওয়া হলে বেইজিংয়ের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র গুও জিয়াকুন বলেন, পারমাণবিক সক্ষমতার দিক থেকে চীন ও যুক্তরাষ্ট্র কোনোভাবেই একই স্তরে নেই। তিনি বলেন, সবচেয়ে বড় পারমাণবিক অস্ত্রের ভান্ডার থাকা দেশগুলোরই পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণের জন্য বিশেষ ও প্রাথমিক দায়িত্ব পালন করা উচিত।
স্টকহোম ইন্টারন্যাশনাল পিস রিসার্চ ইনস্টিটিউটের ২০২৪ সালের হিসাব অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রের ৩ হাজার ৭০৮টি এবং রাশিয়ার ৪ হাজার ৩৮০টি পারমাণবিক ওয়ারহেড রয়েছে। অন্যদিকে চীনের কাছে রয়েছে ৫০০টি পারমাণবিক ওয়ারহেড, যা ২০২৩ সালের তুলনায় ৯০টি বেশি। তাদের পেছনে রয়েছে ফ্রান্স (২৯০) ও ব্রিটেন (২২৫)। বেইজিং আরও জানায়, তারা জাতীয় নিরাপত্তার জন্য প্রয়োজনীয় ন্যূনতম স্তরে পারমাণবিক শক্তি বজায় রাখে এবং কোনো দেশের সঙ্গে অস্ত্র প্রতিযোগিতায় অংশ নেয় না।
স্নায়ুযুদ্ধের দুই প্রতিদ্বন্দ্বী রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের কাছে বিশ্বের প্রায় ৯০ শতাংশ পারমাণবিক অস্ত্র রয়েছে। ২০২৩ সালে মস্কো ওয়াশিংটনের সঙ্গে তাদের অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি থেকে সরে আসে। এরপর ২০২৩ সালে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট পুতিন যখন কমপ্রিহেনসিভ নিউক্লিয়ার টেস্ট ব্যান ট্রিটি (সিটিবিটি) থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে সরে আসেন, সে সময় তিনি বলেন, এটি যুক্তরাষ্ট্রের অবস্থানেরই প্রতিচ্ছবি, কারণ, যুক্তরাষ্ট্র এ চুক্তিতে স্বাক্ষর করলেও কখনোই এটি মানেনি।
১৯৯৬ সালে গৃহীত সিটিবিটি বিশ্বজুড়ে সব ধরনের পারমাণবিক বিস্ফোরণ নিষিদ্ধ করে, কিন্তু এটি কখনোই সম্পূর্ণরূপে কার্যকর হয়নি। যুক্তরাষ্ট্র ছাড়াও চীন, ভারত, পাকিস্তান, উত্তর কোরিয়া, ইসরায়েল, ইরান বা মিসর এটি আনুষ্ঠানিকভাবে অনুমোদন করেনি।
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বিশ্বশান্তির জন্য অনেক কিছু করছেন। এর জন্য তিনি নোবেল পাওয়ার যোগ্য। একই সঙ্গে ট্রাম্পকে এই পুরস্কার না দেওয়ায় তিনি নোবেল কমিটির সিদ্ধান্তের কড়া সমালোচনা করেছেন।
৮ ঘণ্টা আগেদুই বছর যুদ্ধের পর অবশেষে গাজায় কার্যকর হয়েছে যুদ্ধবিরতি চুক্তি। এই চুক্তির আওতায় হামাসের হাতে থাকা ৪৮ জন ইসরায়েলি ও বিদেশি বন্দীকে মুক্তি দেওয়ার কথা রয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে, তাঁদের মধ্যে ২০ জন এখনো জীবিত আছেন। সোমবার পর্যন্ত জারি থাকা ৭২ ঘণ্টার সময়সীমার মধ্যে হামাসের হাতে আটক ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্
৮ ঘণ্টা আগেপ্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের শান্তি পরিকল্পনার অংশ হিসেবে নিরস্ত্রীকরণ ‘অসম্ভব ও আলোচনাযোগ্য নয়’ বলে মন্তব্য করেছেন হামাসের এক কর্মকর্তা। আজ শনিবার ফরাসি বার্তা সংস্থা এএফপিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ওই কর্মকর্তা বলেন, ‘অস্ত্র সমর্পণের প্রশ্নই আসে না, এটি কোনোভাবেই আলোচনার বিষয় নয়।’
৮ ঘণ্টা আগেঘটনাটি ঘটে শুক্রবার স্থানীয় সময় গভীর রাতে ওয়াশিংটন কাউন্টির ছোট শহর লিল্যান্ডে। লিল্যান্ডের মেয়র জন লি শনিবার সকালে দ্য গার্ডিয়ানকে টেলিফোনে জানান, আহতদের মধ্যে অন্তত ১২ জনকে আশপাশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
১০ ঘণ্টা আগে