আজকের পত্রিকা ডেস্ক
বিদ্যুৎ উৎপাদনে কয়লা ও তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাসের (এলএনজি) ওপর নির্ভরতা দিনকে দিন কমিয়ে দিচ্ছে এশিয়ার দেশ দক্ষিণ কোরিয়া। দেশটি এখন নির্ভর করছে পারমাণবিক বিদ্যুৎ উৎপাদনে। আর সরকারি লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে দ্রুত গতিতে বাড়ছে পরমাণু বিদ্যুৎ উৎপাদন। যার ফলে বিদ্যুৎ উৎপাদন খরচ নিয়ন্ত্রণে আসছে।
রাষ্ট্রায়ত্ত বিদ্যুৎ সংস্থা কোরিয়া ইলেকট্রিক পাওয়ার করপোরেশনের (কেপকো) তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত ছয় মাসে পারমাণবিক বিদ্যুৎ উৎপাদন গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ৮ দশমিক ৭ শতাংশ বেড়েছে। যা বার্ষিক ২ দশমিক ৯ শতাংশ প্রবৃদ্ধির সরকারি পরিকল্পনার প্রায় তিন গুণ। বিপরীতে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ উৎপাদন কমেছে ১৬ শতাংশ।
কোরিয়া পাওয়ার এক্সচেঞ্জের (কেপিএক্স) এক মুখপাত্র রয়টার্সকে বলেন, ‘বিদ্যুৎ বাজারে জেনারেটর পরিচালনার মূল নীতি হলো উৎপাদন খরচ সর্বনিম্ন পর্যায়ে নামিয়ে আনা। পারমাণবিক বিদ্যুতের জ্বালানি খরচ সাধারণত কয়লা ও তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাসের (এলএনজি) মতো অন্যান্য উৎসের তুলনায় কম।’
তিনি আরও বলেন, ‘ভবিষ্যতে যদি পারমাণবিক ও নবায়নযোগ্য বিদ্যুৎ সুবিধাগুলো আরও সম্প্রসারিত হয়, তাহলে গ্যাস ও কয়লাভিত্তিক উৎপাদন আরও কমতে থাকবে।’
কেপিএক্স জানিয়েছে, ২০২৫ সালের প্রথম ছয় মাসে রক্ষণাবেক্ষণের কারণে উৎপাদন বন্ধ থাকার সময় ২৯ শতাংশ কমেছে এবং স্থাপিত পারমাণবিক বিদ্যুৎ সক্ষমতা ৬ শতাংশ বেড়েছে। এর ফলে উৎপাদনও বৃদ্ধি পেয়েছে। সিউলের দক্ষিণ-পূর্বে অবস্থিত ১ দশমিক ৪ গিগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন শিন হানুল-২ বিদ্যুৎকেন্দ্র ২০২৪ সালের এপ্রিলে চালু হয়।
চীনের পর দক্ষিণ কোরিয়া এশিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎ উৎপাদনকারী দেশ। প্রযুক্তি নিয়ে নীতিগত আপত্তি কমে আসায় দেশটি পারমাণবিক উৎপাদন বাড়াচ্ছে। জাপান দীর্ঘদিন বন্ধ থাকা রিঅ্যাক্টরগুলো পুনরায় চালু করছে এবং ভারতে নতুন রিঅ্যাক্টর বাণিজ্যিক কার্যক্রম শুরু করছে।
৫১ মিলিয়ন মানুষের এই দেশ বর্তমানে ২৬টি পারমাণবিক রিঅ্যাক্টর চালাচ্ছে, যার মোট উৎপাদনক্ষমতা ২৬ দশমিক শূন্য ৫ গিগাওয়াট। আরও চারটি রিঅ্যাক্টর নির্মাণাধীন রয়েছে, যার মধ্যে দুটি ইউনিটের মোট ২ দশমিক ৮ গিগাওয়াট ক্ষমতা ২০২৬ সালে চালু হওয়ার কথা।
২০১১ সালে জাপানের ফুকুশিমা বিপর্যয়ের পর কড়াকড়ি নিরাপত্তা পরিদর্শন ও রক্ষণাবেক্ষণজনিত বন্ধের কারণে গত এক দশকে দক্ষিণ কোরিয়ায় পারমাণবিক বিদ্যুৎ উৎপাদন কমে যায়। এ সময়ে কয়লা ও এলএনজির ব্যবহার বেড়ে যায়।
তবে ২০২২ সালে বিদ্যুৎ খরচ স্থিতিশীল হওয়ার পর থেকে পারমাণবিক উৎপাদন গড়ে প্রতিবছর ৬ দশমিক ১ শতাংশ হারে বেড়েছে। চলতি বছরের জুনে দায়িত্ব গ্রহণ করা প্রেসিডেন্ট লি জে মিয়ং পারমাণবিক খাতকে অব্যাহত সমর্থনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
কেপকোর তথ্য অনুযায়ী, ২০১৯ সালে বিদ্যুৎ উৎপাদনে পারমাণবিক শক্তির অংশ ছিল ২৫ দশমিক ৯ শতাংশ, যা ২০২৪ সালে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩১ দশমিক ৭ শতাংশে। একই সময়ে কয়লার অংশ ৪০ দশমিক ৪ শতাংশ থেকে কমে হয়েছে ২৮ দশমিক ১ শতাংশ।
কাস্টমসের তথ্য অনুযায়ী, এর ফলে দক্ষিণ কোরিয়ার জ্বালানি আমদানি ব্যয়ও কমেছে। ২০২২ সালের পর থেকে প্রতি বছর গড়ে কয়লা আমদানি ৮ শতাংশ হারে হ্রাস পেয়েছে। ওই সময়ে কয়লা আমদানির খরচ ২৩ শতাংশ কমে গত বছর দাঁড়িয়েছে ১৫ দশমিক ৪ বিলিয়ন ডলারে।
সঞ্চালন সীমাবদ্ধতা
দক্ষিণ কোরিয়ায় পারমাণবিক বিদ্যুৎ উৎপাদন বৃদ্ধির ফলে সঞ্চালন লাইনে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুতের জায়গা ক্রমশ কমে যাচ্ছে।
সিউল ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির জ্বালানি বিভাগের অধ্যাপক সিউংহুন ইউ বলেন, ‘অনেক কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ইচ্ছা করে নয়, বরং সঞ্চালন লাইনে অতিরিক্ত বিদ্যুৎ বহনের সক্ষমতা না থাকায় বন্ধ হয়ে বসে আছে।’
সঞ্চালন সীমাবদ্ধতার কারণে নবায়নযোগ্য জ্বালানি থেকেও উৎপাদন সীমিত হয়ে আছে। ইনস্টিটিউট ফর এনার্জি ইকোনমিকস অ্যান্ড ফিন্যান্সিয়াল অ্যানালাইসিসের তথ্য অনুযায়ী, নবায়নযোগ্য শক্তি ও জলবিদ্যুৎ মিলিয়ে দক্ষিণ কোরিয়ার বার্ষিক বিদ্যুৎ উৎপাদনের মাত্র এক-দশমাংশের কিছু বেশি আসে, যেখানে বৈশ্বিক গড় ৩০ শতাংশ।
কেপকোর তথ্য বলছে, ২০২২ সাল থেকে বিদ্যুতের চাহিদা মূলত বেড়েছে শীতলীকরণ (কুলিং) প্রয়োজনীয়তা বাড়ার কারণে, যদিও শিল্পখাতে বিদ্যুৎ চাহিদা কমেছে।
ধীরগতির বিদ্যুৎ চাহিদা বৃদ্ধির কারণে, সিউলের কাছাকাছি অবস্থান করা সত্ত্বেও ব্যয়বহুল গ্যাসভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো সারাদিন চালু রাখা নিরুৎসাহিত হয়েছে। কেপিএক্স জানিয়েছে, বর্তমানে গ্যাস ক্রমশ বেশি ব্যবহার হচ্ছে চাহিদার ওঠানামা সামলাতে।
কেপিএক্স বলেছে, সাম্প্রতিক সময়ে দেখা যাচ্ছে গ্যাসভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো সকালে চাহিদার সর্বোচ্চ সময়ে চালু হচ্ছে, দুপুরের দিকে চাহিদা কমে গেলে বন্ধ থাকে, আর সন্ধ্যার চাহিদার চূড়ান্ত সময়ে আবার চালু হচ্ছে।
দক্ষিণ কোরিয়ার জ্বালানি মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, সেমিকন্ডাক্টর নির্মাতা ও ডেটা সেন্টারগুলোর বিদ্যুৎ ব্যবহার বাড়লেও তা এখনো জ্বালানি সংগ্রহে কোনো প্রভাব ফেলেনি।
বিদ্যুৎ উৎপাদনে কয়লা ও তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাসের (এলএনজি) ওপর নির্ভরতা দিনকে দিন কমিয়ে দিচ্ছে এশিয়ার দেশ দক্ষিণ কোরিয়া। দেশটি এখন নির্ভর করছে পারমাণবিক বিদ্যুৎ উৎপাদনে। আর সরকারি লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে দ্রুত গতিতে বাড়ছে পরমাণু বিদ্যুৎ উৎপাদন। যার ফলে বিদ্যুৎ উৎপাদন খরচ নিয়ন্ত্রণে আসছে।
রাষ্ট্রায়ত্ত বিদ্যুৎ সংস্থা কোরিয়া ইলেকট্রিক পাওয়ার করপোরেশনের (কেপকো) তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে জুন পর্যন্ত ছয় মাসে পারমাণবিক বিদ্যুৎ উৎপাদন গত বছরের একই সময়ের তুলনায় ৮ দশমিক ৭ শতাংশ বেড়েছে। যা বার্ষিক ২ দশমিক ৯ শতাংশ প্রবৃদ্ধির সরকারি পরিকল্পনার প্রায় তিন গুণ। বিপরীতে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎ উৎপাদন কমেছে ১৬ শতাংশ।
কোরিয়া পাওয়ার এক্সচেঞ্জের (কেপিএক্স) এক মুখপাত্র রয়টার্সকে বলেন, ‘বিদ্যুৎ বাজারে জেনারেটর পরিচালনার মূল নীতি হলো উৎপাদন খরচ সর্বনিম্ন পর্যায়ে নামিয়ে আনা। পারমাণবিক বিদ্যুতের জ্বালানি খরচ সাধারণত কয়লা ও তরলীকৃত প্রাকৃতিক গ্যাসের (এলএনজি) মতো অন্যান্য উৎসের তুলনায় কম।’
তিনি আরও বলেন, ‘ভবিষ্যতে যদি পারমাণবিক ও নবায়নযোগ্য বিদ্যুৎ সুবিধাগুলো আরও সম্প্রসারিত হয়, তাহলে গ্যাস ও কয়লাভিত্তিক উৎপাদন আরও কমতে থাকবে।’
কেপিএক্স জানিয়েছে, ২০২৫ সালের প্রথম ছয় মাসে রক্ষণাবেক্ষণের কারণে উৎপাদন বন্ধ থাকার সময় ২৯ শতাংশ কমেছে এবং স্থাপিত পারমাণবিক বিদ্যুৎ সক্ষমতা ৬ শতাংশ বেড়েছে। এর ফলে উৎপাদনও বৃদ্ধি পেয়েছে। সিউলের দক্ষিণ-পূর্বে অবস্থিত ১ দশমিক ৪ গিগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন শিন হানুল-২ বিদ্যুৎকেন্দ্র ২০২৪ সালের এপ্রিলে চালু হয়।
চীনের পর দক্ষিণ কোরিয়া এশিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎ উৎপাদনকারী দেশ। প্রযুক্তি নিয়ে নীতিগত আপত্তি কমে আসায় দেশটি পারমাণবিক উৎপাদন বাড়াচ্ছে। জাপান দীর্ঘদিন বন্ধ থাকা রিঅ্যাক্টরগুলো পুনরায় চালু করছে এবং ভারতে নতুন রিঅ্যাক্টর বাণিজ্যিক কার্যক্রম শুরু করছে।
৫১ মিলিয়ন মানুষের এই দেশ বর্তমানে ২৬টি পারমাণবিক রিঅ্যাক্টর চালাচ্ছে, যার মোট উৎপাদনক্ষমতা ২৬ দশমিক শূন্য ৫ গিগাওয়াট। আরও চারটি রিঅ্যাক্টর নির্মাণাধীন রয়েছে, যার মধ্যে দুটি ইউনিটের মোট ২ দশমিক ৮ গিগাওয়াট ক্ষমতা ২০২৬ সালে চালু হওয়ার কথা।
২০১১ সালে জাপানের ফুকুশিমা বিপর্যয়ের পর কড়াকড়ি নিরাপত্তা পরিদর্শন ও রক্ষণাবেক্ষণজনিত বন্ধের কারণে গত এক দশকে দক্ষিণ কোরিয়ায় পারমাণবিক বিদ্যুৎ উৎপাদন কমে যায়। এ সময়ে কয়লা ও এলএনজির ব্যবহার বেড়ে যায়।
তবে ২০২২ সালে বিদ্যুৎ খরচ স্থিতিশীল হওয়ার পর থেকে পারমাণবিক উৎপাদন গড়ে প্রতিবছর ৬ দশমিক ১ শতাংশ হারে বেড়েছে। চলতি বছরের জুনে দায়িত্ব গ্রহণ করা প্রেসিডেন্ট লি জে মিয়ং পারমাণবিক খাতকে অব্যাহত সমর্থনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন।
কেপকোর তথ্য অনুযায়ী, ২০১৯ সালে বিদ্যুৎ উৎপাদনে পারমাণবিক শক্তির অংশ ছিল ২৫ দশমিক ৯ শতাংশ, যা ২০২৪ সালে বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩১ দশমিক ৭ শতাংশে। একই সময়ে কয়লার অংশ ৪০ দশমিক ৪ শতাংশ থেকে কমে হয়েছে ২৮ দশমিক ১ শতাংশ।
কাস্টমসের তথ্য অনুযায়ী, এর ফলে দক্ষিণ কোরিয়ার জ্বালানি আমদানি ব্যয়ও কমেছে। ২০২২ সালের পর থেকে প্রতি বছর গড়ে কয়লা আমদানি ৮ শতাংশ হারে হ্রাস পেয়েছে। ওই সময়ে কয়লা আমদানির খরচ ২৩ শতাংশ কমে গত বছর দাঁড়িয়েছে ১৫ দশমিক ৪ বিলিয়ন ডলারে।
সঞ্চালন সীমাবদ্ধতা
দক্ষিণ কোরিয়ায় পারমাণবিক বিদ্যুৎ উৎপাদন বৃদ্ধির ফলে সঞ্চালন লাইনে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুতের জায়গা ক্রমশ কমে যাচ্ছে।
সিউল ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির জ্বালানি বিভাগের অধ্যাপক সিউংহুন ইউ বলেন, ‘অনেক কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ইচ্ছা করে নয়, বরং সঞ্চালন লাইনে অতিরিক্ত বিদ্যুৎ বহনের সক্ষমতা না থাকায় বন্ধ হয়ে বসে আছে।’
সঞ্চালন সীমাবদ্ধতার কারণে নবায়নযোগ্য জ্বালানি থেকেও উৎপাদন সীমিত হয়ে আছে। ইনস্টিটিউট ফর এনার্জি ইকোনমিকস অ্যান্ড ফিন্যান্সিয়াল অ্যানালাইসিসের তথ্য অনুযায়ী, নবায়নযোগ্য শক্তি ও জলবিদ্যুৎ মিলিয়ে দক্ষিণ কোরিয়ার বার্ষিক বিদ্যুৎ উৎপাদনের মাত্র এক-দশমাংশের কিছু বেশি আসে, যেখানে বৈশ্বিক গড় ৩০ শতাংশ।
কেপকোর তথ্য বলছে, ২০২২ সাল থেকে বিদ্যুতের চাহিদা মূলত বেড়েছে শীতলীকরণ (কুলিং) প্রয়োজনীয়তা বাড়ার কারণে, যদিও শিল্পখাতে বিদ্যুৎ চাহিদা কমেছে।
ধীরগতির বিদ্যুৎ চাহিদা বৃদ্ধির কারণে, সিউলের কাছাকাছি অবস্থান করা সত্ত্বেও ব্যয়বহুল গ্যাসভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো সারাদিন চালু রাখা নিরুৎসাহিত হয়েছে। কেপিএক্স জানিয়েছে, বর্তমানে গ্যাস ক্রমশ বেশি ব্যবহার হচ্ছে চাহিদার ওঠানামা সামলাতে।
কেপিএক্স বলেছে, সাম্প্রতিক সময়ে দেখা যাচ্ছে গ্যাসভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলো সকালে চাহিদার সর্বোচ্চ সময়ে চালু হচ্ছে, দুপুরের দিকে চাহিদা কমে গেলে বন্ধ থাকে, আর সন্ধ্যার চাহিদার চূড়ান্ত সময়ে আবার চালু হচ্ছে।
দক্ষিণ কোরিয়ার জ্বালানি মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, সেমিকন্ডাক্টর নির্মাতা ও ডেটা সেন্টারগুলোর বিদ্যুৎ ব্যবহার বাড়লেও তা এখনো জ্বালানি সংগ্রহে কোনো প্রভাব ফেলেনি।
ক্লাউডবার্স্ট, আকস্মিক বন্যা ও ভূমিধসে বিপর্যস্ত ভারতের জম্মু ও কাশ্মীর। গত চার দিনে জম্মু ও কাশ্মীরের তিনটি ভিন্ন স্থানে ক্লাউডবার্স্টে ৬৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন ১২২ জন। এ অবস্থায় আজ সোমবার ওই অঞ্চলের সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে রাজ্য সরকার।
৩৭ মিনিট আগেইউরোপজুড়ে ব্যাপক অবনতি হয়েছে দাবদাহ পরিস্থিতি। সবচেয়ে শোচনীয় অবস্থা স্পেনের। তীব্র দাবদাহে দেশটির অন্তত ২০টি স্থানে বড়সড় দাবানলে পুড়ছে একরের পর একর জমি। প্রচণ্ড গরমে গত সপ্তাহ থেকে শুরু হয়েছে দাবানল। পরিস্থিতি সামাল দিতে নতুন করে সেনাবাহিনীর আরও ৫০০ সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেপ্রশান্ত মহাসাগরীয় অঞ্চলের দেশ অস্ট্রেলিয়া এক কট্টর ডানপন্থী ইসরায়েলি এমপির ভিসা বাতিল করেছে। এই ভিসা বাতিল করা হয়েছে তাঁর সফর শুরুর কয়েক ঘণ্টা আগে। সিমচা রথম্যান নামে ওই এমপি কট্টর ইহুদিবাদী। অস্ট্রেলিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী টনি বার্ক নিজেই বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
১ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের ডি-ফ্যাক্টো রাজধানী তেল আবিবের ‘জিম্মি স্কোয়ার’ ও এর আশপাশের রাস্তাঘাটে প্রায় ৫ লাখ মানুষ সমবেত হয়েছিলেন। সমাবেশে তারা ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় হামাসের কাছে থাকা জিম্মিদের মুক্ত করার দাবি জানিয়েছেন ইসরায়েল সরকারের প্রতি। পাশাপাশি তারা যুদ্ধ বন্ধে এক সমন্বিত চুক্তির দাবিও জানিয়েছেন।
২ ঘণ্টা আগে